![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।
অনেক দিন থেকে বৃটিশ এমেরিকান পলিসি আমাদের সমাজ ব্যবস্থার উপর এমন এক খারাপ প্রভাব ফেলেছে যার ফলে আজ যেদিকে তাকাবেন শুধু বাজে, পঁচা, আর খারাপ জিনিস দেখতে পাবেন। বাংলাদেশের চিকিৎসা বিষয়ের উপর অনেক লেখালেখি ও আলোচনা হয়েছিল এবং হচ্ছে। কিন্ত অনেক অনেক সমস্যার একদম ভিতরে যে সমস্যা থাকে তা আঙ্গুল তুলে দেখাবার ইচ্ছে আছে বাংলাদেশী চেতনায় বিশ্বাসী অনেকেরই আছে কিন্তু তাদের কথা বলতে দেয়া হয়নি। আবার যারা বলতে পারতেন তারা যে এই সমাজ ব্যবস্থার ভিতর বন্দি হয়ে আছেন। এই সব মানুষদের যে দুনিয়ায় বেঁচে থাকার ইচ্ছে প্রবল তাই তারা অবিরাম জীবিত জীবনটাকে মৃত বানিয়ে দিব্বি নিশ্চিন্তে ঘুরে বেড়াচ্ছে। তারা নিজের ভিতরের সত্যিটাকে সবার সামনে প্রকাশ করতে না পারার দুঃখকে উপলব্ধি করে জীবনের শেষ বেলায় ধুঁকে ধুঁকে মারা যায়। হায়রে চিকিৎসা ব্যবস্থার করুন দশা!!!
আমাদের দেশীর বেশীরভাগ মানুষেরই ধারণা একজন ডাক্তার ছাড়া চিকিৎসা সংক্রান্ত বিষয়ে অন্যদের মাথা ঘামাবার দরকার নেই। কিন্তু ডাক্তার কি? ডাক্তার একটি ডিগ্রীর নাম। এই ডিগ্রী থাকলে একজন ডাক্তার ডিগ্রীধারীদের মানুষকে চিকিৎসা করার লাইসেন্স দেয়া হয়। যে লাইসেন্স এর বলে তিনি কিছু পরামর্শ দিয়ে থাকেন। পরামর্শের সাথে সাথে প্রিসক্রিপশনের মাধ্যমে কিছু ঔষধ কিনে খাওয়া। এবং কিছু টেস্ট করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
আপনার নিশ্চই অবগত আছেন বাংলাদেশে যারা সাস্থ্যমন্ত্রী হয় তারা ডাক্তারী ডিগ্রীধারী রাজনৈতিক। কিন্তু তারা বড় মাপের চোর। এটা এখন আপনাদের সামনে আজ দিবালোকের ন্যায় স্পষ্ট।
ঐ সব দূর্ণীতি সম্পর্কে যেহেতু আপনাদের একটি ধারনা আছে তাই এই মন্ত্রী, আমলা, এমপি, চিকিৎসক, নার্স, সহ যে চুরির একটি সংঘবন্ধ সংগঠন আছে সে বিষয়ে আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
যাই হোক, বৃটিশ আমলে আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থা খুব খারাপ ছিল তাতে কোনো সন্দেহ নেই। দেশ বিভেদের পর পাকিস্তান আমলে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আইউব খান এর উদ্দ্যোগে বরিশাল শের-এ-বাংলা মেডিকেল কলেজ সহ কয়েকটি কলেজ স্থাপনের পরিকল্পনা করা হয়।
আমরা পাকিস্তানকে লাথি মেরে বেড় করে দিয়ে বাংলাদেশ গঠনের পর আস্তে ধীরে হলেও অনেক চিকিৎসা সেবার বিকাশ একটু হলেও প্রসারিত হয়েছে।
এবার চিকিৎসা সেবার কিছু সমস্যা ও সমাধানের উপায় নিয়ে মুল আলোচনা শুরু করছি-
