![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।
জয় বাংলাদেশ জয় মুক্তিযুদ্ধ
সুপ্রিয় বাংলাদেশবাসী,
আসসালামু আলাইকুম।
আমি এখন থেকে আপনাদের উদ্দ্যেশে অল্প অল্প করে বক্তব্য কিছুক্ষন পরপর দিয়ে যাচ্ছি।
কারণ সময় খুবই কম। বাংলাদেশবাসী অনেক অপেক্ষা করেছেন। আর শুধু অপেক্ষা নয় এখন থেকে অপেক্ষা ও চেষ্টা একসাথে চলবে।
আজ সন্ধ্যা ৬টার আগে যদি ৫ তারিখের নির্বাচনের তপসিল ঘোষনা বন্ধ করা না হয় আহলে আজ থেকেই প্রধানমন্ত্রী শনিবার রাত ১১ টা ৫৯ মিনিটের মধ্যে পদত্যাগ করার শান্তিপূর্ন ও রক্তপাত বিহীন আন্দোলন শুরু হবে।
কিছু কিছু মানুষ আমার ঘোষনা গুলো প্রিন্ট করে জনগনের হাতে তুলে দিন। আমাকে যদি মেরেও ফেলে তারপরও এই জনগনের চাকরের অধীকার ও ন্যায্য পাওনার কাজ বাংলাদেশের জনগন চালিয়ে নিবেন।
সবার আগে আইন করে হরতাল ও অবরোধ বন্ধ করে দেয়া হবে। বাংলাদেশ এর ইতিহাসে আর হরতাল অবরোধ বা অন্যকোনো অন্যায্য আন্দোলনের নামে জনভোগান্তি থাকবে না।
বাংলাদেশের মানুষ ত্যাগ করতে জানে। বাংলাদেশের জনগন অধিকার আদায়ের জন্য শান্তিপূর্ণ সংগ্রাম করতে জানে।
সরকারী সব অফিসাররা এই মূহুর্ত থেকে সরকার পতন না হওয়া পর্যন্ত অফিস বন্ধ করে দিন। আপনারা শুধু বড় বড় কথা বলেন। এখন থেকে সরকারী ছুটি হবে সপ্তাহে একদিন। আপনাদের বেতন বাড়ানো হবে। কিন্তু দেশের সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করতে হবে। ১৫ই আগষ্ট জাতীয় শোক দিবস থাকবে। কিন্তু অফিস আদালত খোলা থাকবে। শোক করার নামে অফিস বন্ধ করা যাবে না। কাজ চালিয়ে যেতে হবে। ১৫ই আগষ্ট, মে দিবস নামের যে ছোট ছোট ১দিনের ছুটি আছে তা থাকবে। কিন্তু ছোট ছোট ছুটি গুলোকে এক করে বছরে ৫ বার এক সপ্তাহের ছুটি এক সাথে দেয়া হবে। যাতে করে পরিবার পরিজন নিয়ে গ্রামের বাড়ীতে বেড়াতে যেতে পারেন। আজ থেকে সরকারী সব কর্মকর্তা কর্মচারী সরাসরী সাধারণ মানুষের চাকর হিসেবে কাজ করবেন। মনে রাখবেন হরতাল অবরোধের কারণে আপনাদের বেতন কাটা হয় না কিন্তু খেটে খাওয়া জনগণ ও ছোট ছোট ব্যবসায়ীদের এক দিনের ক্ষতি পুশিয়ে উঠতে গিয়ে চালান ভেঙে খেতে হয়। শ্রমিক মজুরের ঘরে আজ ঋণের কিস্তির টাকার কোনো মাফ নেই।
আজ থেকে বিগত ৩ মাসের সকল এন.জি.ও, ব্যাংক সহল সকল সরকারী বেসরসকারী সংস্থার ক্ষুদ্র, মাঝারী সহ সবধরনের ঋণের সুদ আগামী ৩ মাসের জন্য মউকুফ করে দিতে হবে। সুদ মৌকুফ না করলে কিস্তির টাকাও দেয়া বন্ধ করে দিন। প্রয়োজন বোধে ৫ লক্ষ টাকার মধ্যে যতো সিসি লোনের ঋণের সুদ আজিবনের জন্য মওকুফ করা হবে।
শুধু আইন শৃংখলা রক্ষাকরী বাহিনী রাস্তায় থাকুন। সেনাসদস্যরা জনগনের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন। মনে রাখবেন আপনারা জনগনের টাকায় চলেন। সেই জনগনকে নিরাপত্তা দেয়া আপনাদের কর্তব্য।
