![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।
প্রিয় বিশ্ববাসী!!!
সকল ধর্মীয় অনুভুতির প্রতি শ্রদ্ধা প্রদশর্ণ পূর্বক বিশ্ববাসীর প্রতি আমার আন্তরিক প্রীতি, শ্রদ্ধা, সম্মান, বিনয়, ভালোবাসা ও বাংলাদেশী সাস্কৃতিক স্বাধীনতা ও সমৃধির মহামায়া জানাচ্ছি।
আমি একজন বাংলাদেশী। আমার খুব প্রিয় একটি নোবেল এরিক মারিয়া রেমার্কের লেখা “থ্রি-কমরেডস”। এই বইটি আমি পড়ি ১৯৯৯ সালের এসএসসি পরীক্ষার রেজাল্টের অপেক্ষায় বেড়াতে গিয়ে পিরোজপুর শহরে অবস্থিত আমার খালুর বড়ীতে বসে। বইটে পড়তে কয়েকদিন লেগেছিলো। এই গল্পের নাইকার নাম ছিলো “প্যাট” বা পরশিয়া। বইটিতে আমি যে নাইকার করুন মৃত্যু উপভোগ করতে না পেরে কেঁদে দিয়েছিলাম। এবং বইটিতে আমি যে নাইকার চেহারা দেখতে পেয়েছিলাম ঠিক যেনো পরশিয়াই আমার জীবনে মুন হয়ে এসেছিলো।
সেকেন্ড ক্যালকাটা বলে খ্যাত ঝালকাঠী শহরের রেডক্রোস হসপিটালে আমার জন্ম। আমি আমার মাঝে হিটলারকে অনুভব করতে পারি। আমার মতো তিনিও নাকি “থ্রি কমরেডস” বইটি পড়েছিলেন। বিশ্বমিডিয়া হিটলারকে গালাগালি করে কিন্তু আমি কোনোদিনও এই ব্রিলিয়ান্ট সন্তানটিকে মন থেকে ঘৃনা করতে পারি না। মৃত ব্যাক্তি হিসেবে তিনি ক্ষমা পাওয়ার যোগ্য। আর বিশ্ব মিডিয়ার কাছে হিটলারের নেগেটিভ ইমেজ না দেখিয়ে পজেটিভ দেখানো উচিত বলে আমি মনে করি।
ইহুদীরা আমার এই হিটলারকে ক্ষমা করাকে কষ্কের চোখে দেখছেন। আমি জানি কিছু কিছু অপরাধ ক্ষমার অযোগ্য। তারপরও মানুষ মানুষকে ক্ষমা করবে এটাই বরং ভালো। থ্রি কমরেডস যে বালক পড়তে জানেন তিনি মানুষকে মারতে পারেন শুধু মাত্র নিজের প্রেমের অস্তিত্বকে জানান দেয়ার জন্য আর কোনো কারণে না। হিটলার নাকি আমার মতো ছেলে বেলা থেকেই অন্যরকম। সব আছে কিন্তু কিছুই নেই। এমন এক ভাব কিংবা প্রভাভ।
ইহুদীরা যে পূর্বপুরুষদের হারিয়েছেন তারা আর কোনো দিন এই দুনিয়ার বুকে আসবে না। এটাই সত্য এবং সম্ভবনার প্রকাশ। কিন্তু আর একজন হিটলার যেনো এ্যাডলফ হিটলার না হয়ে ওঠেন তার জন্য হিটলারের জিবনী থেকে সব মানবতা ও শান্তি রক্ষাকারীদের জানা দরকার। আমরা যদি সমস্যা না জানতে শিখি তাহলে সমাধান আসবে কি করে?
আমি মনে প্রানে মানি এ্যডলফ হিটলার মানবতাকে হত্যা করতে চেয়ে ছিলো। একটি নির্দিষ্ট জাতি সত্ত্বার বিলীন করে দেয়ার অপসাহোস দেখিয়ে ছিলো যেমন করে দেখিয়েছিলেন ফেরাউন। আবার আমরা জানি ফেরাউন সারা রাত পা উপরে রশিতে ঝুলিয়ে খোদার কাছে বলতেন “হে খোদা আমি যেনো আমার জাতির কাছে খোদায়ী দাবি করতে পারি”। মুছা(আঃ) তা জানতেন। তারপরও ফেরাউনকে আল্লাহ্ ধ্বংস করেছিলেন ঠিকই কিন্তু “বনী-ইসরাইল জাতি” কে রক্ষা করেছিলেন। এ যে স্রষ্ট্রার বিচার। দেখুন আজ পুরো বিশ্ব শান্তি হুমকির মুখে। সারা বিশ্বে শুধু স্বজন হারাবার হাহাকার। কেনো জানেন?
শুধু মাত্র মানুষ, মানুষকে মারার জন্য। ধর্ম পালনের জন্য না। ধর্ম প্রতিষ্ঠিত করার জন্য না। ধর্ম ব্যবসা করার জন্যও না। কিন্তু তার পরেও মানুষ মারা যাচ্ছে। কেনো এতো যুদ্ধ হবে?
