![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।
প্রিয় গর্বীত মাতৃভাষার “গর্বীত বাংলা” মায়ের সন্তানেরা,
আপনাদের সবার প্রতি আমার প্রিয় মায়ের ভাষায় কথা বলতে পেরে মহান স্রষ্টার নিকট করুনা প্রার্থনা করছি। মহান স্রষ্টা অসহায় মানুষের মায়ার সাথে সাথে চেষ্টাকে সাফল্যে পরিনত করে দেন। এই ব্রত নিয়ে আমাদের পথচলা।
“কতো ভাগ্যের ফলে না জানি
মনরে! পেয়েছো এই মানব তরনী
দেব দেবতাগন, করে আরাধন
জন্ম নিতে মানবে।” (ফকির লালন)
এই ভাগ্য কিসের?
অবশ্যই প্রিয় মায়ের বাংলা ভাষায় নিজের ভাব প্রকাশ করতে পেরে আমরা অনেক বেশী চিন্তা শক্তি অর্জন করেছি। এটা আমাদের মনের প্রাচুর্য। আমরা কোনোদিনও গরিব থাকতে পারি না। আমরা প্রেম, সম্পৃতি, শান্তি, সৌহার্দ, মমতা ও নিজের ভিতরে আত্নবিশ্বাসের আর্বিভাব কে আত্নত্যাগের মাধ্যমে হলেও সত্য কে প্রতিষ্ঠিত করে স্বাধীনতার বিজয় উল্লাসে এক সাথে পুরো বিশ্বকে জাগাতে জানি।
এই সৌভাগ্যের চুরায় অবস্থান করার জন্যই মানব রূপি কিছু পশ্চিমা ও তাদের দোশরদের করুন ও নির্মম ষড়যন্ত্রের স্বীকার হয়ে হাতে মিথ্যে শিকল পরে আছি। আমরা যদি একসাথে আমাদের সেই হাত গুলোকে একে অপরের সহযোগীতা ও ভালোবাসার বাঁধনে আবদ্ধ করি তাহলে যে, আমাদের সামনে পুরো বিশ্বকে শাসন করাও অসম্ভব না।
কিন্তু আমি ব্যাক্তিগন ভাবে হানাহানি ও যুদ্ধের বিরুদ্ধে বলে আমাদের বাংলাদেশের অবুঝ শিশুর মত নরম ম্যাপটিকে গরম করে বিশ্বকে আর হুমকি ধামকি না দিয়ে বরং নিজ ভুখন্ডে সকল প্রকার শান্তি, সম্পৃতি ও সম্মান রাখতে সদা প্রস্তুত।
“ওরে ভগবানের জাত যদি নাই,
ওরে নায়ায়নের জাত যদি নাই,
তোদের কেনো জাতের বড়াই।।
বলতে পারিস জগত পিতা?
ভগবানের কোন সে জাত?
কোন ছেলের তার লাগলে ছোয়া,
অসুচী হন জগন্নাথ?”
(নজরুল ইসলাম)
আজ আমরা আমাদের সাংস্কৃতি রক্ষার জন্য নয় বরং বিশ্ব পরিমন্ডলে আমাদের সাংস্কৃতিকে সবার ঊর্ধে তুলে ধরার চেষ্টা করার প্রশ্নে জীবনে কোনোদিনও আপোষ করবো না —--এই হোক আমাদের পূর্ব পুরুষদের বিশাল ত্যাগের প্রতি আমাদের সামান্য হলেও কৃতজ্ঞতা বোধ!!!
