![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অমিতের কথা মনে আছে ? বিরল, দুরারোগ্য “পোলিও ওয়াইল্ড” রোগে আক্রান্ত হয়েছিলো সে। এই খবর পেয়ে জনকন্ঠ পত্রিকা তার বাসায় যায়। পরের দিন সকালে জনকন্ঠে হেডলাইন হয়েছিলো রিপোর্টারের সামনে বাবাকে বলা ছোট্ট অমিতের সেই বিখ্যাত উক্তি, “বাবা, ঢাকা শহরে এতো মানুষ, সবাই এক টাকা করে দিলেও তো আমি বেঁচে যাই।“
ভাইরাসের চেয়েও দ্রুতগতিতে ছড়িয়ে গেছিলো সেই খবর। দেশ জুড়ে তোলপাড় শুরু হয়েছিলো। বহু অর্থসাহায্য এসেছিলো এবং এক পর্যায়ে মজুদ অর্থের পরিমাণ প্রয়োজনকেও ছাড়িয়ে গেছিলো। বাঙালি প্রমাণ করে ছেড়েছিলো, রোগের কাছে তারা হারতে জানে না, সম্ভাবনাময় প্রাণকে তারা হারিয়ে যেতে দেয় না। এরপর দীর্ঘদিন বেঁচে ছিলো অমিত।
আমাদের ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের একটা ছোটো ভাই আছে। অত্যন্ত ব্রিলিয়ান্ট ছেলে। জেএসসি, এসএসসি – দুই পরীক্ষাতেই সব বিষয়ে এ-প্লাস পেয়েছে। অসাধারণ বিতর্ক করে। রেসিডেন্সিয়ালের বিখ্যাত ডিবেটিং ক্লাব RDS –এর সাথে জড়িত সে। বিভিন্ন আন্তঃকলেজ প্রতিযোগিতায় নিজের কলেজের নাম উজ্জ্বল করেছে বেশ কয়েকবার।
আহনাফ নাম ওর। পুরো নাম নূর-এ-শাফি আহনাফ। ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজে একাদশ শ্রেণীতে পড়ে। এমনিতে সুস্থই ছেলে, ক্লাস আর সাংস্কৃতিক কাজকর্ম নিয়ে থাকে। হঠাৎ করেই তার ক্যান্সার ধরা পড়েছে। ব্লাড ক্যান্সার, বা ডাক্তারি ভাষায় যেটাকে বলে অ্যাকিউট লিউকেমিয়া – সেটা হয়েছে আহনাফের। যতো সহজে রোগের নামটা বলে ফেললাম, রোগটা ততো সহজ নয়। এর চিকিৎসা হচ্ছে বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট। আমাদের শরীরের হাড়ের ভেতরে মজ্জা থেকে রক্ত তৈরি হয়। যেহেতু মজ্জাতে সমস্যা, তাই আহনাফের শরীরের হাড়ের ভেতরের নতুন মজ্জা বসাতে হবে।
বাংলাদেশে এই বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট হয় না। কাছাকাছির মধ্যে এটা ভারতের মুম্বাইয়ের টাটা মেমোরিয়াল ক্যান্সার হাসপাতালে হয়, আর হয় সিঙ্গাপুরে। আহনাফকে তার রোগের কথা জানানো হয়নি শুরুতে। হাসপাতালের বিছানায় একাকী ছেলেটা সময় কাটাতে মোবাইল দিয়ে ফেসবুকে ঢুকেছে। ফেসবুকের বিভিন্ন পোস্ট থেকে সে তার ক্যান্সারের ব্যাপারে জেনে ফেলেছে। ভয়ে, হতাশায়, অর্থনৈতিক সমস্যার লজ্জায় একেবারে কুঁকড়ে গেছে ছেলেটা। মানসিকভাবে একেবারেই ভেঙ্গে পড়েছে সে, আর এর প্রভাব পড়ছে তার শরীরে। ক্রমেই তার শারীরিক অবস্থা খারাপের দিকে যাচ্ছে। তবে আশার কথা ক্যান্সারটা প্রাথমিক স্টেজে আছে এখনও। ডাক্তাররা বলেছেন, খুব দ্রুত দেশের বাইরে নিয়ে চিকিৎসা করালে ধীরে ধীরে সেরে যাবে আহনাফ।
মাঝখানে শুধু মোটা দাগ হয়ে বিশাল এক টাকার অংক প্রতারণার হাসি হাসছে। আশি লক্ষ। আটের পর ছয়টা শূন্য। আহনাফকে ভালো করে তুলতে হলে আশি লক্ষ টাকা যোগাড় করতে হবে।
ক্যান্সারের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে, ফ্যামিলিতে মাত্র একজনেরও যদি এই রোগ হয়, তাহলে তীব্র একটা ধাক্কায় সেই ফ্যামিলির অর্থনৈতিক মেরুদণ্ড ধ্বংস হয়ে যায়। মা-বাবার সারা জীবনের সঞ্চয়, একটা ঝড় এসে তুমুল ঝাঁকি দিয়ে একেবারে খালি করে দিয়ে চলে যায়। আহনাফদের পরিবার মধ্যবিত্ত। তাদের একটা বাড়ি আছে। ছেলেটাকে বাঁচানোর জন্য বাড়িটা বিক্রি করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আপনারা জানেন, জমি-জমা বিক্রির ব্যাপার অত্যন্ত সময়সাপেক্ষ। চিকিৎসা শুরুর পরের কাজগুলো করার জন্য জমি বিক্রির টাকাগুলো হয়তো কাজে লাগবে। কিন্তু চিকিৎসা শুরু করার জন্য যে প্রাথমিকভাবে কিছু ক্যাশ লাগে, আহনাফের স্কুল টিচার বাবা-মায়ের হাতে সেটাও নেই। এর চেয়ে বড় হতাশার ব্যাপার আর কী হতে পারে ?
