নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ না করা পর্যন্ত সরকারী সম্পদ রক্ষা করে শান্তিপুর্ন অবস্থান অব্যাহত রাখুন।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৫

জয় বাংলাদেশ জয় মুক্তিযুদ্ধ



বাংলাদেশবাসীর উদ্দেশ্যে ভাষন

সুপ্রিয় বাংলাদেশবাসী,

আসসালামু আলাইকুম।



বাংলাদেশের দুর্ণীতি ও জঙ্গীবাদীর বীজ নির্মূল করার কথা মিডিয়ায় ইদানিং আলোচিত হচ্ছে। কিন্তু কেউ সঠিক সমাধান দিচ্ছেন না কেনো?



আমি, আপনি, আমরা মিলেই আমাদের এই চির সুন্দর বাংলাদেশ। আমি ভালো হলে আপনিও ভালো হতে বাধ্য, আর দু’জন একসাথে ভালো হলে সবাই ভালো হবে। আজ পর্যন্ত কোনো রক্তপাতের ফলাফল ভালো হয় নি।



আলেকজান্ডার দ্যা গ্রেটের উত্তরসুরী এরিস্টেটল, প্লেটো, সক্রেটিস তারা সবাই জ্ঞানী ও সত্যদ্রষ্টা ছিলেন তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহের অবকাশ নেই। তাহলে আলেকজান্ডার দার্শনিন না হয়ে বীর হলেন কেনো?



কারণ আলেকজান্ডার যে শান্তি চেয়েছিলেন! অনেকের হয়তো আমার এই কথাটিকে বিশ্বাস করতে কষ্ট হবে। তারপরও বলছি যে আমি মিথ্যে বলছি না। দেখুন আলেকজান্ডার দ্যা গ্রেট মাত্র ৩৩ বছর জিবীত ছিলেন। আমরা আলেকজান্ডার দ্যা গ্রেট কে অনেক বেশী আগ্রাসী টাইপের একজন মানুষ রূপে কল্পনা করি। কিন্তু আলেকজান্ডার দ্যা গ্রেট ছিলেন প্রচন্ড ভালো একজন পলিটিশিয়ান। তিনি তার জীবনের বেশীরভাগ যুদ্ধই জয় করেছেন ভয় ও রটনার আশ্রয় নিয়ে। আমি শিওর পারস্যের সাথে যুদ্ধ করলে আলেকজান্ডার দ্যা গ্রেট হারতেন। কিন্তু আলেকজান্ডারের মাথায় তার গুরুদের শিক্ষা ছিলো। তিনি যদি এতো অল্প বয়সে মারা না যেতেন তাহলে হয়তো আজকের এই সভ্যতা আরো অনেক বেশী এগোতে পারতো। চিন্তা করে দেখুর পিথাগোরাস সংখ্যার পুজারী ছিলেন। তাদের একটা আলাদা টাইপের ধর্মবিশ্বাস ছিলো। যার মধ্যে প্রধান চেতনা ছিলো ম্যাথমেটিকস।

গ্রীক পুরানের দেবীদের নামগুলো অনেক সুন্দর। আমার প্রিয়তমাকে আমি গ্রীক দেবীদের মতো দেখি। আমার মুন যে যে চমৎকার এক দেবী। মুনের মনের মন্দিরে একটি সুন্দর জায়গায় পবিত্র একটি স্থান আছে। সেখানে আমি ও হৃদয়ের মন্দিরে থেকে মূরতীকে ফুল দেই। কিন্তু মজার ব্যাপার কি জানেন। এ দেবী মাটির তৈরী না। এ দেবী তৈরী সুন্দর এক আলো দিয়ে। আর সেই আলোই হলো সত্যের প্রকাশ।



যখন একটি অন্ধকার রুমে আলো প্রবেশ করে তখন ঘর ঘকমক করে ওঠে। ঠিক তেমনি করে নিজের মেধাকে যত ব্যবহার করবেন ততো বাড়বে। নতুন নতুন ফোকাস করতে না জানলে সে যে মহাকালের স্বাক্ষী হতে পারে না।