দেখুন আজ আমরা প্রতি পদে পদে লাঞ্চনা, বঞ্চনা, লাথি, ঘুশি, থাপ্পর খেয়েও জীবিত আছি। মহান স্রষ্টা আমাদের মনের ভিতর নিরপেক্ষ ভাবে অবস্থানের কারণেই এই জাতি টা এখনও টিকে আছে। আমাদের অস্তিত্ব নিয়ে যারা দিবানিশী খেলা করে আমাদের দুর্বল ভেবে আমাদেরকে ব্লাক মেইলের পর ব্লাক মেইল করে চলেছেন তাদের আজ আমি একজন বাংলাদেশী জনগণের চাকর হিসাবে কয়েকটি জবাব জানিয়ে দিচ্ছি। এই আশা বা জবার কোনোটাই অসত্য না। বাংলাদেশী মানুষ মরতে জানে তারপরও হারতে শিখে নি। বাংলাদেশী মানুষ যাকে একবার ভালোবাসে মন প্রান সপে দেয় তারপর তিনি যদি আঘাতের পর আঘাত দিয়ে এই প্রাচুর্জে ভরা মনটাকে ক্ষত-বিক্ষত করে দেয়, তারপরও তাকে ভুল বোঝে না। বরং অপেক্ষা নামক চেষ্টার মাধ্যমে তার সকল নিরাপত্তা দানে প্রস্তুত থাকে। বিশ্বাস করুন এই সত্য উপলব্ধি আমাকে কেউ শিখিয়ে দেয় নি।
আমি শিখে নিয়েছি। কার কাছে জানেন?
আমার বাংলাদেশবাসীর নরম মনটার কাছে। কিন্তু এই বাংলা মায়ের সন্তানেরা শুধু মাত্র তার মায়ের চরণের উপর কেউ কোনো প্রকার ঘৃনার দৃষ্টিতে তাকালেও তার চোখ দুটো উপরে টেনে ছুড়ে ফেলে দিতে কার্পন্য করে না। এই তেজ টুকুই আমাদের অস্তিত্বকে রক্ষা করেছেন।
বার বার আমরা বিপদে পরি, মিথ্যে ঋণের মায়াজালে সংসার চলে তারপরও আমরা আমাদের মতো করে মিলেমিশে থাকতে জানি। আর মধ্য থেকেই আমাদের ছোট আশা, আকাঙ্খার মাঝে স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসী। আর সেই দিন বেশী দুরে নয় যেদিন আমাদের আর কোনো অভাব থাকবে না। বন্ধু বা আত্নিয় কে একটু আপ্যায়ন করাতে হলেও আমরা ঋণ করে আপ্যায়ন করি। তারপরও কঠোর দারিদ্রতা ঋণ আমাদের ব্যক্তিত্বের উপর বার বার আঘাত করেছে।
দেখুন আমি কম্পিউটারের উপর পড়েও নিজে কোনো দিনও একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হতে চাইনি। আমি ভালো ভালো চাকুরী পায়ে ঠেলে এসেছি। অবৈধ টাকা উপার্জনে অনেক গুলো সুযোগ আমার জীবনে এসেছিলো। আমি সেই মিথ্যে ও প্রতারনার কাছে বিক্রি হয়ে নিজের ব্যাক্তিত্বকে ছোট করতে না পেরে আজ আমি আমার আত্নীয়, স্বজন, পাড়া, প্রতিবেশী, বন্ধু মহল কিংবা আমার মায়ের কাছেও নিজেকে অভদ্র, দুষ্ট, বাজে সন্তান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে চলেছি।
জানেন কেনো?
শুধু মাত্র একজন বাঙালী হবার আশায় আশায়। শুধু মাত্র একজন অসহায় তরুনীকে তার বাবা মায়ের মিথ্যে আভিজাত্য থেকে আমার মায়ের পায়ের উপর উপর করিয়ে তারপর সেই প্রেমিকাকে সারাজীবন আমার পাশে রেখে দেবী জ্ঞানে পুজা করার আশায়। আর এই আশা বাস্তবায়নের জন্যই আমি পুরো বিশ্বকে আমার সঙ্গী করতে প্রস্তুত। কিন্তু আমার বাংলাদেশবাসী নিরিহ সন্তানদের ও বাংলা মায়ের সন্তান দের কিংবা বিশ্ব মায়ের সন্তানদের কোনো প্রকার ক্ষতি সাধন যে আমার ণীতি বিরোধী।
তারপরও বলছি। আমি যে পরিমন্ডলে বড় হয়েছি। তাতে খুব স্বাভাবিক ভাবে আজ আমার মন প্রান দিয়ে ইহুদীদের আসম্মান ও তুচ্ছ নয়য়ে দেখার কথা। কিন্তু মজার ব্যাপার কি জানেন?