যতো দেরি হচ্ছে, আহনাফের শরীর থেকে শ্বেত রক্ত কণিকা ততো বেড়ে যাচ্ছে। আর কিছুদিন দেরি হলে যদি ওর সারা শরীরে ক্যান্সার ছড়িয়ে যায়, তাহলে কী হবে সেটা আর বললাম না – আপনারা জানেন। এই ঈদ আর পূজা একসাথে পড়ে যাওয়াতে ঢাকা শহর প্রায় খালি হয়ে গেছে। সব স্কুল-কলেজ বন্ধ। কিছুই করা যাচ্ছে না। স্কুল-কলেজগুলো বিশ তারিখের দিকে খুলবে, কিন্তু নির্বাচনকে সামনে রেখে তখনকার রাজনৈতিক পরিস্থিতি কেমন থাকবে ? জানি না আমরা।
ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের শিক্ষকেরা মিলে এক লাখ বিশ হাজার টাকা জোগাড় করেছেন। বিভিন্নভাবে আরও সাহায্য পাওয়া গেছে আরও প্রায় এক লাখ। আশি লক্ষের মধ্যে কতোটা পারবো আমরা ? জানি না, তবে এইটুকু জানি যে, আহনাফ বাঁচবেই।
আরেকটি তথ্য :
কয়েকজন প্রশ্ন করলোঃ ভাই, ক্যান্সার তো অনেকেরই হয়, এতো টাকা তো লাগে না তাদের। আহনাফের এতো টাকা লাগছে কেন ? কোন পারপাসে এতো টাকা ব্যয় করা হবে ?
আমি এটা নিয়ে একজন ক্যান্সার বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলেছি। বোনম্যারো, মানে হাড্ডির ভিতরের মজ্জায় ক্যান্সার হয়েছে আহনাফের। এখন এইটা দুইভাবে সারানো যেতে পারে।
১) ক্যান্সার যেটুকু মজ্জাতে হয়েছে, সেই মজ্জাটুকু আহনাফের শরীর থেকে সরিয়ে দিতে হবে। একটা সিরিঞ্জ মাংস হয়ে হাড্ডির মধ্যে ঢুকিয়ে দিয়ে ক্যান্সার আক্রান্ত মজ্জাটুকু টেনে বের করে দিতে হবে। এরপর আরেকজনের শরীর থেকে একই ব্লাডগ্রুপের মজ্জা নিয়ে সেটা আবার আহনাফের হাড্ডির মধ্যে ঢুকিয়ে দিতে হবে।
এটা হচ্ছে "তুলনামূলক কম যন্ত্রণাদায়ক" পদ্ধতি। সমস্যা হচ্ছে, আহনাফের ক্যান্সারের যে টাইপ, তাতে এই পদ্ধতি কাজে আসবে না। যেতে হবে দ্বিতীয় পদ্ধতিতে।
২) এই পদ্ধতিতে শরীর থেকে কিছু ভালো মজ্জা সিরিঞ্জে করে বের করে নিয়ে সংরক্ষণ করা হবে। এরপর আহনাফকে দেয়া হবে রেডিও থেরাপি। আমরা জানি, কম তরঙ্গদৈর্ঘ্যের তরঙ্গ দিয়ে শরীরের বিশেষ জায়গায় আঘাত করে সেখানকার কোষগুলোকে মেরে ফেলা সম্ভব। এটাই করা হবে, মেরে ফেলা হবে হাড্ডির ভিতরের খারাপ মজ্জাটুকুকে। কোষগুলো মরে গেলে ধীরে ধীরে সেই সংরক্ষিত ভালো মজ্জা ঢোকানো হবে হাড্ডির ভিতরে।
এই রেডিও থেরাপির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হচ্ছে, শরীরের চামড়া পুড়ে যায়, মাথার চুল পড়ে যায় এবং চুল-ভুরুবিহীন হয়ে চেহারার অবস্থা ভয়াবহ হয়ে যায়। এই অবস্থায় মানুষের শরীরের ইমিউন সিসটেম বা রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বলতে কিছু থাকে না। সাময়িকভাবে রোগী এক রকম "এইডসে" ভোগে। আমরা জানি, এইডস হলে মানুষের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়।
আমাদের চারপাশে নানা রকম ব্যাকটেরিয়া এবং রোগ-জীবানু ঘুরে বেড়ায়। আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য সেগুলো আমাদের ক্ষতি করতে পারে না। যেহেতু রোগীর শরীরে ওই সময় কোনো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকে না, তাই একটা মাত্র জীবাণুর আক্রমণই তাকে মেরে ফেলার জন্য যথেষ্ট।
