নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ ছাড়া শহিদ মিনার ছাড়বো না।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২০

জয় বাংলাদেশ জয় মুক্তিযুদ্ধ



সুপ্রিয় বাংলাদেশবাসী,



আসসালামু আলাইকুম।



এখন পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী চাকরের ভাষা বুঝতে পারেন নি।



বংলাদেশের সাধারণ মানুষ তার এই চাকরের মাধ্যমে কিছু বক্তব্য পেশ করেছেন বলে গুরুত্ব সহকারে গ্রহন করতে হবে। আমার নেত্রীত্রে এবং শান্তিপূর্ণ ভাবে সরকারী সম্পদের কোন প্রকার ক্ষয় ক্ষতি না করে বাংলাদেশের ত্যাগী মুক্তিযোদ্ধাদের আদর্শ, চেতনা, আশা ও স্বপ্নের কাছে নিজের বিবেককে সপে দিয়ে সকল বীর শহিদ, শহিদ পরিবার, যুদ্ধাহত, মুক্তিযুদ্ধে সেবাকারী ও অমর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এই আন্দোলন প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ না করা পর্যন্ত চলবে।



প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ না করা পর্যন্ত কোনো বাংলাদেশী চেতনায় বিশ্বাসী মানুষ আমার নির্দেশ মতো শহিদ মিনারে অবস্থান অব্যহত রাখবেন।



আমরা শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য লড়ছি। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে এই একবার বাংলাদেশী মানুষের সামনে সব ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে বাংলাদেশকে উন্নতির চরম শিখরে তুলে নিয়ে যাবার তিব্র আক্খাক্ষার বাস্তবায়নের সময় ও সুযোগ এসেছে।



এখানে আমরা সবাই মিলিত প্রচেষ্টা করবো যে জনগন চাকরতন্ত্র চায় নাকি গণতন্ত্র চায়।



আগে যেগুলোকে দাবি বলা হতো এখন তা অধিকারে পরিনত হয়েছে। বাংলাদেশ এখন যথেষ্ঠ প্রাপ্ত বয়স্ক হয়েও ৪৩ বছরের জনম দুঃখী মায়ের মতো দুঃখ ও সন্তান হারানোর শোকে ব্যাকুল হয়ে পরেছে। আজ আমাদের বাংলাদেশ নামক মা কে গোলামী থেকে মুক্ত করার উদ্দেশ্য দল, মত, পেশা, ধর্মিয় ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে সবাই ঐক্যবদ্ধ ভাবে বলে উঠুন



আগামীকালের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হবে। এটাই এখন একমাত্র বাংলাদেশের জনগনকে শয়তানের হাত থেকে বাঁচানোর উপায়।





এই সবগুলো দাবি মহামান্য রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে বাস্তবায়ন করার উদ্দেশ্যে আল্লাহ্'র উপর পূর্ণ বিশ্বাস ও ভরসা রেখে বাংলাদেশের জনগনের মনের ব্যকুলচিত্তের আশা আকাংঙ্খা ব্যক্ত করছি।



১। চিরদিনের জন্য হরতাল, অবরোধ, বন্ধ করতে হবে। রাষ্ট্রিয় সম্পদ রক্ষা করে ভদ্রতা বজায় রেখে সর্বপ্রকার সভা সমাবেশ করা যাবে।



২। প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগের সাথে সাথে দেশের সবগুলো স্থানীয় সরকার নির্বাচন বাতিল বলে গণ্য হবে।



৩। জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও প্রতিটা ইউনিয়নকে আরও ছোট করে সীমানা নির্ধারণ করে তারপর স্থানীয় নির্বাচন হবে। স্থানীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার ৯ মাস পরে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবার মাধ্যমে জনগনের আসল সেবকদের বিশ্ব মায়ের বুকে প্রকাশ করা হবে।



৪। নির্বাচনের আগেই সব প্রাপ্ত বয়স্ক নাগরিকদের নাম ভোটার লিস্টে অন্তর্ভুক্ত করে তারপর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।



২। প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগের সাথে সাথেই বাংলাদেশের সর্বপ্রকার ইজারা বাতিল বলে গণ্য হবে।



৩। দূর্ণীতি সহ সকল অন্যায় কে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে। মনে রাখবেন বাংলাদেশী জনগণ আইনের ঊর্ধে নয়। আর কোনো আইন সংশোধনের নামে ধোকা নয়। সংবিধানে “বিসমিল্লাহহির রাহমানির রাহিম” কথাটি মুসলিম সম্প্রদায়ের মেজরিটির কথা বিবেচনা করে মুসলিম রাস্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ বিশ্ব দরবারে শান্তি, মানবতা ও সম্পৃতির আলোয় উদ্ভাসিত হবে।



৪। বাংলাদেশে সব ধর্মের সমান গুরুত্ব থাকবে। উপজাতি বলে উপজাতিদের লজ্জা দেয়া যাবে না। উপজাতিরাও বাংলাদেশী নাগরীক তারাও বাংলাদেশী এতে বিন্দু মাত্র সন্দেহের অবকাশ থাকবে না।



৫। গত ৩ মাসে এবং তার আগে আটক নিরীহ বাংলাদেশী নাগরিকদের সাধারণ ক্ষমা করে জেল থেকে মুক্ত করে দিতে হবে।



৬। আগামী ৬ মাসের মধ্যে একটি নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষ গনতন্ত্রের নাম পাল্টিয়ে চাকরতন্ত্র নামকরন প্রতিষ্ঠা করতে চায় কিনা এর পক্ষে ও বিপক্ষে হ্যা হ্যা/না ভোটের মাধ্যমে নির্ধারণ করা হবে। যদি বাংলাদেশের মানুষ চাকরতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য বলেন তাহলে সংসদ ভবনের নাম পাল্টে বাংলাদেশী জনগনের চাকরের ঘর বলে সংবিধানে উল্লেখ করা হবে। দেশের বৃহত্তর স্বার্থে বিরধী প্রধান ৩টি দলকে আইনের মাধ্যমে উপস্থিত থাকার ব্যবস্থা বাধ্যতামুলক করা হবে।



প্রিয় দেশবাসী আপনাদের আরও সুন্দর কোনো আইডিয়া থাকলে তা নির্ধিধায় বলবেন।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৪

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: বাংলাদেশের সকল মানুষ যে একসাথে এক দাবিতে ঐকৈমত পোষন করতে পারে তার বড় প্রমান আজ। আসুন বাংলাদেশ হবে বিশ্বের আইকন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.