আজি আজ পর্যন্ত বিশ্বাস করতে পারি নি এই ছোট্ট একটি গোত্রের প্রতি মানুষ কেনো এতোদিন ধরে অত্যাচার করে ছলছে? আজ আমাকে উত্তর দিন কি এমন করেছে ইহুদিরা?
আমি বাংলাদেশের একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে ইসরাইল কে স্বীকৃতি দেয়ার পক্ষে। আমি ত্যাগ ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় অংগীকার বন্ধ বলেই এই প্রস্তাব রাখছি। দেখুন ইহুদীদের মতো এতো অত্যাচার অন্য কোনো গোত্রের উপর আসে নি। মুসলিম ধর্মের অনুসারী হিসাবে বিশ্বাস করি বনী-ইসরাইল জাতকে লিড দিয়েছিলো মাহান নবী মুসা (আঃ)। তার লিডিং ক্যাপাবেলেটিতে অনেক বেশী ত্যাজ বা স্পিড পরিলক্ষিত হয়।
তিনি পর্বতকে আল্লাহ্ নুর সুন্দরের ঝলকানীতে চোখের সুরমায় পরিনত করার চেষ্টায় সফল হয়েছেন। তিনিই এক মাত্র নবী (আঃ) যাকে আজরাঈল সাহেব জান কবুল করতে গিয়ে ভয় পেয়ে ছিলেন। আমি মুসলিম বলেই তাদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করা আমার ফরজ।
দেখুন এই ইহুদী ধর্মাবলম্বী এক টি মানুষ কেও আমি আমার এই তিরিশ বছরের জীবনে দেখিনি। কিন্তু ইহুদী ধর্মাবন্ধি কিছু মানুষের সৃষ্টিকে দেখে আমার মধ্যে এই অসহায় বণী-ঈসরাঈল জাতটির প্রতি শ্রদ্ধা না করে পারি নি। এদের মধ্যে ৩ জন হলেন আইনস্টাইন, আইজ্যাক অসিমভ আর অন্যজন হলেন নির্মম ভাবে মার্ডার হওয়া প্রেসিডেন্ট আইজাক রবীন। ইনইস্টাইন ও আইজ্যাক অসিমভ দু’জনই সত্যদ্রষ্টা তাতে আমার কোনো প্রকার সন্দেহ নেই। এই দুই জন আবার একেশ্বরবাদে বিশ্বাসী ধার্মিক। আবার এরা দু’জনই হাস্যরস প্রিয় ছিলেন। আবার এই দু’জন মানুষই জীবনে অনেক ভালো ভালো পোষ্ট, অর্থ, সম্মানের কাছে নিজের আদর্শকে বিকিয়ে দেন নি।
আমি যদি মুসা (আঃ), আইস্টাইন, আইজ্যাক অসিমভ ও ইসরাক রবিনের কাছ থেকে জ্ঞান অর্জন না করি তাহলে তো আমি মুসলিম না হয়ে কাফের হয়ে যাবো। আর কাফেরের চলাফেরার সাথী হয় শয়তান। যেমন করে আমাদের মুসলিম উম্মার একজন সিনিয়র নবী মুসা (আঃ) এর কাছে আজরাঈল আসতে ভয় পেয়েছিলো। ঠিক তেমন করেই আমি সারা জীবন শয়তান কে ভয় দেখিয়ে এসেছি। শয়তান কে ফুলবলের মতো লাথি দয়ে অনেক দিন আগে অনেক দুরে নিক্ষেপ করেছি বলেই আমি শয়তানের গায়ে পাথর মারতে পারি না। শয়তান টাইপের কে ভালোমানুষ বানিয়ে তারপর তার সাথে কোলাকোলী করাই যে একজন দেশপ্রেমীক বাংলা মায়ের সন্তানের আসল প্রকাশ।
প্রাণ খুলে দেখুন? আজ বিশ্ব শান্তি নিয়ে যারা কথা বলছে। তাদের অহংঙ্কার ভরা বাজে জ্ঞানকে আমাদের মাঝে বিকিয়ে আজ সেই পশ্চিমারাই কতো অসহায় হতে যাচ্ছে।
ওয়াল্ড ব্যাংক কারো বাবা বা কারো একক সম্পত্তি না। বাংলাদেশের টাকা ওয়াল্ড ব্যাংকে আছে। সেই ওয়াল্ড ব্যাকের সবচেয়ে বড় ঋণ গ্রহিতা ইউ.এস.এ।
