নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিডিয়া কর্মিদের উদ্দেশ্যে বলছি :: তোমরা সত্যকে জাগ্রত করো!!!

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৮

এই সময়ের প্রতিটি সেকেন্ডকে দাম দাও। আমি যে সত্য সুন্দকে নিজের মধ্য লালন করে এই ধরায় এসেছি তা শুধু আমার অন্তরের কথা না এ যে চির সুন্দরের বানী। বন্ধু তোমরা আজ শিক্ষিত। দেখো ঐ মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানী আমাদের রক্ত খেয়ে আবার ভেজাল মশা মারা অষুধ ওরাই আমাদের মাঝে রোগ ব্যাধি ছড়িয়ে দিচ্ছে। বিভিন্ন সময়ে টিকা দেবার নাম করে কিছু কিছু নতুন রোগ ব্যাধির ভাইরাস ওরাই আমাদের শরীরে ছড়িয়ে দেচ্ছে। ফরমালিন আমার দেশের কোন মানুষ তৈরি করে? ঐ মাছওয়ালা, বিদেশী এনজিওর সহজ কিস্তির নাম করে ঋণের কঠিন মায়াজানে বন্দি হওয়া গরীব মানুষটি তো জানে না যে কিভাবে ফরমালিন বানাতে হয়। দেখো তোমাদের মাঝ থেকেই যুগে যুগে সত্যের বাণীকে প্রতিষ্ঠিত করবার জন্য মানুষ নামের কিছু বীরের আবির্ভাব হয়েছিলো, বিভিন্ন সময়ে তারা সমাজ সংস্কার করতে চেয়েছেন। তাদের মধ্যে আজও যারা তোমাদের মুক্তির জন্য, তোমাদের ইশারা ইঙ্গিতে বুঝিয়ে দেবার চেষ্টা করেছে। আজ সময় এসেছে সেই মানুষ গুলোর। হে মিডিয়া কর্মী আমার প্রিয় ভাই ও বোনেরা আজ চেয়ে দেখো তুমি যাদের এতদিন দর্শক ভেবে ভুল পথে পরিচালিত করার চেষ্টায় রতো ছিলে। তারা আজ কতো সচেতন। আজ যে তুমি ঐ খেটে খাওয়া মানুষদের দর্শক। এবার সত্যিটা প্রকাশ করো। নেমে আসো রাস্তায়। নামিয়ে আনো তোমার চ্যানেলের মালিক দাবি করা ঐ ফরমালিন নামের বিশাক্ত ক্যামিক্যাল পাইকারী সাপ্লাই দেয়া মানুষ কে। ওকে ওদের তৈরি করা আইনের হাতে নয় বরং ওকে নামিয়ে দাও রাস্তায়, জনগণের মাঝে। দেখবে বিধাতা জনগণের পায়ের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ঐ শয়তান ভন্ডকে মাটির সাথে মিশিয়ে দিবে। যা আর কোনো মিডিয়া কর্মী যেনো খুন না হয়। যে সহকর্মীর মৃত্যুকে সবার সামনে তুলে ধরতে পেরেছো শুধুর তার কথাই না, আজ সময় এসেছে যে মিডিয়াকর্মী হওয়ার চেষ্টা করেও পারেনি, কিংবা গুম হয়ে ইতিহাসের অজানা অধ্যায়ে লুকিয়ে আছে তার কথা প্রকাশ করার। তোমাদের জারা সংবাদকর্মী বানিয়ে, মিডিয়ায় জনপ্রিয় করার নামে, বেশ্যা কিংবা ইন্টারন্যাশনাল প্রস্টিটিউট বানিয়েছে। তাদের মুখোশ খুলে দাও। তোমাদের দুঃখ গুলোকে আজ জনসাধারণের মাঝে ছড়িয়ে দাও। আমি বিশ্বের সকল অবহেলিত ও বঞ্চিতদের বুকে চিরকাল ছিলাম সত্য হয়ে। আর সত্যকে অবহেলা করলে, সত্যকে লাথি মারলে, ভগবানকে লাথি মারলে, অমৃত হিয়ার যে কিছুই হয় না। বরং সত্যের