নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আসাদুজ্জামান জুয়েল

আসাদুজ্জামান জুয়েল

রওশনারা বেগম ও আবদুর রশীদ খানের কনিষ্ঠ পুত্র আমি আসাদুজ্জামান জুয়েল। ১৯৭৮ সালের ০৫ জুন শরীয়তপুর জেলার পালং থানা পালং গ্রামের এক সাধারণ মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করি। শিক্ষা জীবন শুরু মায়ের হাতে। তুলাসার সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে প্রাথমিক শিক্ষা শেষে পালং তুলাসার গুরুদাস সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগে এস.এস.সি; শরীয়তপুর সরকারী মহাবিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগে এইচ.এস.সি; জাজিরা ডিগ্রী কলেজে থেকে বাণিজ্য বিভাগ হতে বি.কম পাস করার পর প্রাইম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন অনুষদ হতে এলএল.বি ও এলএল.এম সম্পন্ন করি। প্রতিটি ক্যাম্পাসেই কেটেছে মধুর দিনগুলো। ২০০৯ সালের ০৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশ বার কাউন্সিলে আইনজীবী হিসাবে তালিকাভূক্ত হয়ে ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ঢাকা বার এসোসিয়েশনে সদস্যভূক্ত হই। পরবর্তীতে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১০ শরীয়তপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্যভূক্ত হয়ে আইন পেশার সাথে যুক্ত আছি। ঢাকা জেলা আইনজীবী সমিতি, শরীয়তপুর জেলা আইনজীবী সমিতি ও শরীয়তপুর জেলা ট্যাক্সেস বার এসোসিয়েশনের সদস্য হিসাবে আইন পেশায় নিয়োজিত আছি। সাংবাদিকতা ও লেখালিখি করি মনের টানে। একই সাথে আইন পেশা ও সাংবাদিকতায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে নিরন্তন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। কর্ম জীবন শুরু লেখালিখির মাধ্যমে। দৈনিক ভোরের কাগজ দিয়ে সাংবাদিকতার শুরু। এর পর দৈনিক প্রথম আলো, দৈনিক কালের কন্ঠ, দৈনিক গণমুক্তি সহ বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে কাজ করেছি। প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ৬টি। প্রবাসীদের সুখ-দুঃখ নিয়ে লেখা আমার প্রথম উপন্যাস ‘যেমন আছি লন্ডনে’ প্রকাশিত হয় ২০১২ সালের একুশে বই মেলায়। দীর্ঘ বিরতির পরে ২০১৯ এর একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হয় ভ্রমণ কাহিনী ‘কলকাতা ভ্রমণঃ জীবনে প্রথম কিছু’; প্রবন্ধ সংকলন ‘সমকালীন ভাবনা’ ও প্রথম কাব্য গ্রন্থ ‘হৃদয়ের শব্দক্ষরণ’। ২০২০ সালের একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হয় প্রবন্ধ সংকল ‘সমকালীন ভাবনা-২’ ও দ্বিতীয় কাব্য গ্রন্থ ‘তুই থাকিস পরাণের গহীনে’। এছাড়াও বেশ কিছু বই প্রকাশের অপেক্ষায় আছি। লেখালিখি করি বিভিন্ন ব্লগে। আমার ওয়েবসাইটঃ www.asadjewel.com, নিজস্ব ব্লগঃ www.asadjewel.blogspot.com এছাড়া www.somewhereinblog.net এ নিয়মিত লেখালিখি করি। শরীয়তপুর জেলা আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য হিসাবে তিনবার ও লাইব্রেরী সম্পাদক হিসাবে দু্ইবার দায়িত্ব পালন করেছি। বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি, শরীয়তপুর জেলা ইউনিটের জীবন সদস্য। প্রগতি লেখক সংঘ, শরীয়তপুর জেলা শাখার সভাপতি হিসাবে দ্বায়িত্বে আছি, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছি। সোনালী ব্যাংক লিমিটেড শরীয়তপুর, রূপালী ব্যাংক লিমিটেড, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড, মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেড, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড, পূবালী ব্যাংক লিমিটেড, কর্মসংস্থান ব্যাংক, আনসার ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক শরীয়তপুর এর আইন উপদেষ্টা হিসাবেও কর্মরত আছি। গরীব-দুঃখীদের মামলা পরিচালনার জন্য জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থা শরীয়তপুর জেলা শাখার প্যানেল আইনজীবী হিসাবে দুস্থ্যদের আইনগত সহায়তা প্রদান কাজে নিষ্ঠার সাথে জড়িত আছি। সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন), শরীয়তপুর জেলা শাখার যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, শিক্ষানিকেতন কর্ম কেন্দ্রীক পাঠাগার, শরীয়তপুরের কার্যনির্বাহী সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছি দীর্ঘদিন। ২০০৯ সালে বাংলাদেশ বার কাউন্সিল ও অস্ট্রেলিয়ান বার এসোসিয়েশনের উদ্যোগে ইনটেনসিভ ট্রায়েল এডভোকেসী ওয়ার্কশপ, ২০১০ সালে এশিয়ান লিগ্যাল রিসোর্স সেন্টার এর উদ্যোগে হিউম্যান রাইটস এন্ড রুল অফ ‘ল’, ২০০২ ও ২০১০ সালে বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট এর উদ্যোগে শিশু ও নারী বিষয়ক রিপোর্টিং কর্মশালা, ১৯৯৯ সালে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর আয়োজিত কম্পিউটার ট্রেড প্রশিক্ষণ, ২০১০ সালে ইউএসএইড-প্রগতি-কালেরকন্ঠ আয়োজিত দুর্নীতি বিষয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন তৈরী ও তথ্য অধিকার আইন বিষয়ক প্রশিক্ষণসহ পেশাগত উৎকর্ষ সাধনের জন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছি। লেখালিখি ছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে নিজেকে জড়িয়ে সমাজ সংস্কারে একজন কর্মী হিসেবে কাজ করে যাচ্ছি। আমার অর্ধপ্রাণ কন্যা রওশন আসাদ প্রিয়ন্তী। সহধর্মীনি মুনমুন সুলতানা লুনা পেশায় শিক্ষিকা। দুই বোন রেহানা আক্তার রেখা এবং কহিনুর আক্তার শিখা এবং একমাত্র ভাই মোহাম্মদ রুহুল আমীন খান আজাদ একজন প্রবাসী। যোগাযোগের জন্য আমাকে মেইল করতে পারেনঃ [email protected]

