![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।
বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রামে রাস্তা হবে। কমপক্ষে দুটো অটোরিক্সা ও দু’টি সাইকেল চলবে। রাস্তার পাশে সুন্দর সুন্দর গাছ। কৃষ্ণচুরা ফুল অনেক দুর থেকে দেখা যাবে। বৃষ্টি পরবে। রাস্তা ভিজবে কিন্তু কাঁদা হবে না। রাস্তাগুলো এমন ভাবে তৈরি হবে যাতে বার বার রিপেয়ার করার নামে টেন্ডারবাজী না হয়। টেন্ডার টেন্ডার খেলা ভালো না। এই খেলা খেলতে গিয়ে অনেক বাজে মন মানসিকাতার মানুষের হঠাৎ করে টাকা হয়ে সুন্দর একটি পারিবারিক বলয় নষ্ট হয়ে গেছে। বোনে, বোনে ঝগড়া বিবাদ। ভাই, ভাই বিবাদ। অনেক গ্রামে শুধু একজন দুলাভাইয়েরই এমন পরিমান সম্পত্তি আছে যা দিয়ে অনেক মানুষের পেট কেনা যায়। মানুষযের পেট বেচার যে কষ্ট তা এখনও কিছু কিছু মানুষ চিন্তা করতে গিয়েও চিন্তা খবরের কাগজের রাশিফলে দিকে তাকাতে হয়। রাশিফল পড়ার মাঝে মজা আছে।
ডক্টর মোহাম্মদ জাফর ইকবাল এর প্রথম যে বইটি আম পড়ি তার মধ্যে অনেক গুলো গল্প ছিলো। প্রথম গল্পটি পড়েই অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। এ কি? মানুষ মানুষকে খাবে এ কেমন কথা? আজ বিশ্বের অন্যতম প্রধান সমস্যা মানুষ খাদক মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। ইউ.এস.এ. সহ ইউরোপের অনেক দেশে এই সমস্যাটি দেখা দিয়েছে। এগুলো বাংলাদেশের মিডিয়ায় প্রকাশ .............
“কাহারে তুমি ভৎসনা করিছো বন্ধু
কাহারে মারিছো লাথি?
দেখিবে উহারি বুকে ভগবান
জাগিছেন দিবারাতি”
উদাহরণ সরূপ বলিঃ ধরুন মানুষ খাওয়া একটি মানসিক রোগ। আবার রোগ না। আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি সব সমস্যারই শান্তিপূর্ণ সমাধান আছে।
আজ ইউ.এস.এ এর অনেক অঙ্গরাজ্যে আমাদের বাংলাদেশীরা প্রভাব বিস্তার করে আছে। “বাংলাদেশ সাইবার আর্মি” এমেরিকায় বসবাসকারী মানুষদের কিছু কিছু নিউজ পোর্টাল তৈরী করে দিলো। যদি কোনো জাতির মধ্যে কোনো বিশেষ কারণ সৃষ্টি করে অনেক খারাপ চিন্তা, বড় কোনো মানুষিক দুর্যোগ, লোভ, বাস্তবতার করুন পরিহাস, আশঙ্কা, ভয় কিংবা ইয়ার্কী তৈরি করে ছড়িয়ে দেয়া যায়। তাহলে অনেক বড় মনে হওয়া শত্রুকেও টুকরো টুকরো করে দেয়া যেতে পারে।
বাংলাদেশ এমন এক পাগালামি ও আনন্দের দেশ যার উপরে ফর্মুলার প্রতিফলন ঘটানো খুব কঠিন। যাদের মনে ভয় থাকে তারা দলের নিচে আশ্রয় নিতে পছন্দ করে। আর যাদের সাহোস থাকে তাদের দলের প্রয়োজন পড়ে না।
রানা প্লাজায় অনেক মানুষ মারা গেলো। কেনো মারা গেলো? সে চিন্তা ব্যকডেটেড। আর কোনোদিন বাংলাদেশে এতগুলো করুন মৃত্যু হবে না এই বিষয়ে আশাবাদ ব্যাক্ত না করে যদি বলা যেতো “এরকম ঘটনা আর যাতে না ঘটে তাই জরাজির্ণ বিল্ডিং গুলো ভেঙে ভেলা হয়েছে। ” কেনো? বিল্ডি বানানোতে তো উপকার হয়েছে। অনেক মানুষ খেয়ে পরে বেঁচে আছেন। অনেক মানুষ কষ্ট করে শ্রম দিয়ে একটি বিল্ডি বানায়। কিন্তু একটু সিমেন্ট কম দিয়েছি বলেই তা ভেঙে ফেলতে হবে? হ্যা হবে।
কারণ রানা প্লাজায় হয়তো এমন এক মেয়ের করুন মৃত্যু হয়েছে যার মধ্য থেকে এমন এক সন্তান আসতে পারতেন যার মধ্য দিয়ে আমাদের মানবতার অনেক বিষয় সমাধান করা যেতো।
যে মানুষ টাকা কামাতে গিয়ে জীবন হারিয়ে ফেলে তার মতো অভাগা আর কে আছে? একজন মুক্ত মনের মানুষ জেলে গেলেও মুক্ত। আর একজন পয়শাওয়ালা বা অনেক কিছু আছে, প্রভাব, প্রতিপত্তি, সম্মান তারপরও বিষন্ন। এর নাম জীবন। এর নাম “খোদার উপর খোদকারী”
যাই হোক, আমার লেখা কাউকে আঘাত দেয়ার উদ্দেশ্যে রচিত হয় নি।
তবে ডা. ডাফর ইকবাল সাহেব হয়তো আঘাত পেয়েছে। তিনি কি তবলা? বা ঢোল? যে আঘাত দিয়ে বাজাতে হবে?
