নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেখ হাসিনা পদত্যাগ না করা পর্যন্ত শহিদ মিনারে সময় কাটান রাস্ট্রিয় সম্পদ নষ্ট করে না। একটি বাস্তবের পরিচয়।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪৬

একটি দেশের লোকাল গভমেন্ট জীবের শরীরের এক একটি কোষের মতো। আবার সেলফোনের টাওয়ার সেল এর মতো করে ভাবলে সুবিধা হবে। কিংবা আপনি যদি চান মৌমাছির বাসার মতোই রাখতে পারেন। বাংলাদেশের টোটাল স্ট্রাকচার না জেনে না বুঝে আমাদের দেশের নিরীহ মানুষদের নিয়মিত ধোকা দেয়া হয়েছে। এই প্রসংগে একটু পরে আসছি।



বর্তমান বাংলাদেশ এর চেহারায় তার দূর্ণীতির ভাব পরিলক্ষিত হয়। যেমন ধরুন, বিশাল একটি বিল্ডিং। ৮-৯ তালা। অনেক গুলো রুম। তাহলে কি হবে?

অনেক খালি রুম, ময়লা ভর্তি রুম, বাথরুম, স্টোর রুম সহ আরও অনেক গুলো হরেক রকম স্পেস পাওয়া যাবে। যেখানেও ময়লা ফালানো সুযোগ পাওয়া যাবে বা লুকানোর জায়গা পাওয়া যাবে।



এবার মনে মনে দেখুন অনেকগুলো সাদা কগজ পাশাপাশি এলোমেলো ভাবে পরে আছে। যে কাগজগুলু একসময় একদম ঝকঝকে সাদা ছিলো। এবার একেক জন একটা একটা করে আলাদা আলাদা কাগজ হাতে নিন। প্রতিটা কাগজ ভালো করে লক্ষ্য করে দেখুন। প্রতিটা কাগজে ধুলো, ময়লা, কালী, ফালতু রং জমে কেমন যেনো দেখাচ্ছে। এবার আপনি যদি কাগজকে কাপুড় মনে করে বা মার্কার বোর্ড মনে করে সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলেন কিংবা ডাস্টার দিয়ে একটু যত্নের সাথে মার্কার বোর্ডটি মুছে ফেলেন তাহলে কি ময়লা থাকবে?

যদি থাকে তাহলেও তা কম।

বর্তমান দূর্ণীতি দমন কমিশন ঠিক এর বিপরীত অবস্থানে ছিলো বলেও দূর্ণীতির সুযোগ বেড়েছিলো এবং বাড়তে থাকতো। দূর্ণীতিকে লিড দেয়া হয়েছে সব সময় একটি মাদার ব্রাঞ্চের মাধ্যমে। সবকিছুরই মাদারব্রাঞ্চ থাকতে হয়। কিন্তু স্টেস করাপশন পলিসি ম্যানেজমেন্ট এ্যান্ড এক্সিকিউশন এর ক্ষেত্রে বিপতরীত থেকে আলাদা আলাদা স্টেপে পথ চলতে হয়।



যেমন করে বৃটিশ-এমেরিকান পলিসিতে ডাটা কালেক্ট করা হয়ে তারপর একটি ফাক পেলেই তার ভিতর থেকে ভাইরাস, গুজব বা অন্যকিছুর প্রভাব করিয়ে অনেক বড় ইফেক্ট কৃয়েট করা হয়।



এবার সেই আগের কথায় আসি, ধরুন বাংলাদেশের এক একটি ইউনিয় কে চারটি সমান ভাগে ভাগ করুন। বা একটি ইউনিয়ন কে একটি ইউনিট কল্পনা করুন। যেমন করে কোষ, সেলফোন টাওয়ার ও মৌচাকের একটি মধুর চাকের ইউনিটের মতো করে লোকাল গভমেন্ট এর আন্ডারে গড়ে তোলা একটি গ্রামের দিকে তাকান।



কি দেখছেন?