আসাদুজ্জামান জুয়েল › বিস্তারিত পোস্টঃ

তরুনরা বলছি, সত্যি, আমরাই বাংলাদেশ

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪০


সম্প্রতি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের উদ্দেশে এক ভিডিও বার্তা দিয়েছেন। ‘আপনারাই বাংলাদেশ’ শিরোনামে ৩ মিনিট ১০ সেকেন্ডের ওই ভিডিওটিতে তরুণদেরকে স্বপ্ন দেখার আহ্বান জানিয়েছেন।

সাধারণ বিবেচনায় যাদের বয়স ত্রিশের কোঠায় তাদেরকে আমরা ‘তরুণ’ বা ‘যুবক’ বলতে পছন্দ করতাম। চল্লিশের উপর বয়স গেলেই তাদের নাম ‘বয়স্কদের’ খাতায় তুলে দিতাম আগে। কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)’র মতে এখন তারুণ্যের মেয়াদ ৬৫ বছর পর্যন্ত। ফলে শুধু ত্রিশের কোঠায় অবস্থানকারীরা নিজেদের ‘তরুণ’ বলে জাহির করার সুযোগ হারিয়েছেন। সময়ের বিবর্তনে মানুষের জীবনমান উন্নত হচ্ছে। উন্নত হচ্ছে চিকিৎসা ব্যবস্থা। ফলে বাড়ছে গড় আয়ু। তাই বয়সের সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে আমাদের মানসিক শক্তি। এখন মানুষের চেহারায় বয়সের ছাপ পড়ছে আগের চেয়ে ধীরে ধীরে। বর্তমানের ৪০ বছর বয়সী নারী কিংবা পুরুষরা আগের ৩০ বছর বয়সীদের মতো শারিরীক ও মানসিক শক্তি ধারণ করছে। ১৮৭৫ সালে পাস করা ব্রিটিশ প্রশাসনের ফ্রেন্ডলি সোসাইটিস অ্যাক্টে ছিল ৫০ বছর বয়সের পর থেকেই একজন মানুষ ‘বার্ধক্যে’ প্রবেশ করল। আর জাতিসংঘের খাতায় বার্ধক্যে প্রবেশের সীমান দেয়াল হচ্ছে ৬০ বছর। কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) মানুষকে তারুণ্যের শক্তি প্রদর্শনের জন্য ৬৫ বছর পর্যন্ত সময় দেয়ার পক্ষপাতি। এ ব্যাপারে তারা নতুন একটি সমীক্ষা চালিয়েছে। বর্তমানের স্বাস্থ্য সেবা গ্রহণের সুযোগ, জীবনমান, গড় আয়ু ইত্যাদি বিবেচনায় জীবনচক্রের নতুন বিভাজন তৈরী করেছে। এগুলো হচ্ছে: (ক) ০ থেকে ১৭ বছর বয়স পর্যন্ত শিশু। (খ) ১৮ থেকে ৬৫ বছর পর্যন্ত তরুণ। (গ) ৬৬ থেকে ৭৯ বছর পর্যন্ত মধ্যবয়সী। (ঘ) ৮০ থেকে ৯৯ বছর পর্যন্ত বৃদ্ধ। (ঙ) ১০০ বছরের উপরে গেল দীর্ঘজীবী।

