![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটা সাদা কাগজ। মনে করুন এটাই আপনার জগৎ। কিছু একটা লিখুন। আপনি কাগজের যেখানে লিখতে শুরু করেছেন আপনি আপনার জগতের সেখানেই অবস্থান করছেন। আপনার জগৎ শুরু হলো। আপনি যদি বাম পাশের মার্জিন ধরে লিখতে শুরু করে থাকেন তাহলে আপনি আপনার অতীতকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। আর ডান পাশে হলে সেটা ভবিষ্যতের। আর লেখাটি নিজে আপনার বর্তমান প্রকাশ করছে। লেখার তীর্যক অবস্থান আপনার 'মুড' প্রকাশ করে। আর লেখার চাপ (প্রেসার) আপনার আবেগের উপর আপনার নিয়ন্ত্রণ প্রকাশ করে। আরো স্পষ্ট করে বললে আপনার ইগোকে আপনি কতটা গুরুত্ব দেন তা বোঝাবে।
এটাই হলো গ্রাফোলজি। অনেকে বলেন বিজ্ঞান আবার অনেকে স্বীকার করেন না। স্বীকার করুন আর নাই করুন হাতের লেখার একটা গুরুত্ব আছেই। অনেক চাকরিতে বা সাক্ষাতকারের সময় 'স্বহস্তে লিখিত' দরখাস্ত চাওয়া হয়। আমি ঠিক নিশ্চিত নই তারা এর দ্বারা কিছু বোঝার চেষ্টা করেন কি না। নাকি আগে চাইতেন তাই এখনো চাইছেন?
গ্রাফোলজিতে আপনি অনেক কিছুই পাবেন। এখানে পাবেন কীভাবে হাতের লেখা দেখে মানুষের ব্যক্তিত্ব, স্বভাব এসব জানা যায়। স্বাক্ষর দেখেই কীভাবে 'মানুষ' চেনা যায় তার একটা ভিডিও দেখুন।
কিন্তু গ্রাফোথেরাপি একটু ভিন্ন। ভিন্ন মানে উল্টা।
গ্রাফোথেরাপি হলো এক ধরনের চর্চা যা আপনাকে ব্যক্তিত্ববান হতে সাহায্য করবে। এর মাধ্যমে আপনি আত্মনিয়ন্ত্রণ, নেতৃত্বগুণ, প্রেষণা সহ কিছু মানবিক গুণাবলীর বিকাশ হবে। এমনকি অবসাদ থেকে মুক্তিও সম্ভব!
গ্রাফোথেরাপি আপনাকে আরো বেশি বুদ্ধিমান করবে না কিন্তু এটি আপনাকে লক্ষে পৌঁছানোর ব্যাপারে আরো বেশি উদ্দীপ্ত করবে।
কীভাবে কাজ করে?
এক কথায় 'বডি ল্যাঙ্গুয়েজ'। আপনার প্রতিটা মুহূর্ত আপনার শরীরী ভাষায় প্রকাশ পায়। আপনার রোগ, শোক, আনন্দ, প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি, আফসোস, হতাশা এরকম সবধরনের প্রকাশ হয় শরীরী ভাষায়। আপনার মন খারাপ হলে আপনি স্বাভাবিকের চেয়ে আস্তে হাঁটবেন এটাই স্বাভাবিক।
আপনি একটু ধীর হবেন, তাই না? মন খারাপ আর মেজাজ খারাপ এক না। মেজাজ খারাপ হলে আপনি দৌড়ের উপর থাকতে পারেন।
সারাদিন আপনি আপনার চেহারাকে বাংলার পাঁচ করে আছেন। এ অবস্থায় বিকাল বেলা হাঁটতে বের হলেন। মৃদুমন্দ বাতাস। চারপাশের প্রকৃতি আপনার ভালো লাগছে! কোন সুখবর না পেলেও আপনার চেহারায় পরিবর্তন আসবে। আপনি কিছুটা ভালো বোধ করবেন।
আপনি যখন কোন কিছু লিখেন তখন সেটাও আপনার শরীরী ভাষা। আপনার হাতের মুভমেন্ট অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সেক্ষেত্রে মস্তিষ্ক আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আপনার মনের ব্যাপারটি সাথে সাথেই আসে এখানে। আপনি কি কিছুটা আন্দাজ করতে পারছেন কীভাবে গ্রাফোথেরাপি কাজ করে?