পুজারীদের নয়। সস্টাই সব কিছু চালান। সস্টাই সত্য ও সুন্দরে মাঝে রিরাজিত। স্রষ্টার কোনো আদি অন্ত নেই, তাকে যে সর্বকালে কেনো কোনো কালেই আটকে রাখতে পারবে না, কারণ এই সর্বকাল কিংবা কালঊর্ত্তীর্ণ যে তারই সৃষ্টি। সে যে সকল জাতের। আমার বাপ দাদাদের যারা হাওলাদার, চৌধুরী, শেখ, কিবাং চন্ডাল, মুচি, জমিদার, কিংবা ব্যানার্জি, চ্যাটার্জী, মাইকেল বানিয়ে রেখেছিলো তাদের যে আজ সবার মাঝে চিন্হিত করে চিরতরে সরিয়ে দেবার মহান কাজে অংশিদার করার দায়িত্ব যে তোমাদেরই। তোমাদের মাঝেই যে সত্য লুকিয়ে আছে বন্ধু। তুমি আমি যখন ফরমালিন তৈরি করি না, কিন্তু যারা আমাদের ফরমালিন খাওয়ায় তাদের চিন্হিত করার দিন এসেছে। ওরা ফাস্ট ওয়ার্ডের নাম করে নিজেদের আমাদের কাছ থেকে আলাদা করতে পারে। ওরা যদি এতো পারে আমি ঐ মানুষরূপী দানবদের চ্যালেঞ্জ করছি তোরা পারলে স্রষ্টার সৃষ্টি ঐ আজরাইল (আঃ) কিংবা মৃত্যুকে তোদের ফাস্ট ওয়াল্ড থেকে সরিয়ে দেখা। যদি পারিস তাহলে বুঝবো তোরা সত্যিকে জয় করতে পরেছিস। আরে বোকা তোরা বুঝিস না স্রষ্টা ও সত্যকে কখনও আজরাঈল আক্রমন করতে পারে না। একজন প্রকৃত ত্যাগী, একজন বীর, যার মধ্যে সত্যি জাগ্রত হয় তিনি তো ঐ মৃত্যুকে তার পায়ের দাস বানিয়ে রাখেন। তার যে দেহ আর আত্মা বলে কোনো কিছুই আলাদা নয়। সে যে একজন দিব্য পুরুষ। এসো সেই মহানকে সবার হৃদয়ে সত্যি সুর দিয়ে জাগিয়ে দেই। সে তো সকল মানুষের পূর্ণের জন্য সকল যুগে আসেন। যারা মনে করে সত্য ও শান্তিকে নিজের হাতে বন্দি করে রেখেছে তারা বোঝে না সত্যি যে কোনো ফরমালিন না, যে তাকে নিয়ে ব্যবসা করা যায়। তোমাদের নিজের বিবেককেই যে স্রষ্টা যুগে যুগে মোহাম্মদ (সঃ), ইব্রাহিম (আঃ), বুদ্ধদেব, অতিশ দীপঙ্কর, সক্রেটিস, শ্রী লোকনাথ ব্রহ্মচারী, যিশু, বিবেকানন্দদের থেকে তোমাদের জাগাতে চেয়েছেন। আর ঐ শয়তানদের প্রতিক হলো ফেরাউন, নমরুদ, কংস, রাবন ইত্যাদি। এই মর্ডান জাহিলিয়তের যুগ থেকে সত্যকে মুক্ত করে নিয়ে আসার এখনই সময়। এবার জাগো!!! তোমাদের মতো করে তোমরা জাগরিত হও। দেখবে এ এক মহাজাগরণ হয়ে বাংলায় রেঁনেসা নিয়ে আসবে। আর ঐ শত্রুদের পরিনতি হবে সপ্তদশ লুই, ফেরাউন, হোসনে মোবারকদের মতো বয়াবহ।





এখনও বলছি আমার সব লেখাগুলো সর্ব স্তরে প্রকাশ করতে থাকো। দেখেছো এই কয়দিনে সাধারণে মাঝে কি অসাধারণ পরিবর্তন আসছে।

অসম্ভবের আত্মপ্রকাশ :: আপনার ভিতরের বাংলাদেশী চেতনাকে জাগিয়ে তাকে বাস্তবায়ন করার সময় এসেছে বন্ধু!!!

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আসলে মনে হয় মিডিয়া একপেশে!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.