নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

তারানকো সাহেব বাংলাদেশ থেকে জাতিসংঘে বাংলাদেশী পলিটিক্স নিয়ে গেছেন। হায়রে পোরা কপাল!!!

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭

তারানকো সাহেব বাংলাদেশ থেকে জাতিসংঘে বাংলাদেশী পলিটিক্স নিয়ে গেছেন। হায়রে পোরা কপাল!!!

হুমায়ূন আহমেদ স্যারের উপন্যাসের একটি ডায়ালোগ মনে পড়ে, “যে আমাকে চেনে না তার জন্য আমি কিছু না আর যে আমাকে চেনে তার জন্য আমি অনেক কিছু” সকল বাধা অতিক্রম যে করতে পারেন তিনিই হয় মহাপুরুষ। দেখো বন্ধু আগামীকাল হল বুদ্ধিজীবি দিবস। ঐ দিন সরকার প্রধানের রুটিন ওয়ার্ক হলো বুদ্ধিজীদের কবরে ফুল দিয়ে শ্রধার নামে প্রহসন করা। আরে বন্ধু সত্য ও সুন্দরকে প্রহোসন করার ফল কখনও ভালো হয় না। বুদ্ধিজীবি রা হল নিজে মনের বিদ্যা, মুক্ত চেতনায় চেতন পাওয়া, মুক্ত সাধন, মুক্ত বুদ্ধি, মুক্ত ধ্যন কে হৃদয়ের মনিকোঠা থেকে বুদ্ধি বিবেকে নিজের মধ্যে জাগ্রত করে চির সত্য ও সুন্দরকে প্রতিষ্ঠা করার অনুপ্রেরণা। অনুপ্রেরণাকে যারা করুনার পাত্র মনে করছো তারা কি এখনও বুঝতে পারছো না এর পরিনাম কত বহাবহ হয়। মানুষ কে দাস বানিয়ে রাখার পরে যখন মনিবকে সেই দাসের সামনে জোর করে টেনে নিয়ে এসে যখন হাজির করা হয় তখোন তো সে আর মনিব থাকে না। যে হয়ে যায় এক রোবট বা মুর্তি। আজ দেখো জনগণের ঢল এরা যে মানুষ। এরাই স্রষ্টার সেরা সৃষ্টি। এদের মধ্যেই যে সৃষ্টি বিরাজিত। তোমরা যে তাবলিগের নাম করে সাধারণ মানুষকে বিভিন্ন মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানীর দাস বানিয়ে রেখেছো। তোমরা যে জামাত শিবিরের নামে বাংলার মানুষকে মারবে। তোমরা যে বিএনপি ও আওয়ামিলীগ হয়ে মানুষ দিয়ে মানুষ দিয়ে মানুষকে হত্যা করছো। এই হত্যার বিচার করতেই সত্য নানা রূপে নানা ঢঙে যুগে যুগে এসেছে। আর সত্যের বাহকই যে চির সত্য। কোনো সত্যের বাহক কোনোদিন স্টার হবার লক্ষ্য নিয়ে দুনিয়ায় আসে না। সত্যের বাহকরা আকাশের তারা হয়ে চিরকাল থকেন। সত্যের বাহকদের নিজের ভিতরে প্রকাশ না করতে পারলে কোনোদিন সত্যকে জাগ্রত করা যায় না। তোমরা কিছু সত্যের বাহককে পির ফকির বানিয়ে ফেলতে চেয়েছিলে। তোমারদের গড়া গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে আমার বাপ দাদাদের পীরের কেরামতির গল্প শুনিয়ে তাদের দাস করে রেখেছিলে। আবার তোমাদের গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে তোমরা কিছু মানুষকে পীরের ভন্ডামির কথা মানুষকে বলে আমাদের পুর্বপুরুষদের মূল্যবান সময় কেড়ে নিয়েছো। আরে বোকা একজন মমিনকে হত্যা করার শক্তি তোমাদের নাই। হত্যার মধ্য দিয়ে সত্য পালিয়ে যায় না। সত্য চিরকালই সত্য। সত্য ও সুন্দর যে একই পরম আত্মার দুটি প্রকাশিত রূপ।

