![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।
হে আল্লাহ্
হে খোদা
হে মাওলা
হে প্রভু
হে ভগবান
হে মুরশীদ
হে পরম আত্না,
আমি জানি না শ্যাম তোমায় কোথায় পাবো। শুধু জানি তুমি আছো। আমি তোমাকে বিশ্বাস করি। তোমাকে ভালোবাসি। কোনটা হিন্দু শব্দ কোনটা মুলমান শব্দ কোনটা পারসী শব্দ আমি বুঝতে চাইনা। আমি শুধু বুঝি ভাষা একটি পার্ট অব স্পিস এর নাউন।
আজ পর্যন্ত বিশেষ্য এর ব্যাখাই যারা দিতে পারে নি তারা কিকরে বুঝবে তোমার শক্তি কতো। কিকরে বুঝবে পরম পিতার মহামায়া যে নারায়নেরই আর এক রূপ সত্যের প্রকাশ।
এই দেখো আমি আজও বাংলায় শেখ শাদির কবিতা রিসাইট করিঃ শোনো মাবুদঃ
বলা কালু উলা বেকামালিহি,
কাশাফাদ্দু যা বেজামালিহি।
হাসানাত জামিউ বেখাসালিহি,
সাল্লুয়ালাই হে ওয়া য়া লিহি।।
এই দোয়া আমি মুখে মুখে প্রবাহমান যে মায়ের ভাষা বাংলার মাধ্যমেই পড়তে শিখি। আমার সব স্বপ যে বাংলায়ই দেখতে জানি। তাহলে এ ভাষা নিয়ে এতো ঘৃনা শিখিয়ে মানুষকে এতো ভাগ করো কেনো।
বাংলা ভাষায় যদি তোমাকে না ডাকার অধীকার কেড়ে নিতে চায় তাদের তুমি বুঝাও যে বাংলা ভাষার টান যে স্রতের মতো টেনে হৃদয়ের ঝর্না থেকে জল তরঙ্গের ঢেউ খেলিয়ে ঢেউ খেলিয়ে তারপর নৌকোর পালের হওয়ায় মায়ের স্মৃতি ভেষে ওঠায়। আমরা যে বাংলা দিয়েই কান্দি হাসি আবার সুখ কে শান্তি মনে করে বার বার ভুল করেও তারপরও শোধরাই।
এরই নাম বাঙলী। মাওলা তুমি বিশ্বকে একটি শান্তির দিকে নিয়ে যাও। এই বিশ্ব তোমার সৃষ্টি। তোমার সৃষ্টি কেড়ে নিয়ে যাওয়া যায় না। তোমার সৃষ্টি তোমারই থাকে।
শুন্যে মহা আকাশে,
তুমি মগ্ন লীলা বিলাসে।।
হাসিসো খেলিছো প্রভু,
আপন সনে, নিরজনে প্রভু
নিরজনে খেলিছো।।
তারকা রবি শশি,
খেলনা তব হে উদাসী।।
পরিয়া আছে রাঙা পয়েরো কাছে,
রাশি রাশি।।
নিত্য তুমি হে উদার,
সুখে দুখে অবিচল,
ভাঙিছো গড়ীছো নীতি ক্ষনে ক্ষনে,
নিরজনে প্রভু নিরজনে,
খেলিছো....................
(নজরুল গীতি)
এমন সুন্দর মায়া দিয়ে হৃদয় কে বেধে আর কোন ভাষায় আর তাওহিদের ঝংঙ্কার বাসা বাধে।
বাংলা যে আমাদের ভাষা। আমি জানি, কেউ যদি, নিজের ভিতরের, আমি নামের, যে আমি থাকি, তাকে তোমার কাছে দিয়ে দেয় সেই তো তোমাকে পায়। সহিংসতা ও হানাহানি করে তোমায় পাওয়া যায় না।
একটি কালো নিষ্পাপ গ্রামের মেয়ে আমাকে হৃদয় দিয়ে ভালোবেসেছিলো। তোমাকে জয় করার রাস্তা যদি ভালোবাসা হয় তাহলে তুমি কি ঐ নিরীহ মেয়ের প্রেমিকাকে আমার কাছে ফিরিয়ে দিবে না।
আমি তো কোনো পিতা মাতারই অমর্জাদা কোনো দিনও চাইতে জানি না। তারপরও তুমি আমাকে সব দাও। আমার ভাষা না থাকলে এই জগত থাকতো না। যে ভাষা দিয়ে অদেখা জিনিসও দেখা যায়। সেই কল্পনার দেবীকে নিয়ে এতো পলিটিক্স কেনো?