কতদিন লাগবে আপনার বদ অভ্যাস ত্যাগ করতে? গ্রাফোথেরাপিস্টরা বলে থাকেন সর্বনিম্ন ৩ সপ্তাহ। আর সর্বোচ্চ ৩ মাস। আপনি বদভ্যাস ত্যাগ না করে আপনাকে আরো বেশি ব্যক্তিত্ববান করতে চান? তাহলে এই পদ্ধতি আপনার জন্য নয়।
গ্রাফোথেরাপির মাধ্যমে আপনি একটা চর্চার মাঝে থাকবেন। আর আপনি জানবেন যে আপনি এই চর্চাটা কেন করছেন। আপনাকে বিশ্বাস করতে হবে। আর কিছুই নয়। বিশ্বাসে মিলায় বস্ত, তর্কে বহুদূর।
সব চর্চা একবারে করলে হবে না। আপনাকে একসাথে তিনটি অক্ষরের বেশি চর্চা করা যাবে না। দিনে ১৫ মিনিট চর্চা করলেই যথেষ্ট।
আপনি t এর মাথাটা কীভাবে কাটছেন, d কীভাবে লিখছেন এসবের উপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। নিচের ছবিটা দেখুন।
এখানে আপনার অবচেতন মন আপনার চেতনাকেই প্রকাশ করছে। আপনি কেমন সেটাই আপনার লেখায় প্রকাশ পাচ্ছে।
অক্ষরের ধরণ নিয়ে এই ব্লগেই একটা হিট লেখা আছে বলে আমি আর সেদিকে গেলাম না।
আপনার t d l বা i এর উপরের ফোঁটা আপনি কীভাবে দিচ্ছেন সেটা আপনার ব্যক্তিত্বকে প্রকাশ করছে। আপনার মেজাজ মর্জি, খামখেয়ালীপনা অথবা 'ফিনিশিং টাচ' দিতে না পারার ব্যর্থতাও এখানে দেখা যাচ্ছে।
তো, এখন আপনি যদি এই ব্যাপারগুলোর দিকে মনোযোগ দেন তাহলে আপনি জানবেন আপনার সমস্যা কোথায়। আর আপনি এটাও জানবেন যে আপনি এটা সমাধান করার জন্য কিছু একটা করছেন। আপনার 'বডি ল্যাঙ্গুয়েজ' যদি আপনার হাতের লেখা নিয়ন্ত্রণ করে তবে এটার উল্টা ভাবতে সমস্যা কি? আপনি আপনার হাতের লেখাটাই ঠিক করুন, আপনার শরীরী ভাষা ঠিক হবে। তখন আপনার সমস্যাতো ঠিক হয়ে যাবার কথা। ঠিক এ যুক্তিতেই যে গ্রাফোথেরাপিস্টরা কাজ করেন তাও নয়। তবে এটা তাদের বড় একটা যুক্তি। তারা বলে থাকেন মনোজাগতিক আরো অনেক বিষয়ের কথা। ক্ষুদ্র জ্ঞানে এত কিছু ধরে না আমার। তাই সোজা আঙ্গুলেই ঘি উঠানোর চেষ্টা। আঙ্গুলে লেগে যতটুকু উঠে আরকি...। আসলে এই ব্যাপারটা এত বিশাল যে আমি কোনভাবেই সংক্ষেপে লিখতে পারছি না। ওয়েবসাইটে গ্রাফোথেরাপি নিয়ে অনেক তথ্য আছে। কারো আগ্রহ থাকলে গুগল আছে তাদের জন্য।
সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো হাতের লেখা আপনার জীবনের 'প্যারামিটার' হয়ে আছে। আপনি চর্চা করে হাতের লেখা ঠিক ঠাক করলেন। আপনি উপলদ্ধি করছেন এতে করে আপনার 'আত্মউন্নয়ন' হয়েছে। কিন্তু কিছুদিন পর আপনি দেখতে পেলেন আপনার হাতের লেখা আবার আগের মতো হয়ে যাচ্ছে। একটু খেয়াল করে দেখুন; আপনি নিজেই কি আগের মতো হয়ে যাচ্ছেন??
