নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্পর্শ করতে চাই তাকে, কিন্তু পারিনা তবুও চেয়ে তার পথ ছুয়ার আসায় ।

স্পর্শ

স্পর্স করতে চাই তাকে কিন্তু কিছুতেই পারিনা,তবুও আসায় আছি তার পথ চেয়ে।

স্পর্শ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আপনার আমার তৃপ্তির ভি আই পি দাওয়াতঃ উচ্ছিষ্ট ভক্ষণের উপখ্যান ।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩০



(লাল বৃত্তের মাঝে ঘাসের উপর পড়ে থাকা খাবার যা পাগলটি খাচ্ছিল।)



-----------------------------------------------------
খেতে ইচ্ছা করছে না তবুও খেতে হচ্ছে। একটু পরপর দাওয়াত কর্তৃপক্ষ খোজ নিচ্ছে। ভাই, আরেকটু গোস্ত দেই?- দই মিষ্টি? রোষ্ট দেবো? কত প্রস্তাব! আমার মন চাইছে না। তবুও কিঞ্চিৎ খেলাম।

ধন্যবাদ দিয়ে খাওয়া-দাওয়ার মঞ্চের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম। ফেলে রাখা উচ্চিষ্টের পাশে একটা লোক ঘাসের উপর থেকে কুড়িয়ে কুড়িয়ে খাচ্ছে! থমকে দাঁড়ালাম।
ক্ষুধার্ত অন্নহীন এক আদম সন্তানের উচ্ছিষ্ট কুড়িয়ে খাওয়ার এ দৃশ্য আমাকে প্রচণ্ড রকম ধাক্কা দিল। আমার হৃদয়ে রক্তক্ষরণ শুরু হলো। চোখ বেয়ে অশ্রুর প্লাবনে আমি কেঁদে ফেললাম। হায়! পাশেই শত শত সামর্থবান লোক! যাদের জোর করে খাওয়ানো হচ্ছে। ঠিক কয়েক গজ দূরেই আরেকটি বিচ্ছিন্ন মানবতা অপমানিত হচ্ছে।

দ্রুত পায়ে আয়োজকদের মূল ব্যবস্থাপনায়। কোন কথা না বলে একটি প্লেট নিলাম। বিরিয়ানি, ইচ্ছামত গোস্ত,ডাল,মুরগি দিয়ে প্লেটটা ভরে দিলাম। নিয়ে এসে পাগলের সামনে দিলাম। হাত ধরে খানার প্লেটের ঠিক গোস্তটায় লাগিয়ে দিলাম। আরো লাগবে কি না জিজ্ঞাস করলাম। পাগলা উত্তর দিলো না। শুধু তাকিয়ে আছে আমার দিকে। আমিও তাকালাম আল্লাহ তাআলার এই সুন্দর সৃষ্টির দিকে। আর হৃদয়ে আঁকলাম অবিবেচক এই সমাজের প্রতচ্ছবি।

চলে আসছিলাম। হৃদয়ে যেন শীতল এক পরশ অনুভব করলাম। তৃপ্তির দোল খেয়ে গেল আমার অন্তরে। খেয়ে যতটুকু তৃপ্তি পাই নি তার চেয়ে অনেক বেশি তৃপ্তি নিয়ে দাওয়াত বাড়ি থেকে ফিরলাম।