আমার মুন কে আমার কাছে চাই। আমি তোমার আদেশ পালন করতে জানি এই ভাষার ভিতরে। এই ভাষা নিয়ে এতো রক্তপাত কেনো। মানুষ স্বপ্ন দেখতে না জানলে নিত্য নতুন আবিষ্কার কি করে করতো।
আমাদের সন্তানদের কেনো এতো মার খেতে হয়। এতো এতো বেতের বড়ী খায় মানুষ হওয়ার জন্য। এতো এতো কেঁদে তারপরও মনের আশা মেটে না। হৃদয়, মন, হার্ট, অন্তর কাকে বলে আমি জানতে চাই না, আমি শুধু বুঝি যে তুমি আমাদের ভালোবাসো। যে জাতিকে তুমি ভালোবাসো শুধু তাদেরই তুমি অস্তিত্ব রাখ। স্রস্টাকে যারা ভাষার মধ্য থেকে সৃজন করতে চায় তাই তো স্বাধীন ভাবে আল্লাহ্ ডাকতে পারে।
আজ মানুষ এতো এতো অস্র বানাচ্ছে তারপরও তোমার বন্যার কাছে কতো অসহায়। এরই নাম প্রেমের ঢেউ। আমি কখনও তোমার সেরা সৃষ্টি কোনো মানুষের সাথে বেঈমানী করি নাই।
আজ তুমি জবাব দাও আমার বাংলাভাষার সন্তানেরা যদি কল্পনাই করতে না শেখে তাহলে তারা নতুন নতুন আবিষ্কার করবে কি করে?
আবার দেখো ঐ ইসকন নামের একটি হিন্দুদের প্রতিষ্ঠানে একদিন শুনি কি ওরা গান গাইছে আর নাচছে। তোমি যখন মন্দিরের সামনে নিলেই তখন একই গেটকে পশ্চিমারা মিথ্যে কথার মাধ্যমে কতো দুরে ঠেলে দিয়েছে। তারপরও সনাতনের মধ্যেও যে আমি মানুষ ছাড়া আর কিছু দেখতে পাইনি। তাইতো গিয়েছি। গিয়ে দেখি ওরা গাইছে।
গৌরাঙ্গেরো নিজ শক্তি
পন্ডিত গদাধর,
শ্রি নিবাসো,
হরি দাসো,
মোরে দয়া করো,
শ্রী কৃষ্ণ চৈতন্য প্রভু দয়া করো মোরে,
তুমি বিনা কে দয়ালু,
জগত সংসারে,
হা হা প্রভু,
নৃত্যানন্দ-প্রেমানন্দ-সুখি,
কৃপা করো! করো করো...
আমি বড় দুঃখি,
শ্রীকৃষ্ণ চৈতন্য প্রভু,
দয়া করো মোরে............
