নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসিফ নজরুল+শিলা আহমেদ=প্রেম+বিবাহ+বিরহ=হুমায়ূন+শাওন=গুলতেকিন+ ড. জাফর ইকবাল

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৯

২০০৫ইং সালের মে মাসে আমার সাথে বাংলা বাজারের একটি প্রকাশনীর সাথে পরিচয় হয়। সেই প্রকাশনীর মালিক (সংগত কারণে প্রকাশনী ও প্রকাশক এর নাম উল্লেখ করলাম না) আমার অনেকগুলো টাকা নিয়ে খেয়ে ফেলে। কিন্তু বই আর ছাপানো সম্ভব হয় নি। সেই টাকার জন্য আমার আর আফসুস নেই। কারণ বাংলাবাজার এ এরকম কিছু শয়তান ও কয়েকটি সক্রিয় গ্রুপ আছে যাদের জন্য বাংলাদেশে অনেক রাইটার তার মুক্তবুদ্ধির প্রকাশ ঘটাতে না পেরে হতাশায় নিজের মেধার যোগ্য মূল্য আদায়ে ব্যার্থ হয়েছে।



তারপরও কিছু ভালো মানুষ এখনও আছে। তারা দলে কম। তাদের বিষয় সম্পত্তি কম। তারা বাংলা শিল্প, সাহিত্যের প্রেমে নিজেকে ধুপের মতো নিঃশেষ করে দিয়েছেন। কিন্ত ঐ অসুরদের সাথে লড়াই করার মতো শক্তি ও কুবুদ্ধি তাদের কখনও হয়ে ওঠেনি।



আমার সেই উপন্যাসটি পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করে পড়তে পারেন।



বাংলাবাজারে অনেক কিছু হয়। যেমন ধরুন, কিছু কিছু প্রকাশক বি.এন.পি আমলে ঐ দলের পোষ্য কিছু আমলা, রাজনৈতিক, পাতি নেতা, কথিত বুদ্ধিজীবী নামের পরজীবী ও সমাজে চোরের গুরু ব্যারিষ্টার-এ্যাডভোকেট এর কাছ থেকে স্যার বা ভাই সম্বোধন করে কিছু বই প্রকাশ করেন। বই গুলোর নাম হয় অনেকটা এরকম “শহিদ জিয়ার রাজণীতি” “জিয়ার আদর্শ যে স্বতী নারীর প্রতিক!!!” “জিয়াউর রহমনা না থাকলে পৃথিবী থেকে রাজণীতি বিলীন হয়ে যেতো” “১৯৫০ সালের রায়োট ও শহীদ জিয়ার স্বপ্ন” “খালেদা যে বাংলার মামী” “হে জিয়া-খালেদা জিয়া ও তারেকের ছাত্র সন্তানেরা” “তারেক হলেন বাংলাদেশের আলেকজান্ডার দ্যা গ্রেট” ইত্যাদি ইত্যাদি বাহারি নামের বই বি.এন.পির শাসন আমলে প্রকাশিত হয়। উক্ত বই গুলো মহান ২১শে বইমেলায় সাজানো হয়। কয়েকটি কপি প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও আমলাদের কাছে নিজ থেকে পৌছিয়ে দিয়ে উপহার দেয়া হয়। তারপর সেগুলো পাবলিক লাইব্রেরীতে বিক্রয় করার ব্যবস্থা করে দেন দলভুক্ত মন্ত্রী-মিনিষ্টার-নেতা-চামচা আমলারা। সরকারী টাকা পয়সা চুরি ও চাঁদাবাজির কিছু একটা লাইসেন্স পেলেই বইয়ের ইনভেস্টের চেয়ে হাজারগুন লাভ একসাথে উঠে আসে।





সরকারী দল পরিবর্তন হয়। সাথে সাথে তাদের বইও পরিবর্তন হয়। আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় এলে বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনাকে নিয়ে বই প্রকাশের হিরিক পড়ে যায়। যেমন ধরুন- “বঙ্গবন্ধু বাংলার পালোয়ান” “ক্রিকেট খেলা শিখতে হলে বঙ্গবন্ধু কে জানতে হবে” “বঙ্গবন্ধুর আদর্শের ম্যারাডোনা” “শেখ হাসিনার হাসির মধ্যেই মোনালিসা চিত্রকর্ম লুকায়িত” “কম্পিউটারের বিশ্বজনক সজিব ওয়াজেদ জয়”।