আজ আমার জীবনে অভাব এসেছে স্বভাবের কারণে। দেখুন আমি যদি এই সময় ব্যবসার দিকে মন দিতাম আমার টাকার সমস্যা কেটে যেতো। কিন্তু মনে এক দীর্ঘমেয়াদী রোগ ও অপরাধবোধ কাজ করতো। আর তা হলো নিজেকে সঠিক সময়ে সঠিক ভাবে তুলে ধরতে না পাড়া।



ছোটবেলায় যখন একজন মানুষ নিজেকে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা অন্য কোনো পেশা বেছে নিতে চায়। আমি সেই ছোট্টবেলায় নিজেকে একজন বাংলাদেশের সন্তান হিসেবে ভেবেছি। আমি মধুসুধনের মায়ার কাছে বন্দি হয়েছিলাম। মাইকেল মধুসুধন দত্তের জীবনটা অনেক মজার। যে মায়ায় তিনি বহুকাল নষ্ট করলেন তা যে এক মিথ্যে সাংস্কৃতি তা তিনি একটু দেরীতে বুঝতে পারেন। তার আত্নবিশ্বাস ছিলো প্রবল। কিন্ত তিনি নিজেকে প্রকাশ করেছিলেন বেঠিক সময়। যখন আমাদের সমাজ ব্যবস্থাটা শুধুই ইংরেজ সৃষ্ট কিছু ধর্মের নামে কুসংস্কারের কাছে বন্দি। মাইকেন মধুসুধন তার শেষ জীবনে খুব কষ্ট নিয়ে মরেছেন। এটা ঠিক না। তিনি জানতেন এই বাংলাদেশী মানুষ তাকে ঠিকই চিনে নিবেন। আর যখন জেনেছেন তখন যে আত্মহত্যা ছাড়া তার কোনো উপায় ছিলো না। তিনি অনেক নির্জাতিত হয়েছিলেন। তার নামের টাইটেলের আগে যে মাইকেল ছিলো তা তিনি লাথি দিয়ে শ্রী লাগাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু কুসংস্কারে ভরা সমাজ। ও ইংরেজদের দালাল পিতার কারনে তিনি আর সাধারণ মানুষের কাতারে নিজেকে নিয়ে আসতে পারেন নি। তার সাথে আমার একটা বড় মিল কি জানেন? আমাদের দুজনেরই হাত বড়। পকেটে টাকা রাখতে ইচ্ছে করে না। কিন্তু একটু সামান্য আয়েশ করতে ভালোলাগে। মাইকেল আর নজরুল দু’জনেই কারও কাছে কিছু চায়নি। তারা অনেক লাজুক ছিলেন। দেখুন স্রষ্টার কি খেলা? যারা দিতে জানেন তা শুধু দিয়েই যায়।



“যে দেশে গুণীর সমাদর নেই

সেই দেশে গুনি জন্মাতে পারে না”

এই বানীটি ডক্টর মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ নিজ থেকে বলেছিলো কিনা আমি জানি না। তবে আমার দৃঢ় বিশ্বাস ডক্টর মোহাম্মদ শহিদুল্লাহর মতো একজন ট্যালেন্ট মানুষ এই কথা হয়তো কোনো সভাসমাবেশ বা বক্তৃতায় বলতে পারেন কিন্তু বাণী আকারে প্রকাশ ও প্রচারের জন্য না। বৃটিশরা এই কথাটিকে বেশী করে রটাতে সাহায্য করেছে। কারণ আমাদের দেশে যাতে গুণী জন্মাতে না পারেন। ব্রিটিশরা মেধাকে খুব বেশী ভয় পায়। তাই তারা মেধা কিনতে চায়। তারা জানে না যারা সত্যিকারের মেধাবী তারা কোনোদিনও কারও দাস হয়ে থাকতে পারে না।



আমাদের পরম ভাগ্য আমাদের পিছনে ছায়ার মতো দুজন মানুষ আছেন তারা হলেন রবীন্দ্রনাথ আর নজরুল ইসলাম। এরই ধারাবাহিকতায় একজন সুবাস চন্দ্র এসেছিলেন। আর এই বাংলাদেশ বিশ্বের সেরা রাষ্ট্র না হওয়া পর্যন্ত এই ধারাবাহিকতা থাকবেই। যারা রক্তপাতের বিপক্ষে তারাই চিরকাল অমর হয়ে যায়।