এই গান গাইলে যদি আমার পাপ হয় হোক। আমার মায়ের চেয়ে আমার পাপ বড় না। আমার সত্যিকারের প্রেমের দেবীকে ডাকার আগ্রহের চেয় আমার পাপ বড় না। সত্য উপলব্ধি বোধ কে হৃদয়ে ধারন করা যদি পাপ হয়, তাহলে মানুষ তো নিষ্পাপই না। যিনি নিষ্পাপ তার ভাষা আমায় শিখাও।
সেই নিষ্পাপ ভাষার কোনো পাপ নাই। নিষ্পাপ ভাষা মনের ভাষা। এই ভাষার জ্য আমরা যা খুশি তাই করতে পারি।
এই মায়েদের মর্জাদা দেয়ার জন্যই তো ছোট্ট গোপালও ননি চুরি করে কাঁদে। যে ভাষায় শ্রীকৃষ্ণ মা যশোধার মার খেয়েও মায়ের সম্মান রক্ষা করে সেই ভাষার কতো শক্তি আজও যাবা বোঝেনি।
তাদের আমার প্রানের বাঙালী বুঝিয়ে দিবে। এই হল সত্যি। এই হল শান্তি।
আসুন আমরা আমাদের সৃষ্ট কর্তার নাম ধরে প্রয়োজনে আল্লাহ্ নামের আড়ালে যিনি থাকেন তাকেও মানুষ মন থেকে চাইলে নিয়ে আসতে পারে।
এর নাম কনফিডেন্স। এর নাম প্রেম।
একজন বিশ্বনাথ আনন্দ নামের দাবারু এর অন্তরের মধ্যেই গ্যারি ক্যাসপারাপ আবার ক্যাসপারাপের অন্তরেই যে ক্যারামানিকের প্রকাশ। এর নাম খেলার জন্য প্রেম। বাংলাদেশী মানুষ তার প্রেমের প্রশ্নে যা খুশি তাই করে। এ আমাদের বিশ্বাস।
আলো ডেকে বলে যমুনাকে,
অপবাদ যতই আসুক,
রাই কি কখনও ভুলে থাকে।।
কলংক না থাকে যদি,
ভালোবেসে লাগে কি ভালো।।
প্রেমের কি সাধ আছে বলো।
নিন্দার কাঁটা যদি না বিধিলো পায়ে।।
প্রেমের কি সাধ আছে বলো.........
নিজাম উদ্দীন আউলিয়া যদি একশো একটি মার্ডার করার পর মানুষের মাঝে বেঁচে থাকতে পারে। আমার দেশের সাধারণ মানুষ কেনো দুর্ণীতি ছাড়তে পারবে না।
“ধন্য ধন্য তেরা ছিলছিলা,
এলো দিল্লিতে নিজাম উদ্দীন আউলিয়া।।
এলো দিল্লিতে নিজাম উদ্দীন আউলিয়া।।”
আমাদের গানের সাথে পলিটিক্স কেনো? হোয়াই?
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্
০১৭১৭-০৪৪৯১৯
শেখ হাসিনা পদত্যাগ না করা পর্যন্ত শহিদ মিনারে শান্তি পূর্ণ ভাবে অবস্থান নিন।
২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: পর্দা নেহি জব
কই খোদা সে
বান্দাসে পর্দা করনা কেয়া
যব পেয়ার কিয়া তো
ডরনা কেয়া.......
৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৮
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: নাচো নাচো গো কালী!!!
নচন কালি তুমি এই ভূলকে.।
নচো গো.।(পবন দাস বাউল)
৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০০
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: পেয়ে অবলা, ঘটালে জ্বালা,
বাজায়ে কালা, বাশেঁর বাশী।।
মোহন সুরে, হৃদি পিঞ্চরে,
করিলো মোরে,
প্রেম উদাসী.....
নজরুল ইসলাম
৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০১
আমার কোন প্রশ্ন নাই বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন ভাইয়া।
৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০৫
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: যে মুর্শিদ, সেই তো রাসুল, ইহাতে নেই কোনো ভুল।
খোদাও সে হয়..........
নিয়ে কে যাবি গুরুর নৌকাতে আয়..।
(লালন ফকির)
আমাদের লালনের ভাষা নিয়ে ফাইজলামী করার দুঃসাহস ইংরেজদের হলো কি করে।
বাংলাদেশে কি কালচার নাই?
যে বোম্বের মতো বার বার, যুগ যুগ ধরে..
মোসলমান হিন্দুর ভান করে অভিনয় আর হিন্দু আর্টিস্ট করে মোসলমান ক্যারেকটর, এবং শীখদের দেখাতে হয় প্রায় সব সিনেমায়?
এতোগুলো ভাষার দেশ ভারত বাংলাদেশকে নিয়ে খেলার চেষ্টা করার দুঃসাহস পেলো কি করে?
৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১০
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: এ সুখের নেই কোনো সীমানা.
