![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্পর্স করতে চাই তাকে কিন্তু কিছুতেই পারিনা,তবুও আসায় আছি তার পথ চেয়ে।
(বি:দ্র: কারো চেতনার দন্ড দাড়ালে লেখক দায়ী নয়)
প্রথম শেণীর বইতে 'ও-তে ওড়না চাই' লেখায় সাম্প্রদায়িকতা হয়ে গেছে। এজন্য বাম-নাস্তিক ও তেলতেলে টাকমাথাদের আপত্তি! সেই আপত্তি আমলে নিয়ে পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়ারম্যান নারায়ন চন্দ্র সাহা পরবর্তী বছর সংশোধনের ইঙ্গিতও দিয়েছেন! অথচ একই শ্রেণীর একই বইতে 'র-তে রথ টানি' লেখা নিয়ে কোন আপত্তি ওঠেনি!!
সর্বপ্রথম আমি ঐ সুশিল সমাজকে প্রশ্ন করি যদি আপনার মেয়ে বা ফ্যামিলির কাউকে শর্টপ্যান্ট ও সেন্টু গেঞ্জি পরিয়ে রাস্তায় গুরাতে পারেন তবে আপনি বলুন ও তে ওড়না কেন? ?? তাহলে আমার বলার কিছু নাই? ? আর নাপারলে আমার বলার অনেক কিছুই আছে !! শতো শতো বছর থেকে বাঙ্গালী নারী ওড়না পরে, মাথায় ঘোমটা দেয়- হোক সে হিন্দু কি মুসলমান। তবুও এগুলো সার্বজনীন পোষাক না!! সাম্প্রদায়ীক পোষাক!!!
যখনই বিল বোর্ডে কন্ডম ভিবিন্ন পন্যের বিজ্ঞাপন দেয় কোথায় থাকে আপনার চেতনা? প্রথম আলোর তথ্য মতে দেশের
যৌনপল্লীর ৬০-৯০ ভাগ যৌনকর্মী
১০-১৬ বছর বয়সী ; অর্থাৎ শিশু। অথচ এ
বিষয়ে কারো মুখে কোন আওয়াজ চু চেরা নেই। কিন্তু
১৮ বছরের নিচে কোনো মেয়ের
বিয়ে হলে সুশীল সমাজ, বুদ্ধিজীবী,
রাজনীতিক , নারীনেত্রীদের টাক মাথা তেল তেলা হয়ে যায় বলি কিরে তখন আসে কথা কোথা হতে ??
ই কোচিং এর লোকেরা চাদপুরে হিজাবদারী মেয়েদের যখন অযাচক আশ্রমে নিয়ে গেল তখন কই ছিল এই ন্যাড়া মাথার বুদ্ধিজীবীরা ?? যদি উল্টো এই কাজগুলি মুসলিম করত তাহলে বেল মাথায় চুল গজিয়ে এতক্ষণ পাকনা ধরে ঝরে পড়ত! !
নারীর স্বাধীনতা আসলেই কি স্বাধীনতা??শেয়ালেরা চায় সব মুরগীর স্বাধীনতা , প্রশ্ন করুন নিজের বিবেক কে!
আশ্চর্য!কি বিকৃত তাদের চিন্তাধারা!
আশ্চর্য! যারা নগ্ন শরীর দেখিয়ে যুবক-যু্বতীদের নৈতিক চরিত্র ধ্বংস করে দিয়ে অনৈতিক কর্মকান্ডে লিপ্ত হতে উৎসাহ দেয়, যাদের উলঙ্গপনা দেখেই যুবসমাজ নানা রকম সহিংসতা, নির্যাতন ও এসিড সন্ত্রাসে লিপ্ত হয়, যাদের কারণে নারী এসিড সন্ত্রাসের শিকার হয়, তারাই নাকি সেই এসিডদগ্ধ নারীকে সাহায্য করবে তাদের সেই নগ্ন শরীর দেখিয়ে! অর্থাৎ নগ্ন শরীর দেখিয়ে প্রথমে নারীকে এসিডে দগ্ধ করার ব্যবস্থা করা হবে, আবার সেই নগ্ন শরীর দেখিয়ে এসিডদগ্ধ নারীকে সাহায্য করা হবে...! কি বিকৃত তাদের চিন্তাধারা!
আসলে বিগত কয়েক বছর ধরে পাঠ্যপুস্তকে যেভাবে হিন্দুয়ানী সংস্কৃতি যোগ করা হয়েছে তার বিরোদ্ধে যুগপৎ গন আন্দোলনের প্রয়োজন ছিল। তা না হওয়াতে আজ ওদের সাহস এতদুর গিয়ে ঠেকেছে যে এখন 'ওড়না' শব্দ নিয়েও আপত্তি তোলে!
