![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।
জয় বাংলাদেশ জয় মুক্তিযুদ্ধ
সুপ্রিয় বাংলাদেশবাসী,
আসসালামু আলাইকুম।
বাংলাদেশের বুদ্ধিজিবী সমাজ নামের পরজীবিরা আমাকে হয়তো শুধু তাদের চাকর ভেবে বসেছেন। আপনি যদি সত্যিকারের বুদ্ধিজীবী হিসেবে মরতে বা বাঁচতে চান তাহলে সবার আগে জনগণের চাকর হিসেবে নিজেকে প্রমান করার জন্য আমার সাথে এই শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে যুক্ত হন।
একজন সত্যিকারের বুদ্ধিজীবী তার ন্যায়ের বুদ্ধি দাঁড়া পুরো বাংলাদেশী জাতির সব সমস্যা দেখতে পায়। সাধারণ জনগনের কাতারে বোবা, কালা, অন্ধ, পঙ্গু জনতা আছেন। তাদের পাহারা দেবার দায়িত্ব বোধ যার মধ্যে আছে তিনিই এই বাংলাদেশের শান্তি রক্ষার্থে চাকর হয়ে কাজ করতে পারবেন।
আমি বাংলাদেশকে আমার প্রিয়তমা, মা, বাবার মতই শ্রদ্ধা করি। শুধু সেই মা, বাবা, বউ, সন্তানদের জন্যই আমার এই পৃথিবীতে আসা না। আমি মানুষ। একজন মানুষের প্রধান কর্তব্য মানবতার জয়গান গাওয়া। তারপর আসবে দলের প্রশ্ন।
আহারে.... আল্হাদে গদ গদ বুদ্ধজিবী সমাজ? নিজেদের অনেক জ্ঞানী ভাবেন তাই না। শোনেন ভাই! আগে নিজেকে মানবতার সেবায় নিয়োজিত করে মানুষ হওয়ার চেষ্টা করুন। তারপর বুদ্ধিজীবী না পরজীবী তা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ নির্ধারণ করবে। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের আগে দরকার ভাত, কাপড়, সম্পৃতি, থাকার জন্য ভাড়া করা নয় স্থায়ী নিজের ঘর, পড়ালেখা করা, স্রষ্টার এবাদাত করা তার অনেক পরে আসবে কবিতা, গল্প, ইন্টারনেট, টক-শো।
এতো যে টক-শো করেন তা ক’জন সাধারণ বাংলাদেশী দেখেন। আপনাদের টক-শো আপনার আত্নিয় বন্ধু বান্ধব রাই দেখেন। যেদিন সব মৌলিক অধীকার বাংলাদেশের জনগনকে ফিরিয়ে দিতে পারবো ঠিক ঐ দিন একজন বুদ্ধিজীবী নিজেকে ও নিজের চিন্তা চেতনাকে সফল ভাবে সাধারণ মানুষের হৃদয়ের মধ্যে আলপিনের মতো করে ঢুকাতে পারবেন।
বাংলাদেশের ইতিহাসে যেমন সমৃদ্ধি আছে ঠিক তেমন করেই আছে করুন কিছু ইতিহাস। সেই ইতিহাস অনেক বড় নির্মম। অনেক দুঃখের। ভারতের মতো একটি মাল্টিকালচারের দেশে যদি সরকারী চাকুরীর জন্য নিন্মতম বয়স ৪০ বছর হয় তাহলে বাংলাদেশে ৩০ বছর কেনো?