হায়রে বাংলার লেখক ও প্রকাশক সমাজের টাকার কাছে নিজের আত্মসম্মানকে বিশর্জন দেয়া? আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে একটি পুরোপুরী স্বাধীন প্রকাশনী তৈরী হয় নি বা কিছু স্বার্থ অন্নেষী বজ্জাতদের জন্য প্রকাশ লাভ করতে পারে নি। দেখুন পশ্চিম বাংলায় যদি আনন্দ বাজারের মতো একটি গ্রুপ তৈরি হতে পারে। যারা প্রকাশনী হিসেবে সংয়ংসম্পন্ন। যাদের প্রধান ব্যবসাই প্রকাশনী সংক্রান্ত। সেই অনুপাতে বাংলাদেশের পাঠক ও শিল্পানুরাগী হিসেবে আনন্দ বাজারের চেয়েও ব্যাপক বড় একাধিক প্রকাশনী থাকা উচিৎ ছিলো। যারা বিশ্বের বুকে বাংলা ভাষার অনেক নতুন পাঠক তৈরি করতে পারতো। যেমন ধরুন ইংরেজী, এরাবিক, হিন্দী, ঊর্দো, চাইনিজ, স্পেনিশ, ডাচ, ফরাসী, পারসী, করিয়ান, তেলেগু সহ বিভিন্ন ভাষাভাসীর মানুষও বংলা শিখে বাংলা সাহিত্যের পাঠক হতে পারতো। আরও অনেক বেশী বেশী হারে বাংলা বই অন্য ভাষায় অনুবাদ হতে থাকতো। বাংলা সাহিত্যের গল্পগুলো নিয়ে আরও অনেক বেশী সিনেমা বশ্বের বুকে বাংলার চেতনা ছড়িয়ে পড়তে পারতো। বাংলা কালচার বিশ্বের সবচেয়ে রিচ কালচার। এই রিচ কালচারের মজা একবার যারা পেয়েছেন শুধুমাত্র তারাই বুঝতে পেরেছেন “বাংলা” ভাষা ও সুরের শক্তি কতখানী। একজন রবি শঙ্কর কে পেয়েই বিশ্ব ব্যাকুল। আর যদি নজরুল গীতি, বরিন্দসংগীত, লালন, বাংলার বাউল সুর, পল্লিগীতি, দেশাত্ববোধক গান সহ আমাদের সুর গুলো বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে পারলে তারা কি করতো তা ভাষায় প্রকাশ যোগ্য না। এখনও সময় আছে আমাদের তরুনরা ঠিকই এই বাংলাদেশ ও বাংলাভাষাকে বিশ্বের দরবারে যথাযথ ভাবে তুলে ধরতে পারবেই। একটি গভীর চেতনা পুরো বিশ্ব শান্তির জন্য যথেষ্ঠ শক্তিশালী।



যাই হোক, প্রসংগে আসি। আসিফ নজরুল ভাই কে আমি প্রথম চিনি আমি যে প্রকাশনীর কাছে লাঞ্চিত হয়েছি সেই প্রকশণী থেকে আসিফ নজরুলের একটি সুন্দর উপন্যস প্রকাশ করা হয়েছিলো। সেই উপন্যাসটি পড়ে দেখলাম বেশ আবেগ ও সুন্দর ভাষায় লেখা। আসিফ নজরুল তখন খুব সম্ভবত লন্ডনে ব্যারিস্টারী পড়তে গিয়েছিলেন।

বছর দুয়েক আগে যখন আমি আমার এক কলিগের কাছ থেকে আসিফ নজরুল আর শিলা আহম্মেদ এর প্রেমের সম্পর্কের কথা জানতে পারি। জেনে তেমন একটা আগ্রহ জন্মায় নি। কারন প্রেম করা পাপ না। ভালোবাসার মানুষকে কষ্ট দেয়া পাপ। ভালোবাসার মানুষকে চিরদিন চোখের সামনে রাখার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া পাপ না। একজন মানুষের জীবনে যত বেশী ধন সম্পত্তি বা ক্ষমতা থাকুক না কেনো, একজন মানুষ বিশ্বের যে প্রান্তে গিয়ে আশ্রয় নিক না কেনো, তার প্রেমকে সে কোনোদিন বিশর্জন দিতে পারে না। একজন সত্যিকারের মানুষের মনে একটি সফল প্রেম আজীবন খেজুর কাঁটার মতো গুতো দিয়ে যাবেই। এটাই সত্য আর এটাই বাস্তবতা।



