![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।
জয় বাংলাদেশ জয় মুক্তিযুদ্ধ
সুপ্রিয় বাংলাদেশবাসী,
আসসালামু আলাইকুম।
আশাকরি আপনারা আমাকে নিয়মিত ভাবে কাছে পেয়ে আমাকে প্রকাশ করার প্রধান উদ্দেশ্য বুঝতে পেরেছেন। আর যদি কারও বুঝতে বাকি থাকে তাহলে আমার লেখাগুলো কষ্ট করে পড়ে (প্রয়োজনে সামান্য এডিট ও বানান ঠিক করে ) নিবেন। তারপর আপনার নজের কাছেই আপনার কাজ স্মপর্কে সুষ্পষ্ট কর্তব্য বোধ জাগ্রত হবে। আরও একটি ব্যাপার স্পষ্ট করে জানিয়ে দিচ্ছি যেঃ আমার এই লেখাগুলো যে কোনো প্রকার মিডিয়ার জন্য চিরদিনের জন্য স্বত্বমুক্ত। এক্ষেত্রে কোনো একটি বাক্যেরও ভাবকে পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও সংযোজন করা যাবে না। তথ্যসূত্রের দরকার নেই। শুধু মাত্র যদি প্রয়োজন মনে করেন তাহলে আমার নামটি বিক্রিত করবেন না। এখানে আমার নামটি একটু খেয়াল করে দেখুন “মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্”। নামের মাঝে দুটি হাইফেন ও হ এর শেষে হসন্ত আছে।
যাই হোক, নজরুল এর একটি চিরচেনা গান আপনাদের এই আগমন বার্তাকে আরো সুদৃঢ় করতে পারে। গানটি হলো “ও মোন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ.......”
এই গানটি মুলতো ঈদ-উল-ফিতর কে পালন করার জন্য রচিত হয় নি। এই গানটি সব ধর্মের মূল বাণী তাওহিদ কে প্রতিষ্ঠিত রূপে নিয়ে যাবার গান। এই গানটি গাইলে নিজের আত্মবিশ্বাস, ইমান, আখলাখ, কৃষ্ণপ্রেম, সম্পিতির বাঁধন, আত্মিয়তার কর্তব্য, জবাদিহিতাবোধ, আত্নসমালোচা সহ্য করার ক্ষমতা বহুগুন বেড়ে যায়।
এই গানের একটি আন্তরা অনেক দিন বাংলাদেশ এর কোনো মিডিয়ার প্রচার করা হতো না। এমনকি সথিনাথ মুখপাধ্যায়ও তার গায়কির মধ্যে এই অন্তরাটি লুকিয়ে রেখেছিলেন। খুব সম্ভবত হিন্দুদের কাছে হিন্দু বিদ্দেশী না হবার জন্য। কিন্তু যারা হৃদয় দিয়ে অনুভব করতে জানেন। বাংলা ভাষাকে মায়ের আদেশের মতো মনে করেন তারা এর ভাব ঠিকই গ্রহন করবেন।
অন্তরাটি হলোঃ
“আজ হৃদয়ে তোর দস্তুরিতে শিরণী তাওহিদের
তোর দাওয়াত কবুল করবেন হযরত, হয় যদি উম্মীদ”
“ও মোন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ........
তোর সোনা দানা বালা খানা সব রাহে ইল্লিলাহ্
............................................
যারা জীবন ভরে রাখলো রোজা, নিত্য উপবাসী
সেই গরির এয়াতিম, মিস্কিনিদের..............
আজ ভুলে যা তোর দোস্ত দুশমন হাত মিলাও হাতে..........