যেখানে বাংলাদেশের একটি সন্তানের প্রতিষ্ঠিত হতে হতে রিটায়ার্ডের বয়স পাড় হয়ে যায়। আর কিছু কিছু ছেলেপান রাজনীতি করে ২০বছরের মধ্যে কোটিপতি বনে যায়। সেই বাংলাদেশে কোনো বুদ্ধিজীবী নাই। যেদিন সব মানুষের মধ্যে মানবতাবোধ উদয় হবে ঠিক সেই সময় পৃথিবীতে বুদ্ধিজীবী জন্ম নিবে তার আগে না।
আমি আগে বলেছিলাম আজও বলছি আমার মা একজন ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের সময় শহীদ পিতার বড় মেয়ে। আমি চেয়েছি এবং চাই এই ১৯৭১ এর ঘাতকদের বিচার হোক। কিন্তু সে বিচার ব্যবস্থা হবে ন্যায় প্রতিষ্ঠার জন্য। অন্যায়ের জন্য না। আমরা বাংলাদেশী জনগন কাদের মোল্লার ফাঁসি নিশ্চিত করেছি শেখ হাসিনা না। যেদিন তারানকো সাহেব, মুন সাহেব রিকোয়েষ্ট করেছিলেন। বাংলাদেশের তরুন সদস্যরা সেই অন্যায় আবদারের কাছে মাথা নত করে নি।
বাংলাদেশের একজন চোরও বাংলাদেশের সন্তান। একজন বুদ্ধিজীবীও বাংলাদেশের সন্তান। তার অনেক অনেক পরে আসবে ক্লাসিফাইকেশন।
বাংলাদেশের প্রতিটা সাধারণ মানুষ আজ সরাসরি শেখ হাসিনার কাছে জানতে চায় কি দোষ করেছিলেন আমাদের এক বজ্রকন্ঠের বাংলাদেশী বির পুরুষ দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী? কিছুদিন মওদুদি আদর্শ নামক মানবতার পরিপন্থী একটি আদর্শ প্রচারের জন্য কাজ করেছিলেন তাইতো?
আমি দেলোয়ার হোসাইন সাইদীকে প্রাণের চেয়েও বেশী ভালোবাসী। তিনি বাংলাদেশের সন্তান। আজ এই দুর্দিনে তার ফাঁসী না বরং তার মতো একজন মেধাকে কিভাবে বাংলাদেশ সরকার নিরাপত্তা দেবে – তা ভেবে দেখুন?
আজকের যারা দেলোয়ার হোসেন সাইদী সাহেবের উপর ব্যাক্তিগত আক্রমন করে চলছেন। তারা কি বোঝেন না। বান্দরকে খাচায় আটকে রাখা যায়। বাঘকে না।
শুধু বাংলাদেশে না সারাবিশ্বে যদি একজন মুসলমান মানুষ ডা. জাকির নায়েকের সাথে চ্যালেঞ্জ করে মাহফিলে মানুষকে অংশগ্রহন করাতে পারে তিনি হলেন আমাদের বাংলাদেশের গর্বিত সন্তান দেলোয়ার হোসাইন সাইদী। বাংলাদেশের আবহমান কালের ঐতিহ্যের সাথে ওয়াজ মাহফিলের স্মৃতি বিজারিত আমার সোনার বাংলাদেশ। এই জনগনের চাকরের সাথে যদি কেউ পলিটিক্স করতে চান পলিটিক্স করতে আসুন। আসল বীরের মতো আসবেন ছাগলের মতো ম্যা ম্যা আওয়াজ করে না। কি ভেবেছেন বাংলাদেশের সাধারণ মানুষকে? বোকা-শয়তান-পাজি। আমি জনগণের চাকর হিসেবে আপনাদের গালি আপনাদের ফিরিয়ে দিলাম। ভালো করে খেয়ে নিন। পরে আর গালি খাওয়ারও ক্ষমতা থাকবে না। গালি খেতে না জানলে মানুষ হওয়া যায় না।
কাকে আপনারা থ্রেট দেন? জনগনের চকরকে? শুনুন আমি সব বাংলাদেশীর সমান অধীকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য নিজেকে সারাজীবন ধরে গড়ে তুলেছি। আমাকে হয়তো থ্রেট দিতে পারবেন কিন্তু নষ্ট করতে পারবেন না। আমনি অনেক আগেই নষ্ট হয়ে গিয়ে তারপর জীবন থেকে ভালোকে চিনতে শিখেছি। মা থাকতে মায়ের মর্জাদা বুঝেছি। আমার প্রেমিকাকে যদি কেউ এসিড মারে আমি তারপরও আমার প্রেমিকাকে গ্রহন করবো। আমার প্রেমকে কেউ কোনো দিন অসম্মান করতে পারবে না। কারন যে প্রেম দিতে জানে সে প্রেমের জন্য মরতেও জানে। অবুঝ মন গুলোকে বুঝমান করে তৈরী না করে আজ ১৩,১৪,১৫,১৬ বছরের বাচ্চারা প্রেমের নামে আত্নহত্যা করবে কেনো?