একবার চেষ্টা করে দেখতে চান? নিচে কিছু অনুশীলন আছে। চর্চা করে দেখুন।
পুনশ্চঃ আমি গ্রাফোথেরাপিস্ট নই। আপনারা যদি আরো বিস্তারিত জানতে আপনি নিচের দুইটি বই পড়তে পারেন
১। Your Handwriting Can Change Your Life, Vimala Rodgers
২। Change Your Handwriting, Change Your Life-30 Day Workbook
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৭
আশীষ কুমার বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৩২
ফ্যাট পান্ডা বলেছেন: ভালো লাগলো। চেষ্টা করব কিনা জানিনা। তবে আপনার মাধ্যমে অন্যরকম একটা জিনিস জানলাম এটার জন্য ধন্যবাদ। আপনার লেখার ভঙ্গী চমৎকার। পরবর্তীতে আরও ভালো কিছুর আশায় থাকলাম।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬
আশীষ কুমার বলেছেন: অবশ্যই চেষ্টা থাকবে ভালো কিছু লেখার
৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ভালো পোস্ট
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯
আশীষ কুমার বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০৯
বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ছুডু বেলায় স্যারেরা পিডাইতে পিডাইতে পিডের ছাল তুইলা ফেললেও আমার হাতের লেখও আজও সেই সেইম। অফিসের বস মাঝে মধ্যে ডাইকা নিয়া ঝারি দেয় " এগুলা ছাই পাশ কি লেখ"
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:০২
আশীষ কুমার বলেছেন: মনোযোগ দিয়ে চেষ্টা করলে লেখা সুন্দর হয়। সুন্দর হাতের লেখা অনুসরণ করুন।
৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:২৭
শাহেদ খান বলেছেন: সম্পূর্ণ নতুন জিনিস জানলাম, আশীষ ভাই। ব্যাপারটা ইন্টারেস্টিং মনে হচ্ছে।
'লাইক বাটন' কাজ করে না, এখানেই জানালাম।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:০৭
আশীষ কুমার বলেছেন: এটা অনেক বিশাল সাবজেক্ট। নেটে কিছু কিছু আছে। তবে বিস্তারিত নেই। এটা অনেকটা গোপন বিষয়ের বিদ্যার মতো। বইগুলোর অনেক দাম দেখলাম। একটা বইয়ের সফট কপি আছে আমার কাছে।
৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৪৩
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: চেষ্টা করবো কিনা জানিনা তবে পড়ে মজা পেয়েছি । এই ধরনের সাইকোলজিক্যাল বিষয় আমার দারুন পছন্দের । লিখায় প্লাস ।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:০৭
আশীষ কুমার বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:১১
শায়মা বলেছেন: গ্রাফোলজী!!!!!!!!!!!!!!
আমার প্রিয় সাবজেক্ট!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:১৭
আশীষ কুমার বলেছেন: আমি জানি।
পোস্টে গ্রাফোলজি নিয়ে যে 'হিট' লেখাটার কথা বলেছি সেটা আপনার লেখা। সেটা অনেক আগেই আমার পড়া। এ পোস্ট লেখার আগে আমি সেটা আরো দুইবার পড়েছি। কোনভাবেই যেন ওভারলেপিং না হয় সেটা খেয়াল রেখেছিলাম। তাই গ্রাফোলজি থেকে গ্রাফোথেরাপিকে মূল বিষয় করে এগিয়েছি।
এই পোস্ট আপনার নজড়ে পড়েছে দেখে ভালো লাগছে।
আপনাকে ধন্যবাদ।
৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৩০
সকাল রয় বলেছেন:
আমার প্রিয় সাবজেক্ট
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৪
আশীষ কুমার বলেছেন: এ ব্যাপারে আরো বিস্তারিত লিখে ফেলুন আপনার প্রিয় সাবজেক্ট নিয়ে। নিশ্চয়ই আমরা আরো ভালো কিছু জানতে পারবো আপনার কাছ থেকে।
৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৪০
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দারুণ পোস্ট।
১০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৩৮
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: চমৎকার ব্যতিক্রমী পোস্ট !