এবার মনে মনে কল্পনা করুন প্রতিটি গ্রাম এক একটি সাদা কাগজ। ১৯৭১ সালের গ্রাম গুলোর অবস্থা ভাবুন। দেখবেন সাদা কাগজের মতো। আর এখনকার গ্রাম গুলোর কথা কল্পনাতে ভাবুন দেখতে পাবেন ময়লা বা নষ্ট কাজগের মতো হয়ে গেছে।



কেনো?

দূর্ণীতির একক কারনে। আরও কিছু কারণ আছে তা যৌগিক ব্যপার। তার মধ্যে একটি হলো যেমন ধরুন একজন মন্ত্রী বা ভি.আই.পি. এর পত্রিক বড়ীর সামনে দিয়ে প্রধান রাস্তা নিয়ে যাবার কারণে অনেক সাধারণ মানুষের ভোগান্তি বাড়ছে।

যাক আগে যা হয়েছে হয়েছে এবার হবে ভিন্ন ভাবে। প্রতিটা ইউনিয়ন বা ইউনিট ৩টি করে ভিন্ন ভি্ন্ন জায়গায় অবস্থিত অফিস হবে। এখানে একটি ব্যাপার খেয়াল করুন ঐ অভিস গুলো অবশ্যই লোকাল গভমেন্ট এর অফিস বা ইউনিয়ন পরিষদের আশে পাশে বা ভিতরে থাকতে পারবে না। প্রয়োজনে স্কুলের দু-একটি রুম সাময়িক ভাবে অফিস ঘর বানানো হবে।

আগে প্লানিং পরে এক্সিকিশনের মাধ্যমেই আমি সব সময় এগোই। দেখুন এবার, এই অফিস গুলোর কার্যক্রম আগে শুরু হবে তারপর স্থায়ী জায়গায় অফিস স্থাপনের কথা ভাবা যাবে।



প্রতিটি অফিসে অফিসে বাংলাদেশ আর্মি, বিজিবি, আনসার, পুলিশ ফোর্স ইউজ করতে হবে। তবে এলোমেলো ভাবে ম্যানেজমেন্ট। তারপর এই অফিসের নাম দেয়া হবে, “বাংলাদেশ এর অবৈধ মালামাল ও টাকার উৎসের সন্ধান ও দূর্নীতি নির্মুল প্রকল্প”।

তিনটি অফিসের ১টি অফিস প্রতিটি পরিবারের কাছে তাদের এই প্রকল্পের চেইন অব ম্যানেজমেন্ট অনুযায়ী একজন ফিল্ড অফিসার একটি ফরম নিয়ে যাবেন। তারা ডাটা কালেক্ট করবে।

১ম অফিস

১টি পরিবারের প্রতিটি সদস্যের নাম, আয়, উৎস, মাসিক আয়, মাসিক বেতন........ব্যাসার ধরন ও আয়



১য় অফিস

১টি পরিবারের প্রতিটি সদস্যের নাম, জমির থাকলে জমির পরিমান, পৈত্রিক সূত্রে কতটুকু আর ক্রয় সুত্রে কতটুকু, স্বর্ণালংকার জমি আছে ইত্যাদি ইত্যাদি

৩য় অফিস

১টি পরিবারের প্রতিটি সদস্যের নাম, কেস মামলা সক্রান্ত তথ্য, মামলা নিষ্পত্তি সংক্রান্ত তথ্য, নিষ্পত্তি যোগ্য তথ্য।



সব কিছুর স্পষ্ট ডাটাবেইজ থাকবে।

এর পর প্রতিটা অফিসের প্রতিটি ডাটা নম্বর অনুয়ায়ী করা হবে...............



তারপর হবে বিন্যাস। ব্লাক মানি সরকার নিবেন। ঋণ লাগলে প্রয়োজনে ব্যাংক থেকে নিবে................



এরপর দেখবেন আমাদের অর্থণীতি কোথায় কোথায় দুর্বল?