আমরা সবাই আলীশান ইমারত বানানোতে ব্যাস্ত , আমার পাশ্বের বাড়ীর মানুষটি অর্ধাহারে অনাহারে ধুকে ধুকে মরছে সেই খবর কি আমরা রাখছি ?
আমার সন্তান একবার যদি বলে খেতে ভাল লাগেনা বা খেতে রুচি হয়না বা এইটা খাবনা অন্যটা খাবো ।
সাথে সাথে আমরা ব্যাস্ত হয়ে পড়ি ডাক্তার বা ছেলের রুচি সম্মত খাবার সংগ্রহের জন্য ।
অথচ ওদের জন্য আমার মন একটুও কাঁদেনা ।
আসুন এই সব অসহায় মানুষের পার্শ্বে সহযোগীতার হাত নিয়ে এগিয়ে আসি ।
মনে রাখবেন ভোগে নয় ত্যাগের মধ্যে সুখ আর আনন্দ ।কি দিয়ে এই ভঙ্গুর সমাজের উদাহরণ টানব। এই সমাজে যে, অন্যায়, অত্যাচার আর অসামণ্জস্যতা। নেই কোন বিবেকী মানুষ। যেখানে মানুষ হারিয়েছে তার মনুষত্য। আল্লাহ কি আমাদের মাফ করবেন? জানি না আমরা এমন পর্যায়ে চলে যে, মহান প্রভুর কাছে মাফ চাইতেও ভয় লাগে। এত অন্যায় অবিচার কি তিনি মাফ করবেন? তার পরেও বলি আল্লাহ মাফ করে দাও। চির জীবন যেন আর্ত-মানবতার কাজে নিজেকে নিয়োগ রাখতে পারি।

উফ্...! অবাক পৃথিবীর নিয়ম। সমাজের তেলা মাথার সমাদরের যেন শেষ নেই। আমাদের কতই
না কমল চরিত্র, আমরা লাখ টাকায়
নিজেদের দু টাকার শখ পূরণ করতেও
দিধাবোধ করিনা। আর গরিবের ন্যায্যমূল্য
দশ টাকায় দু টাকা বেশী চাইলেই যেন
আমার মূল চরিত্র কে বিকে দেই গরিবের গালে চড় কষে দিয়ে। আমরা পারিও বটে।
আমাদের বিবেকের আদালতটা এখন
এদেশের আদালতের মতই কু-সজ্জিত.।
হযরত ওমর ( রা: ) বলেছিলেন,নীল নদের তীরে যদি একটি কুকুরও না খেয়ে মারা যায় কেয়ামতের ময়দানে আমাকে এর জন্য আল্লাহর নিকট জবাবদিহি করতে হবে।" আজ দেশের দিকে তাকালে দেখা যায় সমাজের এলিটদের বিদেশী কুত্তাগুলোর জন্য ভিআইপি রুম আর খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা। আর এক ্রেণীর জন্য রয়েছে খোলা ডাস্টবিনের উ্ছিস্ট খা্বার। হায়রে সমাজ ব্যবস্থা।


মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪১

সুমন কর বলেছেন: ভাইজান, সাধ আর সাধ্যের মধ্যে একটা তাল থাকা দরকার। যা আমাদের অনেকেরই নেই !!! তাই আমরা চাইলেও অনেক কিছু করতে পারিনা।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৫

স্পর্শ বলেছেন: জি জনাব ,ধন্যবাদ ।

২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪২

Sajjad Hosen বলেছেন: আল্লাহ আপনার উপর অনেক সহায় হউক। :|

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৭

স্পর্শ বলেছেন: আপনার আমার সবার সহায় হোন আল্লাহ ,আমীন ।

৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @ লেখক বলেছেন-------
হৃদয়ে যেন শীতল এক পরশ অনুভব করলাম। তৃপ্তির দোল খেয়ে গেল আমার অন্তরে। খেয়ে যতটুকু তৃপ্তি পাই নি তার চেয়ে অনেক বেশি তৃপ্তি নিয়ে দাওয়াত বাড়ি থেকে ফিরলাম।

আমরা সবাই আলীশান ইমারত বানানোতে ব্যাস্ত , আমার পাশ্বের বাড়ীর মানুষটি অর্ধাহারে অনাহারে ধুকে ধুকে মরছে সেই খবর কি আমরা রাখছি ?
আমার সন্তান একবার যদি বলে খেতে ভাল লাগেনা বা খেতে রুচি হয়না বা এইটা খাবনা অন্যটা খাবো ।
সাথে সাথে আমরা ব্যাস্ত হয়ে পড়ি ডাক্তার বা ছেলের রুচি সম্মত খাবার সংগ্রহের জন্য ।
অথচ ওদের জন্য আমার মন একটুও কাঁদেনা ।
আসুন এই সব অসহায় মানুষের পার্শ্বে সহযোগীতার হাত নিয়ে এগিয়ে আসি
সহমত।