১। দেখুন চিকিৎসা এমন একটি মৌলিক অধীকার যা বাংলাদেশের সবমানুষের সমান ভাবে পাবার অধীকার আছে। কিন্তু মুষ্টিমেয় কিছু সংঘবন্ধ শয়তানদের জন্য ডাক্তারী পেশা আর দশটি পেশার মতো না। একজন ডাক্তার সমাজের জন্য খুব বেশী গুরুত্বপূর্ণ। দেখা যায় প্রায় বেশীর ভাগ মানুষেরই মৃত্যুর সময় বা মৃত্যু ঘোষনা করার সময় ডাক্তারের দরকার হবেই। তাই ডাক্তারী পেশাটাকে অবহেলা করার কোনো উপায় নাই। অনেক দিনের অনেক রকম গবেষনার ফল আজকের এই এ্যালপ্যাথিক চিকিৎসা ব্যবস্থ্যা। ট্রিটমেন্টের দরকার আছে কিন্তু ট্রিটমেন্টের নাম করে যে অন্যায় ও জুলুম করা হচ্ছে তা যে মানবতার চরম অপমান।
২। খুব পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশ এর পুরো চিকিৎসা ব্যবস্থাটিকে একটি মাল্টিন্যাশনাল বিজনেস পলিসীতে রূপান্তর করা হয়েছিলো এবং এখনও হচ্ছে। আজ আমি দ্বিধাহীন ভাবে ও আত্মবিশ্বাসের সাথে বলতে পারছি যে “জামাত ও ছাত্র শিবির” বৃটিশ ডোনেশনে ও সেল্টারে চলে। বাংলাদেশের উন্নতীর ধারা কে প্রতিহত করতে বৃটিশ-এমিরিকানদের কোনো তুলনা নেই। বেশীরভাগ মানুষই তার সারাজীবন ধরে যা দেখে, যা বোঝে, যা জানে কিংবা যা রেখে যায় তা যে মহাবিশ্বের একটি ধুলিকনা সমানও না। তারচেয়েও বেশী দুখঃ লাগে আমরা কোনো কিছুর শিকড় সন্ধান না করে ফাও ফাও গাছের পাতা, ডালপালা কেঁটে চলেছি আবার তা নিয়মিত গজাচ্ছে।
বাংলাদেশে রেটিনা কোচিং সেন্টার থেকে কোচিং করে অনেক ছাত্র/ছাত্রী মেডিক্যাল কলেজে চান্স পেয়েছে। তাদের একটি বিশাল অংশ আজ সমাজের ডাক্তার হয়ে চিকিৎসা সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। আর কিছু অংশ এখনও স্টুডেন্ট হিসেবে তাদের এম.বি.বি.এস লাইসেন্স এর অপেক্ষায় আছেন।
বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে অনেক অভিভাবকদের দেখলে মনে হয় সন্তানকে ডাক্তার বানানোর কাজ নিয়েই এই দুনিয়ায় এসেছেন। “আমার সন্তান হবে ডাক্তার” আমাদের দেশের বেশীরভাগ গার্ডিয়ানদের কাছে এই কথাটি অনেক গর্বের কথা। ডাক্তারের বাবা মা হওয়া মানে সোনার হরিন পাওয়া। ডাক্তার এর গার্ডিয়ান মানে অনেক বড় গর্বীত পরিচয়। ডাক্তার মানে সমাজিক মর্জাদা বৃদ্ধি। অনেক ডাক্তারের শ্বসুরকে যদি আপনি জিজ্ঞেস করেন “কাকা ভালো আছেন?”। তিনি হয়তো উত্তরে বলবেন, “আমার জামাই ডাক্তার”।
যে সব গার্ডিয়ান বাচ্চাদের ডাক্তার নামের কসাই বানানোর উদ্দ্যেগ নেন তারা কোনো দিনও বুঝবেন না একদম শেষ বয়সে একটি কত বড় মেন্টাল নেগেটিভ ইফেক্ট নিয়ে ডাক্তারদে মৃত্যু বরন করতে হয়। হ্যাঁ বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে ডাক্তার মানে টাকা ইনকাম ও স্বাভাবিক উচ্চ মধ্যবিত্ত হয়ে জীবন কাটানোর ভালো উপায়! কিন্তু আমাদের বুঝতে হবে একজন ভালো ডাক্তার শুধু মাত্র মানব শরীর ও মনের চিকিৎসক। কিন্তু সমাজের চিকিৎসক না। সমাজের চিকিৎসকরা ডাক্তারদের লিমিটেশন স্পষ্ট রূপে দেখতে পান।
এবার কিছুক্ষণের জন্য একটু ভিন্ন প্রসংগে গিয়ে আবারও মূল প্রসংগে ফিরে আসবো।
ভালো করে লক্ষ্য করুন। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে বৃটিশরা কেনো কৌশল করে জামাত-শিবিরকে ডাক্তারী পেশার মধ্যে ঢুকিয়ে দিলেন?
