![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।
জয় বাংলাদেশ জয় মুক্তিযুদ্ধ
সুপ্রিয় বাংলাদেশবাসী,
আসসালামু আলাইকুম।
গতকাল রাতে আমার প্রিয়তমাকে স্বপ্নে দেখেছি। দেখেছি ও বাঁকা আঙ্গুল দিয়ে আস্তে ধীরে কলম চালিয়ে সুন্দর একটি স্বপ্নের কথা লিখছে। মজার ব্যাপার কি জানেন?
ওর বাঁকা আঙ্গুলের সোজা কথার বাক্য গুলিতে অনেক বানান ভুল। কিন্তু আমি লক্ষ্য করে দেখলাম, “ প্রিয়তমা একটি করে স্বপ্নের বাক্য লিখছে এবং সাথে সাথে তা বাস্তবতায় রূপ নিয়ে নিচ্ছে। আমি বললাম, “তুমি কি মানুষিক রোগী হয়ে গেলে নাকি জান?
প্রিয়তমা আমাকে বললোঃ “যে মানুষ তার মানুষিক রোগকে ঢেকে রাখে সে মানুষিক রোগী। যে তার মানুষিক রোগকে বাস্তয়বয়ন করে দেখায় সে সত্যদ্রষ্টা। পথভ্রষ্টরা যখন অনেক গুলো পথের মাঝে পথ হারিয়ে ফেলে। তারপর পথ খোঁজার তালবাহানা করে ধস্তা ধস্তি করা শুরু করে। আহারে উহুরে করে ওঠে। ঠিক এমন সময় অন্য এক অচেনা পথিক বলে ওঠে। “দেখো কতগুলো পিপড়ে, ঘাস ও পোকা তোমরা পায়ে পিশে মেরে ফেললে। যদি ধস্তাধস্তি না করে তোমাদের মধ্য একজনও ঐ তুচ্ছ ও অবুঝ জীবদের জীবনের মায়া করতে জানতে? অন্যের দুঃখকে নিজের বুকে আলিঙ্গন করতে জানতে? একটি সাধারণ করুন মৃত্যুও যদি তোমার হৃদয়কে একটু নাড়া দিতে পারতো তাহলে তোমরা পথ ঠিকই খুঁজে পেতে। ”
তারপর সেই পথিকের কাছে তারা এলো কিনা জানিনা। স্বপ্নটা কাল্পনিক কিন্তু মিথ্যে না। আমি এবং আমার প্রিয়া ইফফাত জামান মুন কোনোদিনও মিথ্যে বলতে শিখি নি। অন্তত পক্ষে নিজের মনের সাথে ও নয়ই। জীবনে নিজের ছোট্ট কিছু ভালোর জন্য, তাদের হাত থেকে মার না খাবার জন্য আম্মু আব্বুর সাথে মিথ্যে বলেছি। আমি আমার বাবার পকেট থেকে একবার ৫০০টাকা চুরি করে প্রিয়তমাকে কয়েকটি ঈদকার্ড ও জন্মদিনের কার্ড কিনে দিয়েছিলাম। সেই ৫০০টাকা চুরির কথা আব্বু জানতেন না। কারণ তখোন তার পকেটে কয়েক হাজার টাকা ছিলো। সে বোঝে নি। কিন্তু টাকা চুরির কয়েক মাস পর আমি আব্বুকে ঠিকই জানিয়েছিলাম। আর আজ দেখুন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে। টাকা আছে। তারপরও টাকার টেনশনে দিন কেটে যাচ্ছে। প্রতিটি মানুষের মনে রাখতে হবে জীবনে চলতে গেলে টাকা লাগবেই। কিন্তু আদর্শ থেকে সরে আসলে বাঁচার মতো বাঁচা হবে না বরং টাকাগুলো সব অভিষাপ হয়ে নিজের চোখের সামনে ঘুরতে থাকবে। তখোন যে দু’মুঠো শান্তির ভাত খেতে গিয়ে দেখবেন ওগুলো ভাত নয় অন্যের কেড়ে নেয়া টাকা।
২০০৪ সালের ১৬ ডিসেম্বর রাতে আমার প্রিয় আমাকে একটি লাভ লেটারের মাধ্যমে বলেছিলো, “আমাদের ভালোবাসা আজ বাংলাদেশের মতো স্বাধীন। তুমি আমাকে ছেড়ে কোনোদিন যাবে না তো”। আমি চিঠিটি পড়ে নিজের মনে হাসছিলাম। হায়রে বোকা মেয়ে প্রথম লাইনটির প্রতি যেদিন নিজেকে সমর্পন করতে জানবে সেদিন যে পৃথিবীর সব কলম এক হলেও দ্বিতীয় লাইনটি আসবে না। স্বাধীনতা সমর্থক শব্দ হতে পারে কখনও প্রেম। স্বাধীনতা সমর্থক শব্দ হতে পারে কখনও অঙ্গীকার। স্বাধীনতা সমর্থক শব্দ হতে পারে কখনও দেশপ্রেম। স্বাধীনতা সমর্থক শব্দ হতে পারে কখনও বিশ্ব প্রেম। স্বাধীনতা সমর্থক শব্দ হতে পারে কখনও আত্মবিশ্বাস। স্বাধীনতা সমর্থক শব্দ হতে পারে কখনও ঈমান। আবার স্বাধীনতার অপর নামই হলো শান্তির বাণী।