কেউ পারলে মন্তবের মধ্যে পুরো লিরিকটি তুলে ধরতে পারেন। আমি যা লিখি সব সাথে সাথে পোষ্ট করি। তাই এই মানবতার প্রতিরূপ গানটি লিখতে গিয়ে কিছু শব্দের ভুল হতে পারে। এখন আমার এডিট করার মতো কোনো প্রকার সময় নেই। আপনারা দয়া ও বিনয় পূর্বক ঠিক করে নিবেন। আমি আমার দোকানে সকালে ঘুম থেকে উঠেই চলে আসি। আর রাত ১০.৩০-১১.০০ এর দিকে বাসায় যাই। দুপুরে ১৩:০০ থেকে ১৪.৩০ এর মধ্যে ফিরে আসি। আমার ল্যাপটপে চার্জ থাকে না। সরাসরি চালাই। যদি আমার হাতে এই মূহর্তে টাকা থাকতো তাহলে আর একটি ল্যাপটপ কিনে রাতেও আপনাদের উদ্দেশ্যে নিজেকে প্রকাশ করে যেতাম। কিন্তু ভাগ্য দেবতা যেমন করে কাজ ঠিক করে দেন ঠিক অমনি করেই মঙ্গলের আবির্ভুত হয়।
আমার নামের ব্যাপারে আমি একটি কারণে খুব বেশী দূর্বল। আর তা হলো আমার জন্ম হয় ১৯৮২ইং সালের ১৮ই অক্টোবর। ঝালকাঠী রেডক্রোস হসপিটালে। তারপর আমার নানির দুলাভাই আব্দুল আজিজ সাহেব ঢাকা কাকরাইল মসজিদে আমার জন্মের কথা তুলে ধরলে তখন সবার সম্মতি ক্রমে এই নামটি দেয়া হয়। তাই ইসলামের এই মাশহারাকে সম্মানের চোখে বিশ্বাস করে আমার নামের বিকৃতি ঘটাই নি। কিন্তু জন্ম সালের ক্ষেত্রে ১৮-১০১৯৮৪ করের আমার বাবা। এর কারণ যাতে সরকারী চাকুরীর জন্য বেশী বয়স পাওয়া যায়।
যাই হোক, আমি সাধারণ অতি নগন্য। পরশ পেয়ে তোমার হয়েছি ধন্য.........এটি কোনো বাংলা সিনেমার গানের অন্তরা হবে। আপনারা আপন শক্তিতে বলিয়ান হয়ে উঠুন। এই আমার লক্ষ্য, এই আমার উদ্দ্যেশ্য, এই আমার নিত্য চাওয়া।
আপনাদের চাকর হিসেবে এই মহাকালের অগ্রযাত্রায় নিজেকে সংপৃক্ত করে আজ আমি ধন্য ও অভিনন্দিত। বিশ্বাস করুন আমি কোনোদিনও নিজের মধ্যে ডিক্ট্রাভটিভ কোনো কিছু প্রকাশ করি নি। সব মন্দের মধ্য থেকে ভালোটি খোঁজার চেষ্টা করেছি। আমি কোনো অনাসৃষ্টি করতে আসি নি। আমি শুধু মাত্র এসেছি ভালোবাসতে নিজের প্রেমকে বাস্তবে প্রকাশ করতে। আপনার আমাকে যদি ভুলও বুঝেন তাতেও আমার কোনো প্রকার লজ্জা নেই।
বিশ্বাস করুন বন্ধু!!! আমি আমার বাঁচার মধ্য থেকে জীবনের স্বাধ পেয়েছি, প্রেরণা পেয়েছি, অনেক বাধা বিপত্তি এসেছে। প্রতিরোধ করেছি। অপমান, জ্বালা, লাঞ্চনা, ভয়, অহংকার ও আমিত্নকে পায়ে ঠেলে শুধু আপনাদের মাঝে নিজেকে প্রকাশ করে চলেছি। এই অগ্রযাত্রা রোখার মতো বল কারও নেই। কারন সত্যের বল বড় বল। সত্যকে কখনও জয়-পরাজয়ের মধ্যে পাওয়া যায় না কিন্তু প্রকাশ করা যায়। পৃথিবীর সব ভালো প্রকাশের নামই হলো সত্য কিন্তু জয়-পরাজয় ভিন্ন ব্যাপার। সকল জয়-পরাজয়ের মধ্যে ঈমান আর নফস এর খেলা। সকল ভাল-মন্দের মধ্যেই বাবা আদম ও ইবলিশের লড়াই। কৃষ্ণ ও কুরুক্ষেত্রের কংসের লড়াই। রাম-রাবন খেলা আমি আমাকে দিয়ে প্রকাশ করলাম। এখানে হাওয়া, রাধা ও শিতাকে প্রটেকশন করার মধ্যেই ছিলো জ্ঞান ও প্রজ্ঞার পরিচয়। যেমন করে আমার জীবনের দেবী, আমার ভালোবাসার প্রতিমা, আমার সাধনার মূরতী ইফফতা জামান মুনমুন কে আমার করে পাওয়ার আশা আমাকে আর যাই করুক না কেনো, অন্তত কলঙ্কিত করবে না। এই কালো লম্বা মেয়েছি তার কিশোর বেলার সব স্বপকে আমার মাধ্যমে প্রকাশ করে যাচ্ছে। নিজে নিজে শুধু দুঃখই পেয়েছে। আর আমি অসহায়, শীতে কাতর, ছেলে সন্তান কে প্রতিষ্ঠিত করতে পারা বৃদ্ধ বাবার মতোই নিজেকে কল্পনা করে আমাকে আমি সান্তনা দিয়েছি।
তবুও আমার নিদ্রা আজ ভেঙে আপনাদের মাঝে আবির্ভূত হয়েছি।
আমি আমার জীবনের পথচলার মধ্যে লজ্জাবতী গাছ খুজে বেড়িয়েছি। অনেক সময় ছোট তেতুল গাছ বা রেইনট্রি গাছকে লজ্জাবতী মনে করে টাচ করেছি। কিন্তু মজার ব্যাপার কি জানের বন্ধু?