জ্বী!!! কারন তিনি আমার সাথে খুব বড় কয়েকটি অন্যায় করেছেন আর তা হলো সুহানের স্বপ্ন নামের একটি সুন্দর গল্প উপহার দেয়া মানুষটি কেমন যেনো অকেজো হয়ে যেতে বসেছিলো। পৃথিবী অকেজো মানুষকে পছন্দ করে না। আবার অনেক বেশী কাজের মানুষও পছন্দ করে না। এটাই স্বাভাবিক।
যার সুনাম থাকবে তার দূর্ণামও থাকবে। সুনাম আর দূর্ণাম দুই ভাই। এই দুই ভাই কে যদি দূর্ণীতির বাইড়ে নিয়ে আসা যায়। তাহলে পৃথিবীটা হয়তোবা অনেক ভালো দেখাবে।
একটি সহজ গানের মধ্যেও তিনটি সত্য লুকিয়ে থাকে। দেখবেন?
“আমার সকল ভালোবাসায়,
সকল আঘাত সকল আশায়,
তুমি ছিলে আমার কাছে
ওগো তুমি ছিলে আমার কাছে
আমি তোমার কাছে যাইনি”
কার কাছে? লালনের বাউল গানে তিনটা তত্ত্ব থাকতে পারে। এখানে আমি লালন কে একটি প্যারামিটার বলে ভেবে নিচ্ছি। আপনাদের সুবিধার্থেঃ
১। প্রিয়া তত্ত্ব
২। ঈশ্বর তত্ত্ব
৩। সত্য দ্রষ্টা
এবার এই গানটিকে একবার প্রিয়া, একবার ঈশ্বর ও একবার সত্য কে দিয়ে উপলব্ধি করুন দেখবেন। সব মিলে মিশে একাকার। এক জগতে যেতে চাইলে এক জগত। আর সব জগতে যেতে চাইলে সব জগত। যে যেমন করে নিজেকে তৈরী করে নেয়।
“আমার সকল ভালোবাসায়,
সকল আঘাত সকল আশায়,
তুমি ছিলে আমার কাছে
ওগো তুমি ছিলে আমার কাছে
আমি তোমার কাছে যাইনি”
(রবীন্দ্র সংগীত)
প্রিয় বাংলাদেশ বাসী আপনারা আপনাদের শান্তিপূর্ণ অবস্থান চালু রাখুন। কষ্ট করুন। জীবনে অনেক সুখ নামের কারাগারে ছিলেন। আজ আপনি নিজেকে উপলব্ধি করুন। কেউ কোনো রাস্টিয় সম্পদ নষ্ট করবেন না। দাঙ্গা হাঙ্গামা করে একটি সম্ভাবনার সমাপ্তি যটতে যঘটে এমন এক সময় আসে যখন দাঙ্গা হাঙ্গামার মিথ্যে টেনশনে অনেক গুলো দিন কেটে যায়। কিন্তু টেনশন করার জিনিস টি হারিয়ে নতুন টেনশন আশে। টেনশন কে আর পেনশোন না এবার প্রমোশন দিয়ে শক্তিতে রূপান্তর করুন।
সাধারণত মানুষ ১০টি বিষয় নিয়ে খুব বেশী টেনশন করলে ১টি ঘটতে পারে আবার নাও ঘটতে পারে। সুতারং গুগল নামটি যে সংখ্যার মাধ্যমে এসেছিলো সেই সংখ্যা সমান টেনশন = শক্তির প্রকাশ হতে পারে? এটাও কি অসম্ভব?
