নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্পর্শ করতে চাই তাকে, কিন্তু পারিনা তবুও চেয়ে তার পথ ছুয়ার আসায় ।

স্পর্শ

স্পর্স করতে চাই তাকে কিন্তু কিছুতেই পারিনা,তবুও আসায় আছি তার পথ চেয়ে।

স্পর্শ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রসঙ্গ : গো-হত্যা(গরু জবাই) ঃ বাংলাদেশের রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম। ৯০% এর বেশি মানুষ মুসলিম। কাজেই, ৯০% মুসলিমের দেশে গরু জবাই করা স্বাভাবিক ।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২১

বাংলাদেশের রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম। ৯০% এর বেশি মানুষ মুসলিম। কাজেই, ৯০% মুসলিমের দেশে গরু জবাই করা স্বাভাবিক ।

বিঃদ্রঃ আমার এই পোস্ট কারো ধর্মীয় অনুভিতিতে আঘাত দেওয়া উদ্দেস্য নয় শুধু ঐসুশীলদের বলা উদ্দেস্য আর যার যার ধর্ম তার রিতি অনুজায়ী পালন করবে তবে খেয়াল রাখা উচিত যাতে অন্য কোন ধর্মের ক্ষতি না হয় ।চেতনাবাজরা দূরে থাকুন যদি এতে কারো চেতনার দণ্ড দাড়াই তাহলে লেখক দায়ী নয় ।





উপরের ছবিটি গত কুরবানীতে ক্রিকেটার মুশফিকুর রহিম তার ফেইসবুক পেইজে দিয়েও সরিয়ে ফেলেছিলো। বলেছিলো- এই ছবির মাধ্যমে নাকি অনেকের (হিন্দুদের) ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগে।

অপরদিকে, সৌম সরকার ও লিটন দাস কিন্তু প্রথম আলোর মত পত্রিকায় পূজার মডেল হয়েছে। ঢোল হাতে, মূর্তি পেছনে নিয়ে পোজ দিয়ে ছবি তুলেছে।






এই ছবিটা বাংলার মাটিতে হাজার হিন্দু ধর্মপ্রান মানুষেরা পুজা মন্ডপ নিয়ে মসজিদ-মাদরাসার সামনে দিয়ে ঢোল পিটিয়ে নেচে গেয়ে যায় তখন তোমাদের এই ব্যাপারে চুল্কানি কই যায় ?? আশ্চর্য্যবোধ করি যখন কিছু নামদারী মুসলমানের বাচ্চারা ধর্ম নিয়ে দালালি করে !!!


গতকালের নিউস ঃ বাংলাদেশে আইন করে গরু জবাই বন্ধের দাবি!’হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ যুক্তরাষ্ট্র শাখা।

শ্যামল চক্রবর্তী বলেন, অনেকে বলে থাকেন যে, বাংলাদেশি হিন্দুদের উপর নির্যাতন শুরু হয়েছে ১৯৭৫ সালের পর। কিন্তু কথাটা ঠিক নয়। বাস্তবে বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িকতা তথা হিন্দুদের উপর নির্যাতন-নিপীড়ন ও তাদের সম্পত্তি দখলের প্রবণতা শুরু হয় ১৯৭২ সাল থেকেই। সে সময় রমনা কালী মন্দির দখল করে পার্ক বানানো হয়েছিল। সেই মন্দির উদ্ধার করতে ৩০ বছরেরও বেশি সময় লেগেছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে যেভাবে গো-হত্যা চলছে এটা মেনে নেয়া যায় না। অবিলম্বে আইন করে বাংলাদেশে গরু জবাই বন্ধের দাবি জানান তিনি।


আমার কিছু কথা হয়তো অনেকের চুলকানি উঠিলে তা সারাবার জন্যে কিন্তু আমার কাছে মলম নেই তাই দুরে থাকা বাঞ্চনীয়! "

অথচ পূজাও কিন্তু মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়, কারণ ইসলাম ধর্ম মতে মূর্তি পূজা করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তাই এই 90% মুসলমানদের দেশে অন্য কোন পুজা বা উপাসনা হতে দেওয়া যায় না! !