+++++++++++++++++++++++++

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৮

স্পর্শ বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব ।

৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৯

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অসাধারণ পোষ্ট ।

৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৯

প্রামানিক বলেছেন: দারুণ একটা ঘটনা তুলে ধরেছেন। ভিআইপি খাবারের পাশেই আরেকজন উচ্ছিষ্ট খায়।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৯

স্পর্শ বলেছেন: সহমত জনাব।

৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: যার যার সামর্থ্য অনুয়ায়ি অন্যদের পাশে আমাদের দাঁড়ানো উচিত।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪০

স্পর্শ বলেছেন: এটা করা উচিত কিন্তু সবাই আমরা না দেখার ভান ধরি ।

৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৬

জনম দাসী বলেছেন: এই দেয়াতে আমার দুফোটা চোখের জল দেয়া ছাড়া আর কিছু দেয়ার নেই স্পর্শ ...

আর সে জলের সাথে মহান খোঁদার দরবারে হাত তুলে বলেছি... মাবুদ গো ওই ভুখাকে যে এক থালা ভাত দিল, তাকে তুমি কবুল করে নাও, আর তার বিনিময়ে তার জন্য স্বর্গের দুয়ার খুলে দিন। ''আমিন''

লিখতে লিখতে গড়িয়ে পড়ে গাল বেয়ে বুকের ওড়নাতে অগণন চোখের জল;;

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪১

স্পর্শ বলেছেন: আমীন ,আপনার জন্যেও যেন সে দুয়ার খুলে দেন আল্লাহ আমীন ।

৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি যা করেছেন, তা ভালো।

আপনি খলিফা ওমর সম্পর্কে যা বলেছেন, তা সঠিক নয়; নীল নদ মিশরে, মিশর খলিফা ওমরের এলাকা ছিল না।

৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:০০

রুদ্র জাহেদ বলেছেন:
আজ দেশের দিকে তাকালে দেখা যায় সমাজের এলিটদের বিদেশী কুত্তাগুলোর জন্য ভিআইপি রুম আর খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা। আর এক শ্রেণীর জন্য রয়েছে খোলা ডাস্টবিনের উচ্ছ্বিষ্ট খাবার। হায়রে সমাজ ব্যবস্থা। এটাই এখন এই অমানবিক সমাজের নিদারুণ চিত্র

১০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


@লেখক,

স্যরি, আমার উপরের মন্তব্যের ২য় লাইনটি ভুল।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪১

স্পর্শ বলেছেন: জি জনাব ,নীল নদের কাছে উমর ( রাযিঃ )চিঠি < এটা পড়ুন ।

১১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪০

অগ্নি সারথি বলেছেন: সত্যিই ভীষণ অবিবেচক আর নিষ্ঠুর আমাদের এই সমাজ আর সমাজের মানুষগুলো।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৩

স্পর্শ বলেছেন: অনেক দিনের পোষা মন এবং সমাজ তো তাই পাল্টাতে চাইলে আগে নিজেকে পাল্টাতে হবে । ধন্যবাদ ।

১২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৩

রাজিব হোসেন পানি বলেছেন: আমাদের সমাজ ব্যাবস্থার পরিবর্তন আনা দরকার .......কিন্তু.............থেকেই যায় আর হয়ে উঠে না .

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪২

স্পর্শ বলেছেন: ঐ যে বিড়ালের গলায় ঘন্টি টা বাধবে কে ???

১৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩

হারান সত্য বলেছেন: আপনি যে প্রশান্তি অনুভব করেছেন সেটা নি:সন্দেহে সর্গীয় অনুভুতি।
আপনারমত মানুষের জন্য এই সাইটের লেখাগুলি আকর্ষণীয় হবে আশা করি:
http://wut.netai.net

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৫

স্পর্শ বলেছেন: এই সাইট কারা পরিচালনা করে জনাব ?? ধন্যবাদ ,যাজাকাল্লাহ ।

১৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৩

তাশমিন নূর বলেছেন: যা করেছেন, ভালো করেছেন। যতটুকু সামর্থ্য তার মধ্যে আমাদের সবারই এগিয়ে আসা উচিত। সমাজের সামর্থ্যবানেরা এগিয়ে এলে এই শ্রেণি-বৈষম্যের নিশ্চয়ই বিনাশ ঘটত। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৭

স্পর্শ বলেছেন: যাজাকিল্লাহ । ধন্যবাদ ।

১৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৭

দরবেশমুসাফির বলেছেন: আপনি খলিফা ওমর সম্পর্কে যা বলেছেন, তা সঠিক নয়; নীল নদ মিশরে, মিশর খলিফা ওমরের এলাকা ছিল না।

চাঁদগাজী ভাই, খলিফা উমার রাঃ এর সময়ে মিশর মুসলমানদের অধিকারে এসেছিল।

১৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৯

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: আমরা আর আমাদের সমাজ ব্যবস্থা দুটোই নষ্ট হয়ে গেছে।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৮

স্পর্শ বলেছেন: আসলে আমরাই পারি তা ঝালাই দিয়ে আবার দাড় করাতে ,ধন্যবাদ ।

১৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৪

আবু শাকিল বলেছেন: বিবেক বোধ সবার জাগ্রত হোক।
" উচ্চিষ্টের পাশে একটা লোক ঘাসের উপর থেকে কুড়িয়ে কুড়িয়ে খাচ্ছে! থমকে দাঁড়ালাম।
ক্ষুধার্ত অন্নহীন এক আদম সন্তানের উচ্ছিষ্ট কুড়িয়ে খাওয়ার এ দৃশ্য আমাকে প্রচণ্ড রকম ধাক্কা দিল। আমার হৃদয়ে রক্তক্ষরণ শুরু হলো। চোখ বেয়ে অশ্রুর প্লাবনে আমি কেঁদে ফেললাম। হায়! পাশেই শত শত সামর্থবান লোক! যাদের জোর করে খাওয়ানো হচ্ছে। ঠিক কয়েক গজ দূরেই আরেকটি বিচ্ছিন্ন মানবতা অপমানিত হচ্ছে।"
ধন্যবাদ।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৯

স্পর্শ বলেছেন: আপনাকেও জনাব ।

১৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৭

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: একদিকে বাধ্য হয়ে উপবাস অন্যদিকে ক্ষুধা না থাকলেও জোর করে উদরপূর্তি। মর্মান্তিক বৈপরীত্য।

১৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৩

কল্লোল পথিক বলেছেন: চমৎকার একটা বিষয় তুলে ধরেছেন।
ধন্যবাদ লেখক।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৫

স্পর্শ বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব ।

২০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৭

জুন বলেছেন: মানবতার অপমান নিয়ে এক বিষন্ন উপাখ্যান।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৬

স্পর্শ বলেছেন: জি জনাব , ধন্যবাদ ।

২১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৭

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আমাদের বিবেক জাগ্রত হোক। ধন্যবাদ।

২২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩২

এম.এ.জি তালুকদার বলেছেন: ইসলামী মূল্যবোধ, তোমাকে কত পিছনে ফেলেছি আমরা ? চেয়ে দেখ, পায়ের নীচে লুটিয়েছে কত মানবত!!!

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৭

স্পর্শ বলেছেন: দেখার ত কেউ নেই সবাই আজ বিবেকহীন ।ধন্যবাদ ।

২৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৬

এম.এ.জি তালুকদার বলেছেন: ইসলামী মূল্যবোধ, তোমাকে কত পিছনে ফেলেছি আমরা ?- চেয়ে দেখ, পায়ের নীচে লুটিয়েছে কত মানবতা!!!

২৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৮

ধমনী বলেছেন: আপনার অনুভূতির প্রতি শ্রদ্ধা।

২৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫২

পরাজিত বীর { সীমান্তের ঈগল } বলেছেন: আসলেই এই পোস্টটি হৃদয় ছুয়ে গেল আমার ✔আমাদের চেতনাতে শত ধিক ✔

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.