আশাকরি আমার স্পষ্ট বিশ্বাস আপনারা বুঝতে পেরেছেন। যে উত্তর চেয়েছিলের তা পেয়েছেন। আসল হল কাজ। কাজের কথা বলে কর্মসূচি ঘোষনা করার জন্য মিটিং এর অপেক্ষা করলে বাংলাদেশের সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষগুলো মরে যাবে। এই মূহুর্তে তারা যে কোনো প্রকার কর্মসূচি চায় না, মিটিং মিছিল চায় না, বক্তব্য চায় না, রূপরেখা চায় না, শুধু মানুষের মতো করে আজীবন বেঁচে থাকার অধীকার চায়। সেই অধীকার আদায়ের লক্ষ্যই আমাদের বার বার জনতার প্রভু হয়ে নয় চাকর হয়ে পিছন থেকে ঠেলা দিয়ে লাথি দিয়ে এগিয়ে আসতে হয়। যখন একজন নির্ভরযোগ্য চাকরের কাছে তার মালিকের জান অনেক বেশী প্রিয় হয়। তখন সে চাকর তার মনিবকে সেইভ করার জন্য নিজের বুক পেতে দিতেও কার্পন্য করেন না। তখন সেই চাকর জানতে চায় না যে মনিবকে রক্ষার জন্য আমার যদি মরন হয় তাহলে আমার সংসারে কি ক্ষতিপূরন পৌছাবে। অনেক দিন তো জীবিত আছেন এবা বাঁচার চেষ্টা করুন। বাংলাদেশে চাকরতন্ত্র কায়েম হবেই ইনশাআল্লাহ্।
বাংলাদেশের সধারন মানুষও বোঝে যে একটি কাগজেরই দু’পিঠ হয়। আর এই দুই পিঠ হাসিনা খালেদা। কাগজ টি ফেলে দিতে হবে। কাগজ টি ফেলে দেবার পর আর কোনোদিন হাতে নিবেন না। আর কোনোদিন আমার সামনে কাগজের কৌশল দেখাবেন না। মনে রখবেন পৃথিবী সমানও যদি একটি কাগজের আয়তন হয় আর তা যদি অনেক পাতলাও হয়। তারপরও সেই কাগজকে ৮টির বেশী ভাজ করা যায় না। এর নাম স্রষ্টার কৌশল। স্রষ্টার কৌশলের সামনে মানুষের কোনো আবিষ্কারের অহংঙ্কার চলে না।
বাংলাদেশের সাধারণ খেটে খাওয়া জনগনের প্রভু বা নেতারা তাদের সাথে বেইমানী করে থাকেন কিন্তু কোনো প্রভু ভক্ত চাকর বেঈমাণী করে না। এই বিশ্বাস থেকেই বাংলাদেশের প্রতি ঘরে আপতত পোলাও মাংস না হোক অন্তত ভাত, মাছ ও নিরাপত্তার বিধান করা যাবে। এর নাম চাকরতন্ত্র। বিশ্ব অবাক হয়ে দেখবে একজন সাধারন বাংলাদেশী মানুষের তেজ কতো। কত শক্তি নিয়ে এই অসুন্দরের মাঝে সুন্দরের ধরায় নিজেকে বিকাশিতো করতে জানেন।
প্রিয় বাংলাদেশী শান্তি-সম্পৃতি ও মায়া ভরা প্রাণের মানুষ!!!
আপনারা যার যার স্থান থেকে এখনই নিজের আত্মবিশ্বাস, ঈমান, দেশপ্রেম ও মানবপ্রেমে ব্রতি হয়ে আমি যে ঘোষনা দিয়েছি তার সাথে একমত পোষন করে শান্তিপূর্ণ (মুল্যবান রাস্ট্রিয় কোনো প্রকার সম্পদ নষ্ট না করে) আন্দোলন গড়তে আমার আদেশ মোতাবেক শহিদ মিনার অভিমুখে যাত্রা শুরু করেন।
এই জুলুমকারী প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ না করা পর্যন্ত ঘরে ফিরবেন না। কেউ যদি আপনাদের মারতে চায়। সেই বোকা বাংলাদেশী মানুষটির সাথে তর্ক না করে, ঝগড়া না করে, মারামারি না করে, চিৎকার করে বলে উঠুন, “ভাই আমাকে মারুন। আমি যে একরাব বাঁচতে চাই বার বার ধুকে ধুকে তিলে তিলে মরতে চাই না”।
আপনাদের উদ্দেশ্যে আমি নিয়মিত লিখে যাবো। এই কথাগুলোকে আদেশ না ভেবে কর্তব্য ভাবুন। একজন চাকর তার মালিকের কর্তব্য সম্বন্ধে স্পষ্ট করে বলবে। তোশামদি করবে না।
কোনো সাদা চামরার এমেরিকান বা বৃটিশ যদি পথের মাঝে আপনাদের গায়ের উপর পড়ে তাহলে তাকে পয়ে পিশে মেরে ফেলবেন। ওরা আমাদের চিরশত্রু। ঐ জাতকে ভালোভাবে গোসল করিয়ে ত্ববা পরিয়ে তারপর দেখা যাবে।
মনেরাখবেন মানবতা রক্ষার জন্য সেরা মানুষিক ডাক্তার আল্লাহ্। কোনো মানুষ না। আল্লাহ্’র প্রতি যাদের ঈমান আছে তাদের জান মাল আল্লাহ্’ই রক্ষা করেন।
বাংলাদেশের জনগনের চাকর
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্
০১৭১৭০৪৪৯১৯
০১৯১৯০৪৪৯১৯
০১৬১৬০৪৪৯১৯
©somewhere in net ltd.