আমার বয়স এখন চল্লিশ চলমান। উপরের তথ্য অনুযায় আমি বলতেই পারি ‘আমি তরুন বা যুবক’। তাই একজন তরুন বা যুবক হিসাবে জনাব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এর ভিডিও বার্তার উপর কিছু কথা বলতে চাই। পাঠকদের জন্য ভিডিও বার্তায় কি আহ্বান করা হয়েছে তুলে ধরছি এবং জবাবে কিছু কথা বলছি-

“আপনারা যারা এবারই প্রথম ভোট দেবেন, তাদেরকে আমি কিছু বলতে চাই। আমার বয়স যখন আপনাদের মতো, তখন আমরা একটা যুদ্ধে গিয়েছিলাম দেশটাকে মুক্ত করবো বলে। তখন আমাদের চারপাশে অনেক মানুষ ছিল, যারা বলতো যে,পাঞ্জাবীদের সাথে যুদ্ধে আমরা কোনো দিনও পারব না। মেরে-কেটে ওরা শেষ করে দেবে। ওদের ট্রেইনড মিলিটারিদের বিপরীতে আমরা হলাম বাচ্চা ছেলেপেলে। তারা আসলে ভয় পেত। যুদ্ধে অংশগ্রহণ না করার অনুতাপে কাতর ছিল তারা। আমরা সেদিন তাদের কথা শুনিনি। বড় বড় পাকা পাকা বিশ্লেষণে কান দেইনি। আমরা শুধু আমাদের মনের কথাটা শুনেছিলাম। শুধু একটা স্বপ্নকে তাড়া করেছিলাম। দেশটা মুক্ত হবে। একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হবে বাংলাদেশ।”
খুবই ভালো কথা। আপনি সেদিন আপনার মনের কথাটা শুনেছিলেন। আমাদের উপর আস্থা রাখুন, আমরাও আমাদের মনের কথা শুনবো। মনে যদি আপনাদেরকে সমর্থন না দেয় তবে আশাহত বা মর্মাহত হবেন না।

“আমার বয়স এখন সত্তর। আমি এই বয়সেও সেই একই স্বপ্ন তাড়া করছি। আমি তো আশায় ভরপুর! আপনারা কী স্বপ্ন দেখতে ভুলে গেছেন? আমাকে বহু মানুষ বলে, ভোটে তো স্যার আপনারাই জিতবেন। কিন্তু আওয়ামী লীগ আপনাদের রেজাল্ট খেয়ে ফেলবে। তার কারণ হলো, আওয়ামী লীগের সমীকরণে আপনারা (তরুণরা) নেই। তারা আপনাদের (তরুণদের) তাচ্ছিল্য করে। টু দেম ইউ ডোন্ট ম্যাটার। তাদের পরিকল্পনা, এমন সন্ত্রাস করো ২৯ তারিখ পর্যন্ত, যেন আপনারা (তরুণরা) পোলিং সেন্টারে যাওয়ার আগ্রহটাই হারিয়ে ফেলেন।”
না স্যার, আমরা স্বপ্ন দেখতে ভুলিনি। এখনও আমরা স্বপ্ন দেখি। তবে হারলে রেজাল্ট খেয়ে ফেলার অভিযোগের সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। আমাদের তাচ্ছিল্য করার ধৃষ্টতা কেউ দেখাতে সাহস পায় না, যেমন আপনারাও পান না। বেশিক্ষণ স্বপ্নে বিভোর না থেকে বাস্তবতা হাতড়িয়ে দেখুন। কেন মানুষ বর্জন করছে, কেন ফেল করছেন, কেন মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে তরুন-যুবক-জনতা।