আসলে ক্রাইসিসটা এক জায়গায় নয়, রাষ্ট্রীয় রূপ ধারণ করেছে। হিন্দুরা এখানে একত্র। গরু জবাই করলে তাদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হয়, তাই তারা ভারত জুড়ে গরু জবাই নিষিদ্ধ করেছে, করলে ১৪ বছরের জেল দিচ্ছে। বাংলাদেশেও মন্দিরের সামনে গরু জবাই হচ্ছে বলে পুলিশ নিয়ে এসেছে।
অপরদিকে ‘মূর্তি পূজা’ মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিলেও বাংলাদেশের হিন্দুরা প্রকাশ্যে পূজা করছে। ৯০% মুসলমানদের দেশে পূজার সময় মন্দির থেকে বেরিয়ে আসছে, রাস্তার মধ্যে ৩০ হাজার মণ্ডপ বানিয়ে সারা দেশ অচল করে দিচ্ছে, স্কুল-কলেজ ক্যাম্পাস দখল করছে, অনেক মুসলিমকে পূজায় সক্রিয় অংশগ্রহণ করাচ্ছে, চাদা তুলছে। এখানে কিন্তু কোন মুসলমানের সমস্যা হয়নি, কোন মিডিয়া চুলকানি সৃষ্টি করেনি, কারো ধর্মীয় অনুভূতি আঘাত হানেনি। কেউ বলেনি- তোমরা প্রকাশ্যে পূজা করলে আমাদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হয়, মন্দিরে গিয়ে পূজা করো, রাস্তায় নয়।

মোট কথা ......।।

যদি গরু জবাইতে কারো মনে আঘাত করে তাহলে ৯০% মুসলিম সংক্ষ্যা গরিষ্ট দেশে হিন্দুদের পুজার সময় ঢোল বাজনা আর পুজা মন্ডপ নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় র‍্যালি প্রদর্শন করা এটা মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভতিতে আঘাতের সামিল ।কিন্তু কখনো কেহ কি দেখেছেন কন মসজিদের ইমাম সেই পুজা মন্ডপে গিয়ে সেই হিন্দুদের ধর্মীয় অনুভতিতে আঘাত করেছেন ? না করেন নি কারন তাদের জানা আছে "লাকুম দ্বীনিকুম ওলিইয়াদিন "' ।আর এটা ইসলাম একেবারে নিষেধ করেছে যে ধর্ম গ্রহন করানো বা তাদের কাজে বাধা প্রধান নিষিদ্ধ ,তবে ইসলামি রাষ্ট কায়েম থাকলে অমুসলিমদের উপর আইন প্রয়োগ করা যায় ।কিন্তু বাংলাদেশ তো নামে ইসলামি রাষ্ট এখানে ইসলামি হুকুমাত চলে না ।

ঐ সুশীল মুসলিম নামদারী দালালদের বলতে চায় তোমরা কার ইশারায় এই ৯০% মুসলিম সংক্ষ্যা গরিষ্ট দেশে সাধারন ধর্মীয় কাজে নাক ছিটকানি বা তাদের ধর্মীয় অনুভতিতে আঘাত দাও ??তোমরা যদি এই ব্যাপার নিয়ে চুলকাইতে চাও তাহলে ভারতে প্রকাশ্যে কুরাবানি করতে নিশিদ্ধ করা হল তাহলে সেই নিয়ে কেন তোমাদের কলাম বা টকশো হয় না ?? আর এই বাংলার মাটিতে হাজার হাজার হিন্দু ধর্মপ্রান মানুষেরা পুজা মন্ডপ নিয়ে মসজিদ-মাদরাসার সামনে দিয়ে ঢোল পিটিয়ে নেচে গেয়ে যায় তখন তোমাদের এই ব্যাপারে চুল্কানি কই যায় ?? আশ্চর্য্যবোধ করি যখন কিছু নামদারী মুসলমানের বাচ্চারা ধর্ম নিয়ে দালালি করে !!! জেনে রাখ হে আবাল দালালেরা ইসলাম হল শান্তির ধর্ম , অন্য কোন ধর্মের অনুভতিতে আঘাত করেনা যতক্ষন সেই ধর্ম ইসলামের উপর আঘাত না করে তবে জেনে রাখ ইসলাম আঘাতের প্রতিঘাত করে জবাব স্বরুপ ।


মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪০

শরাফত বলেছেন: সহমত ।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩

স্পর্শ বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব!

২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫২

অগ্নি কল্লোল বলেছেন: একমত!!

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৪

স্পর্শ বলেছেন: জি জনাব মোবারক বাদ!

৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩

শাহাদাত হোসেন বলেছেন: একমত।কিছু মৌলবাদি হিন্দু দাঙ্গা লাগানোর ধান্ধায় আছে !

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৩

স্পর্শ বলেছেন: সহমত ।

৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫১

মুদ্‌দাকির বলেছেন: এদের জুতানো দরকার। হিন্দু চোর ডাকাত মরলেও সমস্যা হয়।

৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এ সংগঠন নিজেইতো সাম্প্রদায়িক নাম নিয়ে বসে আছে।

অসাম্প্রদায়িকতার কথা ধর্ম নিরপেক্ষতার কথা তাদের মূখে মানায় না।
হিন্দু বৌদ্ধ খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদ! মুসলমান নাই!!!! প্রকৃত অসাম্প্রদায়িকতার কথা ভাবলে সর্বধর্মীয় ঐক্য পরিষদ বা হিন্দু,মুসলিম, বৌধ্ধ খ্রীস্টান ঐক্য পরিষদ রাখতো!

শাস্ত্রে আছে বৃক্ষ তোমার নাম কি ফলে পরিচয়... এদের ব্যাপারেও তেমনি বলা যায়- তোমাদের মোটো কি তা নামেই বোঝা যায়!!!!

প্রকৃত অসাম্প্রদায়িকতার বিকাশ হোক। লাকুম দীনুকুম ওয়ালিয়া দ্বীনের মূলাদর্শে।

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৫

স্পর্শ বলেছেন: জি আপনি আমর ছোটে যাওয়া অবশিষ্ঠ কথা গুলি তূলে ধরেছেন । ধন্যবাদ ।

৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪০

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: যুক্তরাষ্ট্র শাখা একথা বলেছে, কিন্তু যেখানের শাখা সেই যুক্তরাষ্ট্রে গরু খাওয়া বন্ধ হোক সেটা বলারই সাহস পবে না। আমাদের মেরুদন্ডহীন সরকারের কারণে এই সব বলার সাহস পায়। চিরকাল মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠ বাংলাদেশে গরু খাওয়া হচ্ছে তাতে কখনো হিন্দুদের কোন সমস্যা হয়েছে শুনিনি। সব ধর্মের মানুষ মিলেমিশে থাকছে এদেশে আর এখন সেই সাম্প্রদায়িক সম্প্রতি নষ্ট করার পায়তারা চলছে।

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৬

স্পর্শ বলেছেন: জি একমত ।

৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫০

মুসাফির নামা বলেছেন: ৯৫% মুসলিম সঠিক তথ্য নয়।তবে হিন্দুদের স্বভাব চাণক্যবাজী করা।তাই সাধু সাবধান।

৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৩

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: কেউ একজন বলল, 'চিলে আমাদের কান নিয়ে গেছে।' আর আমরা চিলের পেছনে ছোটা শুরু করলাম এমন না তো? এই বিষয়টার ওপর বেশ কতকগুলো পোস্ট দেখলাম, কিন্তু একটাতেও কেউ বলল না কোন পত্রিকার কোন পাতায়, বা কোন সংবাদ মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীষ্টান পরিষদের অমন বক্তব্য বেরিয়েছে। যাঁরা আগ্রাসী ধর্মিক নন, তাঁদেরকে তো সংবাদের সত্যতা আগে যাচাই করতে হবে।

তাছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে কেউ বললে তা বাংলাদেশের হিন্দুদের ওপর চাপানোর চেষ্টা করা হবে কেন?