গ্রাফোলজি সম্পর্কে প্রথম শুনি গত কিছুদিন আগে দাদাগিরি তে । একটু আগ্রহ জন্মেছিলো , কিন্তু সময়ের ধারায় সেই আগ্রহকে ধরে রাখতে পারিনি । আজ আপনার পোস্ট পড়ে আবার আগ্রহ জাগলো ।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:৪১
আশীষ কুমার বলেছেন: বিষয়টা সত্যিই আগ্রহ উদ্দীপক। বিজ্ঞান অথবা প্রথা যাই হোক না কেন আমার কাছে ইন্টারেস্টিং মনে হয়েছে।
১১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪
আবদুল্লাহ্ আল্ মামুন বলেছেন: অসাধারণ আপনার বলার ভঙ্গি..... ভালো লাগলো। প্রিয়তে !
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৪
আশীষ কুমার বলেছেন: খুশি হলাম আপনার মন্তব্যে।
১২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:৩১
কালোপরী বলেছেন: interesting
১৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৩০
মশিকুর বলেছেন:
ব্যতিক্রমী পোস্ট। খুব ভাল লাগলো।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪০
আশীষ কুমার বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১০
রাজ্জাক রাজ বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম। ধন্যবাদ
Typed with Panini Keypad
২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৮
আশীষ কুমার বলেছেন:
১৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: বিষয়টা ভাল আর আপনার লেখাটা সুন্দর হয়েছে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:১৮
আশীষ কুমার বলেছেন: খুশি হলাম আপনার মন্তব্যে
১৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২৬
অনিক্স বলেছেন: notun kisu janlam. dhonnobad. ebar theke kheyal kore dekhbo tow ami kamon kore likhi!!
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
আশীষ কুমার বলেছেন: আপনার মন্তব্য আমার অনেক ভালো লেগেছে। একসময় এসে জানিয়ে যাবেন খেয়াল করে কী পেলেন...
১৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৮
নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: ইন্টারেস্টিং এবং প্রিয়তে!
আচ্ছা, যদি সচেতনভাবে হাতের লেখার প্যাটার্ণ বদলবার চেষ্টা চলে, তাহলে কি' ব্যাক্তিত্বেও পরিবর্তন আসবে??
শুভকামনা নিরন্তর।।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৮
আশীষ কুমার বলেছেন: সেটা আমি নিজে পরীক্ষা করে দেখিনি। কিন্তু লেখার বিষয়বস্তু তো এটা নিয়েই। আপনি কি একবার চেষ্টা করে দেখবেন? অবশ্যই জানিয়ে যাবেন।
আপনার জন্যও অনেক শুভ কামনা।
১৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৭
আদম_ বলেছেন: অসাধারন একটা বিষয়। এ বিষয়ে কাওছার আহমেদের একটা লেখা পড়েছিলাম। আমি হাতের কাছে খাতা-কলম পেলেই ফুল, গাছ, এবং আয়তক্ষেত্র আকি। ইচ্ছা করে আকিনা, মনের অজান্তেই হয়ে যায়। বলতে পারবেন আমার সমস্যাটা কি?
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩৯
আশীষ কুমার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য। আমি মোটেও বিশারদ নই। তবে হাতের লেখা নিয়ে প্রবল আগ্রহ নিয়েই গুগল করতে গিয়ে এতটুকু জেনেছি। তবে টপিকটা অনেক বিশাল।
মানুষের জীবন, ব্যক্তিত্ব ফুটে উঠে তার হাতের লেখায়।
কাওছার আহমেদের লেখাটার কোনো লিঙ্ক আছে আপনার কাছে?
১৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৪৩
আরজু পনি বলেছেন:
নিজের কাছে নিয়ে রাখলাম পোস্টটা ।
অনেক ধন্যবাদ ।।
১৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:৫৮
আশীষ কুমার বলেছেন: মাফ করবেন। আমি লেখক হিসেবে খুবই অনিয়মিত। ব্লগে কেবলই পাঠক ছিলাম। আর ইদানিং ব্লগেই আসি না। তাই মন্তব্য খেয়াল করিনি। আমার অসৌজন্যতার জন্য ক্ষমা চাইছি।
লেখাটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
২০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৩৬
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
আমারও যথেষ্ট আগ্রহ আছে এসব নিয়ে !
অনেক ভালো লাগলো ।
ভালো থাকুন ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:২৮
আশীষ কুমার বলেছেন: আপনার আগ্রহ শেয়ার করুন।
২১| ০২ রা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৩
ইমিনা বলেছেন: আমার হাতের লেখা কেউ বুঝে না। এমনকি মাঝে মাঝে আমিও আমার লেখার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকি। ভাগ্যিস এখন আর হাতে লিখতে হয় না। ফলে এইরুপ চাইনিজ লেখার অপবাদ থেকে মুক্তি পেয়েছি
০৩ রা জুন, ২০১৪ রাত ১২:০৭
আশীষ কুমার বলেছেন: স্কুল কলেজের স্যার ঠিকই বুঝেন। কীভাবে বুঝেন এই্টা আমি বুঝিনা।
২২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৫৬
সুমন জেবা বলেছেন: আপনার লেখার স্টাইলটা বেশ ! খুবই কঠিন একটা বিষয়েও আপনি সহজ ভাবে এগিয়েছেন ।
ভাল লাগালো ..।
০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ১১:১৫
আশীষ কুমার বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে খুশি হলাম। আমি খুবই অনিয়মিত লেখক (?)
২৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:১৮
রাতুল_শাহ বলেছেন:
২৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১
ক্যামরুন বলেছেন: আমি খুভ মনযোগ দিয়ে আপনার লেখা পরলাম, আমার কাছে অনেক ভালো কিছু-ই মনে হল। হয়ত কি আপনার পাঠকও হয়ে গেলাম।
১৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:৫৯
আশীষ কুমার বলেছেন: আমার পাঠক হবেন কীভাবে? আমিতো লেখক নই। তবুও পুলকিত বোধ করছি। ধন্যবাদ।
২৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:০৮
স্রাবনের রাত বলেছেন: সকাল বেলা চা খেতে খেতে, আপনার পোস্ট টা পড়লাম । অনেক ভাল লাগল । চেষ্টা করে দেখব, নিজের জীবনে কোন পরিবর্তন আনা যায় কিনা ।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল । ভাল থাকবেন ।
১৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:৫০
আশীষ কুমার বলেছেন: দয়া করে আপনার চেষ্টার ফল জানিয়ে যাবেন। অপেক্ষায় থাকলাম।
২৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:২৯
আরজু পনি বলেছেন:
আপনার পোস্টে মন্তব্য করতে এসে দেখলাম আমি আগেই পোস্টটি প্রিয়তে নিয়েছিলাম।
আপনি আমার মন্তব্যের জবাব দেননি । আরো কারো মন্তব্যের জবাব দেননি ।
হাহা
নিজেকে বদলাতে হলে...মন্তব্যের জবাব দেয়ার সৌজন্যবোধ এর মধ্যে পড়ে কিনা বলতে পরেন ?
১৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ১০:০৩
আশীষ কুমার বলেছেন: আপনি আপনার মন্তব্যের জবাব দিয়েছি আজ। আবারও দুঃখপ্রকাশ করছি।
হ্যাঁ নিজেকেই বদলাতে হবে। চেষ্টা করছি..। ভালো থাকবেন নিশ্চয়ই। আরেকটা লেখার বিষয়বস্তু মাথায় ঘুরছে বছর খানেক ধরে। তথ্য উপাত্ত নিয়ে বসে আছি। সময়ে হয় না। অথবা সময় গেলে সাধন হয় না...
২৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:১৪
আকাশ দেখা ঘুড়ি বলেছেন: আমি হাতের লেখা নিয়ে অনেক সমস্যায় আছি। আমার লেখা একেকবার একেক রকম হয় কলম সব সময় এক জায়গায় ধরে লিখতে পারিনা না, যার কারণে লেখা অনেক বদলে যায়। যেমন সকালে লিখতে বসলে যে জায়গায় ধরে লিখছি বিকেলে বসলে সেই জায়গায় ধরেছি কিনা বুঝিনা, আর সেইম জায়গায় ধরেও অনেক সময় সেইম লেখা হয় না।
১৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ১০:০৫
আশীষ কুমার বলেছেন: ইন্টারেস্টিং। আমার হাতের লেখা অনেক সুন্দর ছিল। তিনবার পুরস্কার পাওয়া লোক আমি। এখন যাচ্ছে তাই। জঘন্য হয়ে গেছে এখন। হাতে কোন কিছু লিখতে ইচ্ছা করে না আর।
২৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:১১
(উৎপল) বলেছেন: আমার হাতের লেখা কিছুক্ষন পর আমি নিজেই বুঝি না :-( :-( :'(
অনেক সুন্দর পোষ্ট........ :-)
১৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ১০:০৫
আশীষ কুমার বলেছেন: মাস্টারমশাই ঠিকই বুঝবেন।
২৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:১৩
(উৎপল) বলেছেন: আমার হাতের লেখা কিছুক্ষন পর আমি নিজেই বুঝি না :-( :-( :'(
অনেক সুন্দর পোষ্ট........ :-)
৩০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:১৪
(উৎপল) বলেছেন: আমার হাতের লেখা কিছুক্ষন পর আমি নিজেই বুঝি না :-( :-( :'(
অনেক সুন্দর পোষ্ট........ :-)
৩১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:১৫
(উৎপল) বলেছেন: হাতের লেখা নিয়ে আমিও বহুত প্যারায় আছি ভাই.....
আমার হাতের লেখা কিছুক্ষন পর আমি নিজেই বুঝি না :-( :-( :'(
অনেক অনেক সুন্দর পোষ্ট........ :-)
৩২| ১৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ১০:৩০
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: চমৎকৃত হলাম আপনার আলোচনায়।
সম্প্রতি আমার লেখা দুর্বোধ্য হয়ে গেছে আমার কাছেই। কোনভাবেই হাতের লেখা ঠিক করতে পারছি না। আমার ধারণা, হাতের লেখা কমিয়ে দিয়েছি বলে এমনটা হয়েছে। কিন্তু আপনার কথায় অন্য যুক্তি পাওয়া যায়।
ভালো লেগেছেন। ধন্যবাদ পোস্টটির জন্য।
১৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:৫২
আশীষ কুমার বলেছেন: অনভ্যাসই কারণ। ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
৩৩| ১৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ১০:৩১
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: লেখায় দেওয়া ভিডিওটি কিন্তু কাজ করছে না।
১৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩
আশীষ কুমার বলেছেন: মূল ভিডিওটি আর জায়গামতো নেই মনে হয়।
৩৪| ১৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:১১
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: দারুন পোস্ট। ++
৩৫| ১৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:২৪
এন জে শাওন বলেছেন: জীবনে ছাত্র হিসেবে যা ছিলাম কিন্তু হাতের লেখায় ছিলাম ওয়ার্ল্ড ক্লাস লাস্ট। ও,ভাই আমারে দিয়ে তাইলে কি কিছু হবেনা?
১৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:৪৯
আশীষ কুমার বলেছেন: হপে হপে আপনাকে দিয়েই হপে। চেষ্টায় যেমন সফলতা আসে তেমন বিফলতাও আসে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:২২
পাগলাগরু বলেছেন: এইসব বাল ছাল বাদ দিয়া কাম কাজ করেন ভাইজান।