বাংলাদেশের সামাজিক ব্যবস্থায় ডাক্তারদের একটি বড় সামাজিক মর্জাদা আছে। তাদেরকে মানুষ সম্মানের চোখে দেখে এবং এটাই স্বাভাবিক। আবার বাংলাদেশের শিক্ষিত অভিভাবকরাও ডাক্তরী পেশায় নিজের সন্তানকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছেন। আবার এই ডাক্তারী পেশাকেই পছন্দ করেন বেশীরভাগ মেধাবী রেজাল্ট করা শীক্ষার্থীরা।
একজন মানুষকে ডাক্তার হবার জন্য প্রথম যিনি সুযোগটি করে দিবে তার প্রতি মানুষ চিরদিন ঋণ অনুভব করবে- এটাই স্বাভাবিক। এখন একজন ডাক্তারের ব্যাগে যদি মরনাস্ত্র, বোমা তৈরীর সরঞ্জাম, গোলাবারুদ বহন করা হয়, আর সেই কথাটি যদি প্রশাসনের একদম নিচের লেভেলের লোক গুলোকে না জানানো হয়। তাহলে তিনি তো আর সাধারণ জ্ঞান-বুদ্ধি দিয়ে একজন ডাক্তারের ব্যাগ বা গাড়ীর মধ্যে কোনো প্রকার সন্দেহ খুঁজে পাবে না। একজন ডাক্তারের বাড়ীতে, অফিসে, ক্লিনিকে যদি বোমা, মরনাস্ত্র রাখা যায় তাহলে কি অন্য স্থানের তুলনায় এই স্থান গুলো অনেক বেশী নিরাপদ নয় কি? এ্যাম্বুলেন্স ব্যবহার করে যদি কোনো নাশকতার চিন্তা করা হয় তাহলে কি সাধারণ প্রসাশন কিকরে তা সহজে বুঝতে পারে বলুন?
এবার চিন্তা করতে হবে মেডিকেল কলেজ এ যারা অধ্যয়ন করেন তাদের বেশীর ভাগের পারিবারিক অবস্থা কেমন। বাংলাদেশ এ বর্তমানে দুভাবে ডাক্তারী পড়ার ব্যবস্থা আছে। সরকারী ভাবে ও বেসরকারী ভাবে। যারা সরকারী মেডিক্যাল কলেজে পড়ে তাদের মধ্যে বেশীরভাগই নিন্ম মধ্যবিত্ত ঘরের সন্তান। আর এই সব বাচ্চারা বেশ আবেগ প্রবন হয়। তাদের নতুন কোনো প্রযুক্তি, প্রেম, সেক্স, নেশাদ্রব্য ও টাকার প্রতি আসক্তি বেশী থাকে। কারণ এই সব ছাত্ররা সারাজীবণ গৎ বাধা শিক্ষাব্যবস্থার মধ্যে বন্দি থেকেছিলেন। তাদের এবং তাদের অভিভাবকদের প্রধান লক্ষ্যই ছিলো স্কুল ও কলেজ এর পরীক্ষা সমূহে ভালো রেজাল্ট করা। এই ভালো রেজাল্ট করতে গিয়ে তাদের অনেক বেশী রেসটিকটেড পরিবেশ ও পারিবারিক অনুসাশনের মধ্যে বড় হতে হয়।
মনস্তাতিক ভাবে চিন্তা করলে দেখা যায় বেশীরভাগ মানুষের ভিতরে নিষিদ্ধ কিংবা পার্টিকেল জিনিসের প্রতি তিব্র একটা ক্ষোভ থাকে। এই ক্ষোভ থেকেই অবচেতন মনে এ নিষিদ্ধ সুন্দরের জন্য আগ্রহের সূত্রপাত হয়। যেমন ধরুন একজন গরীব ঘরের সন্তান বড়লোক বন্ধুটিকে যে দৃষ্টিকোন থেকে দেখতে শেখে তা হলো এক ধরনের আফসোসের মতো। যার মধ্যে সেই ছেলেবেলায়ই ঐ ধণী বন্ধুটির মতো তারও অনেক খেলনা, টাকা-পয়সা থাকবে ইত্যাদি ইত্যাদি। ধনী বন্ধু ধনী বন্ধু কে স্বাভাবিক ভাবে দেখে। আবার কিছু ছেলেপানের স্কুল জীবন থেকেই নিজের ভিতর একটি মাস্তানী ও সন্ত্রাসী ভাব পরিলক্ষিত হয়। তারা মারামারী ও হানাহানি করতে পছন্দ করে। এই মারামারী করতে চাওয়া বা হানাহানি করতে চাওয়ার মধ্যে তেমন কোনো অসুবিধা নেই। কারণ ওরা হলিউড সিনেমা, বলিউড সিনেমা, ছাত্রনেতা নামের কিছুর অছাত্র গুন্ডার সম্মান ও সামাজিক অবস্থান দেখতে পায়, ভিপি, জিএস হবার বাসনা, নিজের বড় হবাকে সবার সামনে জানান দেয়া, প্রেমের নিবেদন ইত্যাদি বিবিধ বিষয় দ্বারা প্রভাবিত হয়ে তারপর নিজের মধ্যে একধরনের শক্তির প্রকাশ ঘটায়।
