নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এসো মানবতার সমাধানের পথে :: মুক্ত হও নিজে ও মুক্ত করো জাতিকে!!!

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১

জীবন নাটকে তুমি হেরে গেলে কিভাবে জাগবে বন্ধু। জীবনে যত বেশী ঠকবে, যত বেশী আঘাত পাবে ততোবেশী সার্থক হবে। বড় বড় বীরদের জীবনে পড়ে দেখো তাদের জীবনে তারা যে সব জায়গায় জয়ী হয়েছে এমন হয়নি। মানুষ নিয়ন্ত্রিত কোনো কিছুর মধ্যে স্থায়ী শান্তি হয় না। প্রকৃত শান্তি যে স্রস্টার ছড়িয়ে রেখেছেন সকল প্রকৃতির মাঝে। এই দেখো আজ ১৪ ডিসেম্বর ২০১৩ইং। আজ বুদ্ধিজিবি হত্যা দিবস। আমি বুদ্ধিজিবিদের দেখেছি। তাদের যারা আগাছা মনে করে মেরে ফেলেছিলো। তারা ভুলে গিয়েছিলো কচু গাছ বা আগাছা কাটা মানে হলো সৃষ্টি করা। কচু গাছ কিংবা কলাগাছকে যত কাঁটবে ও ততো শক্ত করে গজাবে। আর শত জন্মের একটি বড় বটগাছকে একদিনে কেটে ফেলা যায়। এই যে বর্তমান সমাজপতিরা তোমরা তোমাদের তিলে তিলে সাদা ও কালো অর্থে যে বাড়ী গাড়ী ভু-সম্পত্তি বানিয়েছে। ও যে আজ তোমাদের নিজের কাছেই এ জঞ্চাল ও কষ্টের খোরাক মনে হতে এক সেকেন্ড ও সময় লাগবে না। ঘর থেকে বেড়িয়ে নিজেকে সবার সমনে তুলে ধর দেখবে ইতিহাস তোমার সাথে বেইমানী করবে না। মানুষ বেইমান হতে পারে কিন্তু ইতিহাস ও সত্যিকারের ইতিহাস বা সাংস্কৃতি কখনও বেইমান না। আসল ইতিহাসকে যে সত্য পাহাড়া দিয়ে রাখে। আর সত্যের মাঝেই স্রস্টা তার চেতন রূপ প্রকাশ করেন। আজ যে সম্পদ তোমার কাছে পাহাড় সমান বোঝা হিসেবে মনে হছে আজ ঐ সম্পদকে সবার সম্পদে রূপান্তরিত করো দেখবে তোমাকে জনসাধারণ ভয়ের বদলে সত্যিকারের সম্মান করবে। তোমরা হয়তো দেখো সেনাবাহিনী রাস্ট্রপ্রধান ও প্রধানমন্ত্রিদের গার্ড অব অর্নারের নামে প্রতিনিয়ত স্যালুট দেয়। আমি ঐ দুই নেত্রীর মাঝে দেখি পুরো বাংলামায়ের অসহায়ত্বের আত্মউপল্ধি। বাংলা মায়ের ছেলেদের আজ মধ্যবিত্ত হয়েও বড়লোকের পোশাক পরিচ্ছেদ পড়ে লোক দেখানো বড়লোক সাজা লাগছে। হায়রে