আমি ইউ.এস.এ কে খুব বেশী স্পষ্ট ভাবে বলছি আপনারা বাংলা মায়ের সন্তানদের নিয়ে কোনো প্রকার খেলার চেষ্টা করবেন না।
মধ্যপ্রাচ্চের শান্তি নিয়ে আসার কৌশল থাকলে শুধু বাংলাদেশী মানুষেরই জানা আছে। যে সব নিরীহ বাংলাভাষী মানুষ প্যালেসটাইনের জঙ্গী আক্রমন কে সমর্থন করেন তারা আর যাই হোক খাঁটি মুসল মান না।
আমি ইসরাইলকে স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত। এবং আগে প্যালেসটাইন তার মানুষের মধ্য থেকে ১০জন প্রতিনিধি নির্বাচন করুক। ইসরাঈল কোনো প্রকার হামলা চালাবে না। বরং ১০ জন প্রতিনিধি নির্বাচন করুন। এবার যদি আগে প্যালেস্টাইন আক্রমন করে। বা কোনো প্রকার হামলা চালায় আমরা প্যালেষ্টাইনের উপর থেকে সমর্থন উঠিয়ে নেবো। বাংলাদেশ একটি উদার পন্থি শান্তিতে বিশ্বাসী দেশ। এই দেশের মানুষ সব জটিলতাকে দুর করে এক হতে জানে বালেই আমাদের উপর এতো কষ্ট।
যাই হোক, আশা করি আমাকে আপনারা মানবজাতির সেবা করার সুযোগ দিবেন।
শেখ হাসিনা ও মিস্টার জয় আপনারা যদি ক্ষমতার মায়ডোর না ছেড়ে সুষ্ঠ ও আসল নির্বাচন করার সুযো না দেন তাহলে যে আমাদের মতো চাকররা যা খুশি তাই করবে। তবুও বাংলাদেশের শান্তি বিনষ্ট করতে দেবে না।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ভাইদের এই চাকর অনুরোধ করছে। আপনার বি.এস.এফ এর মধ্য কোনো বাংলাভাষী ভাইদের কিছু না বলে প্রয়োজনে বুকে জরিয়ে নিবেন। তামিল ভাইদের সম্মানের চোখে দেখে পাশে সরিয়ে দিবেন। মারাঠি ভাইদের জিজ্ঞেস করুন কি চান যুদ্ধ না শান্তি?
বাকিদের একই কথা জিজ্ঞেস করেন? যদি উত্তর যুদ্ধ হয়। তাহলে বাংলামায়ের সিটমহল সমস্যা পানি চুক্তি ও অন্যান্য কাজ সমাধা না হওয়া পর্যন্ত ১৯৭১সালের মতো আমরা যুদ্ধ করে হলেও আমাদের অস্তিত্ব জানান দেবো।
বাংলাদেশ সাইবার আর্মি ভাইয়েরা, আপনাদের সাথে আল্লাহ আছে। আপনারা প্রস্তুত থাকুন। প্রয়োজনে আমাদের সাতে জার্মান, ল্যাটিন এমেরিকার কিছু দেশ- আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল ও ম্যাস্কিকো যোগ দেবে।
উওরোপের টার্কি সহ অনেক দেশ আপনাদের সাহায্য সহযোগীতা করতে প্রস্তুত। তার সাতে ইরান, সিরিয়া, লেবানন, সাউথ আফ্রিকা ও প্রয়োজনে অস্ট্রোলিয়াও এগিয়ে আসবে।
আর আমাদের অন্যতম মিতা মালোশিয়া, ইন্দোনেশিয়া তো থাকবেই।
চায়নাকে সব সময় আপন নিরব ও দ্বায়িত্বশীল বড় ভাইয়ের মতো মনে করবেন। আর চায়না আর আমাদের মধ্যে ম্যাপের দুরত্ব খুব কম। বাংলামায়ের শান্তির জন্য আমরা প্রয়োজনে দুই ভাই মিলে আমাদের সিমানা বুঝে নিবো। নতুন করে বিশ্বমানচিত্র তসনছ করে ছোট ছোট বাংলাদেশী বাচ্চাদের হাতের গ্লোবের উপর সুন্দর লাল, সবুজ, হলুদ ও সাদা রং দিয়ে রং ছরিয়ে দুষ্টোমির বা পাগলামির ছলে হাসতে হাসতে বিশ্ব মানচিত্রকে আরও সুন্দর করবো।