হুমায়ূন আহমেদ কে দিয়ে আমরা শিলা আহমেদ কে চিনি। শিলা আহমেদের মত লক্ষ কোটি মেয়ে বাংলাদেশে আছে কিন্তু তাদের আমরা চিনি না কারন তারা যে শিলা আহমেদের মত একজন বিশাল মাপের জনপ্রিয় বাবার ঘরে জন্মায় নি বলে। আগে হুমায়ূন আহমেদ এর লেখার গুরুত্ব, তারপর হুমায়ূন আহমেদ এর ব্যাক্তি জীবন। এখানে একজন লেখকের লেখা আর ব্যাক্তি জীবনকে যারা আলাদা ভাবে দেখতে জানেন না তারা আর যাই হোক হুমায়ূন আহমেদ এর আদর্শের ভক্ত না। তারা এই নোংড়া ও অসাম্যের ভেদজ্ঞানে ভরা সমাজ ব্যবস্থার পুজারী।



তারপরও হুমায়ূন আহমেদ এর ব্যাক্তি জীবনের চাওয়া পাওয়া আমাদের মতো ভক্তদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাই আমি হুমায়ূন আহমেদ এর একজন আদর্শিক ভক্ত হিসেবে কিছু কথা ওদের উদ্দেশ্যে বলছি।





শিলা আহমেদ কে বলছি



শিলা আহমেদ আপনি আজ যে প্রিয় মানুষটিকে বা নিজের প্রেমকে অর্জন করতে পেরেছেন । তা আপনার বাবার কাছে যেদিন গুলতেকিন আহমেদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে ছুটে এসেছিলেন। তখন হুমায়ূন আহমেদ গুলতেকিন আহমেদ কে গাঁটছাড়া বাঁধনে বেঁধে নিয়েছিলেন বলেই আপনি এই সুন্দর ধরায় আসতে পেরেছিলেন। আপনাকে আজ যে বাঁধনে বেঁধে আসিফ নজরুল ভাই নিজের প্রেম কে পুরো বাংলাদেশের মানুষের জন্য একটি চরম আইডিয়াল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন সেই আইডিয়ালকে একই ভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন আপনার বাবা হুমায়ূন আহমেদ মেহের আফরোজ শাওন কে বিয়ে করে। আপনি আজ যা পেয়েছেন শাওনকেও সেই ভাবে হুমায়ূন আহমেদ পেয়েছিলেন। আপনি ভুলে যেতে চেয়েছিলেন যে শাওন আপনার প্রিয় বান্ধবী। শাওন কিন্তু কখনও ভুলে যান নি যে আপনি শাওনের বান্ধবী। শাওন কে আপনারা অনেক কষ্ট দিয়েছেন। মেহের আফরোজ শাওন তা মুখ বুজে সহ্য করে গেছেন। কেনো জানেন? হুমায়ূন আহমেদ নামের তার প্রিয় প্রেমিকটির জন্য। শাওন কি একদম কঙ্গাল ঘরের মেয়ে? শাওনের কিসের অভাব ছিলো? শাওনের কি চাওয়া ছিলো? শাওন কি হুমায়ূন আহমেদ কে ভালোবাসার অধীকার রাখেন না? হুমায়ূন আহমেদ কি শাওনের ভালোবাসাকে সম্মান করে শাওন কে বুকে জড়িয়ে নিতে পারেন না? কিন্তু দুঃখের বিষয় কি জানেন শিলা আহমেদ! আজ আপনি আপনার ভালোবাসার মানুষটির সাথে ঘর করতে পারছেন। আর শাওনের আজ সব থেকেও কিছু নেই। শাওনের ভালোবাসার মানুষটি আজ যে জোৎসনা হয়ে গেছে। শাওনের কাছে আগে আপনার আসা উচিৎ ছিলো। আপনার বাবার ভালোবাসা গুরুত্বকে আপনার নিজের ভালোবাসার থেকেও বেশী গুরুত্ব দেয়া উচিত ছিলো। যদি আপনি ঠিক সময়ে শাওন ও হুমায়ূন আহমেদ কে বুঝতে পারতেন তাহলে হুমায়ূন আহমেদ এর বেঁচে থাকার শেষ সময়টা সুন্দর করে বর্ণনাযোগ্য হতো। আজ নুহাস পল্লীর প্রতিটা গাছ শাওন ও হুমায়ূন আহমেদ এর ভালোবাসার স্বাক্ষী। হুমায়ূন আহমেদ এর প্রিয় গাছ গুলো আপনাকে চেনে না কিন্তু আপনার সতী ভাই দ্বয়কে ঠিকই চেনেন। ওরাও আপনার মতো আমাদের কাছে আমাদের কাছে সমান গুরুত্বপূর্ণ। কারণ হুমায়ূন আহমেদ আমাদের গর্ব। হুমায়ূন আহমেদ এর আমানত তার ভক্তরা রাখতে জানেন। শিলা আহমেদরা জানা বা বোঝার চেষ্টা করেন না। শিলা আহমেদ এখনও ইচ্ছে করলে আপনি শাওনের কাছে যেতে পারেন। আপনার ঐ ভাই দুটোর সাথে সময় কাটাতে পারেন। শাওনের সাথে গল্প করতে পারেন। শাওনের কাছ থেকে আপনার বাবার শেষ সময়ের চাওয়া ও আকুতিগুলো শুনতে পারেন। শাওন কে আপনারা ফেলে দিতে পারেন কিন্তু শাওন আপনাদের তুচ্ছ করে দেখবেন না। কারণ যে মেয়েটি মন দিয়ে হুমায়ূন আহমেদ এর মতো একজন মানুষকে বেঁধে রাখতে পারেন তার কাছে আপনি কিচ্ছু না।