আসলে অসম্ভব এক ফাঁকির নাম। মন থেকে চাইলে সবই করে দেখানো সম্ভব।
আমি যখন ক্লান্ত হয়ে যাই নি আপনারা কেনো হবেন? আপনাদের ক্লান্ত হবার অধীকার আছে কারন আপনারা আমার মালিক আর আমরা যা অর্জণ করতে যাচ্ছি তার নাম চাকরতন্ত্র।
“উপায় নাই গোলাম হোসেন”
আরে বোকা এখানে যদি গোলাম হোসেন না বলে চাকর হোসেনের কাছে পরামর্শ চাইতেন তাহলে যে বাংলার স্বাধীনতা পলাশীতে থাকতো। আমরা মিরজাফর কিংবা সিরাজদ্দৌলার জন্য স্বাধীনতা হারাই নি। আমরা আমাদের কনফিডেন্স এর অভাবে হেরেছি। পেটের অভাব খাবার দিয়ে পূরণ করা যায়। আর কমফিডেন্স এর অভাব পূরণ হয় সত্যজ্ঞানে।
২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৬
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: রাম কি রহিম,
সে কোনজন?
মাটি কি পবন
মাটি কি পবন জল কি হুতাশন
শুধাইলে তার অন্বেষন
মূর্খ দেখে কেউ বলে না।
কথা কয়রে দেখা দেয় না।।
(লালন ফকির)
৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৩
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: অনাথের নাথ তুমি পথিত পবন
বিদ্যা বুদ্ধিহীনা আমি অভাজন।।
আমার নেই কোনো ধন
কিসে পূজিব চরন।।
প্রেমের দেবতা তুমি
দেখা দাও মোরে।।
ও হে দিণবন্ধু! দয়া করো আমারে........।
৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৪
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: কলেমা শাহাদাতে আছে খোদারো বাণী.........
নদীর নাম সই অঞ্জনা।। নাচে তীরে খঞ্জনা গো......।
নজরুল সংগীত
৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১১
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: অনেকে মনে করেন বীর নাকি তলোয়ার দিয়ে যুদ্ধ করে।
যারা তলোয়ার দেখে তারা মেধা ও শক্তি দিয়ে সত্য প্রকাশ করে চেষ্টা করুন। দেখবেন আপনি কোনো যুদ্ধেই হারবেন না। তবে যুদ্ধের জন্য আসল সময় টি কাজে লাগাতে হবে।
যুদ্ধে সত্য জয়ী হয়। সন্ধী নয়। কিন্ত হযরত মোহাম্মদ (সঃ) সন্ধি করে দেখিয়েছেন যে মানুষের সব ডিশিসন যে রাইট হবে এমন কোনো কথা নেই। মানুষই সমঝোতা করে। কিন্তু চেষ্টা করে। মাঝে মাঝে হয়তো হেরে যায়। কিন্তু লক্ষ্যের উদ্দেশ্য নিজের মনের সাথে জিহাদ করে তারপর জয়ী হয়। এর নাম জীবন। এর নাম নিজের স্বপ্ন নিজে আদায় করে নেয়া।
৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৭
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: মনে করুন আপনি একজন বীর যোদ্ধা,
ঘোরার পিঠে বসে যুদ্ধ করছেন।
আপনার চারি পাশে হাজার হাজার শত্রু
আপনাকে ঘিরে অস্ত্র হাতে আপনার দিকে এগিয়ে আসছে
তখন কি করা উচিত? জানেন?