বসন্তেরই আগমনে ভালোবাসার আলিঙ্গনে।।
সফল হলো বুঝি সাধনা।।
এ সুখের নাই কোনো সীমানা.............
এতো সুন্দর সুন্দর গান তৈরি হওয়ার পরও বাংলা সিনেমাকে পরিকল্পিত ভাবে কারা হত্যা করলো?
৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৩
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: জীবনে যারে তুমি দাওনি মালা,
মরনে কেনো তারে দিতে এলে ফুল।।
মুখপানে যার কভু চাওনি ফিরে,
কেনো তারই লাগি আজ অশ্রু আকুল।।
(গায়ক অনুপ ঘোষাল)
এতো সুন্দর গান আর কোন ভাষায় রচিত হতে পারে বলুন।
৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:২১
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আচল দিয়ে বেঁধে রেখো, এ সংসারের চাবি,
তোমার মনে রেখো আমার ভালোবাসার দাবি।।
হাতের লেখাও মোর বদলে দিয়ে ভাগ্য হলো প্রসন্ন।।
এই হাতের রেখা দেখার কালচার কিরো কাদের কাছ থেকে শিখে তারপর একে একে ভূয়া যতিশির মধ্যমে গুপ্তচর বৃত্তি করেছে।
মনে রাখবেন ভাগ্য আল্লাহ্ 'র হাতে কিন্তু একটু চেষ্টা আত্নবিশ্বাস ও যদি জীবনে সৎ থাকতে পারেন আপনি কোনো দিনও কোনো চ্যালেঞ্জে হারবেন না।
এই কথাটি সব ধর্ম দিয়ে যাচাই করে দেখুন ঠিক বলেছি কিনা।
আমাকে আপনার ভুল বুঝবেন না। আমি আপনাদের চাকর।
প্রয়োজন হলে বাংলার ছেলেরা পুরো বিশ্ব দখল করবে তবুও বাংলাদেশ কে নিয়ে বৃটিশদের কোনো প্রকার চালাকি সহ্য করবো না। ওরা দস্যু জাত।
ওদের বাংলায় ঢুকতে দেয়া হয়েছিলো শুধু মাত্র মায়া দেখিয়ে।
ওরা একই মায়ের সন্তানদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ার শিখিয়ে আমাদের কে ধ্বংস করার চেষ্টা করে।
শুধু মাত্র একজন বাঙালী মন থেকে চাইতে জানলে তা অর্জন করে নেয়।
১০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:২৫
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: বাংলাদেশী মানুষের মায়া আছে কেনো জানেন?
সংসার আছে বলে।
সেই পরম রূদ্দ্র মায়া ছাড়া থাকতে জানেন না। মায়ার মধ্যেই তিনি থাকেন।
তাই, আজ থেকে কেউ কারও পর না। আজ থেকে সব বাংলাদেশী মানুষ এক। বাংলাদেশের মানুষের বংশের দরকার নেই। রয়েল বেঙ্গল টাইগারের কি কোনো বংশ আছে?