মেহের আফরোজ শাওন কে বলছি



শাওন আপনার কাছে আমাদের প্রিয় হুমায়ূন আহমেদ এর দুটি সন্তান। তাদের তার বাবার আদর্শে গড়ে তোলার দায়িত্ব আপনার। যারা ভালোবাসতে জানে তাদের অনেক আঘাত সইতে হয়। যতো বাধাই আসুক ওদের আকড়ে রাখার দ্বায়িত্ব আপনার। আপনাকে হুমায়ূন আহমেদ এর পরিবার মূল্যায়ন করেন নি তো কি হয়েছে? আমরা যারা হুমায়ূন আহমেদ এর ভক্ত তারা হুমায়ূন আহমেদ এর ভালোবাসার মানুষটিকে কিভাবে অসম্মান করি বলুন? শিলা আহমেদ তো একটা বোকা মেয়ে। হুমায়ূন আহমেদ কোনো একটি নাটকের সুটিং এর সময় শিলাকে একটি থাপ্পর মেরে ছিলেন। শর্ট মনের মতো হয় নি বলে। শিলা আহমেদ কান্নাকাটি করেছিলেন। যদি শিলা আহমেদ তারা বাবা হুমায়ূন আহমেদ এর বইয়ের নাইকাদের মতো শক্ত মনের আদর্শ মেয়ে হতেন তাহলে কান্নাকাটি করতো না। শিলা আহমেদ বোঝে নি যে ওটা থাপ্পর ছিলো না ওটা ছিলো বাবার আশির্বাদ। হুমায়ূন আহমেদ এর পরিবারকে মাফ করার মতো মন আপনার আছে। কারণ আপনি যে একজন মহামানবকে ভালোবেসেছিলেন। শিলার আগের ঘরের দুটো বাচ্চা ও আসিফ নজরুল ভাইয়ের আগের ঘরের বাচ্চাদের খোঁজ খবর নেওয়াও যে আপনার কর্তব্যের মধ্যে পড়ে। আর যদি কোনোদিন সম্ভব হয় একই সাথে গুলতেকিন আহমেদ, জাফর ইকবার, আহসান হাবিব, শিলা আহমেদ, আসিফ নজরুলকে একসাথে বসিয়ে একটি টক-শো করবেন। সেই অনুষ্ঠানের উপস্থাপক থাকবেন আপনি। এবং অনুষ্ঠানটি হবে লাইভ। সেখানে যদি সবাই সত্যি কে সত্যি বলে উপস্থাপন করেন তাহলে দেখবেন সেই অনুষ্ঠানের পিছনে ঝুলানো হুমায়ূন আহমেদ মিটি মিটি করে হেসে উঠবেন।





