![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্পর্স করতে চাই তাকে কিন্তু কিছুতেই পারিনা,তবুও আসায় আছি তার পথ চেয়ে।
কোথায় যাচ্ছে আমাদের সমাজ ব্যবস্থা? যেখানে এখন কাপড় পরিধানেও কোন গনতন্ত্র নেই। মেয়েরা এখন হিজাব পরিধান করে স্কুল-কলেজে যেতে পারবে না। একজন মেয়ে জিন্স পড়ে আসার স্বাধীনতা থাকলে কেন হিজাব করে অথবা ধর্মীয় পোষাকে একজন শিক্ষার্থীর আসার স্বাধীনতা থাকবেনা’????
বাংলাদেশও কি তবে বোরখা নিষিদ্ধ করার পথেই এগোচ্ছে? নিষিদ্ধ হয়ে যাবে কি পর্দাপ্রথা? যে মায়েরা বোরখা ছাড়া দু’কদম চলে না রাস্তায়, তাদের শরীর থেকে বোরখা খুলে নেয়ার আয়োজনে মেতেছে সরকার। কিন্তু কেন? প্রতিনিয়ত দেশে বোরকা পড়া নারীদের সংখ্যা বাড়ছে। বোরখা তো কেবল জামায়াতে ইসলামীর সম্পত্তি নয়, জামাত শিবির পরিবারের নারীরাই শুধু বোরখা পড়ে তা তো নয়, বোরখা পড়ে অভ্যস্ত বাংলাদেশের অধিকাংশ মায়েরা। বোরখা পড়ে তারা নিশ্চিন্ত, রাস্তা ঘাটে ওত পেতে থাকা মানুষরূপী হিংস্র জানোয়ারগুলো আর যাই হোক বোরখা পড়া নারীদের ওপর সাধারণত ঝাপিয়ে পড়ে না। দিন দিন যেখানে যৌন নিপীড়ন বেড়েই চলেছে, যেখানে শিশুরাও রেহাই পায় না নরপিশাচদের হাত থেকে সেখানে যদি নারীরা স্বউদ্যোগে বোরখা পড়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চায় তবে তাতে সরকার বাধা দিতে কেন এত তৎপর।
গত চার-পাঁচ বছরে এরকম ঘটনা আরো ঘটেছে। তবুও এ ঘটনায় কিছু ভিন্নতা চোখে পড়েছে। এবার কেবল হিজাব বা বোরকা পরতে মেয়েদের নিষেধ করা হয়নি। সঙ্গে ছেলেদেরও মানা করা হয়েছে পাঞ্জাবি-পায়জামা, টুপি-পাগড়ি পরে ক্যাম্পাসে ঢুকতে। ইসলাম ধর্মীয় পোশাক হিসেবে পরিচিত পোশাকগুলো পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ওইসব পোশাক পরে ক্লাসেও যাওয়া যাবে না। পরীক্ষাও দেওয়া যাবে না। এত বড় প্রগতিশীল কাজটি কোথায় করা হলো? এই ঢাকার পাশে টঙ্গী-আইইউবিএটি নামের একটি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে। ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি সাহেব ‘পোশাক নির্দেশনা’ জারি করে কঠোরভাবে সেটি পালনে লেগে পড়েছেন। ঘটনা গত অক্টোবরের।কয়েক দীন আগে মতিজিল মডেলেও বোরকা নিষিদ্ধ করা হয়েছে ।
আমি যৌক্তিক কারণেই সন্দিহান বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল গুলোতে আর কিছুদিন পর শালীন পোশাক ও আচার আচরনে যারা অভ্যস্ত তারা আদৌ সেখানে টিকতে পারবে কি না । হয়তে সংখ্যায় এখনো শালীনরাই বেশী, কিন্তু এদের দিনদিন নানা ভাবে অপদস্ত করে কোনঠাসা করে ফেলা হচ্ছে, আধুনিক রঙ্গিলাদের উৎসাহ দেয়া হচ্ছে আরো খোলামেলা হতে । এই উৎসাহ এতোদিন কর্তৃপক্ষ দিয়েছেন উগ্র পোশাকের প্রতি উদাসীনতা দেখিয়ে আর এখন দিচ্ছেন সরাসরি শালীন পোশাককে ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাসে ও স্কুলে নিষিদ্ধ করে । অথচ হওয়া উচিত সম্পূর্ণ উল্টোটা। বাংলদেশের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ও ধনীদের বিশ্ববিদ্যালয় ও স্কুলকে ওটার অনেক শিক্ষার্থীই বলেন বাংলদেশ থেকে দোযখে যাওয়ার প্রধান রাস্তা । ইদানীং দেখছি অন্যান্য বেসরকারী ও সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল গুলোও নিজেদের ক্যাম্পাসে দোজখে যাওয়ার রাস্তা খুলতে আগ্রহী হয়ে উঠছে । এরই অংশ হিসেবে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষ তাদের ক্যাম্পাসে হিজাব নিষিদ্ধ করেছেন এবং হিজাব পরার "অপরাধে" " অভিযুক্ত " ছাত্রী হাফসা ইসলামকে বহিষ্কার করেছেন, যেখানে ইউরোপেও হিজাব নিষিদ্ধ নয় । অভিযুক্ত ছাত্রীর ভাষ্যমতে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে আরো অনেককেই হিজাব পড়ার কারনে অপদস্ত করা হচ্ছে।