এখন দেখা যায় যে ছেলেটি ডাক্তার হবে তাকে ঐ সব বাচ্চাদের সাথে মিশতে দেয়া হয় না। কিন্তু ক্লাসে সবছাত্র একসাথে পড়ালেখা করে। ভালো ছাত্ররা অনেক সময় ঐ সব বজ্জাত নামের দুষ্ট ছাত্রদের দ্বারা লাঞ্চিত বঞ্চিত হয়। একদল লেখাপড়ায় ওস্তাদ অন্য আর এক দল দুষ্টুমিতে ওস্তাদ। মজার ব্যাপার হচ্ছে ঐ দুষ্ট ছেলেপানের মনের মধ্যে একজন ভালো ছাত্র হবার বাসনা কাজ করে। কিন্তু ঐ নাইন, টেন পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা যখন নিজেকে অনুভব করতে শেখে। তখন দেখখে পায় অনেক বেশী দেড়ি হয়ে গেছে। পড়ালেখা অনেক খটকা বিষয় মনে হয়। কারণ বাংলাদেশের দুর্বল শিক্ষা ব্যবস্থার দূর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে তারা অনেক বেশী ফাঁকিবাজী করে নাইন টেন পর্যন্ত এসেছে।
যে সব ছাত্র পড়ালেখায় ভালো তাদের মধ্যে ঐ সব দুষ্টের দলের প্রতি মনের একদম গভীরে অবচেতন মনে একটি আকর্ষন বোধ কাজ করে। যেমন ধরুন ভালো ছাত্রটির অবচেতন মন কাজ করে, “আহারে! আমি যদি সিনেমার একশন হিরোর মতো হতে পারতাম” বা “আমি যদি ওদের মতো প্রেম করতে পারতাম” বা “আমি আমার সব শত্রুকে মেরে ফেলতে পারতাম” বা “আমি যদি সাপ হয়ে ঐ মেয়েটির ঘরে গিয়ে তার কাছে পৌছাতে পারতাম!”- যেমন ধরুন গার্লস স্কুলের প্রতি বয়েস স্কুলের শিক্ষার্থীদের টান, আবার বয়েস স্কুলের প্রতি গার্লস স্কুলের শিক্ষার্থীদের টান থাকাই যে প্রকৃতির নীয়ম। তাই আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় সব স্কুল কলেজ কম্বাইড করা একান্ত দরকার। তাতে করে নিজেরা অনেক সচেতন হতে শিখবে। সমাজের অনেক অপরাধীর জন্মসংখ্যা বর্তমানের গর্ভপাতের সংখ্যার মতো বৃদ্ধি পাবে। তাতে করে সঠিক মূল্যবোধ ও প্রেমের মর্ম শিখাতে পারলে গর্ভপাত তো দুরের কথা- কোন খারাপ গালিও নিজ থেকে বেড় হবে না।
দেখুন, মানুষ অনেক কিছু আবিষ্কার করেছে ঠিকই কিন্তু মানুষের কল্পনা ও অবচেতন মনকে নিয়ন্ত্রন করার কোনো ডিভাইস বা প্রযুক্তি আজও আবিষ্কার হয় নি। মানুষ মনে মনে সারা বিশ্ব ভ্রমন করতে পারে এই মনে মনে ভ্রমন করাকে থামানোর জন্য কোনো ডিভাইস বা টেকনোলজী আজও আবিষ্কার হয় নি। মানুষ অনেক শক্তিশালী বা প্রভাবশালী মানুষের সামনে সরাসরি গালাগালি করতে ভয় পায়। যে সম্মানের যোগ্য না তাকেও সম্মান করতে হয়। কিন্তুর মনুষের ভিতর থেকে যে মানুষটি ঐ অসুর শয়তানদের গালাগালি করে সেই গালাগালি দেখাতে সক্ষম বা বন্ধ করতে সক্ষম এমন কোনো প্রযুক্তি আজও আবিষ্কার হয় নি। আর আবিষ্কার করার দরকারও নেই কারণ আপনার ভিতরের সত্য মন যেটা চায় তাকে গুরুত্ব দিয়ে নিজের মনের সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারলেই তো কোনো প্রকার দুর্ণীতি, লাঞ্চনা, থাকবে না। ধরুন একজন রিকশাওয়ালাকে আপনি থাপ্পর দিলেন আর রিকশাওয়ালা আপনার থাপ্পরের প্রতিবাদ করতে পারলো না। কিন্তু রিকশাওয়ালার মন থেকে যে আপনাকে গালি দেয়া হয়, আপনাকে লাথি মারা হয় তাকে থামাবার সাধ্য কারও নাই। এখন বলুন কাকে আপনি প্রকৃত সত্যি বলে অনুভব করছেন?
