![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মৃণাল দেবনাথ: আধুনিক বিশ্বে উন্নয়ন এবং উৎপাদনের মূল চালিকা শক্তি হলো বিদ্যুৎ শক্তি। বিদ্যুৎ ছাড়া একটি মুহূর্তও কল্পনা করা সম্ভব নয়। ক্রমবর্ধমান চাহিদার সাথে সাথে প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ উৎপাদন অপ্রতুল হওয়ায় প্রতিনিয়ত বিজ্ঞানীরা বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের নতুন নতুন পন্থা উদ্ভাবনে ব্যস্ত। এইসব চেষ্টার সফল এবং কার্যকরী একটি পন্থা হলো সাধারণ বৈদ্যুতিক বাতির বদলে এনার্জি সেভিং ল্যাম্প উদ্ভাবন।
এনার্জি সেভিং ল্যাম্প কম বিদ্যুৎ খরচ করে বেশি আলো পাবার জন্য ব্যবহার করা হয়। যদিও এটির বাজার মূল্য একটু বেশি তবুও এর অধিক কার্যকারিতার কারণে এবং এটি দীর্ঘমেয়াদী হওয়ায় প্রায় সব জায়গাতেই অন্যান্য বাল্ব ব্যবহার না করে এনার্জি সেভিং ল্যাম্প ব্যবহার করা হয়। সাধারণ বাতির তুলনায় এনার্জি সেভিং ল্যাম্পে প্রায় ৭০ ভাগ বিদ্যুৎ খরচ কম হয়। কিন্তু অন্য সবকিছুর মত এরও কিছু নেতিবাচক দিক রয়েছে।
বিস্তারিত নিচের লিংক-এ
http://www.amadermanchitra.com.bd/
২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০০
ইকরাম বাপ্পী বলেছেন: নতুন কিছু জানলাম। কিন্তু এল ই ডি কি নিরাপদ? নাকি তাতেও সমস্যা আছে। আর এমন হলে মানুষ কোনটা ব্যবহার করবে?
৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০৩
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: নতুন জানলা্ম.।।।
৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০৭
লজিক মানুষ বলেছেন: LED বাল্ব CFL থেকে অনেক নিরাপদ। তবে LED বাল্বের আলোর সিমানা যতেষ্ট কম। কিছু কিছু LED বাল্বের আলো আবার চোখের উপর প্রেশার ফেলে। ফলে চোখ ব্যাথা, মাথা ব্যাথার মতো ঘটনা ঘটতে পারে। তবে বড় বিষয় হলো LED বাল্ব পরিবেশ-বান্ধব।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪৩
লজিক মানুষ বলেছেন: এনার্জিসেভার ল্যাম্প আসলে কিছুই না। আমাদের ধোকা দেওয়া। আসলে আমাদের চোখকে ধোকা দেওয়াই হলো এই বাল্ব এর নিতি। আলো যদি বেশি উজ্জল হয় কিন্তু সামান্য দুরত্বের মধ্যেই সিমাবদ্ধ থাকে তাহলে অল্প বিদ্যুৎ ব্যাবহার করেই সেটা করা সম্ভব। আর এই বাল্বগুলা এই কাজই করছে। বিশ্বাস হচ্ছে না?
দেখুন তো একটা এনার্জিসেভার বাল্বের দিকে তাকাতে পারেন কি না? চোখ ধাধা খেয়ে যায় তাই না?? মানে অনেক আলো। এই তো? এবার ঐ বাল্ব থেকে একটু দুরে গিয়ে দেখেন তো কাগজের লেখা কিছু পড়তে পারেন কি না? মনে হয় না পারবেন। মানে এর দুরত্ব বেশি দুর না।
এবার একটা ইনক্যান্ডেনসেন্ট ল্যাম মানে নরমাল বাল্ব (ঐ একই পাওয়ারের) লাগান। দেখবেন আলো অনেক কম মনে হবে। কিন্তু একটু দুরে গিয়েও দেখবেন আলো খুব একটা কমে নি, কাগজের লেখা দেখা যায়। মানে এই আলোর দুরত্বভেদ করার ক্ষমতা বেশি।
এই এনার্জিসেভিং বাল্ব থেকেও আধুনিক হলো এল ই ডি ল্যাম্প। এগুলোও ঐ একই টেকনিক ব্যাবহার করে। সল্প দুরত্বে উজ্জল আলো।
এই জন্যে দেখবেন যেসকল গাড়ির হেডলাইট এল ই ডি সেসব গাড়ির কাছে প্রচুর আলো, চোখ ধাধা ধরে যায়। কিন্তু বেশি দুর যায় না।
অপরদিকে যে সব গাড়ির হেডলাইট হ্যালোজেন ব্যাবহার করে সেগুলো ১/২ কিলোমিটার দুর থেকেও যেন দেখা যায় এত দুরত্ব ভেদ করতে পারে।