আমি মিডিয়ার কাছ থেকে জেনেছি হিটলার খারাপ। মনে করলাম খারাপ। আর এতো বেশী জঘন্য খারাপ যে ফ্রান্সে লুভ মিউজিয়াম থেকে ইমপ্রেনিষ্ট যুগের ছবি লুট করে নিতে চেয়ে ছিলেন। এতো কিছু থাকতে ছবি কেনো?
কি এমন আছে ছবিতে যে হিটলারের মতো ঘৃনিত এক মহান ব্যাক্তিত্ব এতো কিছু থাকতে শুধু কিছুর রংয়ের ঝটা আবোল তাবোল, অবোঝা, অধরা, অজানা ছবি নিতে যাবেন কেনো?
হিটলার কালচার প্রিয় একজন মানুষ। হিব্রু ইহুদী কালচার আর জার্মান কালচার ভিন্ন। হিটলার ছবি আঁকতে চেয়েছিলেন। হিটলার প্রেমিকাকে নিয়ে সুখে থাকতে চেয়েছিলেন কিন্তু তৎকালীন ইঙ্গ-মার্কিনীদের নির্মম পলিটিক্সের কাছে তার দেশ অসহায় বলে তিনি এমন মেন্টালিটির হয়ে যান। যে মানুষ ছবি আকতে জানে, সাহিত্য পড়ে, রণ কৌশলী কিন্তু আক্রমানত্বক কেনো? সব মানুষ শান্তি চায়।
যে পুজিবাদি সমাজে ইহুদীদের এতো টাকা-পয়সা অর্থ সম্পদ তারা কি করে গরীব হয় বলুন? তারপরও নির্মম হলেও সত্য যে ইহুদিদের নিরাপত্তা দেবার বদলে ইউএসএ কি দিয়েছে? শান্তি না অভিষাপ?
ইহুদীরা আজ মিডিলিস্টে মাইনোরেটি। প্রতিটা জায়গায় মাইনেরনটি। এই মাইনেরোটি হয়ে থাকলে কি আপনাদের টাকা ঠিক ভাবে ইউটিলাজড করতে পারবেন?
পারবেন না? কারন বৃটিশরা কৌশালে শুধু মিডেলিস্টের মোসলমান না ইহুদীদেরও বন্দি করে রেখেছেন।
হে ইহুদী ভাইয়েরা আপনারা প্রয়োজনে বাংলাদেশে সবাই একসাথে চলে আসুন। আপনাদের আমরা সেল্টার দেবো। আমাদের মায়ের হাতের রান্না আপনাদের খাওয়াবো কিন্তু আপনাদের কষ্ট পেতে দেবো না। আমি জানি আপনারা যতোখানী মেধাবী, সাহসী ঠিক ততোখানী অসহায়।
দেখুন বাংলাদেশ এক আজব দেশ। অনেক সুন্দর পরিবেশ। বাংলাদেশের মাটিতে জামাত-শিবির নামদিয়ে এখন পর্যন্ত ইঙ্গ-মার্কিন বাহিনী হামলা চালিয়েয়ে ঠিক এতটুকু করারও ক্ষমতা যদি ইহুদীদে থাকতো তাহলেও ইহুদীরা ওদের হাত থেকে বাঁচতো না। আপনারা বংলাদেশে আসুন। বাংলাদেশে ইনভেস্ট করুন। মিল ফ্যাক্টুরী তৈরী করে দিন। আমার দেশের ছেলে মেয়েরা সাবলম্বি হবে। এটাই আপনাদের কাছে আমার চাওয়া।
আপনাদের কষ্ট দেখে আমার খুব মায়া হয়। বাংলাদেশের মাটিতে সব রকম গাছ জন্মাতে পারে এবং পাশাপাশি থাকতেও পারে। বাংলাদেশে অনেক রকম মাছ এক পানিতে থাকতে পারে। এজন্যই বাংলা হলো বিশ্বের ঐতিহ্য।
দেখুন আজ চায়না তাদেকে কোথায় নিয়ে গেছে? এখনকার চায়না অনেক দিনের পরিকল্পনার ফসল। আমি বিশ্বের সব ঐতিহ্যকে সম্মান করি বলেই হিটলারের একটি ভুল পরিকল্পনাকে আমি সমর্থন করি না।
কিন্তু এ্যাডলফ হিটলার আসে অসান্তি ও অসাম্যর মধ্য থেকে। যতদিন এই অসাম্য থাকবে ঠিক ততোদিন পর্যন্ত হিটলাররা আসতে পারেন। তাই আমাদের সবার সব ভেদাভেদ ভুলে। পিছনের সব কথা ভুলে গিয়ে চির নতুন ও ন্যায্য ভাবে পথ চলা উচিৎ।
যদি এরিক মারিয়া রেমার্কের “থ্রি-কমরেডস” উপন্যাসে নায়কের মা, বাবা, জীবিত থাকতেন তাহলে নাইকা মরতো না আর হিটলারও ইহুদী মারতেন না। কারন বিশ্বশান্তির জন্য সবার আগে দরকার ঘরে ঘরে শান্তি ও সাবলম্বিতা।
আমি বাংলাদেশী কালচারের মধ্য দিয়ে বিশ্বকে দখি। এর নাম বঙালী। এর নাম নারীর টান। আসুন বনী-ইসরাইল বাসী। আমরা আপনাদের ফুলের মালা দিয়ে বরন করে নেবো।
কারণ কি জানেন? বিশ্বে শুধু মাত্র আমরাই একজন নজরুলের মাধ্যমে বুঝতে শিখি কিকরে কঠিন জীবন সংগ্রাম করে প্রিয়া হারিয়ে বউ অপবাদ ও জ্বলা নিয়েও যে “বিদ্রহী” কবিতা রচনা করা যায়।