বাংলাদেশের সবধরনের শ্রমিক নেতা আমাদের আন্দোলনের সাথে একতা প্রকাশ করুন। তা না হলে প্রতিটি গাড়ী পোড়ানোর জন্য আপনাদের জনগনের আদালতে জবাব দিতে হবে। আপনারা এক হতে না পারলে বাংলাদেশের অল্প কিছু মানুষ আজিবন পরিবহনে ভাংচুর ও অগ্নি সংযোগ করতে থাকবেই। আপনারা টাকার কাছে বিক্রি না হয়ে দেশ সেবার জন্য এখনই শান্তিপূর্ন আন্দোলনের সাথে সংপৃক্ত হবেন।
গাজীপুর, নারায়নগঞ্জ, বিক্রমপুর, মুন্সীগঞ্জ, মানিকগঞ্জের মানুষ বুড়ীগঙ্গা নদীর ওপারের মানুষ, ঢাকা কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের সামনে জরো হবার জন্য প্রস্তুতি গ্রহন করুন। একদিনের একটু সাহোস ও নিজের মনের আত্নবিশ্বাস আমাদের চাকরতন্ত্র এনে দিতে পারে। ঢাকার বাইরের মানুষ প্রতিটা জেলা সদরের, উপজেলা সদরের, বন্দরের সামনে জরো হতে থাকুন। মনে রাখবেন আমরা গণতন্ত্র কে লাথি দিয়ে চাকরতন্ত্রের জন্য অবস্থান নিয়েছি। সরকারী একটি গাছের পাতাও ছিড়বেন না। এগুলো আমাদের দেশের সম্পদ।
বাংলাদেশের প্রতিটা স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সি এই মুহুর্ত থেকে বন্ধ ঘোষনা করছি। ছোট ছোট কোমলমতী ছাত্রদের এই আন্দোলনে সংপৃক্ত করবেন না। গৃহিণীরা রাস্তায় নামবেন না। চাকুরীজিবি মা-বোনেরা ঘরে থাকুন। দেশ ঠিক হলে আপনারা কর্মস্তলে যাবেন।
বাংলাদেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরকারী করা হবে। শিক্ষকরা প্রধান প্রধান কলেজের সামনে জড়ো হবেন। আপনারা বাংলাদেশী সন্তানদের অভিবাবকের কাছে নিজেকে ঋণী মনে করুন।
বাংলাদেশের পরবর্তি অর্থমন্ত্রী হবেন ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুস। ডক্টর ইউনুস সাহেব আপনি বিশ্বের সম্পদ। বিশ্ব শান্তিতে একমাত্র নোবেল বিজয়ী বাঙালী আপনি। আপনি ঐ ফাজিল অর্থমন্ত্রীকে সকল বাংলাদেশের মানুষের সামনে বসে গালে চড় দিবেন। জুতা দিয়ে বাড়ি দিবেন। বাংলাদেশের মানুষের টিভিতে এই দৃশ্য সরাসরি সম্প্রচার করা হবে। তারপর অর্থমন্ত্রীর আইন অনুযায়ী সাজা হবে। আপনি ১৯৭২ইং সালে যে আসা নিয়ে বাংলাদেশে এসেছিলেন। বাংলাদেশের একদম অর্থণীতি ধ্বংস হয়ে যায়নি এই হরতাল, অবরোধ, ক্ষমতায়টিকে থাকার লড়াইয়ে সাময়িক অসুবিধা হয়েছে মাত্র। আজ ডক্টর ইউনুস প্রমান করবেন তিনি সত্যিই শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম। নোবেল প্রাইজ তো একটি পুতুল বাংলাদেশের মানুষকে যারা পুতুল মনে করেন তাদের বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিন।
ব্র্যাকের ফজলে হাসান আবেদ আপনি আমাদের সাথে যোগ দিন। হানিফ সংকেত ভাই আজ আপনিও এই চাকরতন্ত্রে নিজেকে সংপ্রিক্ত করবেন। শফিক রেহমান আপনি আমাদের সাথে যোগ দিন।
ডক্টর কামাল হোসেন সাহেব আপনি সংবিধান রচনা করেছেন আর সেই সংবিধান কমিটিতে সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত নামের বেহায়া চোর ছিলেন। আজ আপনি গনতন্ত্রের জন্য না চাকরতন্ত্রের জন্য সংবিধান রচনাকারী প্যানেলের প্রধান নির্বাচিত হবেন।
