![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্পর্স করতে চাই তাকে কিন্তু কিছুতেই পারিনা,তবুও আসায় আছি তার পথ চেয়ে।
মায়াবিনী পূর্বের সব পর্ব
তোমার জন্য নিলিমা , আমি তোমার সব কষ্টের নীল সরিয়ে দেব ,চৈত্র মাসের অসীম গরমে একটু খানি বৃষ্টির ছটা হয়ে | বৈশাখের এলো মেলো ঝড়ে রাখব তোমায় আগলে,মনের ছাউনী দিয়ে | মেঘলা দিনে মনের ঘরে রাঙাবো তোমায় অসীম ভালবাসার রঙে | তুমি আমার প্রাণ ,তাই এই হৃদয়ের ঘর সাজায় আমি আমার মত করে,তোমায় নিয়ে | দেখো ঐ আকাশ আজ সেজেছে যে কত রঙ্গে শুধু তোমারি জন্যে | মনের যত দীর্ঘশ্বাস সরাবো যে তোমার, অসীম মমতার পরশে | জীবনে তোমার সব কষ্টের কালো মেঘ কে সরিয়ে ,এনে দিব খুশির প্লাবন ,আমার ভালবাসার বৃষ্টি দিয়ে | তুমি দেখবে আমায় তখন ঐ মনের কনে জমে থাকা সব কষ্ট কে সরিয়ে | চাদের আলোর জোস্নায় ভেজাবো তোমায়,ভালবাসার ছোয়া হয়ে . মুগ্ধ হয়ে নিজেকে হারাবে তখন এই আমার মাঝে | বিশ্বাস করো ,ভালবাস আর খুঁজে নাও তুমি তোমার সব কিছুকে শুধু এই আমার মাঝে, আর আমার সবটুকু ভালবাসা শুধু তোমার জন্য ।
নাহ্-কি হবে আর বিরহী প্রহরের ঘণ্টা শুনে-আর কত'! আর কতদিন প্রতীকী প্রার্থনা একটা সুখকর সুখবরের জন্যে-চাতক হয়ে'? কি হবে কর্মহীনের দৈনিক কাগজে রসহীন অক্ষর গিলে শূন্য পদে-হণ্যে হয়ে। আর কতদিন একই কবিতায় চোখ রেখে ঠোট দু'খানা- অযথা নাড়িয়ে, কাকে শোনাবে রসহীন বিরক্তের সাত পর্ব ভালবাসার শত রং-আবৃতি করে'? মিছেমিছি ষড়ঋতুর শরীর ঘেঁটে, পর্বে পর্বে প্রেমের প্যানপ্যানানি-আর কত'? কি হবে অযথা শুভ্র কাগজে দিবানিশি আঁচর কেটে 'প্রেমী কবি' সেজে-ভণ্ডামি। আর কত অকাজ'! এক গুচ্ছ লাল গোলাপ হাতে গদগদ হয়ে হৃদয়হীনে-বিসর্জন দিয়ে'! প্রিয়তমার চোখে নীল সমুদ্রজল ছুঁয়ে কি পাবে- মুঠোমুঠো মুক্তো কণা'? মিছে সব মিথ্যের চকচকে রূপমোহ প্যাকেটে দু'হাত ভরা-শুধুই নীল কষ্ট। আর কত'? কষ্টের ধারালো 'গিলোটি'নে বারবার ছোট্ট হৃদয়ের সার্জারি হবে, কষ্ট ভরে দেবে-ঠেসে'! কই দেখিনা তো কেউ এক গাদা হলদে গোলাপ হাতে নিয়ে-আছে প্রতীক্ষায়, তুমি কি দেখতে পাওনা রংধনুতেও কষ্টের লোনা জলকণা কত'? তুমি কি দেখনা চেয়ে প্রকাণ্ড নীল দিগন্তে স্বপ্ন গাঙ্গচিল উড়ছে-আতঙ্কে। তুমি বুঝতে পাওনা ভালবাসার অপ্সরী ফাটা পকেটে আসেনা 'পোষ্য' হতে'? আবেগ-মানবতা-বিবেক-মনের কোণে চ্যাঙদোলা খেয়ে হচ্ছে 'চিড়েচ্যাপটা'! রোজকার খবর আত্মাহুতি পানসে প্রেমের অজুহাত দেখিয়ে রমরমা খবর। তুমি কি শুনতে পাওনি কখনও-এক বাহুতে দোল খেয়ে, অন্য বাহুতে রসের 'রামলীলা'? মানবতা বিবেকবোধ কই গেছে তোমার, থালা শূন্য রেখে লাভের মজুত বাড়িয়ে'! তোমরা কি দেখতে পাওনা-নাকি দেখনা'? কেন 'মায়ের মমতায়' বলদ গুলো দেহ বাড়িয়ে- ঐ মমতাময়ী মায়ের আশ্রয় শেষে-'বৃদ্ধাশ্রমে'? তবে কেন অযথা প্রহর গুনে প্রতীক্ষা 'কপট প্রণয়ের জন্যে'! আর কত..? তবে একটা কিছু তো 'প্রত্যাশা' করতেই পারি শ্রদ্ধেয় 'কবি'- এবার না হয় শুভ্র কাগজে কিছু আঁচর কাটো পরিবর্তনের জন্যে- শুধু একটা 'স্থায়ী আঁচর' দাওনা 'কবি' সব কোমল হৃদয়ে।।