আসিফ নজরুল কে বলছি



আসিফ নজরুল ভাই আপনি বর্তমান সমাজ ব্যবস্থার লিমিটেশন এর মধ্যেও নিজের প্রেমকে গুরুত্ব দেয়া ও জয় করার জন্য একটি সুন্দর হয়ে উদাহরন হয়ে চিরকাল সত্যিকারের প্রেমিকদের জন্য উদাহরণ হয়ে থাকবেন। রাম মোহন রায় সোচ্চার না হলে স্বতী দাহ প্রথা বিলুপ্ত হতে আরও অনেক বেশী সময় লাগতে পারতো। আবার ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর তার ছেলে কে দিয়ে বিধবা বিবাহ প্রথার বাস্তবায়ন না করালে যে এই সমাজ ব্যবস্থায় আজও বিধবাদের ধুঁকে ধুকে মরতে হতো। তাই কাউকে না কাউকে সমাজে সত্য ও সুন্দরকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য কিছু একটি করে দেখাতে হয়। রাম মোহন রায় কে সহয়তা করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দাদা দারাকোনাথ ঠাকুর। আর আপনাকে সহয়তা করেছেন আপনার শ্বসুর (আমাদের প্রিয় হুমায়ূন আহমেদ) এর দেখানো পথ। আপনি যেমন হুমায়ূন আহমেদ এর জামাই হয়েছেন। আপনার মতোই একজন ব্যারিষ্টার ছিলো আধুনিক বাংলা ভাষার লিখিত আকারে প্রতিষ্ঠার প্রবাদ পুরুষ প্রমথ চৌধুরী। প্রমথ চৌধুরী ছিলেন ঠাকুর পরিবারের জামাই। তারপরও প্রমথ চৌধুরী আপন কর্মে প্রতিষ্ঠিত একজন মানুষ। আপনি যে টক-শো করে বাংলারদেশী জাতির কাছে নিজেকে বেঈমান ও মোনাফেক হিসেবে নিজেকে প্রমান করছেন। আবার আপনিই পারেন সেই টক-শোর মধ্যে সত্যর প্রকাশ ঘটাতে। আপনার লেখার হাত ভালো। আমরা চাচ্ছি আপনার ভিতরে যে সাহিত্যিক লুকিয়ে আছে তাকে বেশী গুরুত্ব দিয়ে প্রতিষ্ঠিত করুন। আজ যে আপনার চেয়ে ধনী ও ভাগ্যবান মানুষ এই পৃথিবীতে নেই। কারণ আপনি অনেক বাঁধা অতিক্রম করে নিজের প্রেমিমাকে ছিনিয়ে এনেছেন। একজন স্বাধীন মনের মানুষ ছাড়া এই অর্জন অসম্ভব। তাই আপনি ঐ সব বাজে রাজনৈতিক নামের পশুদের হাতের পুতুল না হয়ে নিজেকে একজন সাহিত্যিক হিসেবে বা গল্পকার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করুন।