পরিবারের সদস্যদের মধ্যেই আদর্শের জন্ম দিতে পারেন না কিন্তু টকশোতে বসে কিকরে সাধারণ মানুষকে মানবতা শিখাবেন?
মানবতা কোনো ট্যাকনিক্যাল বিষয় না। যে কারিগরী বোর্ড নিয়েও আপনারা রাজনীতি করেছেন। আজ থেকে বাংলাদেশের সব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার সন্তানেরা গ্রাজুয়েশনের সম মর্জাদা পাবেন। ডিপ্লোমারা সংখ্যায় বেশী। বাংলাদেশে মুসলিম বেশী বলে মুসলি কানট্রি আর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার বেশী বলে তারা গ্রাজুয়েশনের সম মান। মানবতা কোনো কারিগরি বিদ্যা দিয়ে প্রতিষ্ঠিত করা য়ায় না। যন্ত্রের জন্য হলো আবিষ্কার। আর অনের যন্ত্রনাকে নিজের মনে করার নামই হলো মানবতা। আসুন আমরা আমাদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাই। প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ না করা পর্যন্ত এই চাকরের নির্দেশ মতো আপনারা কাজ করে যান।
কারা আজ বুদ্ধিজীবী সেজে বসে আছেন? আর জ্ঞানী হবার ভান করছেন। শোনেন সত্যিকারের জ্ঞানিরা কখনও ভান করেন না। তারা যা বলেন স্পষ্ট বলেন। তারা মিথ্যে বলতে জানেন না।
প্রেসিডেন্ট সাহেবকে আমি অনুরোধ করবো আপনি দেলোয়ার হোসেন সাইদী সহেবের জামিনের ব্যবস্থা করে দিন। এবং তা আজকের মধ্যেই। তারপর ওপেন মিডিয়ায় প্রমান হবে সাইদী কি আসোল যুদ্ধাপরাধী নাকি পলিটিক্সের স্বীকার?
ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুস কে যারা এমেরিকার চামচা ভাবেন তাদের আমি স্পষ্ট বলে দিচ্ছি ডক্টর মোহাম্মদ ইউনস একজন ভালো ও ত্যাগী মানুষ। তিনিও একজন বীর। বিশ্ব শুধু বীরদের দম্ভেই কাঁপে। ডক্টর ইউনুস কে এমেরিকা ভয় পায়। তাই তাকে এমেরিকানরা কংগ্রেসম্যান উপাধীতে ভুষিত করেছেন। এমেরিকানরা যাকে ভয় পায় তাকেই পুরষ্কিত করে কিনে নিতে চায়। যদি আদর্শ শেখার প্রয়োজন বোধ করেন তাহলে চায়না, মালায়েশিয়া, দক্ষিন করিয়ার দিক তাকান। দেখবেন কত ভদ্র। একজন রাজাপাকশের জন্ম হয়েছিলো বালেই এখন শ্রীলংকায় শান্তি প্রতিষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আমি শ্রীলংকার জনগনকে ধন্যবাদ জানাই তাদের এই ত্যাগী নেতাকে সমর্থন দেবার জন্য।
বাংলাদেশের মতো সম্পদ যদি শ্রীলংকায় থাকতো তাহলে শ্রীলংকা বিশ্বের প্রথম ১০টি দেশের মধ্যে থাকতো। ডক্টর ইউনুসরা কোনোদিনও অবসর নেয় না। আমি তার চরনে আমার মাথা রেখে মিনতী করছি আপনি আমাদের সম্পদ। আপনি বাংলাদেশের সম্পদ। আপনি আমাদের অর্থণীতিটাকে নিয়ে কাজ যখন শুরুই করেছেন শেষ পর্যন্ত করে যান। আপনি আসুন আমাদের সাথে এই শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে। আপনি যে বাংলাদেশের আইকন।
আমি শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি তাসলিমা নাসরিন কে। তাসলিমা আম্মু!!! আপনাকে আমি সেই ছোট বেলা থেকেই শ্রদ্ধা করি। কেনো জানেন?