বন্ধু! দেখলেন একটি বিষয়ের সাথে অন্যটি এমন ভাবে জড়িয়ে গেছে যে, একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের দূর্বলতা দেখাতে গেলে অন্য অনেক বিষয় চলে আসে?
যাই হোক, যখন একজন শিক্ষার্থী অনেক কষ্ট ও ধর্য্য ধরে লখাপড়া করে মেডিকেল কলেজ, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠানে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের জন্য ক্লাস করতে থাকে তারা তখন তার পারিবারিক বলয়ের বাইড়ে বেড়িয়ে এক ধরনের মিথ্যে স্বাধীনতা লাভ করে। এবং এখানেই বিপর্যয়ের সূত্রপাত।
আবার অসুর-শয়তান ক্লাসের মানুষদের গড়ে তোলা প্রাইভেট মেডিকেল এ কিছু মধ্যবিত্ত শিক্ষার্থী ডাক্তারী পড়তে গিয়ে নিন্ম মধ্যবিত্ত হয়ে যায়। আর উচ্চবিত্তরা ডাক্তার হয়ে বাবার ডাক্তারী পেশার হাল ধরেন। কিংবা শিল্পপতি বাবার তৈরি করা একটি প্রাইভেট ক্লিনিক চালায়। হায়রে বিপর্যয়?
আজ আমি স্পষ্ট রূপে বলতে পারি বাংলাদেশে বর্তমান যে সহিংসতা তার পিছনে প্রচুর মেডিকেল স্টুডেন্টদের যোগ সাযোগ আছে। যে সব ডাক্তার বৃটিশ এমেরিকা কর্তৃক শেল্টার দেয়া জামাত-শিবির এর ছত্রছায়ায় নিজেকে সমাজের ডাক্তার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন তাদের ধরে রিমান্ডে ঢুকান। তাদের কাছ থেকে তথ্য আদায় করুন। দেখবেন জামাত শিবিরের বড় একটি আশ্রয়স্থলকে নিশ্চিহ্ন করা যাবে।
সম্মানিত পাঠক, আমার লেখা যারা নিয়মিত পড়েন তাদের উদ্দেশ্যে বলছি:- আমাকে আজও যাদের বুঝতে কষ্ট হচ্ছে তারা জেনে রাখুন “বাংলাদেশে জামাত, শিবির, ইসলামের নাম ভাঙ্গানো জঙ্গী দল গুলোকে যদি এখনই বিশ্ব মিডিয়ায় নিষিদ্ধ সংঘঠন হিসেবে ঘোষনা করা না হয় তাহলে বাংলাদেশের সাধীনচেতার প্রকাশ ও বাংলাদেশী চেতানার বাস্তবায়নে আরও অনেক বেশী রক্তপাত হবে। আজ আপনাদের উদ্দেশ্যে আমার রিকোয়েষ্ট আপনারা যার যার নিজ অবস্থান থেকে জামাত শিবির কে নিষিদ্ধ করার জন্য জাতিসংঘকে আল্টিমেটাম বেঁধে দিন। যদি জাতিসংঘ এমেরিকার এই দালালদের পক্ষে পাকিস্তান, মিডিলিষ্টের মাধ্যমে হোক বা সতন্ত্র ভাবে হোক অবস্থান নেয়। তাহলে বাংলাদেশে চেতনায় বিশ্বাসী সব মানুষ জেগে উঠে ঐ জামাত-শিবির নামের জাতির কলঙ্ককে লাথি দিয়ে বাংলাদেশের বঙ্গপসাগরে নিক্ষেপ করবো ইনশাআল্লাহ্
বন্ধু!!! বাংলাদেশী চেতনায় বিশ্বাসী সকল সাধারণ মানুষ, সেনাবাহিনী, পুলিশ বাহিনী, বিজিবি, সরকারী, বেসরকারী সব প্রশাসন আজ থেকে নিজেদের বিবেকে নামের সত্যের কাছে নিজেকে সারেন্ডার করে “জামাত-শিবির” এর বিরুদ্ধে রূখে দাঁড়ান। মনে রাখবেন নির্দোষ ও নিরীহ মানুষ হত্যাকারী কোনো মুসলীম না। এরা জালেম। খালেদা জিয়া শেখ হাসিনা সহ সকল রাজনৈতিকদের বলছি আপনারা আলতু ফালতু বিষয় গুলোকে কোনো প্রকার ইস্যু না বানিয়ে বরং ঐ সব দালালদের বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তুলুন। এটা আমার পক্ষ থেকে আপনাদের লাস্ট সুযোগ। বংলার মানুষকে মুক্ত করার জন্য “জামাত শিবির”কে নিষিদ্ধ জঙ্গী সংগঠন রূপে প্রমাণ বিশ্ব দরবারে কোনো প্রকার গাফেলতি থেকে থাকে তাহলে সত্যের অনুসারীদের হাতে আপনাদের করুন ধ্বংশ ধ্বজা ও নিশান বানিয়ে ঐ জামাত-শিবিরের সাথে আপনাদেরও বিলুপ্ত ডাইনোসর হয়ে যেতে হবে।
এ এক বাংলাদেশী চেতনায় বিশ্বাসী মানুষের চ্যালেঞ্জ!!!
