নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজ মানুষ নামের ঐ সয়তানদের মুখোশ খুলে দাও!!!

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮

১৯৭১ইং সালে বাংলাদেশ আলাদা একটি জাতিসত্তার মধ্য থেকে জন্ম নিয়েছিলো। অনেক বুদ্ধিজীবিদেকে ও মুক্তো চিন্তার অধিকারী মানুষদের মারা হয়েছিলো। কেনো মারা হয়েছিলো তার উত্তর চাই না। এখন সত্য উদঘটিত হয়েছে। সাধারণ মানুষ আজ সব জেনে গেছে। তাদের চোখে এখন সব পরিষ্কার। আমার দেশের সোনার ছাত্রদের ওরা বিভিন্ন সাবজেক্টে পড়ানোর নামে বোকা বানাচ্ছে। মূল্য নেই এই সব ডিগ্রির। কি হবে কোন সাবজেক্টগুলোর নাম জেনে। আরে আজ রাজপথে মানুষের রক্ত। সবার উপরে মানুষ। মানবতার জন্য সবকিছু বিশর্জন দেবার নামই হলো জীবন। আমি এই সময়ের অপেক্ষায় ছিলাম। শুধুই সময় পাড় করার কৌশল করে বাংলাদেশী জাতিকে সারাজীবন শোষন করার করেছো আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা আমরা সাজাবো। ওদের দেয়া পাঠ্য বইগুলো যে আমাদের পূর্বপুরুষদের রক্তে গড়া ভবিষ্যেতের স্বপ্নের মৃত্যুকে নিত্যদিন দেখছি। ১৯৭১সালে তৎকালীন পাকিস্তান আর্মিদের সাথে কিছু শিক্ষিত সমাজ ছিলো। যারা জীবনের শুরু করেছিলেন বিশ্ব গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর এজেন্ট হিসেবে। যে জালে একবার জড়ালে আর বেড় হওয়া যায় না। আমাদের স্বপ্নের খেলোয়ার, আমাদের কন্ঠ শিল্পী, আমাদের নাট্য শিল্পীদের ওরা ওদের সার্থে ব্যবহার করেছে। আবার নতুন করে ভাবতে হবে হুমায়ূন আহমেদ স্যার কি সত্যি সত্যি মারা গেছে নাকি কৌশল করে মারা হয়েছে। আজ হুমায়ূন আহমেদ স্যার সত্যি না বলে পারতেন না। জহির রায়হান কে কারা মেরেছে? নেতাজী সুবাস চন্দ্র বসুকে কারা গুম করেছে? সাগর রুনী কে কে মেরেছে? সব উত্তর ঐ বুদ্ধিজিবী নামের পরজীবীরা জানে। আরে বন্ধু তোমাদের আর কতকাল ওরা সত্য থেকে দূরে রাখবে। হাতের রিমোট টিপতে টিপতে তুমি আর তোমার রিমোট দুটোই দুটি খেলনা বস্তুতে পরিনত হচ্ছে। ১৯৭১সালে আমিরিকা ও বৃটিশদের যারা দালালী করেছে আজ শেষ বয়সে তাদের যুদ্ধঅপরাধী সাজিয়ে মেরে ফেলা হচ্ছে। হায়রে সমাজ? হায়রে মানবতা? বন্ধু আজ ওরা নতুন করে এজেন্ট বানাচ্ছে। গোয়েন্দাগিরি করছে সবার উপর। হাদিসে আছে আল্লার নবী মোহাম্মদ (সঃ) শিক্ষা গ্রহনের জন্য চীন দেশে যেতে বলেছেন। আজ বাংলাদেশীরা চিনের দিকে তাকালেই দেখতে পাবে ওদের দেশের খবর বাইরে তেমন প্রচার হতে দেয় না। কিন্তু বাংলাদেশের একটু কিছু হলেই তা বিশ্বমিডিয়ায় কেনো এতো বড় করে দেখানো হয়। বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ তৈরী করা সম্ভব না। হে কাস্টমে চাকুরী করা কর্মকর্তা তোমাদের আমি আদেশ দিচ্ছি ওদের এই দেশের বাইরে যেতে দিও না। ওরা যে আমাদের চিরশত্রু। সত্যকে জাগাও বন্ধু। আজ বিশ্ব মিডিয়ার হাতে বাংলাদেশকে বন্দি করতে দেবো না। বাংলাদেশ একটি সমৃদ্ধশালী দেশ। এই দেশে তোমরা বিভিন্ন নাম দিয়ে তোমাদের গোয়েন্দাদের আশ্রয় স্থল করে দিচ্ছ। গোয়েন্দা সংস্থাকে আমি আদেশ দিচ্ছি তোমরা আজ থেকে স্বাধীন। তোমরা আর পলাপলি না খেলে জনতার কাছে নেমে আসো। সকল বৃদ্ধ রাজনৈতিক নেতা নামের কলঙ্ককে বলছি তোমরা আজ সত্যি প্রকাশ করো। সাধারণ মানুষের বুকে কঠিন সত্য আজ জেগে উঠেছে। মানবতার কথা প্রকাশ না হলে সব মিডিয়া বন্ধ করে দাও। সব জায়গার ডিস লাইন বন্ধ করে দাও। বাসস্টান্ড, লঞ্চ ঘাট অবরোধ করো। এয়ারপোর্ট পুরিয়ে দাও। ওরা যেনো দেশের বাইড়ে না যেতে পারে। আজ ওদের সাজানো আদালত নয়। বাংলাদেশী প্রতিটি শিক্ষিত মধ্যবিত্ত তরুনের মনের ভিতর যে আদালত সেখানে সবার বিচার হবে। আজ বুজেছো বন্ধু বঙ্গবন্ধু কেনো সাধারণ ক্ষমা করতে বাধ্য হয়েছিলেন? ১৯৭১পরবর্তিতে যারা যারা বিদেশে গেছেন সবার দিকে নজর দাও দেখবে তোমাদের মধ্য থেকে ও ডিবি লটারী, স্কলারশিপ, ডক্টরেট ডিগ্রির নাম করে অনেক মানুষকে নিয়ে গেছে। তাদের কেউ কেউ তাদের এজেন্ট ছিলো আবার কেউ কেউ এজেন্ট হয়ে ফিরে এসেছে। একদিকে কিছু মানুষ বিদেশের নামে প্রতারিত হচ্ছে, কিংবা বিদেশে শ্রমিকের কাজ করে ফিরে এসেছে। অন্যদিকে সুবিধা ভোগী কিছু বিদেশে যাওয়া মানুষ তাদের অপরূপ অট্টলিকা বানিয়ে দিব্যি আরাম আয়েশে দিন কাটাচ্ছে। আজ সবার মুখ খুলতে হবে। হে সিমান্তরক্ষী বাহিণী তোমরাই পারো ছিট মহল সমস্যার সমাধান করতে। আমি তোমাদের আদেশ দিচ্ছি এই মুহুর্তে বিএসএফ এর কাছ থেকে সীমানা বুঝে নাও। নইলে গুলি চালাও। দেশবে তোমার ঐ গুলির সামনে ওরা কতো অসোহায়। বাংলাদেশীদের সহোস দিয়ে পুরো বিশ্বকে জয় করা যাবে। তোমরা আর তোমার পূর্বপুরুষদের মতো অসহয় নয়। তোমরা আজ সংখ্যায় অনেক। ফিরিয়ে নিয়ে আসো শান্তি। ফিরিয়ে দাও বিদেশী পন্য।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.