বিশ্বাস করুন আমি চাই এই সুন্দর শ্যামল বাংলার নীতি আদর্শ দিয়ে পুরো বিশ্বকে একটি প্রগতিশীল সমাজ ব্যবস্থা উপহার দিতে।
কেউ যদি আমাকে জিজ্ঞাস করে যে,
আগে মানুষ নাকি আগে কালচার
আমার উত্তর হল আগে কালচার। একটি ভালো কালচার এর মধ্যে সব মানুষ কে নিয়ে আসতে পারলে তাহলে বিশ্বে অসান্তি বলে কিছু থাকবে না।
আজ দেখুন ফেসবুক এর জুকারবার্গ কে? আমার বয়সী কিন্তু কতো মেধাবী?
কেনো জানেন?
জুকারবার্গ কালচারকে ভালোবাসেন বলেই চাইনিজ কালচারাল ওয়াইফ কে বুকে টেনে নিতে পেরেছেন।
আমি গর্বিত যে জুকারবার্গ সাহেব একজন চাইনিজ কালচারকে বুকে ধরতে জানেন বলেই তিনি আরো অনেক কিছু পারবেন।
ড. ইউনুস, জুকারবার্গ, বারাক হোসাইন ওবামা, বিলগেটস তাদের বড় পরিচয় তারা মানুষ। তারা মানবতার পক্ষে। তারা সবাই কালচারাল। কালচারাল মানুষের দ্বারা খারাপ কাজ করানো যায় না।
যে কোনো কিছুর বিনিময় একজন মা, বাবা, এর আদর ভাই, বোনে মিল, পছন্দের প্রিয়া কে বেছে নিতে জানলে সে মানুষ দ্বারা খারাপ কিছু জন্ম নেয় না।
বান কি মুন সাহেব জাতিসংঘের প্রধান তিনিও একজন কালচারাল।
বিশ্বে এতো এতো এতো কালচারাল মানুষ থাকতে মানুষ মারা যায় কেনো?
শুধু মাত্র ইউনিটি, সেকরিফাইজ, কম্প্রোমাইজ, পজেটিভ ইমোশন এবং অসম সম্পদ বন্টনের জন্য। আজ যদি আমরা সবাই হাতে হাত রেখে কাজ না করতে জানি তাহলে আমাদের পরবর্তি প্রজন্ম যে মা হারা, বাবা হারা, ভাই হারা, কালচার হারা হয়ে তার ঘৃনা কে বিশ্বে ছড়িয়ে দিয়ে বিশ্ব তছনছ করে দিতে পারে।
আসুন আজ থেকে সবাই মিলে মিশে থাকবো। যার যার মতো ধর্ম পালন করবো। প্রতিটা দেশ তাদের ন্যায্য হিসাব পাবে। নইলে যে এই মানুষের বসবাসই বৃথা।
আমি বৃটিশদের কে দোষ দেবো না কারণ আমি বাঙালী। বাঙালী কাউকে দোষ দেয় না বাঙালী দোশ দেয় নিয়তিকে।
আপনাদের আদরের চাকর
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্
বরিশাল, বাংলাদেশ।
+ ৮৮ ০১৭১৭০৪৪৯১৯
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৭
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: বুঝি নি। একটু বুঝিয়ে বলুন?
২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৫
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আপনাদের মন্তব্য কামনা করছি।
৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৫
গ্রাম্যবালক বলেছেন: আপনাদের আদরের চাকর
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্
এই ডায়লগের মানে কি?? আপনি কি সরকারী কোণ আমলা??
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৮
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আমি প্রকৃতির চাকর।
আমি মানুষের চাকর।
আমি পেয়ারকা চকর।
৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৪
অগ্নি সারথি বলেছেন: আবাল কি আর গাছে ধরে রে?
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩১
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: বাংলাদেশ সম্পৃতির দেশ।
যা গাছে ধরে না তা লতা দিয়ে হলেও ধরাবো।
আমরা উর্বর ভূমির মাটির দেশ।
আমরা যা বলি তাই হয়ে যায়..............
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৫
ব্লগার রানা বলেছেন: na jewish gula bod