আজ যে গোপালগঞ্জ গিয়ে শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর কবরের কাছে গিয়ে কোরআন শরীফ পড়েন। (বঙ্গবন্ধু নিয়মিত কোরআন তেলয়াত করতেন, বঙ্গবন্ধু জাদুঘরে গেলে দেখতে পাবেন, অনেক সুন্দর সুন্দর কোরআন শরীফ আছে) তাকে আমি বলতে চাই। একদিন বঙ্গবন্ধুর টানে আমিও গোপালগঞ্জে (২০০৪ইং সালে আমার প্রিয়া ইফফাত জামান মুন ও সাথে ছিলো) এ গিয়েছিলাম। বিশ্বাস করুন টুঙ্গিপাড়ায় পৌছানোর পর আমি কিন্তু আপনার বাবা জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর কবরের কাছে যাই নি। কেনো জানেন? আমি তখন স্পষ্ট দেখতে পারছিলাম ১৫ই আগষ্টের পরে শেখ মুজিবের লাশ যখন টুঙ্গীপাড়ায় এসে পৌছে তখন গ্রামের লোক সব ভয়ে পালিয়ে গিয়েছিলো। একটি কাপড় ধোয়া গোল সাবান দিয়ে তাকে গোসল করানো হয়েছিলো। আমি সেই বঙ্গবন্ধুর কবরে কি করে যাই বলুন? বঙ্গবন্ধু এক শক্তির নাম। বঙ্গবন্ধু এক বাংলাদেশী চেতনার নাম। আজ দেখুন বাংলাদেশের লাখো তরুন জীবনের ম্যাক্সিমাম সময় জেলে কাঁটানো সেই গায়ে মাখা সাবান দিয়ে গোসল করানো বঙ্গবন্ধুর নাম করে আজ চাঁদাবাজি করছে? কারা তাদের চাঁদাবাজ বানিয়েছে? বঙ্গবন্ধু নাকি বঙ্গবন্ধুর উত্তরসুরী রূপের কিছু কলংঙ্ক!!!