“এমন এক ন্যারেটিভ তারা বাংলাদেশে দাঁড় করিয়েছে যে, আপনি যাকেই ভোট দেন, আপনার রাজনৈতিক জাজমেন্ট যাই হোক না কেন, সেই ভোটকে, আপনার বিশ্বাসকে, তারা চুরি করে পাল্টে দেবে। আমি বলি কী,আপনারা ওদের দেখিয়ে দিন যে, আপনারাই বাংলাদেশ। দেখিয়ে দিন যে, ইউ ম্যাটার। আপনারা এই দেশের মালিক এবং আপনার ভোটেই ঠিক হবে এদেশের ভবিষ্যৎ।”
স্যার, এমন ভাবে বলছেন যেন ভোট চুরি এই প্রথম দেখলেন! পূর্বে ভোট চুরি দেখেননি? নিজেরা করেননি? অতীতে ক্ষমতায় থাকাবস্থায় ফেরেস্তা দিয়ে কি নির্বাচন পরিচালনা করতেন? তরুন-যুবকরা ভোলে না, আমরা ভুলিনি। সত্যিই বলেছেন, আমরাই দেশের মালিক। তাই মালিকের সমর্থন আপনাদের পক্ষে না গেলে কষ্ট পাবেন না। সমর্থন কিসে আসবে তা খতিয়ে দেখে নিজেরা সংশোধন হন।

“আপনার বিবেচনায় যাকে বলে তাকেই ভোট দিন। আমি সেই সিদ্ধান্তকে শ্রদ্ধা করি। কিন্তু ভোট আপনারা অবশ্যই দেবেন। সকাল সকাল দেবেন। দেখিয়ে দিন যে, আপনারাই বাংলাদেশ। যৌবনে আমরা এই দেশটার জন্য যুদ্ধ করেছিলাম। বার্ধক্যে এসে আপনাদের কাছে আমি শুধু একটা দিন চাইছি। ৩০ ডিসেম্বর, শুধু একটা দিন বাংলাদেশের জন্য। ৩০ ডিসেম্বর সকাল সকাল ভোট দিন। দেখিয়ে দিন যে, আপনারা শুধু ভোট দিতেও জানেন না, ভোট ডাকাতিও আটকাতে পারেন। গণতন্ত্রটা বাঁচাতে হবে। একটা আলো আমরা খুঁজে পেয়েছিলাম আমাদের যৌবনে। যেটা আমরা আপনাদেরকে দিতে চাই। এই আলোটা আপনারা শুধু আপনাদের সন্তানদের কাছে পৌঁছে দেবেন, তাহলেই হবে। আলোটাকে নিভতে দেবেন না।”
আপনার এই কথাগুলো ভালো লেগেছে। আমার বিবেচনা যাকে বলে তাকেই ভোট দিব। ৩০ ডিসেম্বর ভোট দেবো গণতন্ত্র বাঁচাতে, গরীবের হক নষ্ট যেন না হয় সেই জন্য, কেউ যেন আর ১০% কমিশন খেতে না পারে সেই জন্য, দেশে যেন জঙ্গীবাদ মাথা চাড়া না দেয় সেই জন্য, দুর্নীতিতে যেন দেশ বার বার শীর্ষে না যায় সেই জন্য, আরো আলোকিত বাংলাদেশ অপেক্ষা করছে ভবিষ্যতে তা দেখার জন্য।