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৩

স্পর্শ বলেছেন: জনাব মনে হয় নিউস পেপার পড়েন না !!! আমার কান আছে তা আগেই দেখে দৌড় দিছি ।

এখানে ডিগবাজী দিন

আরেক টা দিলাম

আরো আছে

৯| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০২

পাউডার বলেছেন: সহনশীল এবং ধৈর্য্য ধরা ইসলামের সৌন্দর্য্য। শ্যামল চক্রবর্তী পাগলা কুকুরের মত কথা বলেছে, তাই আমাকে ছাগ্লার মত বলতে হবে এটা খোড়া যুক্তি।

১০| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:২৭

কাদা মাটি জল বলেছেন: ল্যাঞ্জা দেখা যায়, লুকা। ল্যাঞ্জা দেখা যায়, লুকা।

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৬

স্পর্শ বলেছেন: জনাব যা ভাবছেন তা নয় তবে যদি বের হয় তাহলে কেটে দিব সমস্যা নাই ।

১১| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৬

আহলান বলেছেন: রাজা গৌড় গোবিন্দের রাজত্বকাল কি তবে আসন্ন?

১২| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫০

বিজন রয় বলেছেন: ৯০% হোক আর ১% হোক কেউ যদি গরু বা অন্য কিছু জবাই করে খেয়ে শান্তি পায় তো বাঁধা দেওয়ার কোন যুক্তি নেই।

১৩| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৮

এ আর ১৫ বলেছেন: গরুর মাংস খাওয়া মুসলমানদের ঈমানের প্রধান শর্ত কবে হোল ? গরুর মাংস ভক্ষন ব্যথিত মুসলমানদের ধর্ম পালন সম্ভব নয় --এই পোষ্টিং পড়ে তা মনে হোল । আরবের মরুভূমিতে গরু খুব কম দেখা যায় , আমাদের নবী সাহাবারা খেতেন উট দুম্বার মাংস কিন্তু কোরান হাদিস সহি হাদিস জাল হাদিস কোথাও বলা হয় নি উট দুম্বার মাংস খাওয়া ঈমানের অঙ্গ এবং ঐ সমস্ত মাংস না খাইলে মুসলমানদের ধর্ম অনুভুতিতে আঘাত লাগবে বা ইবাদত পালন করা যাবে না !!!
কিছু চিজ পয়দা হয়েছে যারা মানে করে আল্লাহর সান্নিদ্ধ পেতে হোলে গরুর মাংস খাওয়া ছাড়া বিকল্প কিছু নাই এবং গরুর মাংস খেতে বাধা দেওয়া মানে ধর্ম পালনে বাধা দেওয়া । ব্যপারটা যদি তাই হয় তাহোলে দেশের ডাক্তারদের আগে শায়েস্তা করা দরকার তারা রক্তে কোলস্ট্রল বেড়ে গেলে গরুর মাংস খেতে মানা করে এবং মানুষকে উপদেশ দেয় গরুর মাংস কম খেতে --- এখোন তো কথা হোল গরুর মাংস না খেলে আল্লাহ তো ইবাদত কবুল করবে না , তাই ডাক্তারদের শায়েস্তা করা দরকার সবার আগে !! নবী রসুল সাহাবা গন খুব কম বা অনেকে জীবনে গরুর মাংস খান নাই খেয়েছেন উট দুম্বার মাংস কিন্তু কখোন বলেন নি ঐ গুলো না খেলে ঈমান থাকবে না কিন্তু আজকে নতুন ফেতনার আবির্ভাব হয়েছে তাতে বোঝানো হচ্ছে ঈমান ধরিয়া রাখিতে হইলে গরুর মাংস খাওয়া অপরিহার্য .. যদি ছাগল জবাই নিষিদ্ধ হয় কোন অসুবিধা নাই, যদি উট দুম্বা জবাই নিষিদ্ধ হয় কোন অসুবিধা নাই কিন্তু গরু জবাই বন্ধ করা যাবে না । জয় গরু ভক্ষন নাথ, জয় গরু !!!!