আজ এই নরপিশাচ টাকমাথার কুবুদ্ধিজীবিদের কারনেই আর সে যখন নিজের ঘরে নিজের জন্য, স্বামী ও সন্তানের জন্য, পিতামাতার জন্য খাবার রান্না করে তখন সেটা হয় "পরাধীনতা"।
এই অদ্ভূত দর্শনের কারণে নারী আজ পণ্যে পরিণত হয়েছে। ব্যবসায়ীদের ব্যবসা বাড়ানোর এক অসাধারণ মাধ্যম এক শ্রেণীর দেহ প্রদর্শনকারী নারী সমাজ।
এই নারীবাদি সমাজে নারীরা যেন পণ্যের মোড়কে পরিণত হয়ে গেছে। পণ্যের বিক্রি বাড়াতে যেমন আকর্ষণীয় মোড়ক ব্যবহার করা হয় তেমনি পাশাপাশি ব্যবহার করা হচ্ছে নারীর আকর্ষণীয় শরীরকে।
তাই এই জগতের শিল্পচর্চার সবচেয়ে বড় অংশটা একটা কেন্দ্রে এসে থমকে দাঁড়িয়েছে আর তা হল "নারীর শরীর"।
নারীর শরীরের উপর গবেষণা চলছে প্রতিনিয়ত, তাকে আরো কত আবেদনময়ী করে তোলা যায়।পরিশেষে এই নারীকে ব্যবহার করে বণিক শ্রেণী হাতিয়ে নিচ্ছে কাড়ি কাড়ি অর্থ। কেউ বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে,কেউ নাটকে,কেউ সিনেমায়--একেকজনএকেক কৌশলে। ফলে নারী হারাচ্ছে সম্ভ্রম আর সমাজ হারাচ্ছে ভারসাম্যপূর্ণ যুবসমাজ। পাশাপাশি উপহার হিসেবে সমাজকে দিচ্ছে মাদক, ধর্ষন,হতাশা, আত্মহত্যা ইত্যাদি।
আর ধূর্ত বণিক সমাজ এই দেহ প্রদর্শনীর নাম দিয়েছে "নারী স্বাধীনতা"
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১৫
স্পর্শ বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব
২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:১৯
লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: এদেরকে পাত্তা দেয়ার কোন দরকারই নেই। দেশের সিংহভাগ মানুষ চিরায়ত বাঙালি মূল্যবোধ মেনে চলে। শহর এলাকার কিছু অর্ধশিক্ষিত আর নব্য ধনী ক্লাস দেখানোর জন্য কিছু ননা ববুঝেই এদের অনুকরণ করার চেষ্টা করে।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২০
স্পর্শ বলেছেন: পাত্তা না দেই তবে সমস্যা নেই সমস্যাটা হল ওদের বকবাকানি শুনতে ইচ্ছা করে না! ! ধন্যবাদ
৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৩
প্রফেসর এরোনেক্স বলেছেন: +++++++++++++
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২১
স্পর্শ বলেছেন: মুবারাকবাদ!
৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এগুলো(তথাকথিত বুদ্ধিজীবি) যখন ঘেউ ঘেউ করে তখন আশে পাশে এত কম লোক থাকে যে দাঁড়িয়ে থেকে গোনা যায়...
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২০
স্পর্শ বলেছেন: ধন্যবাদ! রাইট
৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৪
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এত প্যাচ গোচ বুঝি না, যারা আজ ওড়না নিয়ে লেগেছে, কাল তারা পায়জামা নিয়ে লাগবে। পরশু দিন আরো নিচে নামবে। এরা মা-বোনদের উলঙ্গ করার প্রমোদনা প্যাকেজ নিয়ে মাঠে নেমেছে। এই গুলান না করলে যে, তাদের জোতার ফিতা কেনার টাকা জুটবেনা। এরা চায় য়ূরোপের মত বাপ-পুত একই সাথে একই পাত্রে পেসাব করুক। এরা ছাগু সম্প্রাদায়। এদের উষ্ঠা দেওন দরকার।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২২
স্পর্শ বলেছেন: একদম ঠিক হক কথা! !সহমত
৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪৪
আখেনাটেন বলেছেন: এই ছোট ছোট বাচ্চাগুলোকে নিয়েও টানাটানি।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২৮
স্পর্শ বলেছেন: কিছুই কি করাই নেই???তাদের গা জলে মনে হয় কিছুদিন পর নবজাতক পয়দা হওয়ার কানে আজান দেওয়া হয় তখন এরা বলে এই ছেলেটা হিন্দু হত জোর করে মুসলমান বানানো হচ্ছে! !
৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:১৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ক্লাস ওয়ানের শিশু ছেলেমেয়েদের ওড়না ও ওড়নার অন্তর্নিহিত জিনিষ শেখানো কোন কারনে?
আর সব ধর্মের বাচ্চাদের ইসলামী কায়দা শেখানো, এটাও একটা ফাজলামো।
আর আপনি এসব কি বলছেন .. 'নগ্ন শরীর দেখিয়ে যুবক-যু্বতীদের নৈতিক চরিত্র ধ্বংস করে দিয়ে ..'