বিশ্বে যদি একটি মেয়ে নারীদের কিছু কিছু অজানা অচেনা অধীকার আদায়ের জন্য সত্যিকারের চেষ্টা করে থাকেন তিনি হলেন আপনি। আমি আপনাকে শ্রদ্ধার চোখে দেখি বলেই আজ বলছি অন্য দেশে বাংলাদেশের মানুষ কেনো পরগাছা হয়ে বাস করবে? আপনাকে নিয়ে টানা হেচরা করলে আমার খুব কষ্ট লাগে। আপনিও হাজার অপরাধী হন তার পরও তো একজন মানুষ? মানুষ ভুল করে আল্লাকেও গালাগালি করে। এই গালাগালিকে গলাগলিতে রূপান্তর করতে না পারলে আখেরাতে আল্লাহ্’র আদালতে যখন আমাকে দাঁড়া করাবে কি জবাব দেবো? এই মূহুর্তে আমার মনে পড়ছে কাজী নজরুল ইসলামের মতো একজন মহামানব এর কথা। তিনি কেনো কবি বা জাতিয় হয়ে থাকবেন। তিনি বিশ্বের সর্বকালের সেরা দার্শনিক তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহের অবকাশ নেই। এতো ভাষা, এতো জল, এহো হাসি, এতো মিল, এত আনন্দ, এত মানবাতার জয়গান বিশ্বের আর কে দেখাতে পারবেন বলুন? আমি আমার গুরু নজরুলকে দিয়ে সবকিছু পেয়েছি। নজরুলের চাওয়ার মধ্যে কোনো ভুল ছিলো না। আজ বাংলাদেশে লক্ষ কোটি নজরুল লুকিয়ে লুকিয়ে তার প্রিয়া হারা ব্যাথা, বাঁধন হারার ব্যাথা, অবমাননার লাঞ্চনা, বাবা ছেলের আদর্শকে চিনতে না পারা, ছেলে বাবার আদর্শকে চিনতে না পারা। সব কিছুর সমাধান ঐ নজরুল নামের মহাশক্তি অনেক আগেই দিয়ে গেছে। আর এই শক্তি নজরুল অর্জন করেছিলেন মুসলিম সমাজ থেকেই। মুসলিম আদর্শের অগ্নিপুরুষ নজরুল। একজন নজরুল কোনো দিনও নিজেকে শিয়া, সুন্নি. শরিয়ত, মারেফত, তরিকতের মধ্যে নিজেকে আবদ্ধ রাখতে জানতেন না।
যে সত্যকে তার নিজের জীবন দিয়ে উপলব্ধী করতে পারে তার সেই মানুষটিই বীর সন্তান। আজ যদি আপনারা আমাকে পাগল, ছাগল, চোর, গুন্ডা, বদমাস, দালালা, জামাত, শিবির, আওয়ামী লিগ, বিএনপি, জেপি যা খুশি তা বলতে পারবেন। কিন্তু একবার চিন্তা করে দেখুন ঐ সবকিছুর মধ্যেও যে আল্লাহ আছেন। মানুষই ভুল করে। মানুষই তার খেসারত দেয়। আমি বাংলাদেশে জন্মেছি বলেই শুধু বাংলাদেশের সন্তান নই। আমি বিশ্বমায়ের সন্তান। আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই একদিন দেখবেন যে আফ্রিকানদের অধীকার বাংলাদেশী, ভারতীয়, চাইনিজরা এনে দিবে।
এমেরিকা কাজ না দিলে কি বাংলাদেশের গার্মেন্ট চলবে না। এই কথা যারা বলেন তাদের ঈমান নেই। যাদের ঈমান আছে তারা জানেন একমাত্র রিজিকদাতা আল্লাহ্। কোনো এমেরিকান আমাদের রিজিক দিতে পারবে না।