ইউক্রেন, তাজাখিস্তান, উজবেখিস্তান, খাজাকিস্তান, তুর্কেমিনেস্তান আমাদের হেল্প করতে বাধ্য হবে। মনে রাখবেন যাদের একজন মা থাকে তারা সেই মায়ের অন্ন যোগারের জন্য হলেও হাসতে হাসতে জীবন দিয়ে দেয়।
কোন পাপি বলে এই বাংলায় চাকর নামের লিডার নেই। একান্ত বাধ্যতামুলক না হলে তিনি লিডিং করে না। লিডিং এ যে অশান্তির মাধ্যমে শান্তি নিয়ে আসতে হয়। অন্যের খাবারকে এনে মাকে খাওয়ানো সুসন্তানের দায়িত্ব। কিন্তু মাকে শান্তিতে রেখে অন্যের মুখে এক মুঠো ভাত তুলে দিলে যে মা খুশি হন।
আজ এক্ষুনি আমার কথাগুলো বিশ্বমিডিয়ার হাতে পৌছে দিন। যে ইহুদী মায়ের মেধাবী সন্তান কে মিডিয়া থেকে কৌশলে বেড় করে দেয়া হয়েছে। তার প্রয়োজন এখনও ওয়াল্ড মিডিয়ায় আছে তাকে প্রয়োজনে বাংলাদেশে টেনে তুলে নিয়ে এসে আমার মায়ের হাতের রান্না ভুনা খিচুরী খাওয়াবো।
কিন্তু মায়ের সম্মান হানি হতে দেবো না।
কি আমার কথা বিশ্বাস হয় না?
বিশ্বাস না হলেও অসুবিধা নেই। আমার নাম আসিফ। আর আসিফ অর্থ কি জানেন?
বিস্তর্ন সমভূমি। বাংলাদেশের সমভূমিতে শুধু আমি না। আমি হাল ছেড়ে দিলেও হাল চাষ করার মতো বহু কৃষকের সন্তান আছে। দয়া করে তাদের রাগাবেন না। তারা একবার রাগলে কিন্তু বিশ্বের কোনো দেশে কথা তারা শোনে না।
আপনারা শহিদ মিনারে শান্তি পূর্ণ ভাবে এই শেখ হাসিনার পদত্যাগ বার্তা না আসা পর্যন্ত রাষ্ট্রয় কোনো সম্পদের ক্ষয় ক্ষতি না করে শান্তিপূর্ণ অবস্থান নিন।
আপনাদের চাকর
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্
০১৭১৭-০৪৪৯১৯
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: ভালো কথা মনে করেছেন। কেউ দিলো না ভাই!!!
আগে বাংলাদেশের নিরিহ বেসামরীক মানুষ নিহত বন্ধ হোক তারপর আয় ইনকামের চিন্তা করা যাবে।
একদিকে রক্ত দেখলে আমার মাথা গরম হয় না। ধীরে ধীরে ঠান্ডা হয়।
আগে দেশ তারপর টাকা। যারা স্বাধীতনা আদায় করতে জানে তারা ঠেলাগাড়ী ঠেলেও, জমি চাষ করে কিংবা কুলি হয়েও টাকা কামাতে জানে।
কিন্তু মানুষকে মারতে জানে না। প্রিয়া বা মায়ের দুঃখ সইতে জানে না।
বিশ্বাস করুন আমি আমার মা বাবার সুখের জন্য কোনো প্রকার কপ্রোমাইজ করি না। আমি, মা, বাবা বোনদের সুখি করতে ভালো বউ দরকার। ভালো প্রেমিকা ছাড়া ভালো বউমা হওয়া যায় না।
আমি বাঙালী, I love Bangladesh as my lover,
Everything I Do,
And do for U............
My Favorite character is me.
I can manage everything for my homeland.
I love U............
