![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।
ইমরান খান এর খেলা আমার খুব সামান্ন মনে আছে। ১৯৯২ সালে তিনি পাকিস্তান কৃকেট টিমের ক্যাপ্টিন ছিলেন। সেই ফাইনাল খেলার কিছু অশং আমার বার্ডস আই ভিউ আকারে হৃদয়ে গেঁথে আছে। তিনি কাদের মোল্লার ফাঁসিতে বেজার হয়েছেন। এই খবর শুনে সাধারন মানুষ বেশ তর্ক বিতর্ক করছে। এই সব সাধারণ বিষয় নিয়ে আমার লিখতে ইচ্ছে হয় না। তারপরও যাতে আমার ভক্তরা বিভ্রান্ত না হয় এজন্য কিছু বিশ্লষন তুলে ধরছি।
ইমরান খান এডুকেটেড পারসোন। তোমরা জানো তিনি অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে পরাশুনা করেছেন। ১৯৯২ইং সালের ফাইনাল ম্যাচটি যদি কোনো রেকর্ড কপি তোমাদের কাছে থাকে তাহলে সেটি সংগ্রহ করে পুরো ম্যাচটি একবার খেয়াল করে দেখো। দেখবে সেখানে ইংল্যান্ড টিমের খেলার মধ্যে একধরণের অসংগতি ধরা পড়ে।
ইমরান খান কে প্রতিষ্ঠিত করার দায়িত্ব নেন ব্রিটিশ ও এমেরিকান গোয়েন্দা সংস্থা। সেই ক্রিকেটার হিসেবে কিশোর ইমরান খান আর বর্তমান ইমরান খান এক নয়। কৈশরে তিনি ক্রিকেটে নিজেকে পতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করেছেন। আর এখন ইমরান খান হলেন পাকিস্তানের মতো একটি নোংরা পলিটিক্সে ভরা রাস্ট্রের অন্যতম প্রধান বিরোধী দল। তিনি ড্রোন হামলার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে যাচ্ছেন। ড্রোন যারা তৈরী করেছেন সেই এমেরিকাই আবার তাকে দিয়ে ড্রোনের বিরুদ্ধে কথা বলাচ্ছেন। যেনো তিনি একজন ড্রোনের ব্রান্ড এম্বাসেটার। এমেরিকা নোংড়া পলিটিশিয়ান তৈরী করতে অভস্থ্য।
আজ ড্রনের নাম করে নিরিহ মানুষের রক্ত ঝরিয়ে ড্রোন কে মিডেলিস্ট ও বাংলাদেশের মতো কানট্রির কাছে বিক্রি করতে চাচ্ছেন। এই ড্রোন বিক্রি করে ড্রোন হামলায় যে খরচ উঠছে সেই চালান যাতে সহযে তুলে নেয়া যায়। এ এক কৌশলের নাম। এই কৌশল এখন অনেক পুরুনো হয়ে গেছে।
বাংলাদেশের প্রখ্যাত পল্লিগীতি গায়ক আব্দুল আলিমের একটি গানের লাইন মনে পড়ছে। আর তা হল
“তুমি স্বর্প হইয়া ধংসন কর ওঝা হইয়া ঝার........হায়রে দুনিয়া...”
কাদের মোল্লার আধুনিক সংস্করণ বা লেটেস্ট ভার্সনের নামই ইমরান খান। কাদের মোল্লার মতো পরিনতি ইমরান খানেরও হতে পারে। খতন আর কোনো মেধাবী ছেলে যদি আমিরিকার কাছে তার মেধা বিক্রি করে এর প্রতিবাদ জানায় তা হবে আরও দুঃখ জনক। এ
মন করে ইউএসএ-বৃটিশ নামের ঐ শয়তান যেনো আর কোনো বাংলাদেশীর মেধাকে নষ্ট না করে দেয় তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। ঐ ইঙ্গ-মার্কিন শক্তি আমাদের হাতে যে একটার পর একটা সিগারেট তুলে দিচ্ছে। এর পরিনামে যে একজন দেশপ্রেমী প্রকৃত বাংঙালীর হৃদয়ে যে সিগারেটের আগুন জ্বলছে তা দিয়ে ঐ ইঙ্গ-মার্কিন শক্তিকে জ্বালিয়ে পুরিয়ে ছাড়খার করা সম্ভব। এ স্বপ্ন নয় শুধু বাস্তবায়নের অপেক্ষা।
বন্ধু!!! আমি আগেই বলেছি, পাকিস্তানকে শুধু বাংলাদেশের কাছে ক্ষমা চাইলেই হবে না বরং পরিঃসম্পদ বন্টন এর হিসাব মিটিয়ে ফেলতে হবে। ঐ পাকিস্তানের কাছে আমাদের সম্পদ স্বাধীনতার ৪২ বছর পরও কেনো পরে থাকবে? আমাদের ন্যায্য পাওনা পাকিস্তানকে দিতে হবে। নইলে বাংঙালী ওদের কাছ থেকে আদায় করে নিতে বাধ্য হবে।
উল্লেখ্য পাকিস্তান টিমকে প্রথম দূর্ণীতির পথে নিয়ে যায় ঐ ইমরান খান। একটু মেধা খাটান সব সূর্যের আলোর মতো পরিষ্কার হয়ে যাবে।
আমাদের আশরাফুল বিবেকের দংশনে নিজের কাজে নিজেকে সাজা দিয়ে তারপর সত্যি কথা বলেছে। আশরাফুল যে বাঙালীর সন্তান। বাঙালীর বিবেকবোধ থাকে। অন্যায় শিকার করে নেওয়াও যে অনে বড় মহত্ম। ম্যাচ ফিস্কিং এর মায়াজালে একবার কেউ পড়লে সে বার বার জুয়ারী নামের ঐ তথাকথিত উচ্চবিত্ত শ্রেণীর কাছে নিয়মিত ভাবে ব্লাক মেইলিং হতে থাকে। আশরাফুলকে ক্ষমা করতে না পারা অভিমান হতে পারে কিন্তু শত অন্যায় করলেও ব্যক্তি আশরাফুল সত্য বলতে দিধা করে নি। বরং যেসব খেলোয়ার নিজেদের মুক্ত করার জন্য তাদের জুয়ারী প্রভুর পায়ে ধরেছেন তাদের মাঝ থেকে বাংলাদেশে কোনো ইমরান খান নামের বিদেশী এজেন্টের জন্ম নিতে দেবো না।
©somewhere in net ltd.