শেখ হাসিনা যতবার দেলোয়ার হোসাইন সাইদীকে গালাগালি করেছে। অপমান করেছেন। লঞ্চনা করেছেন। অন্যায় করেছেন। তার বিচার ও একদিন না একদিন হবে।
আমি আপনাদের আবারও আমার এই চাকরতন্ত্রের সাথে সংপৃক্ত হতে বলছি।
এই মুহুর্তে শেখ হাসিনার পদত্যাগ সবার আগে দরকার। সময় খুব কম। মনে রাখতে হবে শেখ হসিনা পদত্যাগ না করা পর্যন্ত এই শান্তি রক্ষার লড়াই চলবে। এই লড়াই হল গড়ার উদ্দ্যেশে। ভাঙার উদ্দেশ্যে না।
শেখ হাসিনা পদত্যাগের সাথে সাথেই স্থানিয় সরকার বাতিল বলে গণ্য করতে হবে। তারপর স্থানীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশে কোনো উপজেলা ব্যবস্থা থাকবে না। এতে করে একজন উপজেলার চেয়ামান হন কিন্তু কোনো কাজ হয় না। তাই আমার পরবর্তি লেখা হবে স্থানিয় সরকার ব্যবস্থা নিয়ে।
আপনারা এই জনগনের চাকরকে বিশ্বাস করুন। দেখবেন বাংলাদেশ এগিয়ে যাবেই। আমাদের মেধা আছে, শক্তি আছে, সহোস আছে, সুন্দর একটি শিল্প ও সাংস্কৃতি আছে। আমাদের এই নিরিহ মানুষকে আল্লাহ রক্ষা করবেন। আল্লার প্রতি ইমান আনুন দেখবেন সব কিছু আল্লাহ করে দেখান। আল্লাহ্ র উপর আস্তা না রাখলে সে তো মোসলমান না।
বাংলাদেশের জনগনের চাকর
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্
০১৭১৭০৪৪৯১৯
০১৯১৯০৪৪৯১৯
০১৬১৬০৪৪৯১৯
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩২
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: কোন নম্বরে একটু জানালে উপকৃত হবো।
আমার নম্বর হল ০১৭১৭০৪৪৯১৯, ০১৮১৯১০৬৪০৭ এই দুইটাই এজেন্ট নম্বর।
আপনি সিওর টাকা পাঠিয়েছেন? আমি আপনাকে যদি বিশ্বাস করি তাহলে আপনি ভুল করে ভুল নম্বরে টাকা পাঠিয়েছেন। আবার এমনও হতে পারে যে দোকান দিয়ে পাঠিয়েছেন সেখানে গিয়ে ট্রেক্স আইডি মিলিয়ে কাস্টমার কেয়ারে ফোন দিয়ে দেখতে পারেন।
আমার কেনো জানি মনে হচ্ছে আপনি মিথ্যে বলেছেন। এজেন্ট নম্বরে টাকা পাঠাতে হলে চার্জ এমনিতেই কেটে নেয়। আমি সিওর আপনি আপনার নিজের নম্বর দিয়ে নয় হয়তো বিকাশের দোকানে গিয়েছেন।
যদি মিথ্যে বলে থাকেন তাহলে তা স্বীকার করুন। মিথ্যাকে অস্বীকার করার নাম জীবন।
ঐ দিন আমি কমেন্ট মুছে দিয়েছিলাম কারণ এখন আমার প্রতিটা সেকেন্ড অনেক মূল্যবান।
২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৬
মেনন আহমেদ বলেছেন: আমি আপনার সাথে থাকতে চাই,নেবেন আমাকে???