আর এজন্য রোগীকে রোগীকে স্থানান্তর করা হয় এমন একটা চেম্বারে, যেখানে তাকে কোনো ধরনের রোগ আক্রমণ করতে পারবে না। পুরোপুরি জীবাণুমুক্ত, ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাসবিহীন একটা কক্ষে রাখতে হয় তাকে। আর টাকার ধাক্কাটা মারে বেসিক্যালি এখানেই। যতদিন পর্যন্ত না শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা জন্মাচ্ছে, ততোদিন তাকে রাখতে হয় এখানে। যেহেতু নরমাল খাবার জীবাণুমুক্ত নয়, তাই তাকে কৃত্রিম খাবার দিয়ে বাঁচিয়ে রাখতে হয় অনেকদিন।
আশার কথা, এই পদ্ধতিটার মাধ্যমে ক্যান্সারকে হান্ড্রেড পার্সেন্ট নির্মূল করে ফেলা সম্ভব। আরও বড় আশার কথা, একবার সেরে গেলে আবার নতুন করে ক্যান্সার কোষ উৎপন্ন হওয়ার সম্ভাবনা একেবারে নেই বললেই চলে। শরীরকে রেডিও থেরাপি দেয়ার জন্য প্রস্তুত করে তুলতে লাগে প্রচুর ওষুধ, যেগুলো অত্যন্ত দুর্মুল্য। বিদেশে যাতায়াত, থাকা-খাওয়া সহ যে সামগ্রিক খরচ লাগে, সব মিলিয়েই ডাক্তাররা খরচের মাত্রাটা নির্ধারণ করেন।
আহনাফের বাঁচার পথে টাকাটাই শুধু ফ্যাক্টর না। রোগী যদি বাঁচার হাল ছেড়ে দেয়, তাহলে তার শরীরকে ভালো অবস্থানে নিয়ে যাওয়া চিকিৎসকদের পক্ষে খুব মুশকিল হয়ে পড়ে। এজন্য সাইকোলজিক্যাল কাউন্সেলিং দরকার হয়। তাকে উৎসাহ দিতে হয়, মন ভালো রাখতে হয়। বাঁচার তীব্র ইচ্ছা না থাকলে ক্যান্সারের সাথে ফাইট দেয়া দুরূহ ব্যাপার।
দ্বিতীয় যে পদ্ধতির কথা বললাম, এটা যে কী তীব্র যন্ত্রণাদায়ক, সেটা যে নিজে চোখে না দেখেছে তাকে বোঝানো সম্ভব না। আমাদের ভাইটার সামনে লম্বা যন্ত্রণাদায়ক ট্রিটমেন্টের একটা বীভিষীকাময় সময় অপেক্ষা করছে। আমরা ছাত্র মানুষ, আমাদের সামর্থ্য অত্যন্ত কম। তাও চেষ্টা চলছে। টাকা যোগাড় হতে যতো দেরি হবে, ক্যান্সার ততো বেশি ছড়াবে। আহনাফের যন্ত্রণা ততো বেশি বাড়বে।
আমাদের প্রতিদিনের শুভকামনাতে আমরা অবশ্যই আহনাফকে রাখবো, যতোদিন না ও সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে আবার ফিরে আসছে। আহনাফ, ভালো হয়ে ওঠ তাড়াতাড়ি।আহনাফ বর্তমানে পিজি হাসপাতালে ব্লক- ডি, ১৭ তলার ১৭১৭ নম্বর রুমে ভর্তি।
আমরা,ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের প্রতিটা ছাত্র(বর্তমান এবং পুরাতন) আহনাফের জন্য কিছু টাকা যোগাড় করার আশা নিয়ে বিস্তারিত কর্মসূচী তৈরি করেছি। অনেক টাকা দরকার আমাদের। ঘটনাচক্রে এইবারও, ঢাকা শহরের সবাই যদি এক টাকা করেও দেয়, তাহলেও বেঁচে যাবে আহনাফ। বেঁচে যাবে আমাদের যুক্তিবাদী সমাজের একজন বিতার্কিক, বেঁচে যাবে একটা উজ্জ্বল ভবিষ্যত। আমাদের বিস্তারিত কর্মসূচী ও জরুরী তথ্যগুলো এখানে দিয়ে দিচ্ছিঃ
১) স্কুল-কলেজ খুলে গেলে কলেজগুলোর অধ্যক্ষদের মাধ্যমে তাদের ছাত্র-ছাত্রীদের কাছ থেকে সাহায্য চাওয়া হবে।