রয়েল বেঙ্গল টাইগার এর কাছ থেকে লক্ষ স্থীর করতে শেখো।
দেখবে পৃথিবীর কোনো শক্তি তোমাকে রুখতে পারবে না।
১১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩০
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আজকের এই অবস্থার জন্য সাধারণ মানুষের দায়িত্বহিনতার দ্বায় আছে। তারা কেনো এতো বেশী ডিসট্রাকটিভ আড্ডা দিবে।
১৮ বছরের নিচে কোনো বাচ্চারা সন্ধ্যার পরে ঘরের বাইড়ে থাকবে না। বাসায় যাবে। গার্ডিয়ানরা খেয়াল রখবেন।
এতো বেরোতে দেন বলেই বাচ্চাদের মধ্যে আগের মতো আদোব কায়দা নেই। তারা মুরব্বীদের ভাবে ওল্ড।
কিন্তু ওল্ডের নামে যারা রয়েল বেঙ্গল টাইগার কে ছাগল বানিয়ে রাখতে চেয়েছিলো।
সেই ইংরেজদের আমি স্পস্টভাবে বলে দিতে চাই। আর কোনোদিন বাংলাদেশের উপর কোনো প্রকার কর্তৃত্ব করতে পারবেন না।
বাংলাদেশ বাংলাদেশের মতো চলবে।
১২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৩
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: বাংলাদেশ ও চায়নার যৌথ উদ্দোগে পদ্মা ব্রিজ করবো।
বে অব বেঙ্গলে আরো নতুন নতুন পোর্ট হবে। যে পোর্টে কোনো দেশ পন্য আনতে চাইলে ন্যাজ্য ভাড়া দিতে হবে।
বাংলাদেশের উপর দিয়ে যতো প্রকার বিমান যাবে সব বিমান বাংলাদেশকে ন্যায্য ভাড়া দিতে হবে।
১৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৫
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: বাংলাদেশের প্রতিটা বিচের সাথে সরাসরি সড়ক ব্যবস্থা থাকবে।
যাতে করে বাংলার মানুষ বাংলায় বসেই সমুদ্রের বিশালতা টের পেতে পারে।
বাংলাদেশ একটি প্রগতিশীল দেশ।
১৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৯
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: প্রয়োজনে আইরিশদের কাছ থেকে হুইস্কি বানানোর প্রযুক্তি স্থাপন করে। প্রতিটা হাটে, বাজারে, থানায়, জেলা সদরে, বিভাগে, রাজধানীতে বার হবে।
দেশের প্রযুক্তি তৈরি করে বাংলাদেশে এ্যালকো তৈরি হলে দোষ কোথায়।
নেসার খেসারত বহন করবে মধ্যবিত্ত্ব পরিবার আর বিজনেস করবে রাজনৈতিক মাফিয়া দালালরা।
মাফিয়া ডনদের বাংলাদেশে নিয়ে এসে তারপর ভদ্র করে মায়ের কোলে ছেড়ে দেবো।
১৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪১
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: বাঙলীরা ইমোশনাল
যেমন করে মায়ার মাধ্যমে কাছে টানতে পারে ঠিক তেমনি করে গালাগাল ও জানে।
বাংলা ভাষায় এতো এতো গালি থাকতে ইংরেজদের কাছ থেকে গালি শিখবো কেনো।
আমরা কোনো গালি দেবো না। আমরা করে দেখাবো। ইনশআল্লাহ্
১৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫০
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: বাংলাদেশের প্রতিটা মায়ের বুকে আশা থাকে।
মায়ের আশা মায়ের সন্তানদের পুরন করতে হবে।
মায়েরা বাচ্চাদের মেধা বিকাশে গান, নাচ, মার্সাল আর্ট, ছবি আকা, সাঁতার, এসএসসি লেভেল শেষ হবার পরে ৬মাসের বাধ্যতামুলক সামরিক প্রশিক্ষণ নিতে হবে।
কমিশন ও কমান্ডো স্টাইলে। বৃটিশ আর্মি পলিসিতে না।
রাশান স্টাইলে।
বাংলাদেশ ডিফেন্সিভ থাকবে। কখনও এট্টাকটিভ না।
১৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৬
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: শুধু মাত্র কিছু কুটচালী কুটনৈতিক ও রাজনৈতিক নেতাদের জন্য আমার দেশের ছোট ছোট ছেলেরা মিথ্যে কথা ও প্রতারনা শেখে।
কোনো প্রকার ধন্দাবাজি চলবে না। এখন থেকে "কোনো নেত্রী স্থানীয় ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠান" কোনো প্রকার ছল চাতুরী করবেন না।
নিজের মনের বিবেকের কাছে নিজেকে সপে দিয়ে মানব সেবা করবেন।
দেখবেন আমার দেশের প্রতিটা বাড়ির আঙিনায় ফুল গাছ থাকবে।
গাছের উপর আক্রমন কেনো? গাছ কি আওয়ামীলিগ করে নাকি বি.এন.পি করে নাকি কমিউনিষ্ট।
বাঙালী বিজ্ঞানী জগদিস চন্দ্র বসু আবিষ্কার করেছেন যে গাছেরও প্রাণ আছে। সেই দেশে গাছ কাটে কারা?
১৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৮
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আমি ওয়ারীতে থাকা কালে বেশ কয়েকবার বলধা গার্ডেনে গিয়ে দেখি সাভাবিক পরিবেশ না। এমন কেনো হবে?
সবাই সবাইকে সন্মান দিতে শিখবেন। সম্মান পাবেন। বাচ্চাদের সাথে আঞ্চলীক বাসায় কথা বলবেন কম। তাহলে তাদের পরবর্তি সময় বইয়ের সাথে নিজেকে মানিয়ে চলতে কষ্ট হয়।
১৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০৩
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: বাংলাদেশের প্রতিটি থানায় প্রতিটি অঞ্চলে বিশ্বের বিভিন্ন প্রজাতির গাছ লাগাবেন।
প্রতিটি থানা স্টেশন বন্দর সন্ত্রাস চাদাবাজ মুক্ত থাকবে।
আর কোনোদিনও চাদার নামে অসম বন্টন করা যাবে না। স্বল্প জ্ঞাণী মানুষের টাকা বেশী হলে তারাই বিক্রিত রুচির সন্ত্রাসী হয়ে যায়।
টাকায় রবীন্দ্র, নজরুন, বঙ্গবন্ধু, জিয়াউর রহমান সহ বাংলার আবহমান কালের বিখ্যাত ব্যাক্তিদের ছবি পর্যাক্রমে নিয়ে আসা হবে।
২০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৫
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় ছোট পরিসরে হলেও চিড়িয়াখানা নির্মান করা হবে।
যাতে করে বাচ্চারা তার নিজ জেলায় বসেই প্রাণী সরাসরী দেখার তৃষ্না মিটাতে পারে।
বাংলাদেশীরা শিতের দিনে টেনিস খেলবে। ব্যাডবিন্টন খেলবে। জিম হবে।
সাইকেলীং করবে।
ফুটবল খেলবে।
ফুটবল খেলা মানুষ তৈরি করেছে। অলম্পিকে বাংলাদেশের সম্ভাবনা বলে সময় নষ্ট করা যাবে না।
অলম্পিকে স্বর্ণ জয় করতে হবে। প্রয়োজনে চায়না রাশিয়ার হেল্প নেবো।
বাংলাদেশ হবে বিশ্বের সেরা আদব কায়দার দেশ। সম্মান ও সংসার ধর্ম পাল শিক্ষার দেশ।
কোনো স্বামী তার স্ত্রীর গায়ে হাত তুলতে পারবেন না। স্বামী স্ত্রীর ঝগড়া হলে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর ১দিনের মধ্যে ডিসিসন দিয়ে দিবে। ইয়েস অর নো।
নো মিড পয়েন্ট। কিন্তুর বাচ্চার মায়া থাকে বলেই অসভ্য কাপুরুষ স্বামীর ঘরও করতে হয়।
প্রতিটা স্বামি একটু সচেতন হন। দেখুন আপনি হয়তো আপনার ওয়াইফ এর থেকে বেশী শিক্ষিত। কিন্তু মেয়েরা তো আর অতো বেশী খারাপ না।
খারাপ মানুষ রাগতে জানে না। বকলে স্বামীর ভালোর জন্যই বকে। স্বামীর শিক্ষা দিয়ে স্ত্রীকে শিক্ষিত করে তুলুন কিংবা স্ত্রীর শিক্ষা দিয়ে স্বামীকে শিক্ষা দিন।
তবুও সংসারে অসান্তি থাকবে না।
দাদা দাদি, বাবা, মা নিয়ে একসাথে থাকবেন। কিন্তু প্রত্যেক বাঙালী নাগরিকদের সত ভাবে আয় করা জানতে হবে।
২১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৭
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: যে সব মহিলারা নিজে শেষ হয়ে গেছেন বলে বিষন্ন সময় কাটান। তারা এখন থেকে শীতের জাম্পার, নকশিকাথা, কাথা, কাপড়ে ফুলের ডিজাইন করে আয় করা শিখুন।
শুধু রান্না বান্না করা আর স্বামীর হাতের মার সন্তানের বকা ভাইয়ের ঘৃনা পাওয়ার জন্য এই দুনিয়ায় বাঙালী হিসেবে জন্ম গ্রহন করেন নি।