গতকাল দেখলাম মতিঝিল মডেলে হিজাব পড়লে টিসি! বেশ কিছুদিন আগে ঢাকার ইন্টারন্যাশনাল ইউনির্ভাসিটি অফ বিজনেস এগ্রিকালচার এন্ড টেকনোলোজি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী পোশাক পাঞ্জাবী,বোরকা নিষিদ্ধ করে ।
হিজাব যদিও ইসলামী পোশাক, কিন্তু অন্যসব ধর্মাবলম্বীরাও এটা ব্যবহার করতে পারেন। কারণ হিজাব শালীনতার প্রতীক । সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিক তার পছন্দ মতো যে কোন শালীন পোশাক পরার অধিকার রাখেন। তাকে এ ব্যাপারে হেনস্তা করার মানে হচ্ছে তার সাংবিধানিক অধিকার খর্ব করা । কর্তৃপক্ষ কিন্তু তাই করছে এবং সরকার নিশ্চুপ, নিশ্চুপ আমাদের যত দিগ্বিজয়ী মানবাধিকার ও নারী অধিকার বিষয়ক সংস্থাগুলো । এবং আরো আশ্চর্যের বিষয়, আসল প্রতিবাদ যাদের করার কথা সেই ব্রাকের ছাত্র ছাত্রীরাও কর্তৃপক্ষের এমন অনৈতিক, অন্যায় সিদ্ধান্তের কোন প্রতিবাদ করেছে এমন কোন খবর এখনো কোথাও নেই । কর্তৃপক্ষের মতো শিক্ষার্থীরাও কি বিবেকশূণ্য হয়ে গেছে? নাকি এরা মেরুদন্ডহীন? অভিভাবকরাই বা কোথায়?? হিন্দী সিরিয়াল দেখতে দেখতে তাদের কাছেও কি সন্তানদের শালীনতার আর কোন প্রয়োজনীয়তা অবশিষ্ট নেই? বিবেকশূণ্য হয়েছেন হোন, ইচ্ছা হলে ড্রেস ছাড়াই ক্যাম্পাসে ক্লাশ করার বাধ্যতামূলক নিয়ম চালু করুন। কিন্তু যখন নতুন কোন পরিমল, অরাজনৈতিক মানিক বের হবে, অবিবাহিত মা'য়ের সংখ্যা, আত্নহত্যা, এবোরশন বাড়বে তখন আবার বলবেন না যেন আধুনিক প্রজন্মের মধ্যে চরম নৈতিক অবক্ষয় ঘটেছে । কারণ নৈতিক অবক্ষয়কে প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিয়ে চলেছে কর্তৃপক্ষ এবং এই ব্যাপারে অভিভাবক, শিক্ষার্থীরাও একজোট ( মৌনতাই সম্মতির লক্ষন) ।
প্রথমে বলা হয়েছে ধর্ম যার যার তার তার, ধর্ম একান্ত ব্যাক্তিগত ব্যাপার। তারপর যে যেমনে খুশি চলবে তারপর ও ধর্ম অক্ষুন্ন থাকবে। ইসলামের মৌলিক বিধান না মেনে চললেও এবং অস্বীকার করলেও মুসলমান বলা যাবে। কারন আপনি আমি কে একজনের ধর্ম ডিফাইন করে দেবার?? তারপর বলা হলো খোলাফায়ে রাশিদীনের সময়কার আইন, আল্লাহর রাসূলের সময়কার আইনগুলো হচ্ছে মধ্যযুগিয় আইন। এই আইনদ্বারা এখনকার সময় চলবেনা। তারপর বলা হল এইগুলো বরবর আইন। তারপর বলা হল ধর্ম নিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীনতা না। যার যার ধর্ম তার তার। এখন ষ্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটিতে ড্রেস কোডের কথা বলে বা ধর্মিয় জঙ্গিবাদের কথা বলে ইসলামি ড্রেস নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। তারপর মানুষের অসুবিধার কথা বলে আযান নিষিদ্ব করা হবে হয়ত। তারপর জায়গা সংকটের কথা বলে মসজিদে পুজার ব্যাবস্তা করা হবে এবং একে সম্প্রদায়িক সম্প্রতির উদাহরন হিসেবে তোলে ধরা হবে। তারপর আরো অনেক কিছু হবে। আধুনিকতার নামে প্রগতিশীলতার নামে আমরা আরো অনেক কিছু দেখব।
যে জাতি নিজের আইডেন্টিটির ব্যাপারে এত বেখবর ওদের এ ছাড়া আর কি হবে??