আচ্ছা আপনাদের সাথে যদি আমি কখনও পরামর্শ করতে চাই যে, “ইসলামী ছাত্রশিবির” একটি জঙ্গী সংগঠন আমি তা জানি ও মানি। কিন্তু এই ইসলামী ছাত্র শিবির বা জামায়াত ইসলামকে বাদ না দিয়েও কিন্তু আমাদের সমাজটাকে সুন্দর করা সম্ভব। যেমন ধরুন আজ যারা উঠতি বয়সের ছেলেপান। তাদের রুটিন ওয়ার্ক ও আউট স্টাডি এর খুব অভাব।

তাদের যদি ঐ শিবিরের মধ্যে এনেই পূর্নবাসন করা যায়। যেমন ধরুন নামাজের জন্য বাংলাদেশে আসরের নামাজের একটি বিরতি সরকারী ভাবে দেয়া গেলে কেমন হয়?

আবার বাংলাদেশ থেকে মুসলিম এইড, ইউএস এইড সহ জামাতের সরাসরি যোগানদাতা সংস্থার টাকা গুলো আটকে রেখে যদি বাংলাদেশ থেকে মৌদুদী বা বৃটিশ টেরারিজম পলিসি দুর করে দেয়া যায় তাহলে কেমন হয়?



আজ যারা চাঁদাবাজি করেন কাল তারা আবার মোবাইলে বা ট্যাবে বা ল্যাপটপের মাধ্যমে নিজেদের মেধাকে বিকাশিত করার সুযোগ পাবে। আবার রুটিন করে কোরআনের আসল অর্থ বুঝে শুনে পাঠ করতেও পারবে। আবার নামাজের টাইমে নামাজ পরবে।

শুক্রবারের জুমায় আর কোনোদিন কোনো খতিব চাঁদা চাঁইবে না। সুন্দর ও রুচিশীল মানুষগুলো বাংলাদেশের সব মসজিদে নামাজ পড়াবে। তাতে করে মুক্তবুদ্ধির উদয় হবে। বাংলাদেশের বিশাল একটা সমাজ ভীখারী। এর কারন সবাই জানেন কিন্তু প্রতিকারের উদ্দ্যোগ নেন না কেনো?



মসজিদ কমিটি নামের কিছু থাকবে না। এই কমিটির সভাপতি যারা হন তাদের বেশীরভাগ মানুষই দুষ্টু বুদ্ধির। চুরি-চামারীতে অভ্যস্ত। খতিবদের নিয়মিত চাকুরী হারানোর সংঙ্কায় থাকতে হয়। এ কেমন কথা?



যেমন ধরুন ইসলামী ফাউন্ডেশন ছিলো বাংলাদেশের জঙ্গী উত্থানের প্রথম বড় হাতিয়ার। বৃটিশরা যা করে তা একটা নির্দিষ্ট সীমারেখা থাকে। সেই সীমায় আঘাত করতে পারলেই বৃটিশরা কাবু হয়ে যায়।



আমার কথা হলো আমার শত্রুর কাছ থেকেও আমি অনেক কিছু পেতে পারি আর তা হলো ভালো একটি আইডিয়া। আমরা সমস্যাকে নিয়ে ঘাটতে ঘাটতে আরো বেশী সমস্যা তৈরী করে ফেলী। যদি ঐ ঘাটার পিছনে সময় পাড় না করে প্রথমেই সমস্যাটি হাত থেকে ছুড়ে ফেলে দিতাম তাহলে কিন্তু আর ঘাটা লাগতো না।