বাস্তবতা। ঐ দুই নারী নেত্রী যে কত অসহায় তা তোমরা বুঝবে না। ওরা যে প্রতিনিয়ত নিজের কাছে নিজে জবাবদিহী করে যাচ্ছে। ও সন্তানদের যে ঐ শয়তান অসুররা ওদের দাসে পরিনত করে রেখেছে। প্রতিনিয়ত দুই নেত্রিকে ব্লাকমেলিং করে যাচ্ছে। সন্তানের দোহাই দিয়ে রোবটের মতো কাজ কারবার করাচ্ছে। এ জ্বালা অনেক মর্মান্তিক সত্য। একসময় দেলোয়ার হোসেন সায়িদী সাহেবের অনেক ওয়াজের ক্যাসেট বাজিয়ে শুনেছি। কত সুন্দর তার কন্ঠ। এই কন্ঠে তোমরা কি ধর্মের নামে শুধু হানাহানি দেখতে পাও? দেখতে পাওনা আজ বাংলাদেশের সব মসজিদগুলো সভাপতি নামের কিছু চাঁদাবাজদের কাছে বন্দি। এই সভাপতি নামের চাঁদাবাজদের কথায় যদি সমাজ চলে তাহলে সাইদীদের মতো ইন্টারন্যাশনাল মেধাকে আবারও বিক্রি হতে হবে। ওই কন্ঠকে যদি মুক্তির পথে লাগানো যায় তাহলেই দেশের একটি শ্রেণী মুক্তে পাপে। মানুষের সব সমাজেই পাপ থাকে আবার পাপ মোচনের সুযোগও থাকে। বিশ্বাস করো বন্ধু আমি কোনোদিনও মানবতা বিরোধী নামে একজন দানবের ফাঁসির পক্ষে না। যার গলায় প্রতিদিন ফাঁস পড়া তাকে আর ফাঁসি দিয়ে কি হবে বলো। যে এরশাদ ক্ষমতা ছাড়ার পর তার বিদেশী দোশর মওদুদ, মঞ্জুদের বিভিন্ন নামে ভাগ করে দিলেন। সেই এরশাদের মধ্যেও তো একজন মানুষেরই বসবাস। আরে এরাও যে রক্ত মাংসের গড়া মানুষ। মানুষেকে তোমরা হত্যা করতে পারো কিন্তু মানবতাকে না। যে তোফায়েল একদিন শেখ মুজিবর রহমান নামের পরম আদর্শের পিতাকে বঙ্গবন্ধু বানিয়েছে, যে তোফায়েলকে উদ্দেশ্য করে মাওলানা ভাষানী এক বক্তৃতায় বলেছিলো “তোফায়েল আমি আমার এই ৯৩ বছর বয়সে জতটুকু পোশাব করেছি, তুই ততটুকু পানিও খাননি।। আর তুই কি না করছিস এই বুড় মৌলভীর সমালোচনা!!!” আজ নিজেকে আয়নার সামনে নিয়ে এসে দেখ তোফায়েল তোর আর আমার চেহারা। প্রধানমন্ত্রী নামক বিদেশীদের খেলনা শেখ হাসিনা আপনি আজ আপনার বাবার “নেতাকে যেমন দেখেছি” বইটি পড়ুন। দেখবেন নেতাদের আদর্শের কখনও মৃত্যু হয় না। আজ যে এক মহান নেতা তোমার আমার মধ্য বিরাজিত। তাকে জাগ্রত করো