এ দেশকে নতুন করে স্বাধীন করতে আবার কিছু তাজা প্রান লাগবে,আমাদের মতো দু একজন আসতে আসতে অনেকে আসবে হয়তো একদিন।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৭
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আপনারা জেগে ওঠা মানেই আমার জেগে ওঠা। আত্নবিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে চলুন এই চাকর আপনাদের সেবা করে যাবে।
৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৬
মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: @মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ ঐ দিন আমি কমেন্ট মুছে দিয়েছিলাম কারণ এখন আমার প্রতিটা সেকেন্ড অনেক মূল্যবান।
ধুর মিয়া!~!!!!!!!!!!!!!!! আপনার যখন সময় নাই ত এখানে বাল ফেলতে পোস্ট দিয়েছেন।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৪
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আমাকে ভুল বুঝবেন না। জিবনের প্রতিটি মূহুর্তই মহাদামি।
জীবনে এমন কিছু সময় আসে যখন একটি মিটিং করার কারনেও অনেক ক্ষতি হয়ে যায়। কিন্তি মিটিং টি করার মতো সময় অবশ্যই আসবে।
আগে আমার সাথে যোগ দিন। তারপর আলোচনা। একটি সাধারণ মানুষের জীবনও অনেক দামি। একটি সাধারন পরিবার থেকে মানবতা রক্ষার চাকর আসতে পারে। আবার সম্রাজ্রবাদী ও রাজপুত্রর কারণেও লক্ষ লক্ষ মানুষ মরতে পারে।
প্লিজ আমাকে ভুল বুঝবেন না।
৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩
মেনন আহমেদ বলেছেন: আমি বুঝলাম না যে আপনার সাথে সম্পৃক্ত হবো কিভাবে?
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৭
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আমার নির্দেশ মতো শান্তিপূর্ন অবস্থান নিন। কোনো প্রকার হানাহানি হবে না।
৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২৬
মেনন আহমেদ বলেছেন: আপনি কোথায় অবস্থান নেওয়ার কথা বলছেন???
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৯
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: শহিদ মিনারে
৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৪
মেনন আহমেদ বলেছেন: সত্যি এবার খুব আজব লাগলো আপনার কথা।
৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২৩
অপ্রচলিত বলেছেন: অগ্নি সারথি বলেছেন: বাইজান, গতদিন আফনের চাওয়ার পর ১০০০০ ট্যাকা বিকাশ করেচিলাম, চার্জ ছাড়া। পাইছেন কিনা এইডার উত্তর না দিয়া কমেন্ট মুইছ্যালাইছিলেন ক্যান ঝাতি জানতে চায়?
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৫২
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: ভাই!!!
আমি টাকার সমস্যায় আছি।
১০০০০ কেনো ১টি টাকাও কেউ দেয়নি।
আমি আপনাদের ভিতরেই সত্য হয়ে আছি। সেই সত্যকে আগলে রেখে শহিদ মিনারে অবস্থান নিন। শহিদ মিনার শহিদদের ত্যাগের প্রতিক। এত দিনের, এত রক্তের, এত কষ্টের, এতো আনন্দের ত্যাগকে কেউ অস্বীকার করতে পারবে না।
আমি কোনো টাকা পাইনি। কিন্তু আপনাদের ভালোবাসা চাচ্ছি। উনি হয়তোবা ১০০০০টাকার মিথ্যে দিয়ে নিজের সাথে প্রতারণা করেছেন। তাই বলে আমি সত্যের বাণী বন্ধ করবো কেনো?
