![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীতে বিরল কিছু মানুষ থাকে যাদের কাছে কোন কিছু না হওয়াই এক ধরনের যোগ্যতা, জীবনের কোন এক পর্যায়ে এসে আমি নিজেকে আবিস্কার করলাম আমি সেই বিরল মানুষের শীর্ষে অবস্থান কারী একজন। তlই আমাকে কোন যোগ্যতার আলোকে বিচার না করলেেই ভালো লাগবে। আমার এই না পাওয়া জীবনে ভালোবাসার কিছু মানুষের সান্বিধ্যে ভালোই আছি।
দেশ ও জাতির যখন দুঃসময় বা ক্রান্তিকাল আসে তখন সবাই মানবিকতা, দেশপ্রেম ও সততার বহিঃপ্রকাশের মাধ্যমে এই দুঃসময় কে অতিক্রম করার চেষ্টা করে। কিন্তু বাংলাদেশ এই ধারণার ব্যতিক্রম। চালচোর, গমচোর সহ বিভিন্ন জনপ্রতিনিধিদের অডিও, ভিডিও ক্লিপ ফেবুতে ছড়িয়ে পড়েছে। খুচরা ব্যবসায়ীরা কৃএিম সংকট দেখিয়ে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়িয়ে চলেছে। করোনার সময় সবথেকে প্রয়োজনীয় মাস্ক,গ্লাভস ও হ্যান্ড স্যানিটাইজারে আকাশচুম্বী দাম।জনপ্রতিনিধি থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ ও অসততার আশ্রয়ে জিম্মি করছে।
সবথেকে পঁচন ধরেছে আমাদের বিবেক, মানবিকতায়। সাধারণ কোন উপসর্গেও মারা গেলে করোনার গুজব ছড়িয়ে সেই পরিবার কে অবরুদ্ধ সহ লাশটিকে দাফন করতে বাঁধা দিচ্ছে। ঘন্টার পর ঘন্টা নিথর দেহ পড়ে আছে, নিরুপায় হয়ে স্বজনরা নিস্তব্ধ হয়ে যাচ্ছে। এমনও দেখা গেছে রোডে মানুষটি ছটফট করছে, তবুও কেউ এগিয়ে আসছে। অবশেষে পুলিশ এসে হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছে।
করোনা ভাইরাসের প্রভাব একটা সময় কমে আসবে। জীবনযাএা স্বাভাবিক হবে।কিন্ত এই যে অমানবিকতা, স্বার্থপারতা, অসততার মতো ঘটনা গুলোর ক্ষত সমাজে থেকে যাবে। আমরা একসাথে চলাফেরা করবো কিন্তু মনের ভিতরে দূরত্বটা চীনের প্রাচীরের মতো হয়ে যাবে।
২| ১০ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:০৭
পদ্মপুকুর বলেছেন: এর বাইরে ইতিবাচক ঘটনাও আছে। প্রচুর মানুষ তার প্রতিবেশির খোঁজ খবর নিচ্ছে। কর্মহীন মানুষকে খাদ্যপণ্য সাহায্য করছে। রিকশাভাড়া ১০ টাকার যায়গায় ১০০ টাকা দিচ্ছে। এমনকি গলিতে থাকা কুকুরগুলোকে গিয়ে রান্না করা খাবারও দিয়ে আসছে।
এগুলো যেমন আমাদের চরিত্রের অংশ, অমানবিকতা-স্বার্থপরতাও তেমনি আমাদের চরিত্রেরই অংশ। করোনা শেষ হয়ে গেলেও তাই একইভাবে আমরা চলব ভালোবাসা আর স্বার্থপরতার সাথে হাত ধরাধরি করে।
৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৫৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: তাদের দেশ তাই তারাই সব চোর
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: ভাগ্যিস আমরা কেউ জানি না আমরা কখন মারা যাব। জানলে কিছুই করতে পারতাম না জীবনে। এই যে ৫৩ বছরের ডাক্তার ভদ্রলোক মারা গেলেন তিনি যদি জানতেন এত তাড়াতাড়ি মারা যাবেন তাহলে কি এত পড়াশুনা বা এত পরিশ্রম করতেন? বাংলাদেশ থেকে এসে লন্ডনের একটা হাসপাতালের ইউরোলিজিস্ট হওয়াটা চাট্টিখানি কথা নয়। …