হাত দুটো একটু উচু করে বলুন আমার তলোয়ার নাই। আসো সবাই মিলে তলোয়ার ছাড়া যুদ্ধ করি।
দেখবেন আপনি সেই যুদ্ধে হারবেন না।
কারণ আপনি সত্য কথা বলতে জানেন।
সত্য প্রকাশে আপোষ করেন না।
সত্যের জয় হবেই।।
পৃথিবীর সব বাধা যদি এক সাথে মিলেও আপনার সামনে এসে সংহিসতা শুরু করে। তারপরও ঈমান থাকলে হারবেন না।
সেই প্রকৃত বীর জিনি তার জয় নিশ্চিত জেনেই আক্রমন করে।
৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২০
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: জীবনে সবকিছু হারাবেন,
কিন্তু পাওয়ার ইচ্ছাকে হারাবেন না।
যে হৃদয়ে প্রেম থাকে না
সে হৃদয়ে পাওয়ার ইচ্ছাও থাকে না।
৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২১
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে মোর চোখ হাসে,
মোর বুক হাসে, মোর টগবগিয়ে খুন হাসে।।
আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে।
৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৪
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: নিজেকে জলীয় বাষ্পের মতো বিলিয়ে দিন,
কিন্তু টার্গেটের সাথে কখনও পানি হবেন না,
টার্গেট কে নিজের ভিতরে বরফ করে রাখুন।
রবফ ঠান্ডা, মাথাও ঠান্ডা রাখবেন,
তাতে করে আপনার সপ্ন সত্যি হবেই।
১০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৬
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: অন্যায় কে যারা বড় করে দেখে,
তারা ন্যায় কে প্রতিষ্ঠা করতে পারে না।
১১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩২
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: পৃথিবীটাকে যারা বড় করে দেখে,
তাদের নিজের কাছে লজ্জ্বা পাওয়া উচিৎ।
পৃথিবীটা বড় কিন্তু তা আপনার সহসের কাছে বন্দি।
তবে সেই সাহস প্রকাশ করবেন সত্যের মাধ্যমে,
তাহলেই যে আপনি বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় নিজের ন্যায় কে
প্রচেষ্টার মাধ্যমে কাজে লাগাতে পারবেন।
১২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩২
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: পৃথিবীটাকে যারা বড় করে দেখে,
তাদের নিজের কাছে লজ্জ্বা পাওয়া উচিৎ।
পৃথিবীটা বড় কিন্তু তা আপনার সহসের কাছে বন্দি।
তবে সেই সাহস প্রকাশ করবেন সত্যের মাধ্যমে,
তাহলেই যে আপনি বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় নিজের ন্যায় কে
প্রচেষ্টার মাধ্যমে কাজে লাগাতে পারবেন।
১৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৩
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: পৃথিবীটাকে যারা বড় করে দেখে,
তাদের নিজের কাছে লজ্জ্বা পাওয়া উচিৎ।
পৃথিবীটা বড় কিন্তু তা আপনার সহসের কাছে বন্দি।
তবে সেই সাহস প্রকাশ করবেন সত্যের মাধ্যমে,
তাহলেই যে আপনি বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় নিজের ন্যায় কে
প্রচেষ্টার মাধ্যমে কাজে লাগাতে পারবেন।
১৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৬
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: সত্য ও সাধরণ মানুষের অধীকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য
যে বীর কোনো কিছু না ভেবে ঝাপিয়ে পরে
তারাই ভেবে চিন্তে সুশাসন নিয়ে আসার অধীকার প্রতিষ্ঠা করতে পারে।
১৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৬
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: সত্য ও সাধরণ মানুষের অধীকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য
যে বীর কোনো কিছু না ভেবে ঝাপিয়ে পরে
তারাই ভেবে চিন্তে সুশাসন নিয়ে আসার অধীকার প্রতিষ্ঠা করতে পারে।
১৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৭
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: সত্য ও সাধরণ মানুষের অধীকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য
যে বীর কোনো কিছু না ভেবে ঝাপিয়ে পরে
তারাই ভেবে চিন্তে সুশাসন নিয়ে আসার অধীকার প্রতিষ্ঠা করতে পারে।
১৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৯
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: সত্যি কারের প্রমিক কখনও তার ওয়াদা ভঙ্গ করতে পারে না।
১৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪০
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: সত্যি কারের প্রমিক কখনও তার ওয়াদা ভঙ্গ করতে পারে না।
১৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪১
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: সত্যি কারের প্রমিক কখনও তার ওয়াদা ভঙ্গ করতে পারে না।
২০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৩
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: সত্যি কারের প্রেমিক কখনও তার ওয়াদা ভঙ্গ করতে পারে না
২১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৫
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: সত্যি কারের প্রেমিক কখনও তার ওয়াদা ভঙ্গ করতে পারে না
২২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৫
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: সত্যি কারের প্রেমিক কখনও তার ওয়াদা ভঙ্গ করতে পারে না
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৪
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: বেশীরভাগ মানুষেরই ধারণা ইতিহাস বইয়ের মধ্যে থাকে। আচ্ছা বুঝলাম বইয়ের মধ্যে থাকে। ধরুন একই ইতিহাসের একাধিক রকম ভাবে প্রকাশ করা হয়েছে। তখন কিভাবে জাচাই করবেন কোনটা সঠিক?
বন্ধু!!! যাচাই বাচাই এমন এক জিনিস যা কোনোদিও হারায় না। কারন যাচাই করার চোখ তৈরি করে নিতে জানতে হয়। আর এই সুন্দরকে জয় করতে হলে পড়াশুনার কোনো বিকল্প নাই।
যারা বাঁচার মাঝে পড়তে পারে শুধু তারাই জীবিত থাকে। তাদের যে তারানোর শক্তি মানুষের নেই। সে যে মহাকালের শক্তি।