তোমরা কত হাজার প্রজাতির গোয়েন্দা সংস্থা বানাতে পারবে? তার চেয়ে ঐ যে মহান স্রষ্টাকে যিনি মনে প্রাণে ধারন করে চলছে তাকে তো ভাগ করা যায় না। সত্য কোনোদিন চাপা থাকে না। আজ যে দুই নেত্রি আমার সোনার বাংলাদেশ নিয়ে খেলেছিলো তারা কি আদৌ চায় তোমাদের তৈরি পলিটিক্সের নোংড়া খেলায় তার সন্তানদের কোরবানী দিতে মিথ্যার কাছে নিজের বিবেককে জলাঞ্চলী দিতে। আজ যারা সমাজে মাথা উচু করার ভান ধরে চলে সাধারণ যদি দেখতো তাদের মনে সেই হাহাকার তাললে বুঝত লজ্জা নামের কলঙ্ক তিলক গায়ে মাখার মধ্যে আর যাই থাক শান্তি নাই। আজ দেশের মানুষ জেগে উঠেছে। সকল সত্য সন্ধানী ভাইদের স্পষ্টভাবে বলে দিতে চাই আমরা যুগে যুগে ক্ষমতা নেয়ার জন্য জন্মাই না আমরা মানুষের নিজের ভিতরের শক্তিকে জাগ্রত করার জন্যই আসি। আত্মবিশ্বাস নামের সেই আবরণের মাঝেই আমাদের স্থান। আসো বন্ধু, আজ দিন এসেছে সত্যকে সবার মাঝে প্রতিষ্ঠা করার। আমার খুব করে মনেপড়ছে সেই সব গুনিজনদের কথা যারা সত্য প্রকাশে কোনোদিন পিছপা হন নি। বিদেশীদের কাছে নিজের বিবেক বুদ্ধিকে জলাঞ্জলী দেন নি। সত্যের মাধ্যমে নিজেকে সবার কাছে সমান ভাগে ভাগ করে দিয়েছেন। আজ আমি বঙ্গবন্ধু কন্যা আর বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার নাম করে যে দুই মাটির মূর্তিকে দেখতে পাচ্ছি। ওদের দেখে খুব মায়া হচ্ছে।