আমি তোমায় কোন কিছু বলবো না.... তবে তোমার কথা শোনার অপেহ্মায় থাকবো আমি । আমি তোমার কাছে বসবো না.... তবে তোমার হ্নদয়ের বসত গড়াব অপেহ্মায় থাকবো আমি । আমি তোমাকে দেখবো না.... তবে তোমাকে দৃষ্টির বৃত্তে থাকার অপেহ্মায় থাকবো আমি ।।তোমার কিছু ঝরে যাওয়া সপ্নের কথা আমি জানি। তবুও আমি তোমাকে কোন সপ্ন দেখাইনি। তোমার কিছু হারিয়ে যাওয়া মানুষকে আমি চিনি তবুও আমি তোমাকে তাদের কথা বলিনি । তোমার কিছু গল্পের,কিছু কথার মানে আজ বুজি কিন্তু বুজেও প্রশ্ন করেনি। কারন কিছু দুর্বলতা তোমাকে ঘিরে আছে আমার।
আমি আজ আকাশের মত একেলা কাজল মেঘের ভাবনায় , বাদলের এই রাত ঘিরেছে ব্যাথায়। সজল উদাস বায়ে বুকের কাছে, স্বরণের তারাগুলি ঘুমায়ে আছে। বিলাপের ভাঙ্গা সুর থেমে গেছে আঁধার বীণায়। কাজল মেঘের ভাবনায়, বাদলের এই রাত ঘিরেছে ব্যাথায়।। দু’টি গান দু’টি প্রাণ দু’টি মন, এই নিয়ে দু’জনার এ ভুবন। এ জীবন দেখেছিলো শরতের সোনার স্বপন। সে সাধ অতীত আজ কাঁদে নিরালা নিয়ে শুধু বিরহের দহন জ্বালা চকিত আলোয় তাঁর আঁখি মোর দিশা যে হারায়। কাজল মেঘের ভাবনায়, বাদলের এই রাত ঘিরেছে ব্যাথায়। চাদনী আমার মাথা চান্দি গরম
যন্ত্রণার একটা সীমারেখা থাকা দরকার ... কতটুকু যন্ত্রণা পেলে একজন মানুষ মরে যাওয়ার চিন্তা করে ? কতটুকু যন্ত্রণা পেলে একজন মানুষ একসাথে দশটা ডিসেপ্রিন টু খাওয়ার চেষ্টা করে ? . একজন মানুষ যখন প্রচণ্ড কষ্ট পায় সে তখন একটা ঘোরে চলে যাওয়ার চেষ্টা করে ... যন্ত্রণা ভুলার জন্য । যে ঘোরে একজন মানুষ নিজের অনুভূতি শুন্য হয়ে যাবার কল্পনা করে । মানুষের চিন্তা ক্ষমতা চলে যায় এই যন্ত্রণার অনুভূতি পাওয়ার সাথে সাথে ... ... . তীব্র যন্ত্রণায় মস্তিষ্ক শুন্য হয়ে যাওয়া মানুষ গুলো আনন্দ পেতে চেষ্টা করে ঘোরের মধ্যে গিয়ে ... . দেখা যায় এরা নিজেরা একটা ভালো থাকার প্রেসক্রিপশন দাঁড়া করার ... বেশির ভাগ প্রেসক্রিপশনের রোগীর নাম হিসেবে এরা নিজেদের নাম বসিয়ে দেয় ... মেডিসিন হিসেবে শুধু ঘুমের ওষুধের নাম দেখা যায় । . কোথা থেকে এরা একটা মেডিসিনের নাম জেনে যায় তারপর সেটা নিজেদের প্রেসক্রিপশনে বসিয়ে দেয় ... ঘোরে যেয়ে ভালো থাকার জন্য ... ' যন্ত্রণা মনে করার অনুভূতি হারিয়ে ফেলার জন্য ' . এমন একটা অনুভূতি এটা ... যে অনুভূতি পাওয়ার জন্য সে প্রচণ্ড যন্ত্রণা ভালবেসেছিল ... . কাম টু দ্যা পয়েন্ট ... একটা সময় এই যন্ত্রণা ভালোলাগা ছিল এখন এটা কষ্টের কারণ ... অদ্ভুত সমীকরণ ... ' একসময়ের ভালো লাগা যন্ত্রণা এখন এটার নাম কষ্টের যন্ত্রণা ' ... . প্রচণ্ড ভালবাসার যন্ত্রণার কথা আমার কলমে লিখে না । চলতে চলতে একটা পয়েন্টে এসে থেমে যায় একটা পয়েন্টে এসে থেমে গিয়ে একটা বিন্তু হয়ে যায় ফুল স্টপ । . একজন মানুষের মাল্টিপুল অনুভূতি কাজ করে মাল্টিপুল অবজেক্টের উপর । মাঝে মাঝে অবজেক্টের উপর থাকা অনুভূতিগুলো বদলে যেতে চায় ... এমন একটা স্টেজ যেখানে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার অনুভূতি হারিয়ে যেতে চাইছে তারপরও আপনি বাস্তবতার উপর দাড়িয়ে থাকবেন বলে কিছুই করতে পারবেন না ... . হঠাৎ করে হাসি হয়ে যাবে কান্না আর কান্না হয়ে যাবে হাসি ... . পাশাপাশি থাকা দুই জন মানুষ কখনো সেম ক্যাটাগরির হয়ে একসাথে থাকতে পারবে না । পারার শর্ত দুই জন একটু হলেও ডিফ্রেন্ট হতে হবে । একজন রাগ করলে অন্য জনকে রাগ ভাঙ্গতে জানতে হবে , প্রচণ্ড বুক বেথা করলে বেথার জায়গাতে হাত দিয়ে চেপে ধরার শক্তি থাকা লাগবে ... কানের কাছে মুখ নিয়ে বেথা কমেছে কিনা তার সাহস থাকা লাগবে ... . আচ্ছা ধরুন প্রচণ্ড হাসির অনুভূতিকে মানুষ কান্না দিয়ে প্রকাশ করে ... কেউ একজন হাসির কথা বলছে তার চারপাশে সবাই মিলে কাঁদছে ... . জীবনের সার্থকতা তখনই আসে যখন হাসিকে হাসি দিয়ে প্রকাশ করা হয় ... কান্না কে কান্না দিয়ে ... মোহের চাদরে ভরা ভালবাসা তখনই বাঁচে যখন ' প্রচণ্ড কষ্টের মধ্যে আপনি বলতে পারবেন আমি তাকে এখনো অনেক ভালবাসি' ... তারপরও আপনি হেরে যাননি ... জিতে গেছেন আর বুকের ভিতরে আছে সেই মানুষটার জন্য ভালবাসা ... . এখনও রাতের বেলা মানুষটার মনে করে কাঁদেন , ভালো থাকুক দোয়া করে ঘুমতে যান ... আমি বলবো আপনি সার্থক একজন প্রেমিক / প্রেমিকা . ভালো থাকুক আপনার ভালোবাসা , ভালো থাকুক আপনার প্রিয় মানুষ ... সাথে থাকুক আপনার দেয়া ছোট ছোট প্রমিস গুলো ...
১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:২৩
স্পর্শ বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য আপনাকে !!
২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪৩
নতুন নকিব বলেছেন:
মায়াবিনীর মায়া ত্যাগ করা সহজে বোধ হয় সম্ভব নয়!
প্রিয় স্পর্শ, ভালতো?
৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ২:১৭
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: তাই কি পারি, বলেই মাথাটাকে বুকের চেপে ধরা....। আজো....।
৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৩৯
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: নতুন নকিব বলেছেন:
মায়াবিনীর মায়া ত্যাগ করা সহজে বোধ হয় সম্ভব নয়!
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৭
কানিজ রিনা বলেছেন: খুবভাললাগল।