এদেশের নারীরা কখনোই অশ্লিল পোশাক বা অসংযত ভাবে চলে না।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১০
স্পর্শ বলেছেন: আচ্ছা আমাদের দেশ তো গনতন্ত্রিক আর গনতন্ত্রের মুল মন্ত্র হল মেজোরেটি আর আমরা মুসলিমদের কি এদেশে মেজোরটি বেশি নয় তাহলে কি আমাদের মুসলমানদের অধিকার বেশি নয়? ? তাহলে ওরা কারা বা কাদের খুশি করার জন্য এসব করছে পাঠ্যপুস্তক থেকে মুসলমানদের গল্প কবিতা বাদ দিয়ে হিন্দুদের গল্প ঢুকিয়ে কাদের খুশি করতে চায়? বা আমাদের দেশে কয়টা হিন্দু বা অন্য ধর্মাবলম্বী আছে? ??ফালমো আমরা করছি না আপনি করছেন ?
৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৪
ধ্রুবক আলো বলেছেন: আর ধূর্ত বণিক সমাজ এই দেহ প্রদর্শনীর নাম দিয়েছে "নারী স্বাধীনতা" একদম আমার মন মত একটা বলছেন; যদি নারীরা একটু বুঝতো তাহলেই এই ধূর্ত বণিক করম চোরের সমাজ কোন কিছুই করতে পারতোনা!!
কি একটা অবস্থা নারীর শরীরকে বাসাইছে পন্য,!!!
পোষ্টে অনেক গুলো প্লাস, ভালো লাগা রেখে গেলাম,,
শুভ কামনা রইলো, ভালো থাকবেন......
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১২
স্পর্শ বলেছেন: মুবারাকবাদ!শুভ কামনা রইলো, ভালো থাকবেন
৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৯
ধ্রুবক আলো বলেছেন: ই কোচিং এর লোকেরা চাদপুরে হিজাবদারী মেয়েদের যখন অযাচক আশ্রমে নিয়ে গেল তখন কই ছিল এই ন্যাড়া মাথার বুদ্ধিজীবীরা ?? যদি উল্টো এই কাজগুলি মুসলিম করত তাহলে বেল মাথায় চুল গজিয়ে এতক্ষণ পাকনা ধরে ঝরে পড়ত! !
+++++
আমারও মাথায় কাজ করেনা ইদানিং,, দেশের মানুষ গুলোর দিন দিন জ্ঞান হারাইতেছে!! কি হবে এই দেশ, জাতির? অদূর ভবিষ্যত পুরাই অন্ধকার!!!
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৩
স্পর্শ বলেছেন: মুবারাকবাদ!শুভ কামনা রইলো
১০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১৬
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বান্দরেরা এমনটাই করে।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৬
স্পর্শ বলেছেন: একদম ঠিক হক কথা! !সহমত
১১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২৬
আহলান বলেছেন: প্রথম শ্রেণির বইতে ও তে ওড়না চাই বিষয়টি আসলেই বেমানান মনে হয়। যৌন পল্লী নিয়ে যা বলেছেন সে ব্যপারে অবশ্যই সবার সোচ্চার হওয়া উচিৎ।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৫
স্পর্শ বলেছেন: ও তে ওড়না চাই বিষয়টি আসলেই বেমানান মনে হয়।আর একই শ্রেণীর একই বইতে 'র-তে রথ টানি' লেখা মানান মনে হয় ???
১২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫২
অর্থহীন চিন্তাবিদ বলেছেন: ভালো লাগলো। ++++++
১৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২০
কাছের-মানুষ বলেছেন: পোষ্টে +++++++++++
১৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৯
আহলান বলেছেন: হ্যা রথ টানি মানানসই মনে হয়। কারণ এটা আমাদের সমাজেরই মিলে মিশে আনন্দ উদযাপনের একটি প্রতীক। আমরাও ছোট বেলায় গল্প পড়েছি যে, একবার এক ঈদে একটি ছেলে কান্না করছিলো। মহানবী (সাঃ) তাঁকে বাসায় নিয়ে গেলেন...তাঁকে গোছল করিয়ে নতুন পোশাক পরিয়ে ঈদগাহ মাঠে নিয়ে গেলেন। গল্পটি হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান নির্বিশেষে সব ছাত্রকেই পড়তে হয়েছে। সেটা তখন তাদের বা আপনার গায়ে বাঁধেনি। এখন আপনাদের গায়ে বাঁধছে অনেক কিছুই।
ওড়না আর রথ দুটি এক জিনিষ মনে হচ্ছে আপনার কাছে... !
ওড়না তো হিন্দু মুসলিম নির্বিশেষে এদেশের সব মেয়েদেরই ব্যবহৃত একটি পোশাক। যেটার সাথে বংঃসন্ধি, বড় হওয়া, প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়া, শরীরের গঠন সংক্রান্ত ব্যপার জড়িত, যেটা ক্লাস ওয়ানের মেয়েকে বোঝানোর প্রয়োজন আছে কিনা বিবেচ্য। পক্ষান্তরে রথ একটি ধর্মিয় আনন্দের বিষয়। যেটা শিশুরা আনন্দ বলেই ভাব্বে। বুঝাতে পারলাম ব্রাদার?
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৭
বিজন রয় বলেছেন: ++++++