নিজের আশেপাশের তরুন-যুবকদের দেখে সারা বাংলার তরুন-যুবকদের নিজের মনে করা ঠিক হবে বলে মনে হয় না। এর বাইরেও তরুন আছে, এর বাইরেও জগত আছে। নিজের বিবেচনা সকল তরুন-যুবকের উপর চাপিয়ে দেয়া ঠিক হবে না। আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে দিন। আমাদের সিদ্ধান্তের উপর আস্থা রাখুন। আমরা সঠিক সিদ্ধান্ত নিব। গণতান্ত্রিকভাবে চিন্তা করে সিদ্ধান্ত বিপক্ষে গেলে তরুনদের দোষ দিবেন না। সম্প্রতি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের উদ্দেশে এক ভিডিও বার্তা দিয়েছেন। ‘আপনারাই বাংলাদেশ’ শিরোনামে ৩ মিনিট ১০ সেকেন্ডের ওই ভিডিওটিতে তরুণদেরকে স্বপ্ন দেখার আহ্বান জানিয়েছেন।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪৯

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: আপনার লেখাটা দুইবার এসেছে। ঠিক করে দিন।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৪

আসাদুজ্জামান জুয়েল বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধণ্যবাদ। আসলে লেখাটা লিখার পর কপি করে পেষ্ট করেছিতো, দুইবার পেষ্ট করা হয়ে গেছে। আপনার এই ধরিয়ে দেয়াকে আমি অত্যন্ত শ্রদ্ধার সাথে সাধুবাদ জানাই।

২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


তরুণদের জন্য ইয়াবা কারখানা চালু করতে হবে?

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫

আসাদুজ্জামান জুয়েল বলেছেন: ওটা করতে হবে না ভাই। যেভাবে দেশে ঢুকছে তাতে কারখানা লাগবে না। ধন্যবাদ।

৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:০৫

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: কারখানার কি দরকার? বার্মা থেকে যে চালান আসছে ওগুলোয় কী চাহিদা মিটছে না?? @চাঁদগাজী

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৭

আসাদুজ্জামান জুয়েল বলেছেন: বিপ্লব ভাই, আপনি ঠিকই বলেছেন, করখানার দরকার নাই!!

৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:১০

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: উনি উনার কথা বেশ সাবলীলভাবে বলেছেন। এটা নিয়ে খুব বিশ্লেষণের কিছু দেখি না।
আর নির্বাচন সুষ্ঠু করার সম্পূর্ণ দায়িত্ব, নির্বাচনকালীন সরকারের। এখন সেই সরকার যদি একপক্ষকে বেশি সুযোগ দেয় আর অন্যপক্ষকে কম দেয় বা নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে ব্যর্থ হয় তাহলে তো নির্বাচন বিতর্কিত হবেই।

এই সরকারের আমলের সিটি নির্বাচনগুলোতে প্রায় কেন্দ্রের ভোট কারচুপি, ডাকাতি অনলাইনে ভাইরাল হয়েছে। সুতরাং, তারা বলতেই পারেন নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয়। তাইনা?

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫১

আসাদুজ্জামান জুয়েল বলেছেন: জুনায়েদ ভাই, অপরের মতামতকে গুরুত্ব দেয়া এবং সহনশীলভাবে গ্রহণ করার আপনার এই মানসিকতাকে আমি শ্রদ্ধা জানাই। নির্বাচন গ্রহণযোগ্যতা ও ডাকাতি রোধের দায়িত্ব সরকারের। তারা যদি আগুন খায় তবে মলের রং হবে আঙ্গার বা কয়লা এটাই স্বাভাবিক।

৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৩

মো হাসান তারিক বলেছেন: জনাব বিশ্লেষক, আপনি কোন বয়সের তরুন আমার জানা নাই। আমি একজন তরুন ছাত্র হিসেবে উনার বক্তব্যকে সাধুবাদ জানায়। কারন তিনি আপনার ব্যক্তিগত ভোটকে সমর্থন করবে বলেছেন।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৩

আসাদুজ্জামান জুয়েল বলেছেন: ধন্যবাদ তারিক ভাই, আমিও তাঁর উক্ত বক্তব্যের বিরোধিতা করিনি। তবে আমাদের দেশে দোষ চাপানোর রেওয়াজ চালু আছে। সেটা আমার কাছে ভালো লাগে না। অপরের মতামতকে গুরুত্ব দেয়ার সুস্থ মানসিকতা আপনার আছে। আপনার মতামতকে আমি স্বাগত জানাই।

৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ফখরুল সাহেব রাজনৈতিক অভিনেতা; দেখতে হবে, উনি ইয়াবা টিয়াবা খান টান কিনা!

