নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছণ্ণ্ ছাড়া

ছণ্ণ্ ছাড়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

খাইছে আমারে

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৬

গনজাগরন মঞ্চকে সংহতি জানাতে ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপির) বাংলাদেশ অভিমুখে লংমার্চ



বাংলাদেশে গণজাগরণ মঞ্চের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ এবং বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের প্রতিবাদে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) সোমবার ঢাকামুখী লংমার্চের ঘোষণা দিয়েছে।



আজ সোমবার ঢাকা অভিমুখে ত্রিপুরা বিজেপি পার্টির কর্মীরা এ লং মার্চ করবে। ভারতের সংবাদ সংস্থা পিটিআই ও টাইমস অব ইন্ডিয়াসহ দেশটির বেশ কয়েকটি পত্রিকার অনলাইন প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে।



এনডিটিভি'র অনলাইন প্রতিবেদনে বলা হয়, আগরতলা প্রেসক্লাব থেকে দুপুর ১২ টায় এ লং মার্চ শুরু হবে এবং আগরতলার আখাউড়া চেকপোস্ট দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করবে। সুধীন্দ্র বলেন, আমরা জানি এ প্রতিবাদ মার্চ বাংলাদেশে প্রবেশের অনুমতি পাবে না। কিন্তু সংখ্যালঘুদের বিশেষ করে হিন্দুদের উপর হামলার ঘটনায় আমরা চুপ হয়ে বসে থাকতে পারি না। তাই আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করব বাংলাদেশের প্রবেশের।



সেই সঙ্গে তারা বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পাঁচ দফা দাবি জানিয়েছে। বিজেপির ত্রিপুরা রাজ্য প্রেসিডেন্ট সুনীল দাসগুপ্ত শনিবার জানিয়েছেন ১৮ই মার্চ শ’ শ’ দলীয় কর্মী এবং সমর্থক আগরতলা দিয়ে আখাউড়া সীমান্ত অতিক্রম করার চেষ্টা করবে। তিনি বলেছেন কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ তাদের এ প্রতিবাদ কর্মসূচিকে অনুমোদন করেছেন। সুনীল দাসগুপ্ত বলেন, আমরা জানি সীমান্তে আমাদের বাধা দেয়া হবে। কিন্তু তাই বলে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু বিশেষ করে হিন্দুদের ওপর অবিরাম সহিংসতা দেখে আমরা এভাবে চুপ করে বসে থাকতে পারি না। তিনি বলেন বাংলাদেশে হিন্দুদের কোন নিরাপত্তা নেই। বিজেপি এ বিষয়টি লোকসভায় উত্থাপন করে বাংলাদেশের হিন্দুদের রক্ষায় কেন্দ্রীয় সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি করেছে। সুনীল দাসগুপ্ত অভিযোগ করে বলেছেন কংগ্রেস এবং সিপিআই (এম) এর মতো বড় দলগুলো বাংলাদেশে এ ধরনের নির্যাতনের প্রশ্নে চোখ বন্ধ করে আছে।



এদিকে বিজেপি'র লং মার্চ ঘোষণার পর সীমান্ত পরিস্থিতি কী হবে এ বিষয়ে জানতে চাইলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদ বলেন, এই ধরনের কর্মসূচিতে সাধারণত তারা জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত আসে। সেখানে এসেই সংহতি প্রকাশ করে চলে যায়। এর আগেও গণজাগরণ মঞ্চের প্রতি সংহতি প্রকাশ করতে তারা জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত এসেছিল। আর সীমান্তে কিছু আইন-কানুন তো আছে। তারা ইচ্ছে করলেই বাংলাদেশের ভেতরে আসতে পারবে না। এখানে আমাদের যেমন দায়িত্ব আছে, তেমনি বিএসএফেরও দায়িত্ব আছে। বিএসএফও তো কাউকে অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করার সুযোগ দিতে পারে না। সূত্র

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.