ওরা বোঝেনী বাংলার মাটি পীর আওলীয়াদের মাটি। বাংলার মানুষ এই মাটিকে বিদেশীদের ঘাটি হতে দিবে না। যার মধ্যে বাংলাপ্রেম আছে, তার মধ্যেই যে দেশপ্রেমিক, আর একজন প্রকৃত দেশ প্রেমিকই হতে পারে বিশ্বপ্রেমিক। আর একজন বিশ্বপ্রেমিকেরই অধিকার আছে বিশ্ব নেতা হওয়ার। আজ বিশ্বনেতার নাম করে যে ওস্তাদ তারানকো সাহেব বাংলার পূর্ণভূমিতে চরন রাখলেন। তিনি কি শুধুই পুতলদের সাথে পুতুল তামারী করতে এই দেশে এসেছিলেন? তিনি কি জানেন না শান্তি কাকে বলে। না জনেন না। আর জানেননা বলেই বাংলার মানুষ জাতিসংঘকে বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে ধারন করে বুঝিয়ে দেবে ঐ জাতিসংঘ যে অনেক দিনের রক্তে জর্জারিত হয়ে আছে। আর ঐ রক্তের নদীতে বসে বান কি মুন সাহেব নামের ঐ খেলার পুতুল মহাসচিব পদ আকরে রাখার জন্য দারানকো সাহেবকে সরানোর কাজে ব্যাস্ত। আরে ঐ সব করে সত্যকে ঢেকে রাখা যাবে না। তারেক জিয়ার আর সজিব ওয়াজেদ জয়কে নিয়ে তারানকো সাথেব এক সাথে বসে মদ খাওয়াতে পারবেন। কিন্তু তারানকো সাহেব যাদের প্রভাবিত করার জন্য মাতাল করে রাখছে তারা যে জেনে গেছে তারানকো সাহেব মাতাল একজন। তিনি বাংলাদেশী মিডিয়াকে ব্যাস্ত রাখতে বাংলাদেশে এসে বাংলার এই অসহায় পুতুলদের সাথে বৈঠকের নামে সাজানো নাটক করে যা শিখে গেলেন তার হলো বাংলাদেশী নেতা নেত্রীদের অনেক দিনের ধারন করা সাজানো রাজণীতি। তা ভক্তরা যদি তার প্রথম প্রেস ব্রিফিং কিংবা শেষ প্রেস বিফিং খেয়াল করলেই বুঝতে পারবেন। যে ছেলেটি ১৫-১৬ বছর বয়স থকে রাজণীতিতে বা মিডিয়ায় প্রতিষ্ঠা পাওয়ার উদ্যেশ্যে দির্ঘ সংগ্রাম করে আজ প্রতিষ্ঠা পাওয়ার নাম করে অন্যের হাতের খেলার পুতুল হয়ে আছেন তাদেরকে অনুরোধ করছি আজ আপনারা মুখ খুলুন। আর বসে থাকবেন না। জাতিকে প্রকৃত সত্য জানতে দিন তা যতই কঠিন বাস্তবাতার জন্ম দিক না কেনো? সত্যি কে কুশলিত করে কোন জাতি আজ পর্যন্ত শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারে নি। শান্তি আসে মনের ভিতর থেকে। যে আব্দুর কিশোর আব্দুর গফ্‌ফার চৌধুরী গান গান লিখেছিলেন, কিংবা যে শিব নারায়ন বাংলার জাতীয় পতার ডিজাইন করেছিলেন, যে সৈয়দ শামসুল হক সাহেব বিবিসিতে চাকুরী করেছেন। তারা আজ জাতিকে আসোল সত্য জানিয়ে দিন। আপনারা এই মানবতার পরম বিপর্যয়ের দিনে নিরব থাকবেন না। আরে বন্ধু বেশ্যাও একদিন স্বতি থাকে। তোমরা যে বিশ্বের সম্পদ। তোমার ভিতরে মানুষটিকে জাগ্রত হতে দাও দেখবে তোমার ঐ মনের শক্তির কাছে জাতিসংঘ নামের ইটপাথরে গড়া বিল্ডিং কিছু না। আরে লালনের জতি তোরা বুঝিয়ে দে তোদের লালন করার শক্তি ওদের নেই। যতো শক্তিশালী ওদের মনে করো ওরা যে আসল সত্যের কাছে অসহায়। প্রতিটা গোয়েন্দা সংস্থাকে বলছি ওদের শেখানো ব্লাক মেইলিং দিয়ে ব্লাক মেইল কর। দেখবি সত্যিকারের আকাশ আগের মতোই আছি। ঠিক তোর ১৫-১৬ বছর বয়সের মতো করে কিংবা নতুন সরকারী চাকুরী নামের ঐ ওদের দাস হওয়ার দিনের মতো করে। আজ যে তোর সময়। আরে বোকা এবার জেগে ওঠ। তন্দ্রা ভেঙ্গে দাঁড়া। দেখবি কৃষকের লাঙ্গলের ঠেলায় যেভাবে সবুজ ফসল হয়ে তারপর সোনালী ধানের ভিতর থেকে মানুষের ভিতরে ঢুকে লাল টকটকে রক্ত হয় ঠিক তেমনই আমার বাংলা মায়ের ইজ্জত। বাংলা মায়ের বিজয়ের পতাকা পুরো বিশ্বে উড়িয়ে দে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই প্যারা করে দিলে পড়তে সুবিধা হয়। খেই রাখতে পারি না তো।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: করে দিচ্ছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.