নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কথায় নয় কাজেই পরিচয় হোক সবার

এ সামাদ

আমরা বাংলাদেশর নাগরিক হিসেবে দেশকে এগিয়ে নেয়ার দায়িত্ব আমাদেরই। এখানে দলমত নির্বিশেষে দেশের মঙ্গলের জন্য কাজ করে যেতে হবে।

এ সামাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

১৯৭১ ও ২০১৩

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯

আমি বলব তফাৎ শুধু তখন রাজাকাররা মুক্তিবাহীনির তালিকা পাকিস্তানিদেরকে সরবরাহ করত। আর এখন ছাত্রলীগ ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা বি এন পি ও জামায়াত যারা করে তাদের তালিকা যৌথবাহিনীর কাছে সরবরাহ করছে। আপনারা বলেন তফাৎটা কোথায়?

মুক্তিকামী মানুষগুলো কি মুক্তি পাবে?

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৯

সাধারণ মুসলমান বলেছেন: ন্যায় এর জয় হোক। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, পরাজয় আওয়ামী লীগ, পরাজয় হাসিনান্ডিয়া।

২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২২

েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: সবচেয়ে গরিব কে?
এ প্রশ্নের জবাবে হাদীছ -এ বলা হয়েছে " ঐ ব্যক্তি সবচেয়ে গরিব - যে ক্বিয়ামতের দিনে পাহাড় পরিমাণ নেকী নিয়ে উঠবে, মনে করবে সে নিশ্চিত জান্নাতী। কিন্তু এরপর তার একের পর এক পাওনাদাররা আসবে। যাদের হক্ব সে নষ্ট করেছে। যাদের উপর সে জুলুম করেছে । তখন তার নেকি দ্বারা তাদের সে হক্ব আদায় করা হবে। এরপরও আরো পাওনাদার বাকি থেকে যাবে। তখন বাকি পাওনাদারদের ( যাদের হক্ব সে নষ্ট করেছে ) গুনাহ তার উপর চাপিয়ে দেয়া হবে। কিছুক্ষণ পূর্বে যে ব্যক্তি ছিল নিশ্চিত জান্নাতী এখন সে ব্যক্তি হয়ে পড়বে নিশ্চিত জাহান্নামী।”
ইসলামের পরিভাষায় হক্ব দু'প্রকার ।এক-হক্কুল্লাহ্‌ অর্থ্যাৎ আল্লাহ্‌পাকের হক্ব , দুই-হক্কুল ইবাদ অর্থ্যাৎ বান্দার হক্ব ।বলা হয়েছে তওবা করলে হক্কুল্লাহ্‌ অর্থ্যাৎ আল্লাহ্‌পাকের হক্ব ক্ষমা পাওয়া যায় , কিন্তু হক্কুল ইবাদ অর্থ্যাৎ বান্দার হক্ব আল্লাহ্‌ ক্ষমা করেন না , যতক্ষন পর্যন্ত যার হক্ব সে ক্ষমা না করবে ।
তাই যারা ১৯৭১ সালে লক্ষ লক্ষ মানুষকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে,গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়েছে ,লক্ষ লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমহানি করেছে-লুটপাট করেছে এবং আজকে যারা ঐ সমস্ত অপরাধীকে রক্ষার জন্য একই রকম মানুষকে নৃশংসভাবে বোমা মেরে হত্যা করে -জুলুম করছে উপরোক্ত হাদীস মুতাবেক তারা নিশ্চিত ভাবে জাহান্নামী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.