ডঃ জাফর ইকবাল কে বলছি



ডঃ জাফর ইকবাল!!! আপনার বড় ভাই হুমায়ূন আহমেদ ও কিন্ত ডক্তরেট ডিগ্রীধারী ছিলেন। কিন্তু তিনি ডঃ হুমায়ূন আহমেদ হয়ে হুমায়ূন আহমেদ আপনার মতো ডক্টরেট ডিগ্রী নামের পোষাক পড়ে নিজেকে বেশী বেশী জ্ঞাণী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাননি। হুমায়ূন আহমেদ তার বিভিন্ন লেখায় আপনার কথা উল্লেখ করেছেন। হুমায়ূন আহমেদ এর ভাই না হলে আপনার এই দেশে প্রতিষ্ঠা পেতে অনেক বেশী কষ্ট করতে হতো। হুমায়ূন আহমেদ একজন মহামানব। মহামানবরা সবাইকে ক্ষমা করে দিতে জানেন। যখন হুমায়ূন আহমেদ শাওন কে বিয়ে করে কিংবা শিলা আহমেদ আসিফ নজরুলের সাথে প্রেম করে তখন আপনি যদি এতো বেশী নিশ্চুপ না থেকে কিছুটা হলেও দাঁয়িত্ববোধের পরিচয় দিতেন তাহলে আপনাদের সুন্দর পরিবারের নিয়ে কথা বলা বা প্রশ্ন করার সাহোস কেউ পেতো না। যখন আপনাকে জামাত শিবির মার্ডার করার জন্য হুমকি দেয়। তখন হুমায়ূন আহমেদ ঢাকা থেকে সিলেট গিয়ে অনশন করে প্রতিবাদ করেছিলেন। আর আপনি আপনার বড় ভাইয়ের প্রেমের গুরুত্ব না দিয়ে ভাবির পক্ষ নিয়েছেন। এখানেই শুরু হয়েছে অশান্তি। একজন বড় মাপের লেখকের জীবনে কিছুটা অসংগতি থাকবেই। সেই অসংগতিকে সামাজিক ভাবে সংগতি প্রদান করা প্রচেষ্ট যে আপন ছোট ভাইয়ের ঘারে নিতে হয়। আপনি আমার থেকে অনেক ভালো জানেন, হুমায়ূন আহমেদ এর মেধা কতো বেশী ছিল। আপনি আপনার বড় ভাইয়ের প্রেমের বিষয়টি এরিয়ে না গিয়ে যদি তখন হুমায়ূন আহমেদ ও শাওনের প্রেমকে গুরুত্ব দিতেন তাহলে হুমায়ূন আহমেদ এর শেষ সময়টা আরও সুন্দর হতো। আপনি তখন যদি আমাদের উদ্দেশ্যে কলম ধরে আপনার উপলব্ধি গুলো জানাতেন তাও এক বড় সহিত্য রূপে পরিগনিত হতো। আপনি একটু সচেতন হলেই পারতেন গুলতেকিন, শাওন, শিলা, নুহাস সহ পরিবারবর্গ এমনকি আসিফ নজরুলের জীবনটাকে আরও সুন্দর ও নিঃকলঙ্ক করতে। একজন সত্যিকারের বীর কখনও নিজের সংসারের সমস্যা এরিয়ে যায় না। আপনার বাবা একজন বীর। আপনার বড় ভাই একজন বীর। আপনার মা একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পুলিশ অফিসারের বউ এবং একজন রত্নগর্ভা। আপনার ছোট ভাই “আহসান হাবিব” একজন বীর। কিন্তু আপনি না। আপনি শুধু সফলতাই চেয়েছেন। আপনার প্রথম দিকের মুক্তিযুদ্ধের গল্পগুলো অনে সুন্দর ছিলো। আপনি আমাদের সায়েন্স ফিকশনের মজার জগতে ঢুকিয়েছেন। কিন্তু আপনি আর হুমায়ূন আহমেদ এর মধ্যে অনেক পার্থক্য। যেমন পার্থক্য মুনির চৌধুরী ও কবির চৌধুরীর মধ্যে। আপনি বুঝতে পারেন নি যে, একজন বড় মাপের ব্যাক্তি জীবন যে ভক্তদের কাছে সম্পদ। হুমায়ূন আহমেদ এর মতো ভবিষ্যৎ দ্রষ্টা মানুষদের ব্যাক্তি জীবনকে যতো লুকিয়ে রাখতে চেষ্টা করবেন ততোই ধুর্ম্রজাল তৈরী হবে। হুমায়ূন আহমেদ আমার কাছে আপনার থেকে অনেক বেশী দামি। আপনার অনেক সায়েন্স ফিকশন হুবুহু আইজ্যাক অসিমভের নকল। আইজ্যাক অসিমভ সবাই হতে পারে না। আইনস্টাইনের মতো লম্বা সাদা গোঁফ রাখলে সবাই আইনস্টাইন হতে পারে না। মজার ব্যাপার কি জানেন আইজ্যাক অসিমভ আর আইনস্টাইন দুজনেই যে ইহুদী। তারপরও তারা দুজনই যে যুগস্রষ্টা। ঠিক এরকম একজন যুগস্রষ্টা আমাদের হুমায়ূন আহমেদ। হুমায়ূন আহমেদ আপনার মতো গণীত, প্রোগ্রামীং, প্রতিযোগীতা, অধ্যাপক, কোনো বড় ধরনের সামাজিক মর্জাদায় নিজেকে বাঁধতে চান নি। মহামানবরা অন্যের ইচ্ছায় নয় নিজের ও সত্যের ইচ্ছায় চলেন। হুমায়ূন আহমেদ এর লোভ ছিলো না। আপনার লোভ আছে। হুমায়ূন আহমেদ এর অহংকার ছিলো না। আপনার অহংকার আছে। হুমায়ূন আহমেদ আপনাকে নিয়ে যতখানী সত্যি কথা লিখেছে। আপনি হুমায়ূন আহমেদ এর জীবনের সত্যি কাহিনী নিয়ে ততখানী লেখেন নি। আপনার চেয়ে আহসান হাবিব বেশী করে হুমায়ূন আহমেদ কে নিয়ে লিখেছেন। তারপরও বলছি আপনি ইচ্ছে করলে এখনও সময় ও সুযোগ আছে। এখনও আপনি ইচ্ছে করলে আমাদের হুমায়ূন আহমেদ এর অনেক অজানা অধ্যায় জানাতে পারেন।