১৪.৩.১৬ , চৌধুরী এমদাদুল করিম -ভার নেন এই স্কুল এন্ড কলেজের প্রিনিসপাল হিসাবে । এসেই তিনি মেয়েদের জন্য বনধ করে দেন হিজাব , নেকাব , ওড়না এমনকি স্কুল করিডোরের ভিতর কেউ মাথায় কাপড় পর্যন্ত দিতে পারবে না । যে স্কুলের মহিলা শিক্ষকরা মাথা থেকে কখনো কাপড় ফেলেনি এখন সেখানে ছাত্রীদের নুন্যতম মাথায় কাপডটুকু রাখতে দেয়া হচেছ না ! আওয়ামী দু:শাসন থেকে স্কুল , কলেজের ছাত্রী দের ও কি রেহাই নেই ?
এসব হচেছ কি দেশে ? এখনো রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম বাতিল হয়নি মেয়েদের উপর খরগ নেমে এসেছে । আমরা সাধারন মানুষ হিসেবে এর তীব্র নিন্দা জানাচিছ এবং কতৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করছি ।।
(একজন বর্তমান ছাত্রীর করুন অবস্হা তার ভাইয়ের মুখে বর্ননা করছি..............নিচের টুকু ফেসবুক থেকে একজনের লেখা কপি )
আমার ছোট বোন মডেল কলেজে পড়ে। তার কাছ থেকে জেনে ডে বাই ডে কাহিনীগুলো লিখলাম।
১২/৩/১৬ঃ অভিভাবক মিটিং এ গভর্নিং বডির সভাপতি আওলাদ অভিভাবকদের বলে, " ইদানিং সবাই ধার্মিক হয়ে যাচ্ছে।" মিটিং শেষে ক্লাসে ক্লাসে ঘুরতে থাকে। এক পর্যায়ে আমার ছোট বোনের ক্লাসে গিয়ে দেখে অনেকেই হিজাব পরিহিত অবস্থায় আছে। তখন সে বলেঃ "এটা কি কলেজ নাকি মাদ্রাসা? কলেজে হিজাব কেন? কলেজে এমন থাকলে মাদ্রাসায় শিফট করে দেয়া হবে।" এক সময়ে সামনের বেঞ্চে বসে থাকা হিজাব পরিহিতা এক মেয়েকে সবার সামনে হিজাব খুলতে বলে। মেয়েটি ইতস্তত করলে এক ম্যাডাম এসে আওলাদকে বলেন যে "সবার সামনে খোলার দরকার নেই। পরবর্তীতে আর আসবে না।" ক্লাস শেষে সবাইকে বলে দেওয়া হয় যে শুধুমাত্র ধার্মিক পরিবারের মেয়েরাই কলেজে হিজাব করতে পারবে।
১৩/৩/১৬ঃ ক্লাস চলাকালীন সময়ে একজন স্যার আর একজন ম্যাডাম সব ক্লাসে ক্লাসে গিয়ে মৌখিকভাবে নোটিশ দেন যে "কাল থেকে কলেজে হিজাব পড়ে আসা যাবে না।"
১৪/৩/১৬ঃ সেদিন পরীক্ষা ছিল। সেদিন থেকেই গেট থেকে 'হিজাব চেকিং' শুরু হয়। তবুও কয়েকজন হিজাব করায় পরীক্ষার হলে আওলাদ সবাইকে বলে "এভাবে চলবে না। দরকার হলে কলেজ বন্ধ করে দেয়া হবে।" এরপর থেকে কলেজ অভ্যন্তরে মাথায় ওড়না দেয়াও নিষেধ হয়ে যায়।
১৫/৩/১৬/ঃ এদিন থেকে সবাইকে হিজাব ছাড়াই কলেজে আসতে বাধ্য করা হয়। পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে হঠাত গার্ড শিক্ষক সবাইকে বলেন "চেয়ারম্যান স্যার আসতেসে, সবাই মাথা থেকে ওড়না সরাও।"
১৬/৩/১৬ঃ আমার বোন সবসময় সব জায়গায় হিজাব করেই যায়। কিন্তু কলেজের গ্যারাকলে পড়ে হিজাব ছাড়া শুধু ওড়না ভালমতো পেঁচিয়ে কলেজে যায়। কিন্তু গেট দিয়ে ঢোকার পর একজন ম্যাডাম "ভিতরে সবাই আমরা আমরাই তো" বলে নিজ হাতে মাথা থেকে ওড়না সড়িয়ে দেন। টিফিন পিরিয়ডে মাথায় ওড়না দিয়ে হাটতে থাকলে একজন স্যার ডেকে মাথা থেকে ওড়না সড়াতে বাধ্য করেন। ক্লাসের মধ্যেও কেউ ওড়না মাথায় দিয়ে থাকতে পারে না। )
২৩ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৪৮
স্পর্শ বলেছেন: জানিনা আল্লাহ ভাল জানেন.
২| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:০৮
আমি মিন্টু বলেছেন: ওই সব বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের শিক্ষকদের উপযুক্ত শিক্ষা দেয়া উচিৎ ।
৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:১৭
alamin ahmed বলেছেন: এদেশে ইসলাম ছিল থাকবে
২৩ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৪৯
স্পর্শ বলেছেন: ঈন্ইনশা আল্লাহ
৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২৮
বন্দি কন্ঠস্বর বলেছেন: আমার কথাটা সাম্প্রদায়ীক হিসাবে নেবেন না প্লীজ। যদি কোনো প্রতিষ্ঠানে সিদুর,টিপ ইত্যাদি নিষেধ করা হতো ,তাহলে আমাদের সুশীল বুদ্ধিজীবিরা এতক্ষনে ফাটিয়ে দিতেন। কিন্তু এ ব্যাপারে তারা মুখে তালা লাগিয়েছেন। হায় নাপিতরা।
২৩ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৫১
স্পর্শ বলেছেন: কারণ এদেরকে তো এই কথা বলাতে দাদারা টাকা দিবেননা! !তাই চুপ .
৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫
এ আর ১৫ বলেছেন: নিকাব নামা ------ লিখেছেন শরিয়া আইন বিশেষজ্ঙ জনাব হাসান মাহমুদ , ওনার আরেকটা বিখ্যাত বই 'শরিয়া কি বলে এবং আমরা কি করি' । এখন আমি ওনার লেখা নিকাব নামা . লিংকটা শেয়ার করছি যাতে হিজাব নিকাব সম্পর্কে সবার সঠিক ধারনা জন্ম নেয় । পোড়লে বুঝতে পারবেন উপরের এই আর্টিকেলটা কেন অপব্যাখা । ধন্যবাদ ।
নিকাব নামা
২৩ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৫২
স্পর্শ বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব !
৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭
বিজন রয় বলেছেন: খরগ হবে না, খড়গ হবে।
রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম বাতিল হবে না।
২৩ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৫৫
স্পর্শ বলেছেন: ভুলটা ধরিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ "অথিতি ১ঘন্টায় যা দেখেন ঘরের লোক একবছরেও তা দেখেন না ..
৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৪
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: "বোরকা-হিজাব নিষিদ্ধ করা হলে শাখা-সিঁদুর ও নিষিদ্ধ করা হো...
৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪
বিজন রয় বলেছেন: প্রিয় স্পর্শ, ওই নোটিশ মনে হয় সরকারের না কলেজ কর্তপক্ষের।
তবে আমাদের আরো ধৈর্য ধরতে হবে।
৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৩৪
আবুলের বাপ রিটার্নস বলেছেন: ধন্যবাদ,আমাদের অনলাইনে এবং অফলাইনে এই বর্বর নোটিশের প্রতিবাদ করতে হবে।
১০| ২৩ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩
হাসান নাঈম বলেছেন: এই জাতি যেভাবে মরণ ঘুমে তলিয়ে আছে তাতে আশার কোন আলোই দেখা যাচ্ছে না।
এর পরও যদি এই মরণ ঘুম না ভাঙ্গে তাহলে কবে জাতির চেতনা জাগবে আল্লাহই জানেন!
১১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৫
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: আসল জায়গা থেকে ব্যপারটা ঘুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে । পোষাক নিয়ে ভাববার বিষয় না এখন , মূল বিষয় ধর্ষককে শাস্তি দিতে হবে , উপযুক্ত শাস্তি দিতে হবে । কিন্তু বেশি সম্ভব তা হবে না বোধহয় । দেশে যদি আইন আর পুরুষের মানবিক পরিবর্তন নাহয় ।তবে নারীকে সিন্ধুকে তুলে রাখলেও ধর্ষণ হবে ।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৫৮
মুহিব মোরসালিন বলেছেন: আল্লাহর কসম, এই দুঃশাসনের পরিসমাপ্তি এই হিজাব নিষিদ্ধ করার চেষ্টার মাধ্যমেই আসছে!!