স্রষ্টা আমার জীবন থেকে আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছে। তিনি আমার একবেলা রিজকও বন্ধ করেন নি। বিশ্বাস করুন আমার যদি দোকান ভাড়া আর ওদের টাকাদেবার মতো টাকাটা এই মূহুর্তে হাতে থাকতো টেনশন একটু কম হতো।
মনে রাখবেন আমি টেনশন দিতে এই ধুলির ধরায় আসি নি। আমি আমার ভালোবাসা ও ত্যাগ দিয়ে যদি একটি মানুষের মন থেকে এক টুকরো আনন্দ বের করতে পারতাম তাহলেও এই অতৃপ্ত আত্মাটি তৃপ্ত হতো।
আজ খুব বেশী মনে পড়ছে আমার প্রাণের মধ্যে বহমান নজরুল কে। তিনি তো কোনোদিন হাল ছাড়েন নি। একটি সিনেমার মিউজিক ডিরেকশন দিয়ে নজরুল অনেক গুলো টাকা আদায় করতে পারেন নি। সেই টাকাটা যদি তিনি পেতেন তাহলে হয়তো প্রমিলার চিকিৎসাটা আরও ভালো হতো। বুলবুলরা যে জন্মায় মৃত্যুর জন্য। যদি পারেন একটি টোকাইর হাতে দশটি টাকা দিয়ে বলবেন- বাবা তুই তো আমাদেরই সন্তান। তুই আসল বাংলাদেশী। যেদিন তোকে আমরা আর রাস্তা থেকে উঠিয়ে ভালো মতো গোসল করিয়ে, গায়ে লোশন মাখিয়ে। সুন্দর একটি লাল রঙের জ্যাকেট গায়ে পড়িয়ে বুকে চেপে বলতে পারবো।
তোর মধ্য থেকে আসবে বাংলার মাইকেল জ্যাকশন।
আর সেই সন্তানটিই হয়তো শিক্ষা নেবে "ব্লাক এন্ড হোয়াইট" মিউজিক ভিডিওটি থেকে। আপনি আমার সাথে থাকুন মালিক।
৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০৭
অপ্রচলিত বলেছেন: ভাই দয়া করে চাকর মালিক এইসব সম্বোধন করা ছাড়ুন। না হয় বুঝলাম আপনি আর্থিক সমস্যায় আছেন। ভালো কথা। তো ব্লগে এসব আজাইরা ছাইপাঁশ না লিখে নিজের শ্রম আর মেধা বিনিয়োগ করে তা দূর করার চেষ্টা করুন। এসব লিখে তো আপনার আর্থিক দুর্দশা দূর করতে পারবেন না। আপনার ভাগ্য আপনারই হাতে।
আর ব্লগে এভাবে ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে আর্থিক সাহায্য চাইলে কেউ ভালো চোখে নিবে না। আমি আপনার কিছু পোস্ট পড়ে যেটা বুঝলাম, আপনার মানসিক সমস্যা আছে। অতিসত্বর কোন মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞর কাছে গিয়ে সুচিকিৎসা নিন। একজন হিতৈষী হিসেবে বলছি।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা আর ভালো থাকুন সর্বদা।।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৮
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আমার জন্য আপনার যে মায়া আছে এটাই যথেষ্ট বিনয়।
যাদের মায়া থাকে তাদের মায়া থাকে না।
"কমলা, বগলা বলো ভুবনেশ্বরী বলো
যে নামেই ডাকো মা কে সে আমার মা"
হিন্দুদের কালি দেবীর অনেক গুলো নাম তার মধ্যে একটি নাম কি জানেন?
মহামায়া
আমার জন্মভুমির মাটির চেয়ে টাকা দামি না। আগে মাটি বাঁজবে, মানুষ বাঁচবে তার অনেক অনেক পর সুন্দর একটি ফুলের মধ্যে আমাকে পাবেন।
আমি আপনার চাকর
সবার চাকর
চাকরেরও চাকর
এতো ছোট মাপের চাকর যে অনুবিক্ষন যন্ত্র দিয়েও দেখা যায় না।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৩
অগ্নি সারথি বলেছেন: বাইজান, গতদিন আফনের চাওয়ার পর ১০০০০ ট্যাকা বিকাশ করেচিলাম, চার্জ ছাড়া। পাইছেন কিনা এইডার উত্তর না দিয়া কমেন্ট মুইছ্যালাইছিলেন ক্যান ঝাতি জানতে চায়?