গুলতেকিন আহমেদ কে বলছি



৩টি সফল প্রেমের স্বাক্ষী আপনি! আপনি একদিন হুমায়ূন আহমেদ এর লেখা পরে নিজের আবেগকে ধরে না রাখতে পেরে তার লেখার প্রেমে পড়ে লেখকের বুকে স্থান করে নিয়েছিলেন। হুমায়ূন আহমেদ আপনাকে প্রতিষ্ঠিত করে দিয়ে গেছেন। হুমায়ূন আহমেদ না থাকলে আমরা আপনাকে চিনতাম না। সেই ছোট্ট বেলায় যখন হুমায়ূন আহমেদ এর বই পড়তাম তখন সব বইতে লেখা থাকতো সর্বস্বত্ত্বঃ গুলতেকিন আহমেদ। এভাবেই আপনাকে আমরা চিনেছি। আপনার অবহেলাই হুমায়ূন আহমেদ কে আরও বেশী লেখার প্রেরনা যুগিয়েছে। একজন শাওনের কাছ থেকে আপনার অনেক কিছু শেখার আছে। একজন শিলা আহমেদ এর কাছে আপনার অনেক কিছু শেখার আছে। একজন আসিফ নজরুলের কাছ থেকে আপনার অনেক কিছু শেখার আছে। তারপরও আমাদের পরম প্রিয় হুমায়ূন আহমেদ এর সহধর্মিনি হিসেবে আপনি আমাদের কাছে সম্মানের পাত্রী। আমি চাই আপনি যেমন নিজের প্রেমকে গুরুত্ব দিয়েছিলেন ঠিক তেমনি করে অন্যদের প্রেমকেও সমান গুরুত্বের সাথে দেখবেন। তাহলেই সব প্রশ্নের উত্তর পাবেন। কিন্তু ঐ ক্ষণজন্মা মহাপুরুষ কে আর পাবেন না।







হুমায়ূন আহমেদ কে স্মরণ করে বলছি



আপনি বড্ড বেশী রহস্যপরায়ন। আপনার জীবন থেকেও আমরা অনেক কিছু শিখেছি। দেখুন যে বাংলাদেশী বুদ্ধিজীবী নামের পরজীবীরা আপনাকে কমেডি নাটক লেখক হিসেবে মনে করতেন। তারাই যে আজ কমেডি ক্যারেকটারে পরিনত হয়েছে। আপনি যে প্রকৃতির কথা আমাদের কাছে বার বার উপস্থাপন করেছেন। সেই প্রকৃতি কাকে বলে আজ আমরা কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছি। দেখুন আজ বাংলাদেশের মানুষ বুঝতে শিখেছে “যে হুমায়ূন আহমেদ মানুষকে হাসাতে জানে সে তার জীবন দিয়ে হলেও কাঁদাতেও জানে”।

আজ আপনি নেই বলে হিমু তার খালু, ফুপা, বাদল, রূপা কে নিয়ে একসাথে বসে মদ খাচ্ছে। হিমু এখন বুঝতে পারছেন না আপনি কেন চলে গেলেন? আজ আপনার মিসির আলী তার সব দামি দামি বই পুরিয়ে দিয়েছে। মিসির আলী কোনো যুক্তিদিয়েই বুঝতে পারছে না একজন হুমায়ূন আহমেদ এর যখন জীবিত থাকার উৎকৃষ্ট সময় সেই সময় তিনি থাকেন না কেনো? আপনার শুভ্রর আজ চোখ ভালো হয়ে গেছে। শুভ্র চশমা ছারাই ঐ নুহাস পল্লীতে আপনার সমাধীর পাশে বসে জোসনা দেখছেন।

হুমায়ূন আহমেদ আমাকে ক্ষমা করবেন। আজ আপনার মেয়েকে নিয়ে আপনি অনেক সুন্দর করে লিখতে পারতেন। আমি আমার সত্যজ্ঞানে লিখেছি। ওরা যে বোঝে না আমার অন্তরে হুমায়ূন আহমেদ নিত্যদিন কথা বলেন।