২) একটা ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল, একটা বিতর্ক প্রতিযোগিতা এবং সম্ভব হলে একটা কনসার্টের আয়োজন করা হবে। এগুলো থেকে প্রাপ্ত পুরো টাকা আহনাফের চিকিৎসায় ব্যয় করা হবে।
আহনাফের বন্ধুরা, যারা এই কাজগুলো করছে, তাদের বয়স ১৮-১৯ হবে। এই বয়সটা এখনও এসব পরিস্থিতির মোকাবেলা করার জন্য ত্রুটিহীন নয়। তাই ওদেরকে বিভিন্ন মতামত দিয়ে সাহায্য করার জন্য সবাইকে অনুরোধ করা হচ্ছে।
এই লেখার মাধ্যমে আমরা দৃষ্টি আকর্ষণ করছিঃ
১) অর্থনৈতিকভাবে স্বচ্ছল বাংলাদেশি ও প্রবাসী বিভিন্ন ব্যক্তিদের
২) বিভিন্ন ব্যান্ড ও চলচ্চিত্রের সাথে জড়িত শিল্পীদের
৩) টিভি ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকদের
৪) ফেসবুকের জনপ্রিয় লেখকদের
৫) বিভিন্নভাবে প্রচারে সক্রিয় যে কোনো মানুষের
আপনাদের মাধ্যমে আমরা এই খবরটাকে সবার কাছে পৌঁছে দিতে চাচ্ছি এবং এই বিশাল অংকের অর্থ সংগ্রহের কার্যক্রমে আপনাদের অংশগ্রহণ চাচ্ছি। একজন বিতার্কিক আবেগ দিয়ে কিছু চায় না, তার অস্ত্র হচ্ছে যুক্তি। একটা সম্ভাবনাময় জীবন যদি আপনাদের কাছে যথেষ্ট যুক্তিযুক্ত মনে হয়, তবে এগিয়ে আসুন।
আহনাফের বাবা ( মোঃ আবুল কাশেম ) : 01916216748
আহনাফের মা ( মিসেস নূরজাহান ) : 01917637310
ব্যাংক অ্যাকাউন্টঃ
১ - Golam Mahbub,
Dutch Bangla Bank,
Digpait, Jamalpur.
Account no. : 200.103.200
২ - Nurzahan,
Islami Bank Bangladesh limited,
Jamalpur Branch.
Mudaraba saving account no : 11598 (online)
বিকাশ (b-Kash)
01917637310 (আহনাফ এর মা)
01715015075 (আহনাফ এর মা)
01724921889 (আহনাফ এর মামা)
01682608664 (তানজিল )
01676942188 (রুদ্র )
01921670683(পাভেল )
01671102028 (আদনান )
01681685780 (জালাল)
পোষ্টটি ষ্টিকি করার জন্য মডারেটরের প্রতি অনুরোধ রইলো ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:১১
শ্যাডো ডেভিল বলেছেন: ষ্টিকি তো করলো না..নিদেনপক্ষে নির্বাচিত পাতায় লেখা দেখার আশা করতেছি । লেখাটা হয়তো মডু/অ্যাডমিনের মনকে স্পর্শ করতে পারে নাই
২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৫২
আজাদ আল্-আমীন বলেছেন: dr. Apnake salam, kesu dewar icha ase.
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:২২
শ্যাডো ডেভিল বলেছেন: ধন্যবাদ । আমাদের সবার কিছু কিছু সাহায্য ই আহনাফকে আমাদের মাঝে আবার ফিরিয়ে দিতে পারে ।
৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:২৬
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:২৫
শ্যাডো ডেভিল বলেছেন: ধন্যবাদ বিষয়টা শেয়ার করার জন্য। কিন্ত ব্যাপারটা একদম পরীক্ষামুলক পর্যায়ে আছে। এদিকে আহনাফের হাতে সময়ও খুব কম। তাই এ যাত্রায় আমাদেরকে বিদেশী সাহায্য নেয়া ছাড়া কোনো বিকল্প নেই
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:০১
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: পোষ্ট ষ্টিকি করা হোক ।