নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছণ্ণ্ ছাড়া

ছণ্ণ্ ছাড়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তাবলীগ জামাতের উপর হামলা। মাদ্রাসার ছাত্রদের দ্বারা শহরের প্রধান রাস্তা অবরুদ্ধ।

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ২:৫৩

চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। একের পর এক বিক্ষোভ হয়েছে। হযরত মোহাম্মদ (সঃ) কে নিয়ে ফেইস বুকে উক্তি এই উত্তেজনার কারণ। বিক্ষোভ ঠেকাতে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। সম্প্রতি ফেইস বুকে হযরত মোহাম্মদ (সঃ) কে নিয়ে একটি উক্তির পর ঘটনা ঘটে। দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানায় স্থানীয় মাওলানাদের সাথে পুলিশের বৈঠক ডাকা হয়। এ বৈঠকে তাদেরকে নিরাপত্তার আশ্বাস দেয়া হয়।

নিরাপত্তার আশ্বাস পেয়ে তাবলীগ জামাতের আমির মাওঃ আবু বকর এর নেতৃত্বে ব্রাক্ষনবাড়িয়া জামিয়া ইউনুছিয়া মাদ্রসার ১৫ জনের একটি দল বিজয়নগর উপজেলার চর ইসলাম পুরের নাজিরা বাদ মসজিদের দিকে রওয়ানা হয়। সন্ধ্যায় মাগিবের নামাজের পর নাজিরা বাদ এলাকার কিছু সংখ্যক দুষ্কৃতিকারী দেশীয় অস্ত্র নিয় তাদের উপর হামলা চালায়। এলোপাথারী হামলায় তাবলীগ জামাতের বেশ কয়েকজন গুরুতর আহত হয়। এক পযায়ে দুষ্কৃতিকারীরা আহতদের আটকিয়ে রাখে। এ ঘটনার খবর ব্রাক্ষনবাড়িয়া জামিয়া ইউনুছিয়া মাদ্রসায় এসে পৌছলে মাদ্রসার ছাত্রদের মধ্যে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। তারা দলে দলে মাদ্রাসা থেকে বেরিয়ে আসে। তারা এ সময় প্রধান সড়ক টি.এ রোড পুরো রাস্তায় অবরোধের সৃষ্টি করে এবং খন্ড খন্ড ভাবে মিছিল শুরু করে এবং তাবলীগ জামাতের ওপর আক্রমন কেন, জবাব দাও, সহ অন্যান্য শ্লোগান প্রদান করে। টানা দুই ঘন্টা অবরোধের পর ম্রাদাসার শীষস্হানীয় শিক্ষকরা উপস্হিতে সদর থানার নিকটে বিক্ষোভ সমাবেশ করে। এখানে বক্তব্য রাখেন আল্লামা সাজিদুর রহমান, মাওঃ আঃ জিয়াউর রহমান , মাওঃ আঃ মুমিন।

আল্লামা সাজিদুর রহমান বলেন, “ইসলাম এ সব আন্দোলন পছন্দ করেনা, তবুও এই জঘন্য আচরনের জন্য আমরা রাস্তা অবরোধ করতে বাধ্য হয়েছি। আমরা এ ঘটনার সুষ্ঠ বিচার চাই। আমরা আশা করি প্রশাসন আমাদেরকে সঠিক বিচার উপহার দিবে। এর পর শিক্ষকরা মাদ্রাসার ছাত্রদেরকে বুঝিয়ে মাদ্রাসায় নিয়ে যান।চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। একের পর এক বিক্ষোভ হয়েছে। হযরত মোহাম্মদ (সঃ) কে নিয়ে ফেইস বুকে উক্তি এই উত্তেজনার কারণ। বিক্ষোভ ঠেকাতে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। সম্প্রতি ফেইস বুকে হযরত মোহাম্মদ (সঃ) কে নিয়ে একটি উক্তির পর ঘটনা ঘটে। দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানায় স্থানীয় মাওলানাদের সাথে পুলিশের বৈঠক ডাকা হয়। এ বৈঠকে তাদেরকে নিরাপত্তার আশ্বাস দেয়া হয়।

নিরাপত্তার আশ্বাস পেয়ে তাবলীগ জামাতের আমির মাওঃ আবু বকর এর নেতৃত্বে ব্রাক্ষনবাড়িয়া জামিয়া ইউনুছিয়া মাদ্রসার ১৫ জনের একটি দল বিজয়নগর উপজেলার চর ইসলাম পুরের নাজিরা বাদ মসজিদের দিকে রওয়ানা হয়। সন্ধ্যায় মাগিবের নামাজের পর নাজিরা বাদ এলাকার কিছু সংখ্যক দুষ্কৃতিকারী দেশীয় অস্ত্র নিয় তাদের উপর হামলা চালায়। এলোপাথারী হামলায় তাবলীগ জামাতের বেশ কয়েকজন গুরুতর আহত হয়। এক পযায়ে দুষ্কৃতিকারীরা আহতদের আটকিয়ে রাখে। এ ঘটনার খবর ব্রাক্ষনবাড়িয়া জামিয়া ইউনুছিয়া মাদ্রসায় এসে পৌছলে মাদ্রসার ছাত্রদের মধ্যে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। তারা দলে দলে মাদ্রাসা থেকে বেরিয়ে আসে। তারা এ সময় প্রধান সড়ক টি.এ রোড পুরো রাস্তায় অবরোধের সৃষ্টি করে এবং খন্ড খন্ড ভাবে মিছিল শুরু করে এবং তাবলীগ জামাতের ওপর আক্রমন কেন, জবাব দাও, সহ অন্যান্য শ্লোগান প্রদান করে। টানা দুই ঘন্টা অবরোধের পর ম্রাদাসার শীষস্হানীয় শিক্ষকরা উপস্হিতে সদর থানার নিকটে বিক্ষোভ সমাবেশ করে। এখানে বক্তব্য রাখেন আল্লামা সাজিদুর রহমান, মাওঃ আঃ জিয়াউর রহমান , মাওঃ আঃ মুমিন।

আল্লামা সাজিদুর রহমান বলেন, “ইসলাম এ সব আন্দোলন পছন্দ করেনা, তবুও এই জঘন্য আচরনের জন্য আমরা রাস্তা অবরোধ করতে বাধ্য হয়েছি। আমরা এ ঘটনার সুষ্ঠ বিচার চাই। আমরা আশা করি প্রশাসন আমাদেরকে সঠিক বিচার উপহার দিবে। এর পর শিক্ষকরা মাদ্রাসার ছাত্রদেরকে বুঝিয়ে মাদ্রাসায় নিয়ে যান।সূত্র

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.