২২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৯
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আমার বয়সী বা এখন যারা কিশোর আপনারা আপনাদের আশে পাশের মুরুব্বিদের অবহেলা না করে। প্রতিদিন ১ ঘন্টা করে হলেও কম্পিউটার শিখান।
আমি আসিফ আমার থেকেই কোটি কোটি আসিফ এই বিশ্বে জন্মাবে।
২৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২২
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: মনে রাখবেন ট্যাকনিক্যাল শিক্ষার কোনো বিকল্প নাই।
দু একটি বড় ইন্ডাসষ্টির চেয়ে সারা দেশে মাঝারী, সেমি-ক্ষুদ্র ও ক্ষুদ্র শিল্প গরতে হবে।
তাতে করে অনেক মানুষের কর্ম সংস্থান হবে।
২৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৭
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: মেয়েরা মায়ের জাত। যে সব লুচ্চা পুরুষ কারও সুন্দরী বউয়ের দিকে নজন দেন তখন আপনাদের মায়ের কথা মনে করবেন।
শুধু মাত্র শিক্ষায় ও কালচারের সামঞ্জস্যতা থাকলে এক জনকে নিয়েই সারা জিবন ঘর করা যায়
অসাম্য অনেক সয়েছি।
অনেকে শুধু টাকাওয়াল বাপের কন্যাদের দেখতে পায়। মেয়েদের চিনবেন তাদের মেধার মাধ্যমে। আর যদি চিনতে কষ্ট হয় তাহলে মনে করবেন আপনার মেধা কম/বেশী।
২৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আপনারা আমার লেখা গুলোর একটি করে প্রিন্ট নিজেদের কাছে দয়া করে রাখুন।
কোনো শাশুরীর বাধার কারনে যেনো বৌমার চাকুরীর ইচ্ছাকে বাধা দেয়া না হয়। মনে রাখবেন শাশুরী মা হন ছেলে বিয়ে দিয়ে আর বউয়েরা মা পান বিয়ের পরে। এভাবে চিন্তা করলে আপনাদের এই পারিবারিক অশান্তি থাকবে না।
২৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৯
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষের ব্রেন খুব উর্বর। এই ঠান্ডা এই গরম। আপনারা নিয়মিতভাবে আইডিয়া শিখুন। একটি আইডিয়ার মাধ্যমে অনেক ফর্মুলা বের হয়। সবকিছু একদম সরল সাভাবিক ভাবে ভাববেন। দেখবেন দুনিয়াটা কতো সুন্দর।
ফুল, ফল, পাখি নিয়ে হবে আমাদের জীরন।
সুন্দর বনের কোনো প্রকার ক্ষতি করা যাবে না। সুন্দরবন বাংলাদেশের সম্পদ এর সুরক্ষা করা দরকার কারণ সুন্দরবন আমাদের বন্যা মোকাবেলা করার জন্য খুবই দরকারী।
২৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: হে সুজনী, গুল বদনী,
চন্দ্রাননী, নয়ন বাঁকা!
মুক্তা কেশী, প্রেম প্রিয়াসী,
চন্দ্রাশসী চলন বাঁকা।।
তব কাননে, ধীর গমনে,
কুসুম কলী ফোটাও চরনে।।
বিহঙ্গীগণে ললিত টানে,
প্রেম আলাপন করিছে সদা।।
উঠাও আবরণ, দাও দরশন
তোমার আমার হবেনা চিনন।।
সর্বত্র তুমি কোথা লুকাবে,
আমাতে তোমার খোঁজ মিলাবে।।
তুমি যেখানে, নাহি সেখানে,
সর্বত্র তুমি কাহারো ছায়া।
(শাহ পীর চিশতি) রচিত কিছু গান আছে। খুব সুন্দর ভাব দর্শন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৯
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আর নয়নে চাও খাঁজা ধন।
আর নয়নে চাও।
আর নয়নে চাও বাবা ধন
আর নয়নে চাও......................