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৪

স্পর্শ বলেছেন: মিয়া মাথা মুুটা কথাটা কইয়া হালাইলেন ??? জনাব গরুর গোসত বা জবাই কেন ধরা হল ??? আর হিন্দুরাই বা গরুকে কেন দেবতা মানে ?? উট বা দুম্বা গোসত খায় না কেন গরু ছেড়ে ????প্রশ্ন এখানে নয়। আমাদের জনাব উট বা দুম্বা হয় এটা নিশ্চয় অজানা নয় তাইলে আমরা কোথায় পাব তা ??? আর গরু জবাই দিলে আপনার সমস্যাটা সেটা আগে বলেন ???

১৪| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৩

রাশেদ বিন জাফর বলেছেন: সহমত

১৫| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধাতে এসব গোড়া জঙ্গি জামাত শিবির জেএমবি সদা তৎপর। কথা হলো শ্যামল চক্রবর্তী ঐ সংগঠনের সদস্য পর্যন্ত না। সে স্বতঃপ্রনোদিত হয়ে তার ব্যাক্তিগত মতামত তুলে ধরেছে আর সেটা সেমিচটি পত্রিকা মানবজমিন সংগঠনের নামে চালায়া দিছে।

ঠিক বুঝলাম না এচলামী অশিক্ষিত চেতনাধারী পেডোফাইল আর মর্ষকামী লেবার গুলা চটি পত্রিকার রেফারেন্স ধরে ইসলাম রক্ষা করতে চায় কেন? দাঙ্গা লাগালে এসব বর্বর পেডোদের কি এত লাভ?


আল্লা রহম করো

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৯

স্পর্শ বলেছেন: চরম দাঙ্গা লেগে গেল এখন তাই জনাব ???? গত কুরবানীতে ক্রিকেটার মুশফিকুর রহিম তার ফেইসবুক পেইজে জবাই করা গরুর পিক দিয়েও সরিয়ে ফেলেছিলো। সুশীল সমাজ বলেছিলো- এই ছবির মাধ্যমে নাকি অনেকের (হিন্দুদের) ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগে। তখন কি দাঙ্গার কথা বলেন নি তারা ???

১৬| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৬

রানার ব্লগ বলেছেন: আর ১৫ বলেছেন: গরুর মাংস খাওয়া মুসলমানদের ঈমানের প্রধান শর্ত কবে হোল ? গরুর মাংস ভক্ষন ব্যথিত মুসলমানদের ধর্ম পালন সম্ভব নয় --এই পোষ্টিং পড়ে তা মনে হোল । আরবের মরুভূমিতে গরু খুব কম দেখা যায় , আমাদের নবী সাহাবারা খেতেন উট দুম্বার মাংস কিন্তু কোরান হাদিস সহি হাদিস জাল হাদিস কোথাও বলা হয় নি উট দুম্বার মাংস খাওয়া ঈমানের অঙ্গ এবং ঐ সমস্ত মাংস না খাইলে মুসলমানদের ধর্ম অনুভুতিতে আঘাত লাগবে বা ইবাদত পালন করা যাবে না !!!
কিছু চিজ পয়দা হয়েছে যারা মানে করে আল্লাহর সান্নিদ্ধ পেতে হোলে গরুর মাংস খাওয়া ছাড়া বিকল্প কিছু নাই এবং গরুর মাংস খেতে বাধা দেওয়া মানে ধর্ম পালনে বাধা দেওয়া । ব্যপারটা যদি তাই হয় তাহোলে দেশের ডাক্তারদের আগে শায়েস্তা করা দরকার তারা রক্তে কোলস্ট্রল বেড়ে গেলে গরুর মাংস খেতে মানা করে এবং মানুষকে উপদেশ দেয় গরুর মাংস কম খেতে --- এখোন তো কথা হোল গরুর মাংস না খেলে আল্লাহ তো ইবাদত কবুল করবে না , তাই ডাক্তারদের শায়েস্তা করা দরকার সবার আগে !! নবী রসুল সাহাবা গন খুব কম বা অনেকে জীবনে গরুর মাংস খান নাই খেয়েছেন উট দুম্বার মাংস কিন্তু কখোন বলেন নি ঐ গুলো না খেলে ঈমান থাকবে না কিন্তু আজকে নতুন ফেতনার আবির্ভাব হয়েছে তাতে বোঝানো হচ্ছে ঈমান ধরিয়া রাখিতে হইলে গরুর মাংস খাওয়া অপরিহার্য .. যদি ছাগল জবাই নিষিদ্ধ হয় কোন অসুবিধা নাই, যদি উট দুম্বা জবাই নিষিদ্ধ হয় কোন অসুবিধা নাই কিন্তু গরু জবাই বন্ধ করা যাবে না । জয় গরু ভক্ষন নাথ, জয় গরু !!!!