এই কাজটি সহয। আমাদের অল্পকিছু ভালো মানুষের তত্তাবধায়নে এর বাস্তবায়ন ঘটানো সম্ভব। আপনারা আইডিয়া দিন। আইডিয়া এমন একটি জিনিস যা একটি জাতির সমৃদ্ধির পথকে দ্রুত বেগবান করতে পারে। আপনারা যদি কেউ মনে করেন এই কাজটি আপনাদের দ্বারা অসম্ভব তাইলে আমাকে সময় দিন। আমি শুধু কথার মাধ্যমে না এক্সিকিউশন করেও দেখাতে সক্ষম।

এই কাজ অগ্রগতিতে দরকার শুধু মাত্র আন্তরিকতা, পেটে ভাত, পারিবারিক শান্তি আর সততা ও সত্যজ্ঞানে নিজেকে মানব কল্যানে বিলিয়ে দেয়া।

আজ থেকে কল্পনা করুন দেখবেন এক সময় আসছে যখন আমাদের দেশের জমিতে আইড় থাকবে না।



বিশ্ব কে আমরা দেখাবো না। তবুও তারা দেখতে চাইবে। এর নাম কৌশল। এর নাম কাজের উদ্দ্যম। আমি স্বপ্ন না আমি বাস্তবতার প্রেমিক।



আব্বাস উদ্দিন সাহেবের একটি গান আছে,

“বট বৃক্ষের ছায়া যেমন গো...

আমার বন্ধুর মায়া তেমন গো.......”

এখানে মায়ার খেলা। বটগাছ বড়। ছায়া দেয়। পথিক প্রখর রোদে বিশ্রাম নিতে নিতে কর্মপদ্ধতির গাইড লাইন যোগায়। কিন্তু বট বৃক্ষ খাবার দিতে পারে না। কিন্তু তরমুজের মধ্যে প্রচুর পানি থাকে। জাপানিরা তরমুজের নতুন সুন্দর সুন্দর জাত উদ্ভাবন করেছেন। এর মধ্যে একটি জাতের তরমুজ চারকোনা। আগে থেকেই চাষিরা বক্স আকারের কাচের হালক একটি অবকাঠামো তরমুজ ফুলের বাইড়ে পেতে রাখে। যার মধ্যে তরমুজ বড় হয় ঠিকই। কিন্তু চার কোনা বক্স আকৃতির। এই তরমুজগুলো অনেক চরা দামে বিক্রি হয়। জাপান পারলে আমরা পারবো না কেনো? জাপান তো খাদ্যে সয়ংসম্পন্ন না। আমরা কথায় না কাজে দেখাতে চাই। এই চাকর সব সময় আপনাদের কাছে আছে। এবার ভাবুন ঐ যে বটগাছের আকৃতি আর তরমুজ গাছের আকৃতি। তরমুজ হয় লতায়। আমাদের একই সাংস্কৃতি ও সম্পৃতির মানুষ আমাদের একটু একাগ্রতা আমাদের অনেক দুর নিয়ে যেতে পারে। যে তরকারী ক্ষুধা মিটাতে সক্ষম তা লতায় লতায় হতে পচন্দ করে। আর খারাপ জিনিস বট বৃখের মত অজর কিন্তু তা দু’এক জনকে সাময়িক ছায়া দিতে পারে ঠিকই কিন্তু পেটের ক্ষুদা মিটাতে পারে না আবার তরমুজের ভিতরে রস ও রং ও থাকে না। আমি তরমুজের বিচিও খেয়েও বেঁজে থাকতে জানি কিন্তু আপনার লাল টকটকে রস খেয়ে বেঁচে থাকুন এই আমার লক্ষ্য এই আমার উদ্দেশ্য।



শেখ হাসিনা এর যুগ শেষ। তার পদত্যাগ করতেই হবে। কারণ আমরা তার পদত্যাগ দাবি করি না অর্জন করি।

আমরা বাংলাদেশী শক্তি। কোনো প্রকার অনিয়ম সহ্য করি না। কিন্তু শান্তির পক্ষে। আমরা গড়তে জানি। সোজা রাস্তায় সোজা পথে। কিন্তু কল্পনা করতে জানি বিভিন্ন ভাবে। এরই নাম বাঙালী।







মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৭

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: শান্তি পূর্ণ অবস্থান নিন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.