একদিন একটি লজ্জাবতী গাছ আমার সব লজ্জাকে ভেঙ্গে দিয়েছিলো। কি ভাবে জানেন? আপনি যদি একটি লজ্জাবতী পাতাকে হালকা ভাবে হাতের স্পর্শে হালকা করে টাচ করেন দেখবেন সেই শাখার সবগুলো পাতা আস্তে আস্তে করে লজ্জার আড়ালে নিজেকে লুকাতে চাচ্ছ। আপনি যদি আপনার শরীরের সমস্ত শক্তিকে আঙ্গুলের মাথায় এনে লজ্জাবতী গাছের পাতাকে টাচ করতে পারেন দেখবে। রিএ্যকশন কতো দ্রুত হয়। ওই লজ্জাবতী গাছের পাতা যদি আপনার শক্তিকে মেনে নেয়ার ক্ষমতা থাকে। আপনার ভিতরে কেনো সেই শক্তি ও ক্ষমতার প্রকাশ ঘটাতে পারবেন না বলুন? আর সেই ক্ষমতাকে যদি আপনি আপনার ত্যাগের মাধ্যমে, আদর্শের মাধ্যমে সত্যজ্ঞানে প্রকাশ করতে জানেন পৃথিবীর সমস্ত কোনো শক্তি আপনার কছে লোহার মতো করে ছুটে আসতে বাধ্য। এর প্রমান চুম্বক। কিন্তু মনে রাখতে হবে সেই চুম্বক পাষান মনটিকে যদি মানুষের কল্যানের জন্য মানুষের একদম ভিতরে যে মানুষটি থাকে তার কাছে মেলে না ধরতে না জানলে আপনার টানে কেনো আসবে বলুন?
বিশ্বাস না হয়ে এখন, ঠিক এই মূহুর্তে একটি লজ্জাবতী গাছের গায়ে বার বার নিজের আঙ্গুলের মাথা দিয়ে বিভিন্ন স্টাইলে টাচ করে দেখুন। আমার কথা সত্যি কিনা তার প্রমানও হবে আবার আপনার আসল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা প্রকাশ হয়ে যাবে।
মিডিয়াকর্মী ভাই বোনেরা, আপনারা লজ্জাবতি গাছের লজ্জা ভাঙার শক্তিকে প্রকাশ করুন। আমি ৭-৮বছর আগে বাংলাদেশের স্বনামধন্য এ্যানিমেটর আরিফ ভাই (তখন আমি আর আরিফ ভাই ড্যাফডিলসে বসে দেখা হতো)। তাকে আমি তখন এই লজ্জাবতি গাছের আসল রূপ কোনো এ্যডের মধ্যে প্রকাশ করতে বলেছিলাম। তিনি আমাকে ২মিনিট দেখিয়েছিলেন মাত্র ২মিনিট ডিউরেশনের একটি এনিমিটেড মুভিও মানুষকে কাঁদাতে সক্ষম। আর এই মুভি তৈরি করেও টাকা ইনকাম ও সুনাম কামানো সম্ভব। এতো সম্ভাবনার দেখটি নষ্ট হতে দেবো না। এ আমার নিজের অন্তরের বিশ্বাস।
প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করে রাস্ট্রপতি আব্দুল হামিদ সাহেবের হাতে ক্ষমতা অর্পন না করা পর্যন্ত আপনারা আমার নির্দেশ মতো শহিদ মিনারে শান্তিপূর্ণ ভাবে রাষ্ট্রিয় কোনো সম্পত্তির ক্ষয় ক্ষতি না করে লাগাতার ভাবে বসে থাকুন। প্রয়োজনে অনষন হবে তবুও হরতাল অবরোধকে লাথি, ঘুষি, থাপ্পর মেরে কান ধরে বাংলাদেশের বিশাল সম্পদ বঙ্গোপসাগরে ফেলে দেবো।
আপনারা দয়া করে আমার সাথে থাকুন, দেখুন, শুনুন বোঝার চেষ্টা করুন। একটি সাধরণ চেষ্টা করার মাঝ থেকে অসাধারণ কে ধারন ও প্রতিষ্ঠিত করার নামই হলো জীবন।
এতো খারাপের মধ্যেও বি.এন.পি. সমর্থকদের একটি ব্যাপারে ধন্যবাদ না জানালে নিজের কাছে লজ্জিত হয়ে থাকবো আর তা হলো তারা আমাদের জাতির একজন সহজ সরল ও হাসি-আনন্দে ভরা সাধারণ বাংলাদেশী মানুষের প্রতিরূপ প্রেসিডেন্ট হামিদ সাহেব কে অপমান করেন নি। কিভাবে করবেন তার নাম যে “হামিদ”। এই হামিদের মধ্যেই মাওলানা ভাষানীর দোয়া থাকতে পারে। ভাষানী সাহেবকে কোনো বাংলাদেশী বা আসামের নাগরিকরা কোনো দিনও অসম্মান করতে পারবেন না। সেই সাথে সিলেটবাসীর মনে রাখতে হবে আজ আব্দুল হামিদ ভাষানীর জন্ম না হয়ে সিলেট ঐ কায়েদে আযমের কুবুদ্ধির জন্য আমরা ইন্ডিয়া ভেবে ঘুরতে যেতাম। হায়য়ে বাংলাদেশের মাটির মানুষ আপনাদের পায়ের নিচের মাটিকে হাতে নিয়ে একটু কপালে লাগিয়ে দেখুন। ঐ মাটির সামনে যে বুলেটও যে অসহায় হয়ে ঘুরে যায়।
©somewhere in net ltd.