খালেদা জিয়াকে আমি স্পষ্ট ভাবে বলতে চাই আপনার স্বামী একজন সত্যিকারের দেশপ্রেমীক বাংলাদেশী ও মুসলীম আদর্শে বিশ্বাসী দেশ প্রেমীক হিসেবে যখন নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছিলো ঠিক ঐ সময়ই তার অস্বাভাবিক মার্ডার হয়। টুকরো টুকরো হয়ে যায়। আমি জিয়ার সমাধীতে অনেক বার গিয়েছি। কিন্তু ঐ সমাধীকে শ্রদ্ধা করতে পারি নি। যার চেতনা অনেকের মধ্যে বিরজিত হয় তাকে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় এনে কবর দেয়ার কোনো দরকার ছিলো না। বির উত্তম জিয়াউর রহমান একজন দেশপ্রেমীক কিন্তু খালেদা জিয়া না। আজ খালেদা জিয়ার জীবনে যখন একবার দেশপ্রেমিক হবার সুযোগ এসেছে তাকে কাজে লাগান। জামাত-শিবির কে বিশ্ব সন্ত্রাসী হিসেবে ঘোষনা করুন। দেখবেন বাংলাদেশের চেতনা কাকে বলে? বাংলাদেশী চেতনার ভয়ে যে বিশ্ব কাঁপে! আমি কথা দিচ্ছি আপনি যদি এই রক্ত খেলা বন্ধ করার এই সুযোগটি কাজে লাগান তাহলে হাজার অপরারী হলেও আমরা আপনাকে ক্ষমা করে দেবো। কিন্তু বর্তমান বাংলাদেশ এর মতো দেশের শাসন ক্ষমতা চালানোর মতো যোগ্যতা আপনার নাই। জিয়াউর রহমান থাকলে তিনি দেশকে কন্ট্রোল করতে পারতেন। বঙ্গবন্ধু কে যে ইঙ্গ-মার্কিন শক্তি মার্ডার করেছে ঐ একই ইঙ্গ মার্কিন শক্তি জিয়াকেও মার্ডার করছে। তা আজ সূর্যের আলোর ন্যায় স্পষ্ট।
এবার প্রসংগে ফিরে আসছিঃ
৩। দেখুন বাংলাদেশ এর মানুষ খুব বেশী সরল ও সেনসিটিভ। হয়তো কিছু শয়তান ডাক্তারকে সিজ করতে গেলে অন্য ডাক্তারী সংগঠন, মেডিকেল স্টাফ, নার্স সংগঠন সাময়িক কর্ম বিরতি বা স্টাইক করতে পারে। তাই এই লেখাটি তাদের মধ্যে আজ এবং এখনই ছড়িয়ে দিন। যাতে করে তারা সচেতন হতে শেখে।
৪। বাংলাদেশের ঔষধ শিল্প দ্রুত সম্প্রসারনশীল। এই শিল্পের র-মেটিরিয়ালস এর নামে সিন্ডিকেট করে ফরমালীন, মরফিন, প্যাথেড্রিন সহ মাদক তৈরির অনেক উপাদান আসে। যা বন্ধ করা উচিত। আমাদের তরুনদের কিডনী, হার্ট, ফুসফুস নষ্ট করার প্রধান কারণ ঐ মেডিসিন তৈরীর র-মেটিরিয়ালস এর নামে আমদানী করা অবৈধ রাসায়নিক।
৫। বাংলাদেশ এর যে সব ডাক্তারের প্রতি ক্লেম আছে বা যারা সরাসরি জঙ্গী সংগঠন গুলোর সহযোগী। তারা বর্তমানে হাসপাতালে ডিউটি করার নামে বাঁচানোর উপযোগী রোগীকেও প্রতিদিন মেরে ফেলে জনপ্রসাশনের আতঙ্ককে আরও বেশী বেগবান করছে।
৬। বাংলাদেশ এর প্রায় সব এমবিবিএস ডাক্তার বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানীর সরাসরী দালাল। আর রিপ্রেজেন্টেটিভ, এম.আর. এস.আর গুলো হলেন বাংলার মধ্যবিত্ত ঘরে জন্ম নেয়া ভাগ্যের দায়ে দোষী সন্তান। সায়েন্স এ পড়ুয়া বাংলাদেশী ছেলেদের আজ বিশ্ব মার্কেটিং পলিসির দাস বানিয়ে রাখা হয়েছে। এতে ঐ এমবিবিএস বা ঐ বিজ্ঞান শিক্ষায় শিক্ষিত সন্তানদের দ্বায় নেই। সকল দায় ঐ সব অপশক্তি অর্থাৎ ইঙ্গ-মার্কিন পলিসী।
৭। আজ দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে ভৌগলিক অবস্থান গত কারনে যে বাংলাদেশে ভারতীয় রোগীরা ডাক্তার দেখাতে আসবে সেখানে আমরা ভারতে যেতে বাধ্য হচ্ছি। বাংলাদেশের প্রতিটি সিমান্তবর্তী জেলায় কমপক্ষে দুটি করে সুন্দর হাসপাতাল গড়ে তুলুন। দেখবেন আমরা চিকিৎসার মান ঠিক রাখতে পারলে ভারতীয়রা কিভাবে বাংলাদেশে ছুটে আসে।