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫

আসাদুজ্জামান জুয়েল বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, এমন একজন রাজনীতিবীদের বিষয়ে এমন প্রশ্ন করা ঠিক হচ্ছে না। তিনি অত্যন্ত সম্মানি ব্যক্তি। আমি তাকে শ্রদ্ধা করি। ভিন্ন মত থাকবেই। ভিন্ন মতকে আমি শ্রদ্ধা করি। যেমনটি শ্রদ্ধা করি আপনার মতামতকে।

৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৫৫

পলাশবাবা বলেছেন: আরেক ইয়াবাঁসক্ত। নেশাগ্রস্থ অবস্থায় একই লেখা দুবার পোস্ট করেছে।
বেচারা রিভিউ করার সময় পায় নাই । দুঃখজনক।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৯

আসাদুজ্জামান জুয়েল বলেছেন: লেখাটা ওয়ার্ড ফরমেটে লিখার পর কপি করে পোষ্টে পেষ্ট করেছি। ভুলবশত দুইবার পেষ্ট হয়ে গেছে। এ নিয়ে প্রথমেই একজন আমাকে মন্তব্য করে সংশোধন করতে বলেছেন। আমি মানুষ। আমার ভুল হতেই পারে। আমি শয়তান না। শয়তানের হয়তো ভুল হয় না। আপনার হয়তো ভুল হয় না। আপনার মানসিকতা দেখে আমার যথেষ্ট সন্দেহ করতে ইচ্ছে করে। এমন হীন মানসিকতা নিয়ে ব্লগে আছেন আপনি? আর আপনার নাম কি তা বুঝা যাচ্ছে না। ভন্ডরা নিজেদের নামের সাথে বাবা শব্দ ব্যবহার করে থাকে।
আমি পোষ্টের সময় অসাবধানতা বশত ভুল করলেও আপনি নিশ্চই নেশাগ্রস্থ অবস্থায় মন্তব্য করেছেন সেটা ভাবতে চাই না। ধন্যবাদ।

৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১২

রাজীব নুর বলেছেন: ক্ষমতা থাকা অবস্থায় তারা ভাবে নি তাদের এরকম সময় আসতে পারে।
এখন মজা বুঝুক।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০০

আসাদুজ্জামান জুয়েল বলেছেন: সত্যিই ভাই, এবার মজা বুঝুক। একদিন এই সরকারও মজা বুঝবে।

৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৫

পলাশবাবা বলেছেন: শয়তানের হয়তো ভুল হয় না।
<< "হয়তো" দিয়ে আপনি কি বুঝাইলেন.। শয়তান যে ভুল করেছে তা আপনে কি বোঝেন নাই নাকি মানেন না। মূলত শয়তান ভুল করেছিল বলেই তো উনি এখন শয়তান। ভুল হয় না ফেরেশতাদের। আপনি আপনার তর্কে জেতার জন্য শয়তান আর ফেরেশতা শব্দ দুটি এদিক ওদিক করেছেন। .।.।.।।

আর আপনার নাম কি তা বুঝা যাচ্ছে না।
<< সামু তে নিজের পুরো নাম ব্যবহারের বাধ্যবাধকতা নেই। যে কোন নিক ব্যবহার করা যাবে। পলাশবাবা র ব্যাসবাক্য হবে পলাশের বাবা । এখন কিছুটা কি বুঝতে পারছেন?

আপনার মানসিকতা দেখে আমার যথেষ্ট সন্দেহ করতে ইচ্ছে করে।
<< সন্দেহ করতে ইচ্ছা করলে করে ফেলুন। আমি মাসুদা ভাট্টী না যে আপনাকে ট্রেপ করব।

এমন হীন মানসিকতা নিয়ে ব্লগে আছেন আপনি?
<< এটা কি প্রশ্ন ছিল? কি যেন নাই। লাইন টা বোঝা যাচ্ছে না।

আমি পোষ্টের সময় অসাবধানতা বশত ভুল করলেও আপনি নিশ্চই নেশাগ্রস্থ অবস্থায় মন্তব্য করেছেন সেটা ভাবতে চাই না।
<< আপনার প্রোফাইল থেকে পাওয়া যায় আপনি উচ্চ শিক্ষিত একজন মানুষ। আপনি উচ্চ শিক্ষিত একজন মানুষ হয়ে আপনি যেভাবে গত ১০ বছরের দুঃশাসনকে ডিফেন্ড করলেন তাতে আপনাকে আমার নেশাগ্রস্থ মনে হয়েছে। আপনাদের সাংসদ মাদকসম্রাট বদি একজন ইয়াবাসম্রাটও বটে। আপনার মত নেশাগ্রস্থ লীগপন্থীদের আমি যে প্রশ্নটা করে থাকি তা আপনাকেও করতে চাই .।.। সাংসদ বদি কি আপনাকে ফ্রিতে দেয় নাকি আপনাকে টাকা দিয়ে কিনতে হয়?