১৭| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পোস্ট রিপোর্টেড কারন:

এই পোস্ট তীব্র সাম্প্রদায়িকতার দোষে দুস্ট যেখানে আমাদের জাতীয় ক্রিকেট টিমে খেলে এমন খেলোয়াড়দের ধর্ম নিয়ে কটাক্ষ করেছে একটা মিথ্যা সংবাদের ওপর ভিত্তি করে। সাম্প্রদায়িক সহিষ্ণুতা ব্লগে বজায় রাখার জন্য এই পোস্টে রিপোর্ট করলাম

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩২

স্পর্শ বলেছেন: ভাল করেছেন

১৮| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৮

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ভালো লিখেছেন ।

১৯| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৯

গোধুলী রঙ বলেছেন: ভাই সব ধর্মে কিছু কুলাংগার আছে, ইসলামের নামেও কম নেই, হতে পারে এই শ্যামল সাব সেই ধরনেরই কিছু। এদের কাজই হলো উস্কানো, তারপর আরেক কুলাংগার দ্বারা আক্রান্ত হলে সাম্প্রদায়িক তকমা লাগিয়ে হুলস্থুল বাধায়, বিবেকবান মুসলিম হিসেবে এদের ইগ্নোর করাই ভালো নয় কি? অমুসলিম বা জালিম মুসলিম শাসকের আমলে কিভাবে মুসলিমরা ধৈর্য্য ধরে থাকবে, তা তো ইয়াজিদের শাসন আমল সহ হাজ্জাজ বিন ইউসুফের গভর্নিং সময় টা জলন্ত উদাহরন। আমরা যদি নিজেদের ইমান এবং শুদ্ধ দুনিয়াবি জ্ঞ্যান উন্নত না করি, তাহলে এই গরু খাওয়া নিয়াই ক্যাচাল করা লাগবে আজীবন।

২০| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪২

আমি মিন্টু বলেছেন: শালারাও পাঠা খায়ও পাঠার মাংস । মনে হয় বাংলাদেশের সরকারের ওদের বিরুদ্ধে এখনই কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিৎ ।
কতবড় সাহস গরুর মাংস খাইতে দিবে না । ভালো লেখেছেন ।

২১| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৫

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: 'আমি মিন্টু' সাহেব, কাদেরকে বললেন 'শালারা' ? বাংলাদেশের সমগ্র হিন্দু সম্প্রদায়কে? তাও আমেরিকায় কোনো একটা সংগঠন নাকি বলেছে বলে কিছু তৃতীয় শ্রেনীর পত্রিকায় খবর বেরুলো, আর তাই শুনে কাছা খুলে নেমে পড়লেন! জানবেন, এরই নাম সাম্প্রদায়িকতা। এটা ইসলামও নয় মনুষত্বও নয়। মানুষ হবার চেষ্টা করুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.