আমার প্রাণের ভালোবাসার বীর কাদের সিদ্দিকি। আপনি আমাদের মাঝে আসুন। আপনি আজ প্রমান করুন যে আপনি বাংলাদেশের বীর সন্তান। রয়েল বেঙ্গল টাইগার। চিড়িয়াখানা বা সার্কাসের বাঘ না। বাংলাদেশে ৩০ লক্ষ মানুষ শহিদ হয়েছে তার মধ্যে মাত্র ৭ জন বীরশ্রেষ্ট কেনো থাকবে? সব শহীদই বীরশ্রেষ্ঠ। কাদের সিদ্দিকি আজ থেকে শুধু সামরিক বাহীনির ৭ জন বীরশ্রেষ্ঠ থাকবেন না। ঐ ৭ জনকে রেখেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী ১৯৭১ মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ্রগহন করা শহীদ ও জীবিত থেকে ১০০ শ্রেষ্ঠ মুক্তি যোদ্ধা বীর ঘোষনা করা হবে। তার মধ্য কাদের সিদ্দিকি, মেজর জলিল, মেজর জিয়াউর রহমান, মুনির চৌধুরী সহ শ্রেষ্ঠ ১০০বীর নিরাপক্ষ ভাবে সংপৃক্ত করতে হবে।
সোহেল তাজ, আন্দালিন রহমান পার্থ, চরমোনাই এর নেতা, আসম আব্দুর রব ও লুৎফর রহমান বাবর একসাথে স্বরাস্ট্র মন্ত্রনালয় চালাবে। লুৎফর রহমান বাবর একজন ভালো লোক। তাকে অহেতুক খারাপ হিসেবে প্রমাণ করার চেষ্টা করা হয়েছে।
ডঃ বদরুদ্দোজা চৌধুরী ও তার সুযোগ্য সন্তান ডাঃ মাহি বি চৌধুরী আমাদের সাথে যোগ দিন। আপনারা বাংলাদেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নতির জন্য কাজ করবেন।
মুনতাসির মামুন, শাহরিয়ার কবির, ডক্টর মোহাম্মদ জাফর ইকবার, আসিফ নজরুল (আমার প্রিয় মিতা), জিল্লুর রহমান (৩য় মাত্রা), মুন্নি সাহা, সুপন রায়, গোলাম মাওলা রনী (আদরের রনি ভাই), সাইখ সিরাজ (কৃষি মন্ত্রনালয়), পির হাবিবুর রহমান, রফিক আজাদ, আবুল হায়াত, ড. মাহাফুজুর রহমান, মাহামুদুর রহমান মান্না, মাহামুদুর রহমান, শমি কায়সার, সুফিয়া কামালের সুযোগ্য মেয়ে সুলতানা কামাল, এহসানুল হক মিলন, আমির খসরু মাহামুদ চৌধুরী, সাবের হোসেন চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক, দিলীপ বড়ুয়া এবং আমার প্রিয় একজন ভালো মানুষ অভি ভাই (যিনি রাজনীতির উপর অভিমান করেছেন) সহ (আরও কিছু মানুষের নাম পরে দিচ্ছি) সবাই আমাদের সাথে যোগ দিন। আপনারা আজ বাংলাদেশের নিরীহ জনগনের কাছে নিজেদের ভলো দিকটি ফুটিয়ে তুলে আমাদের একটি মাত্র উদ্দেশ্য চাদাবাজদ ও বিদেশী দালালদের থেকে দেশকে মুক্ত করে চাঁদাবাজি, সীমাহিন দূর্ণীতি ও পরিবারতন্ত্রের নামে গণতন্ত্রকে মুক্ত করে এই বাংলাদেশে চাকরতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করুন।
আজ আপনারা কেউ নিজেকে নেতা মনে না করে, জনগনের ভালোবাসার কঙ্গাল ও কান্ডারী হয়ে, গাড়ী ফেলে পায়ে হেটে সাধারণ জনগনের চাকর হয়ে নিজেদের নতুন করে প্রতিষ্ঠিত করুন।
বন্ধু! আমি একটি স্লোগান মনে মনে ভেবে রেখেছিলাম আর তা হলঃ
“চাকরতন্ত্র মুক্তি পাক
গণতন্ত্র নিপাত যাক”
এই কথাটি যদি স্লোগান আকারে ব্যবহার করি তাহলে নুর হোসেন, আসাদ যে আদর্শের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করেছিলেন তাকে অসম্মান করা হয়।
তাই আপনারা বলতে পারেনঃ
জয় বাংলাদেশ!! জয় মুক্তিযোদ্ধার জয়!! জয় সাধারণ মানুষের জয়!!
“আজ কোনো নেতা নাই।
সকল বাংলাদেশী ভাই ভাই!!”
“রজণীতির আর ব্যবসা
একসাথে চলবে না!!!”