যেমন ধরুন হুমায়ূন আহমেদ। তার সহজ কথায় মানুষ ব্যাকুল চিত্তে আকৃষ্ট থাকে। এটা একটা গুন। এই গুনকে নিজ থেকে অর্জন করে নিতে হয়। একজন হুমায়ূন আহমেদ দুঃসময়ে জন্ম নেয় এবং সারা জীবন অমর হয়ে থাকেন। কিন্তু একজন জাফর ইকবাল দুঃসময়ে জন্ম নেন কিন্তু চিরকাল অমর হয়ে ওঠার সুযোগ কাজে লাগাচ্ছেন না। হুমায়ূন আহমেদ সহোসী আর ডক্টর জাফর ইকবাল কাপুরুষ। তিনি তার জীবনের অনে দায়িত্ব ঠিক ভাবে পালন করতে পারেন নি। কেনো পারেন নি তা আমি জানতে চাই না। কারন এ বিষয়ে আমার আগ্রহ নেই। কিন্তু হুমায়ূন আহমেদ রহস্যমুক্ত ছিলেন বলেই রহস্যকে সবার সামনে তুলে ধরতে জানতেন। হুমায়ূন আহমেদ যদি বাংলাদেশের রাষ্ট্রনায়ক হতেন তাহলে তিনি বাংলাদেশকে অনেক উন্নত দেশ হিসেবে বিশ্বের বুকে তুলে ধরতে পারতেন। হুমায়ূন আহমেদ যে প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে থার্ড ওয়াল্ড এর কোনো রাস্ট্রপতি বা প্রধানমন্ত্রী হতে হয়। সে প্রক্রিয়াটা তার নীতি বিবর্জিত ছিলো। আমি হুমায়ূন আহমেদ এর প্রতিটি কথার সাথে একমত। জীবনে যদি দুঃসময় না আসে তাহলে সুসময় আসে না।

আমার গুরু নজরুলের একটি গান খুব করে মনে পড়ছে-

“চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়,

আজকে যে রাজাধীরাজ কালকে ভিক্ষা চায়।

অবতার শ্রীরাম চন্দ্র যে জানকির পতি,

তার হলো বনবাস,

রাবন করে দূর্গতি,

আগুনেও পুরিলোনা ললাটের লিখন হায়।



“চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়,

আজকে যে রাজাধীরাজ কালকে ভিক্ষা চায়।

মহারাজ হরিশ চন্দ্র রাজ্যদান করে শেষ

শ্মসানও রাখিলোনা লোভিলো চন্ডাল বেশ।

বিষ্ণ বুকে চরন চিহ্ন যদুপতি যার সহায়।।



........................................................... পৃথিবীতে এই একটি মাত্র গান আছে যে গানটি বুঝতে হলে তিনটি বড় বড় বই পড়তে হবে। তার মধ্যে একটি হলো রামায়ন। কিন্তু মজার ব্যাপার কি জানেন এই গানটির ৩টি অন্তরা ঐ তিনটা বইয়ের পুরো কাহিনীকে প্রকাশ করে। আর ৩টি কথার মূলবাণী হলো গানের স্থায়ী

“চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়,

আজকে যে রাজাধীরাজ কালকে ভিক্ষা চায়।”

নজরুল ইসলাম যদি ঐ বই ৩ টি না পড়তেন বা জানতেন বা বুঝতেন তাহলে কোনোদিনই এমন একটি গান লেখা কারও পক্ষেই সম্ভব না। আল্লাহ্ সেখানেই প্রকাশ পায় যেখানে মানুষের চেষ্টা থাকে। আল্লাহ্ কে যারা যুত্তি ও আমলের মধ্য খোঁজেন। তাদের প্রতি এই চাকর বিনীত চিত্তে আবেদন জানাচ্ছে আপনারা একবার ভেবে দেখবেন “ঈমান আগে না আমল আগে”

দেখবেন সব প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।



আপনারা আপনাদের শান্তিপূর্ণ অবস্থান নেয়া থেকে নড়বেন না। আসুন আমরা সবাই মিলে এই জালিম প্রধানমন্ত্রীর হাত থেকে বাংলাদেশের নিরীহ, অসহায়, কিন্তু অনেক ভালো মনের মানুষ গুলোকে রক্ষা করি। আল্লাহ আমাদের রাষ্ট্রিয় সম্পদ রক্ষা করে এই শান্তিপূর্ণ অবস্থানকে বাস্তবায়িত করবেন।



বাংলাদেশের জনগনের চাকর

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

০১৭১৭০৪৪৯১৯

০১৯১৯০৪৪৯১৯

০১৬১৬০৪৪৯১৯

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১২

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: আপনার নিজস্ব(মাথার) CPU ও RAM আপগ্রেইড করা দরকার।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৪

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আগে একবার জবাব লিখেছিলাম। নেটে ডিস্ট্রাবের কারনে সব চলে গেছে।
তাই এবার সংক্ষিপ্ত ভাবে বলছিঃ
ধারাবাহিক নাটক দেখতে অনেকগুলো দিন লাগে। মনে করুন একজন মানুষ অসুস্থ, তার রোগ ধীরে ধীরে সংক্রোমন হচ্ছে। যা তাকে অনেক দিন ভোগাবে। তখন কি করা উচিৎ?