২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০৯
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: যারা জীবন যুদ্ধে হারে না,
তারা পুরো বিশ্বকে এনে মায়ের পায়ের নিচে রেখে দিতে জানে।
আপনারা আপনাদের মতো করে চেষ্টা চালিয়ে যান।
মনে রাখবেন ন্যায়ের আদর্শের সন্তান কোনো দিন হারে না।
বাংলাদেশ বিশ্ব লিডিং করার ক্ষমতা রাখে।
বাংলাদেশের মানুষ যা চায় তা অর্জন করে বাড়ী ফেরে।
আমাদের সবার মাথার উপরে রবী আছেন,
তিনি যে শুধু লেখক ও কবিদেরই শিক্ষক না নিরিবিলি ও শান্তি প্রতিষ্ঠার শিক্ষক।
"বিপদে মোরে রক্ষা করুন এ নহে মোর প্রার্থণা"।।
আপনাদের পাঠ্য বইতে যিনি
"বীর পুরুষ"
কবিতাটি অন্তর্ভুক্ত করতে চেষ্টা করেছিলেন ।
সেই জেনারেশন সারাজীবন শুধু লজ্জ্বাই পেয়েছে। কিন্তু ত্যাগ করতে দিদ্ধা বোধ করেন নি।
আজ নিজের শরীরের প্রতি ফোটা রক্ত দিয়ে হলেও তাদের এক ফোটা চোখের জলের ঋণ শোধ হবে না।
আমরা বাঙালী। প্রয়োজনে ভারতনাট্যমের টানে মাইকেল জ্যাকসনকে ও নিয়ে আসতে জানি।
আমরা না থাকলে মাইকেল কোনো দিনও নাচ শিখতে আগ্রহী হতেন না।
আজ মাইকেল জ্যাকশন বা তার শস্বুর এলপিপ প্রেসলী বেঁচে থাকলে খুব খুশি হতেন। তারপরও তারাও যে বিশ্বের সম্পদ।
তারা বাংলাদেশ কে শ্রদ্ধার চোখে দেখতেন।
কিন্তু কিছু লাজ লজ্জা বিহীন,
অসভ্য রাজণীতিকদের জন্য এই অবস্থা।
যার বিশ হাজার টাকা বন্টন করার যোগ্যতা নেই তারা অর্থমন্ত্রী হয় কি করে?
যাদের ধর্ম নিয়েই সন্দেহ তারা ধর্ম মন্ত্রী হয় কি করে।
এরপর, থেকে বাংলাদেশে ধর্মের চাকর হবে ৫জন
মুসলমান, হিন্দু, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ, চাকমা সহ অন্যান্য।
আমাদের উপজাতিদের মধ্যে যেটুকু সাংস্কৃতির বড়াই আছে
আমাদের মধ্য তার থেকে একটু কম থাকলেও আমরা সাবলম্বী
ইনশাআল্লাহ্
৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৪
অগ্নি সারথি বলেছেন: বাইজান সালামুয়ালাইকুম। আপনেরে আমি বর্তমান সময়ের ঝাতির পিতা মনে করি। পিলিজ আমার এই কমেন্ট টা ডিলিট করবেন না। বিশ্বাস করেন আমি আর কখনোই আপনেরে ১০০০০ টাকা বিকাশ করুম না। আপনার নেতৃত্বে জানিত অখন তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে যাইতে চায়। এক খান ভাশন দেয়া দরকার রেসকোর্স ময়দান থেকে। কবে দিবেন জানাবেন, আমিও উপস্থিত থাকতে চাই। আর ট্যাকা লাগলে বইলেন বিকাশ কইরা দিমু চার্জ ছাড়া।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: রেডক্রোস তার আদর্শ থেকে বিচ্যুত হয়ে রেড ক্রিসেন্ট হয়েছিলো।
আপনারা আমাকে যা ভাববেন আই তাই।
আজ একজন বাঙালী হয়ে আপনাকে বলে দিচ্ছি।
যুদ্ধের সময় একজন সত্যিকারের কোনো প্রকার সেনা সদ্যস্য, মিলিটারি, গেরিলা, অস্ত্রের দরকার হয় না, সেনাপতি থাকে অনেক। তাদেরকে সাধারণ মানুষদের চিনতে মানা।