“শহীদের রক্ত
বৃথা যেতে পারে না”
“শহিদের রক্ত,
কাবার চেয়েও পবিত্র”
“ধর্ষিতার মায়ের দামে
স্বাধীনতা চিনেছি।।
বঙ্গবন্ধুর ডাকে
বাংলাদেশ কিনেছি”
মানিক মিয়ার সন্তান ডক্টর মইনুল হোসেন ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জু আপনারা আমাদের সাথে থাকুন।
এই বাংলাদেশের সুসুময় আমি ডক্টর মইনুল হোসেন সাহেব কে অনুরোধ করছি। আপনার ভান্ডারিয়ার মেয়ে ইফফাত জামান মুনমুন কে আমার জন্য আপনি প্রস্তাব করুন। আমাদের দু’জনের একটি সুন্দর সংসারের স্বপ্ন এই সমাজ ব্যবস্থার দাঁড়া প্রতিদিন লাঞ্চিত ও ধর্ষিত হচ্ছে। আপনি আমার সংসারের ব্যবস্থা করে ইফফাত জামান মুনমুনকে আমার কাছে নিয়ে আসুন। আমরা সারজীবন শুধু নুন ভাত খেয়ে হলেও বেঁচে থাকতে চাই। ঐ অসহায় মেয়েটির পাশে আপনি দাঁড়ান।
সেই দিন খুব দুরে নয় যেদিন বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত ঘরের সন্তানদের বিয়ের খরচ বাংলাদেশের জনগনের টাকায় রাস্ট্রিয় খরচে হবে। এই আইন জরুরী।
আপনাদের পাশে এই অসহায়, প্রেমের পুজারী, সত্যের পুজারী ও মানুষটি চিরকাল থাকবে। যেমন করে আছেন আমাদের বঙ্গবন্ধু, মাওলানা ভাষানী, কর্নেল তাহের, সিরাজ শিকদার, ক্ষুদিরাম, তিতুমির, সুর্যসেন সহ অনেক প্রতিবাদি তরুন।
বাংলাদেশের সকল মুসলিম দাবি করা পির পন্থি দল (চরমোনাই, ছরছিনা, তাবলীগ, ফুরফুরা, নেছারাবাদ ইত্যাদি (শুধুমাত্র জামাত ইসলামী বাদে) হেফাজাতে ইসলাম আমাদের সাথে ইসলাম ধর্মের চাকর হিসেবে যোগ দিন।
দেলোয়ার হোসেন সাঈদী সত্যিকারের রাজাকার কিনা তা আবার খতিয়ে দেখতে হবে। নির্দোষ মানুষকে সাজা দেয়া অন্যায়। দেলোয়ার হোসেন সাইদী যদি মওদুদী ইসলামের মধ্যে বন্দি না থেকে নিজের মেধা ও আদর্শ দিয়ে আমাদের এয়াতিম ও মিস্তিক মুসলিম মাদ্রাসার শিক্ষ্যা ব্যবস্থার জন্য কাজ করতে আগ্রহি না তাহলে আমাদের বর্তমান রাষ্ট্রপতি আব্দুর হামিদ (একজন সত্যিকারের ভালো মানুষ) এর মাধ্যমে আইনের ফরমালিটি রক্ষা করে সাধারণ ক্ষমার মাধ্যমে আমাদের কাছে ফিরে আসতে পারেন।
আশাকরি বাংলাদেশের সব নির্জাতিত মানুষ এক হবেন। আমাদের দেশ হবে চির শান্তির দেশ।
১৯৭১ সালে যে ভারতীয় মানুষগুলো আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে ভূমিকা রেখেছে আজ তারাও যে বাংলাদেশী হয়ে বাংলার মাটিতে শুয়ে আছেন।
যারা আমাকে ফোন করে এই শান্তির জন্য লড়াইয়ে সাহোস ও শক্তি যোগাচ্ছেন সবাই একযোগে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন গড়ে তুলুন। মিডিয়াকর্মীরা আমাকে যে সাহায্য ও সহযোগীতা করে যাচ্ছেন তাতে বাংলাদেশের ইতিহাসে মিডিয়ার ভূমিকা অম্লান হয়ে থাকবে।
আরও যারা সংহতি প্রকাশ করতে চান। তারা ফোন করে জানান।
বাংলাদেশের জনগনের চাকর
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্
০১৭১৭০৪৪৯১৯
০১৯১৯০৪৪৯১৯
০১৬১৬০৪৪৯১৯
১|
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৮
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: দয়া করে আমার বক্তব্যের একটি প্রিন্ট কপি রাখুন