৮। একটি সংঘবন্ধ ডাক্তার সহ দালাল চক্র বিভিন্ন অপারেশন এর নাম করে আমাদের মুল্যবান অঙ্গ পাচার করে। আর এই পাচারের ভাগ রাজনৈতিকরা পায়। এই চক্রটিকে অবিলম্বে পয়ের নিচে ফেলে পিশে মেরে ফেলো
৯। আমি বার বার বলি বাংলাদেশের মিডিয়াগুলো যদি স্বাধীন ভাবে কাজ করতে পারতো তাহলে আমরা আমাদের বাংলাদেশী মানুষদের আরও বেশী সচেতন করতে পারতাম। তাই মিডিয়ায় ভালো ডাক্তারদের তুলে ধরুন। ভালো চিকিৎসা সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে তুলে ধরুন।
১০। হারবাল ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার নামে যে প্রতিনিয়ত যে অনিয়মগুলো হচ্ছে তাদের কার্যক্রম সাময়ীক বন্ধ করুন। যাতে করে আর কেউ প্রতারিত না হয়। এবং যাচাই বাচাই পূর্বক যারা ভালো শুধু তাদের সেবা দেয়ার সুযোগ দিন।
১১। হমিওপ্যাথির জনক হ্যানিম্যান একজন এম.বি.বি.এস ডাক্তার হয়েও এ্যালকো বেইজই এই চিকিৎসা পদ্ধতি বেড় করেছিলেন। তার এই চিকিৎসা পদ্ধতি বিশ্বব্যাপি স্বীকৃত। তাই শুধু মাত্র যারা সত্যিকার ভাবে হোমিওপ্যাথী চিকিৎসার যোগ্যতা রাখেন। শুধু তাদেরই হোমিওপ্যাথি প্রাকটিসের সুযোগ দিন। বাকিদের বিতারিত করুন।
১২। বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রামে কমপক্ষে একজন রেজিস্ট্রাড চিকিৎসক থাকতে হবে। প্রতিটি শিশু জন্মনেয়ার সময় গর্ভবতী মায়ের কাছে একজন চিকিৎসক থাকবেন। বাংলাদেশে কিছু ভ্রাম্যমান হাসপাতাল তৈরি করুন।
১৩। বিশ্বের অনেক দেশ “এজিথ্রোমাইসিন” নামক এন্টিবায়টিকটি নিষিদ্ধ করার পক্ষে। সবার আগে বাংলাদেশে নিষিদ্ধ করুন। একবার এন্টিবায়টিক খেলে সারাজীবন তার খেসারত দিতে হয়। আমি জ্বর হলে ১০টাকা চিরতা কিনে খাই। এ যে জ্বরের মহাঔষধ।
বন্ধু!!! এই বাংলাদেশ এর মানুষের রক্ত নিয়ে যারা আজ খেলছেন তাকে বিশ্বের সন্ত্রাসী জঙ্গী সংগঠন হিসেবে ঘোষনা করতে দোষ কোথায়? মানবতা বিরধী কোনো মানুষ এই দেশে থাকতে পারবে না। শুধু মাত্র আপনি একবার ১৯৭১ এর একজন কৃষকের বুকের সেই সত্যকে অনুভব করতে পারলেই দেখবেন বাঙালীর শক্তি অসীম। সত্যের শক্তি চিরসুন্দর। আর সেই শক্তিকে আপনি এদিক ওদিক কোথায় খুঁজছেন? ঐ শক্তি যে আপনার হৃদয়ের মধ্যেই লুকিয়ে আছে।
আসিফ নজরুল+শিলা আহমেদ=প্রেম+বিবাহ+বিরহ=হুমায়ূন+শাওন=গুলতেকিন+ ড. জাফর ইকবাল
বাংলাদেশের কারাগার হতে পারে বিশ্ব পর্যটনকেন্দ্র :: বিশ্ব শিক্ষা ও শান্তির প্রকাশ হবে বাংলাদেশের সকল কারাগার।
বাংলাদেশের রাস্ট্র প্রধানের একটি স্পষ্ট রূপরেখার খসরা প্রস্তাব:: প্রিয় দেশবাসীর উদ্দেশ্যে নিবেদিত!!!
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৭
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: ভালো না। ব্যবসার অবস্থা কিছুটা খারাপ।
কম্পিউটার জিনিষটা ভুলে যেতে পারলে ভালো হতো। মাঝে মাঝে ইচ্ছে করে হারিয়ে যাই। হারিয়ে গেলে আমাকে খুঁজতে খুজতে আপনার সারা জীবন কেঁটে যাবে।
তাই আমি হারাই না। আমি থাকি আপনার মনের মধ্যেই। যদি পারেন মন থেকে সরিয়ে দেন। পারবেন না। শত চেষ্টায়ও না। আপনার ভিতরের সত্য আগমনের প্রতিক্ষায় আছি ও থাকবো।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৪
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: কম্প্যটার রিপেয়ারের কাজ কেমন চলছে?