একটি সুন্দর হাসির নাটক দেখাতে হবে। কিন্তু আপনি যদি হাসির নাটক নাম দিয়ে নাটকটি প্রচার করেন। তাহলেই যে দর্শক হাসবে এমন কোনো কথা নেই।

হাসির নাটক রচনা যিনি করেন তিনি হাসি-কান্নার ঊর্ধে। হাসতে হাসতে হাসির নাটক রচনা করা যায় না।

নিজের উপর নিজে বিশ্বাস নিয়ে আসুন দেখবেন আমার বিশ্বাস আর আপনার বিশ্বাস এক।

২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩০

মহাজাগতিক বলেছেন: গাঁজার পুরিয়ার দাম দশ টাকা। ব্লগ আরও সস্তা। সেজন্যই কি শেষ পর্যন্ত ব্লগকেই বেছে নিলেন? ?!!???!!!!

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৯

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: একটা মজার ব্যাপার জানেন, বারাক ওবামা সাহেব এক সময় গাঁজা খেতেন। তা তিনি ইউএসএ এর মিডিয়ায় প্রকাশ করেছেন।

আমি প্রচুর সিগারেট খাই। গাঁজা খেয়েছি অনেক আগে। আর কোনো দিন খাব কিনা সন্দেহ আছে।

তবে একটা ব্যাপার কি জানেন গাঁজা কিন্তু একটি একক/মৌলিক নেশা জাতীয় দ্রব্য। গাঁজাকে রূপান্তর করে অন্য কোনো মাদক বানানো যায় না। কিন্তু আফিম বেইজড ও এ্যালকো বেইজড ড্রাগ অনেক বেশী। আমরা কিন্তু বাংলাদেশে বারের ব্যবস্থা করতে পারি তাতে অর্থনীতিক ভাবে দেশ লাভভান হবে।

৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৫

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: একটা মজার ব্যাপার জানেন, বারাক ওবামা সাহেব এক সময় গাঁজা খেতেন। তা তিনি ইউএসএ এর মিডিয়ায় প্রকাশ করেছেন।

আমি প্রচুর সিগারেট খাই। গাঁজা খেয়েছি অনেক আগে। আর কোনো দিন খাব কিনা সন্দেহ আছে।

তবে একটা ব্যাপার কি জানেন গাঁজা কিন্তু একটি একক/মৌলিক নেশা জাতীয় দ্রব্য। গাঁজাকে রূপান্তর করে অন্য কোনো মাদক বানানো যায় না। কিন্তু আফিম বেইজড ও এ্যালকো বেইজড ড্রাগ অনেক বেশী। আমরা কিন্তু বাংলাদেশে বারের ব্যবস্থা করতে পারি তাতে অর্থনীতিক ভাবে দেশ লাভভান হবে।

গাঁজার একটি ওয়েবসাইট আছে। ঘুরে আসুন একবার চমৎকার ডিজাইন। আমি ঐ ওয়েব সাইটি প্রথম দেখি ২০০১ইং সালে।

দয়া করে আমাকে ভুল বুঝবেন না। কঠিন সমস্যার সমাধান সহজ হয়। অনেক বড় অংকের রেজাল্ট কিন্তু ১ হতে পারে। সংহতি প্রকাশ করুন। দেখবেন সুন্দন একটি বাংলাদেশ উপহার দেবো। আর সেই সুন্দর বাংলাদেশে বিদেশীরা গাঁজা খেতে আসবে।

৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২০

অপ্রচলিত বলেছেন: আপনার সমস্যাটা কি বলেন তো?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.