একজন বীর তার একক ডিসিশনে যুদ্ধ চালিয়ে যায়। একজন বীর যুদ্ধ ময়দানে মারা গেলে কিছু হয় না। আর একজন নিজে যোগ্যতা অর্জন করে হাল ধরে।
একক ডিসিসনের পরিসমাপ্তিই যুদ্ধের মাধ্যমে বিজয়।
নিজেদের আত্নবিশ্বাস ঠিক রাখুন।
মনে রাখবেন এক বীর কোনো দিনও একটি জাতিকে নিয়ে ফালতু কাজে বের হয় না।
বাংলাদেশ বিশ্বে লিড দেয়ার মতো যোগ্যতা রাখে। কারণ আপনার মনের বীর শত্রুদের রেঞ্জ সম্পর্কে অবগত হয়ে তারপর ডিসিসন নেয়। যুদ্ধের ময়দানে অন্যদেশের সমমনা মানুষের সাথে পরিচয় হয়।
তারপর বীজয়ের পর দেশকে চিরশত্রু মুক্ত ও শান্তির পথে নিয়ে যায়।
প্রয়োজনে ওয়ার্ড ব্যাংক অন্য কোনো ইউ.এন এর আন্ডারের দেশে স্থাপন করা হবে। তবুও বিশ্ব শান্তি রক্ষায় আপনাদের এই চাকর কোনো প্রকার ভুল করবে না।
একজন বীর যুদ্ধে ময়দানে কোনো সময়, কোনো অবস্থায়ই ভুল ডিসিশন নেয় না।
বাংলা ভাষার প্রতি বিশ্বাস রাখুন।
ঘোষনা দিলে ৩য় বিশ্বযুদ্ধ হবে। কিন্তু ঘোষনা না দেয়া পর্যন্ত শান্তপূর্ণ ভাবে শহীদ মিনারে অবস্থান নিন। যা করতে বলি করুন। যারা এখন পর্যন্ত অবস্থান নেয় নি তারাও দলে দলে ছুটে আসুন।
আগে একজন ব্যাক্তি, তারপর দল।
৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার কারন মুলত প্রতিদ্বন্দ্বীতা বিহীন নির্বাচন।
আর সরকারি দল ইতিমধ্যেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় বেশীর ভাগ আসন পেয়ে অলিখিত ভাবে ভোটের আগেই সরকার গঠনের ম্যান্ডেট পেয়ে গেছে।
তাই ভোটার উপস্থিতি সঙ্গত কারনেই কম।
এতে অকারন হাহুতাস করার কিছু নেই।
এ ধরনের অথর্ব, জামাতি লেজুরবৃত্ত্বি করা বিরোধীদল থাকলে এরকমই হবে।
দলছুট চোরচোট্টা নিয়ে আদর্শহীন সুবিধাবাদিদের দল বিএনপি। নেতারা রাস্তায় না নেমে পালিয়ে থাকে। কর্মিসমর্থকরাও একই চরিত্র।
তাদের সব আন্দোলন জামাতি সন্ত্রাস নির্ভর, সুধু এই কারনেই সরকার যতেচ্ছ বলপ্রয়োগ করেও তেমন সমালচিত হচ্ছে না।
দেশকে নব্য পাকিস্তান বানানোর ষড়যন্ত্র কখনো সফল হবে না।
ওদের 'ক্রিকেট ষড়যন্ত্র' নিয়ে আমার এই লেখাটিও পড়ুন
Click This Link
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২৮
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আপনার প্রোফাইফ পিকচার টা সুন্দর।
গাড়ী ড্রাইভ করা না জানলে গাড়ী এক্সিডেন্ট হয়। ঠিক পলিটিক্স না জেনে, দেশপ্রেম বাদ দিলে, সত্যের সাথে নিয়মিত বেঈমানী করলে সেই পলিটিক্সের কারণে একটি গোছানো স্বাভাবিক জাতিয় ছিন্ন বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে।
গাড়ী ড্রাইভের সময় সিটবেল্ট পড়ে নিবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫২
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: আপনার ২০ হাজার টাকা ভিক্ষা চাওয়ার কি হলো? কেউ ২/১ টাকা দিয়েছে?