খালেদ খান, ইমদাদুল হক মিলন, ঐন্দ্রীলা, পার্থ বড়ুয়া প্রসংগ



তছলিমা নাছরিন বনাম দেলোয়ার হোসেন সাইদী



মাইলস এর শাফিন হামিন :: কমল দাস গুপ্ত ও ফিরোজা বেগম



আমার লেখার কোনো নাম নেই-৩ (কিটস ও শেলীর জীবন থেকে সত্যের উপলব্ধি)



খেলোয়ারদের থেকে রাজনৈতিক দর্শন ভাবনা



বাংলাদেশের রাস্ট্র প্রধানের একটি স্পষ্ট রূপরেখার খসরা প্রস্তাব:: প্রিয় দেশবাসীর উদ্দেশ্যে নিবেদিত!!!



পুলিশ, ফটো-সাংবাদিক কেনো মারা যাচ্ছে? কিসের জন্য এই মৃত্যু? সমাধান ভাবনা!!!



যোগাযোগঃ ০১৭১৭-০৪৪৯১৯, ০১৮১৯-১০৬৪০৭



https://www.facebook.com/asif.ud

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪

ঘাষফুল বলেছেন: একটু বেশি বুঝে ফেলেছেন। পাকামো। ভালো লাগেনি। :-/

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: বেশী বোঝার জায়গাটি স্পষ্ট ভাবে দেখিয়ে দিন। তারপর উত্তর দিচ্ছি।

পাকামো? পাকামো কাঁচামো কি আমি বুঝি না। সত্য বুঝি।

শোনেন সত্য বেশীরভাগ সাধারণ মানুষেরই ভালো লাগে না। যখন উপলব্ধী বোধ নিজের মধ্যে জাগ্রত হবে তখন সত্য ও সুন্দরকে এম্নিতেই বুঝতে শিখবেন।

লেখাটি আবারও পড়ুন। তারপর আবার মন্তব্য করার প্রয়োজন বোধ করলে করুন। আমি উত্তর দিয়ে দেবো।

২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:৪৭

মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: যেমন ধরুন, কিছু কিছু প্রকাশক বি.এন.পি আমলে ঐ দলের পোষ্য কিছু আমলা, রাজনৈতিক, পাতি নেতা, কথিত বুদ্ধিজীবী নামের পরজীবী ও সমাজে চোরের গুরু ব্যারিষ্টার-এ্যাডভোকেট এর কাছ থেকে স্যার বা ভাই সম্বোধন করে কিছু বই প্রকাশ করেন। বই গুলোর নাম হয় অনেকটা এরকম “শহিদ জিয়ার রাজণীতি” “জিয়ার আদর্শ যে স্বতী নারীর প্রতিক!!!” “জিয়াউর রহমনা না থাকলে পৃথিবী থেকে রাজণীতি বিলীন হয়ে যেতো” “১৯৫০ সালের রায়োট ও শহীদ জিয়ার স্বপ্ন” “খালেদা যে বাংলার মামী” “হে জিয়া-খালেদা জিয়া ও তারেকের ছাত্র সন্তানেরা” “তারেক হলেন বাংলাদেশের আলেকজান্ডার দ্যা গ্রেট”

ভাইজান, দারুন লিখছেন তবে একটা চোখ বন্ধকরে। বিএনপি আমল নিয়ে বললেন কিন্তু আওয়ামী বা জাপা নিয়া কিছুই বললেন না!! আপনার ধারনা আলীগ সময়ে বা বর্তমানে কি ঐ সব বই প্রকাশ হচ্ছেনা?? কোথায় বাস করছেন, সবাইকে বলদ ভেবে নিজেকে বুদ্ধিমান মনে করে ''কাক'' তবে খায় কিন্তু ময়লা, গু!!!!!

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৮

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: যে লাউ সে কদু

৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২২

মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: কথা সত্য, মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ।

০২ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: জ্বি ভাই যাহা ২০ তাহাই বিষ

৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪২

তারেক মাহমুদ ২২ বলেছেন: ভুয়া একটি লেখা। অত্যন্ত পারসোনাল ফিলিংস। একজন মেয়ে যখন তার বাবাকে হারায় সেই কষ্ট যে কি তীব্র সেই কথা এখানে অনুপস্থিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.