আপনার দ্রুত আরোগ্য কামনা করি।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২

আসাদুজ্জামান জুয়েল বলেছেন: আপনি আমার সম্পর্কে একটু বেশিই ধারনা করে ফেলেছেন। আমি আপনার মত অতটা উচ্চ শিক্ষিত নই। আমি ধর্ম নিয়ে আপনার মত গভীর জ্ঞান রাখি না, প্রচলিত প্রবাদ হিসাবেই শয়তানের ভুল হয় না লিখেছি।
আপনি ৭ বছর ৬ মাস যাবৎ ব্লগে থেকেও পোষ্ট করেছেন মাত্র একটা। আপনি আপনার মতামত লিখুন। আমি আপনার মতামতকে সম্মান করি। কিন্তু অন্যের মতামতকে হীন ভাবে দেখে ব্যক্তি আক্রমন কেন করছেন বুঝতে পারলাম না।
একটা লিংক দিচ্ছি। পাঠের আমন্ত্রন রইলো-https://www.somewhereinblog.net/blog/asadjewel/30261730
আপনিও দ্রুত আরোগ্য লাভ করুন সেই প্রার্থনাই করি। তবে ব্যক্তি আক্রমন করে এভাবে মনে কষ্ট দিয়ে কমেন্টস করা কোন ধার্মিকের কাজ হতে পারে না।

১০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৯

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: কিছুটা পড়লাম।

১১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৫

রাফা বলেছেন: সবকিছু ঠিক থাকতো ।যদি তিনি তার বক্তব্যের শুরুটা মিথ্যা দিয়ে না কর‌তেন।উনি কোন সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধা ? উনার পিতার পরিচয়টা নাহয় নাইবা বললাম।বাংলাদেশের পক্ষের রাজনিতীটা উনি কখনও করেন নাই।https://youtu.be/TIu_YynC4cs
বাকিটা যাচাই করে নিন নিজেরাই।

ধন্যবাদ,আ.জুয়েল।Check here who is he.…

১২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:০০

পলাশবাবা বলেছেন: হু ৭ বছর ৬ মাসে মাত্র একটি লেখা ব্লগে প্রসব করেছি। আপনাকে আরো কিছু তথ্য দেই। এই সময়ে মাত্র ৩১৮ টা মন্তব্য করেছি ।
প্রথম মন্তব্য করেছি সামুতে যোগ দেয়ার মোটামুটি ৫ বছর পর। ২০১৬ সালের জুনে।

যদিও আপনার আপত্তির কারনটা বুঝি নাই। আমি হয়ত মিস করে থাকতে পারি, সামুতে কি নিয়মিত লেখার বাধ্যবাধকতা আছে।। বিষয়টা আমার জানা নাই।

রাফা মির্জা সাহেব সম্পর্কে একটা প্রশ্ন করেছেন। আমারো একটা বিষয় জানা প্রয়োজন। তার আগে আমার জানা প্রয়োজন
১। মুক্তিযোদ্ধা হতে হলে কি ১১ টি সেক্টরের যেকোন একটি তে তালিকাভুক্ত হওয়া টা জরুরী এবং
২। মুক্তিযোদ্ধা হতে হলে কি সম্মুখ যুদ্ধে অংশগ্রহন করতেই হবে।

ঈডা কিন্তু মূল প্রশ্ন না।

ঠাকুরগাঁও জেলার সরকারি ওয়েব সাইটে মির্জা রুহুল আমিনকে ঠাকুরগাঁও জেলার প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব হিসাবে তালিকাভুক্ত করা আছে। [ লিংক দিলাম না। কৈ আছে বললাম। ঠাকুরগাঁও জেলার সরকারি ওয়েব সাইট দুনিয়ায় একটাই । ]

ইয়াবাখোরদের কাছে ফারজানা রূপা ইতিহাসের মাস্টার আর ৭১ টিভি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার গোডাউন।। খিক খিক খিক

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.