মাওলানা ভাষানী না থাকলে আজ সিলেট বাংলাদেশের মধ্যে থাকতো না। আজ দেখো সেই সিলেটের পুন্যভুমি সাধারণ মানুষের রক্তে রঞ্জিত। সিলেটে যে শাহজালাল আওলিয়ার জন্ম। পির আউলিয়াদের নামকে মর্ডান করার জন্য মানুষের প্রয়োজন পরে না। তাদের কর্ম তারা নিজেরাই করেন। দেখ বাংলাদেশের প্রধার এয়ারপোর্টে শাহাজালাল বাবা তার নামকে লাল রঙে উজ্জল করে রেখেছে। তোমরা ভেবো না শাহজালাল নাম ঐ শেখ হাসিনা দিয়েছে। তাহলে যে তোমরা কাফের হবে। ঐ নাম যে শাহজালাল বাবা নিজেউ উজ্জল করতে পারেন। পির আউলিয়ার ও অনেক ভালো মানুষদের পূর্ণভুমি এই বাংলা। এই বাংলায় বড় কোনো অঘটন ঘটে না। আজ প্রশাসনে অনেক রিটায়ার্ড এর সন্নিকটে বা সদ্য রিটার্ড হওয়া সরকারী চাকুরিজি নামের লোকরা এরশাদ এর মাধ্যমে ঢুকেছিলেন। যারা এখনও মনে প্রাণে এরশাদ কে ভালোবাসে। মানুষের জন্য মানুষ। মানুষ মানুষকেই ভালোবাসবে এটাই স্বাভাবিক। এরশাদকে তোমরা যত বদমাশ বলো না কেনো কিন্তু মনে রেখো বদমাশের মনেও একজন ভালোমানুষের বাস হতে পারে। আমার খুব করে মনে পড়ছে সেই সব দিনের কথা। যখন আমি ভান্ডারিয়ায় চাকুরী করতাম। ধাওয়া রাজপাশা আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয় এ কম্পিউটারের ইন্সট্রাক্টর ছিলাম। ওটা আনোয়ার হোসেন মঞ্জু এর গ্রামের বাড়ী। মানিক মিয়া অনে বড় মনের একজন মানুষ ছিলেন। তার ছেলেরা হয়তো সাময়িক খারাপ হতে পারে কিন্তু চিরদিনের নয়। আমি তখন মনে মনে আমার এক ছাত্রিকে প্রাণ ভরে ভালোবাসতাম। আজ সেই ছাত্রী ডাক্তার হয়েছে। ওকে আমি অনেক বেশী ভালোবাসতাম। ভালোবাসা পাপ নয়। ব্যাক্তি জীবনের সত্যি কথা বলা পাপ নয়। আমি চাই না আমার জীবন নিয়ে গবেষনা করে অন্যের সময়ের অপচয় হোক। আমি আমার ছাত্রীকে এই জীবনে জীবন সঙ্গিণী হিসেবে পেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু বাস্তবতার কষাঘাতে আমার পরম প্রিয়কে হারাতে হয়েছে। এই প্রিয়া হারা ব্যাথা অনেক কষ্টের। ওকে হারানোর পর প্রতিটি মূহুর্ত ওর কথা মনে পড়েছে। একা একা অনেক কেঁদেছিলাম। ভালোবাসার মানুষটিকে হারানোর দুঃখ অনেক কষ্টের। আমি বর্তমানে বিবাহিত। এই বিয়ে করা বউ আমার পছন্দ না। বিয়ের ২-৪ মাস পর আমার বউকে আমার পছন্দ হয় না। আমি মনে করি কাউকে পছন্দ অপছন্দ একান্ত ব্যাক্তিগত। কিন্তু যখন তুমি তোমাকে সবার মাঝে বিলিয়ে দিবে তখন যে সত্য বলা তোমার দায়িত্ব বোধের মধ্যে পরে। আমার মনের মাঝে যে মনের বাস সে যে ঐ প্রেমিকাকেই আপন করে পেতে চায় কারন আমার সত্যিকারের ভালোবাসা যে সারাজীবনের। আমি তাকে হরিয়ে জয় করেছি। বন্ধু আজ সেই মানিক মিয়ার পুত্র আনোয়ার হোসেন মঞ্চুর চেহারা দেখলে খুব মায়া হয়। যে জনগন তাকে এতো ভালোবাসে সে যে বিদেশিদের কাছে বিক্রি হওয়া এক রোবট তা জানলে তার গড়ে তোলা মানুষগুলো কত কস্ট পাবে। হায়রে লজ্জায় চোখ জলে ভিজে ওঠে। আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর উদ্দ্যেশ্যে বলছি আপনি এই বাংলায় থাকুন। আপনার গড়ে তোলা বিশাল দিঘিটি আমি দেখেছি। আপনার রুচিবোধ আমি সামনে থেকে দেখেছি। আপনি তাকে সবার মাঝে ভাগ করে দিন। আপনার ভান্ডারিয়া গ্রামের বাড়ীর দিঘীর পাড়ের নারকেল গাছগুলোর দিকে চেয়ে দেখু কতো সুন্দর ও নির্মল। ওই শান বাধানো ঘাটে একবার ঘুরে আসুন। দামি পোশাক না পরে একবার লঙ্গি গামছা পড়ে দেখুন অনেক সুন্দর লাগবে আপনাকে। আসুন সবাই মিলে এই বাংলাকে নবরূপ দেই। নতুন এক রাস্টিয় ব্যবস্থা গড়ে তুলি। বিশ্বাস করুন আমি যদি আমার প্রিয়াকে পাওয়ার জন্য, জীবনে প্রতিষ্ঠা পাওয়ার জন্য, ডাক্তার হওয়ার জন্য জন্মাতাম তালহে আমি তা হতে পারতাম। কিন্তু আমি যে সব মানুষের জন্য এসেছি। দয়া করে আমার ভক্তদের আমার নাম করে ভুল বোঝাবেন না। আমি যে মানবতার চরম অপমানের সময় আত্মপ্রকাশ করি।



এইখানে ক্লিক করে আমার বাকি লেখা গুলো মনোযোগ দিয়ে পড়ুন



বিঃদ্রঃ আমি খুব দ্রুত লিখি তাই বানান দেখতে ইচ্ছে হয় না। তোমরা একটু কষ্ট করে পড়ে নিয়ো বা বানান ঠিক করে নিয়। কারণ জীবনের কোনো রিওয়ার্ড বটন নাই। সময় একবার এগোলে পিছনে ফেরার আর সুযোগ নেই।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.