![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।
জয় বাংলাদেশ জয় মুক্তিযুদ্ধ
সুপ্রিয় বাংলাদেশবাসী,
আসসালামু আলাইকুম।
আমি আদরের সাথে তারেক রহমান সহেব ও তার দলভুক্ত মানুষদের দূর্ণীতি পাহাড় কে অতীতের কোনো ভুল কে ভুল স্বীকার করে ধ্যান ও জ্ঞানের মাধম্যে ফুলে পরিনত করার জন্য।
তারেক রহমান আপনি বাংলাদেশের সন্তান। আপনি বিদেশে নয় স্বদেশে ফিরে আসুন। আনুষ্ঠানিকতা বা গলায় ফুলের মালা পড়ে নয়। আইনের মধ্য দিয়ে নিজেকে কিছুটা হলেও পরিশুদ্ধ করার জন্য। দেখুন আমি, আপনি, আমরা মিলেই এই বাংলাদেশী ও আমাদের স্বদেশ ভুমি।
আপনার বাবা আমাদের এক মহান বীর হয়ে চিরকাল বাংলাদেশর ইতিহাসে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। কিন্তু বীর মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান বড় একটি ভুল করেছিলেন বাংলাদেশেরে এক মহাবীর চির তরুন কর্ণেল তাহের সহ অনেক বশে না আনতে পারা নিরীহ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সেনা সদ্যস্য দের। আর এই ভুলের খেসারতকে ফুলে পরিতন করার চেষ্টা করতে গিয়েই জিয়াউর রহমানকে মৃত্যু নামক অরুনরুদ্ধ করুন বন্ধুকে আলিঙ্গন করার মাধ্যমে।
মানুষ ভুল করবে। মানুষই তার খেসারত দেবে। এটা খুব সাধারণ একটি সিস্টেম মাত্র। কিন্ত আমরা জানি বাংলাদেশ সব মানুষের জন্য একজন কুলি, কৃষক, দিন মজুরের মতো নিজেকে কল্পনা করে জনগণের মধ্যে এসে দেখুন একজন বাংলাদেশের মজুর চিরকাল চেষ্টা করে যায় কিন্ত তারপরও ফসল ফলায়। বাংলার গ্রামের কোনো রাস্তায় খুব সুন্দর কিছু ফুল ফোঁটে। তার মধ্যে কোন ফুল সাদা, কোনোটা হলদে, কোনটা বেগুনী, আবার কৃষ্ণচুরা, তুলা, কাগজ, ৯টার ফুল সহ হরেক রকম ফুল।
বাংলাদেশের ছোট ছোট ঘরের ছোট ছোট বাচ্চাদের হয়তো অনেক বুদ্ধি নাই, হয়তো অঢেল সম্পদ নাই, হয়তো সামর্থ নাই, হয়তো গায়ে পড়ার মতো ভালো একটা শার্ট নেই, পায়ে ছেড়া কেস, তবুও ২০ ফেব্রুয়ারী রাতে সন্তানটি চুরি করতে জানে। কোনো ঘুসের টাকায় বড়লোক হয়ে নতুন বাড়ী করা সুন্দর ঘরের আঙিনার বাগান থেকে ফুল চুরি করে। চুরি করার সময় ভুলে যায় যে ২১শে ফেব্রুয়ারী বাচ্চাটিকে চুরির অপরাধে মারা হবে। “চোরের ছেলে চোর হয় বলে” এক সম্পদের কাঙ্গাল কুলঙ্গার চোর ধমক দিয়ে গালি দিয়ে ওঠে।
এই গালি আদরের চোরটি আবার আগামী বছর ২০শে ফেব্রয়ারী রতে ভুলে যায়। কেনো জানেন?
উত্তরটি সবারই জানা। তারপরও আমি আর একবার আপনাদের বিনয় ও সম্পৃতির সন্তার এই আসিফ নামের চাকরটি সকল বাংলাদেশী মুক্তিকামি মানুষকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই শহিদের রক্তই সত্যিকারের ফুল।
আমি আগে কোনোদিনও বুঝিনি বা বোঝার চেষ্টা করিনি “আমার প্রাণের সম্পদ, আমার প্রিয় আল্লাহ্ ‘র প্রেরিত শেষ রাসুল হযরত মেহাম্মদ মোস্তফা (সঃ) কেনো মেহেদী পাতার রং কে আমাদের সামনে এনেছিলেন।”
আসুন সব ভেদাভেদ ভুলে আর কোনোদিন কোনো প্রকার সংহিসতা নয়, আর কোনো হত্যা নয়, আমরা সবাই শান্তির রক্ষক হয়ে, আমরা সবাই আইনের রক্ষক হয়ে, আমরা সবাই ত্যাগী হয়ে, আমরা সবাই নিজের মনকে বাংলাদেশের জাতিয় ফুল অনাদরে ফুলে থাকা কোনো ঝিলের সাদা শাপলার মতো কৃষকের হাতে নিজেকে তুলে দিয়ে তার চুলোয় রান্না করা তরকারীর মতো হালাল রুজির জন্য আল্লাহ্’র নামকে স্বরণ করে নিজের আবির্ভাবকে এই ধরায় স্থায়ী করে যাই।
ও আমার দেশের মাটি তোমার পরে ঠেকাই মাথার.............. মাঝে রবীন্দ্রনাথের কান্না লুকিয়ে আছে তাকে হাসিতে রুপান্তর করার জন্যই যে তারা এই ধুলি ও ফুল চোরদের দেশেই জন্ম নেন।
হিন্দুর সন্তানরা নিজেকে সনাতন জ্ঞানে। নজরুলের তালের সাতে তাল মিলিয়ে বলুন-
“দেবকীর বুকের পাষান ভেদি,
যে নাম লহে কাঁদে রাই রসময়ী
কুরুক্ষেত্রে যে নামে হলো পন্ডব জয়ী
গুলকের নারায়ন, ভুলকের রাধা শ্যাম!!!
গাহো নাম অবিরাম কৃষ্ণ নাম, কৃষ্ণ নাম,
মহাকাল যে নামেরও করেন প্রণাম!!!!!!”