![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।
আমাদের বাংলাদেশ এর সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ অনেক দিনের মিথ্যে নামক ইঙ্গ-পলিটিক্সের মায়াজালে বন্দি। তাই অনেক কথা বলার থাকলেও, শুধুমাত্র ঐ সব নীরিহ মানুষের অনেক দিনের গড়া মিথ্যে ওয়াল দ্বারা ঘেরা ভুবনে আগুন লেগে যাবে।
ঐ সকল সাধারণ নিরীহ বাংলাদেশী জনতা তাদের মনের মিথ্যের দেয়াল ভাংঙতে গিয়ে নিজেরা নিজেদের মধ্য সংঘর্ষ তৈরি করতে পারেন। তাই আমার অনেক কথা আপনাদের কাছে শেয়ার করছি না।
আমাদের ভিতরে যে রয়েল বেঙ্গল টাইগার বাস করেন, সেই টাইগারকে ছোট্ট বেলা থেকে তিলে তিলে গোট ভাবনায় ভাবিত করে অমুক্ত হতে শিখিয়েছে। তাই তো আমার পূর্বপুরুষ গুণী বাঙালী’রা নিজেদের তিলে তিলে উজার করে দিয়ে আমাদের মাঝে স্বপের বিজ বপন করে তাকে সত্যিজ্ঞানে প্রতিষ্ঠিত করার ইঞ্জিত দিয়েছিলো।
আপনারা নিশ্চই মীর মশাররফ হোসেন এর “বিষাদ সিন্ধু” উপন্যসের নাম শুনেছেন। সেই উপন্যাস আর বাস্তব কাহিনীর মধ্যে অনেক অমিল আছে। যে কোনো শান্তির ধর্মের এগেনিষ্টে মিথ্যের জন্ম দেয়াই ছিলো পলিটিক্স বা ওয়াল্ড ট্রেড এন্ড পাওয়ার কন্ট্রোলের মেইন হাতিয়ার।
বাবা লালন সাই জির সাথে মীর মশাররফ হোসেনের সরাসরি সাক্ষাত হয়ে ছিলো। আমার অনুমান মতে সেখানে লালন ফকিরকে হয়তো ধণ দিয়ে কেনার চেষ্টা অথবা মীর মোশাররফ হোসেনের অসহায়ত্ব প্রকাশ করেছিলেন।
মনে রাখবেন লালন একজন বাঙালী মুসলিম শান্তির বাহক। শিরাজ সাইজীর দ্বারা দীক্ষিত লালন সাইজীর মাধ্যমে কোনো প্রকার অশান্তি কল্পনাতীত। আজ পর্যন্ত যারা ১১৭ বছর দেহলোকে থাকা লালন ফকিরের ধর্ম সম্পর্কেও আমাদের কোনো পাঠ্য বইতে স্পষ্ট উল্লেক করা যায় নি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যাল প্রেস কর্তৃক মূদ্রীত “কবিতা সংগ্রহ” বইটির মধ্যেও লালনের সংক্ষিপ্ত পরিচয়ে তার ধর্ম হিন্দু না মুসলিম তা সরাসরি নিশ্চিত করে আজ পর্যন্ত কেউ বলতে পারে নি।
মনে রাখবেন একজন মুক্ত পুরুষের প্রধান ধর্মই হলো সত্যজ্ঞানে নিজেকে স্রষ্টার কাছে সমর্পণ করা।
আমার জন্য ১৮ অক্টোবর (১+৮=৯), লালন ফকির বেঁচে ছিলেন ১১৭ (১+১+৭=৯) বছর।
কম্পিউটারের জনক চার্লস ব্যবেজের মৃত্যু তারিখ ১৮ অক্টোবর।
আবার আধুনিক প্রযুক্তির সবচেয়ে স্টং আবিষ্কারক টমাস আলভা এডিসনের মৃত্যু তারিখ ১৮ অক্টোবর।
দেখুন একজন টমাস আলভা এডিশন যদি না জন্মাতেন তাহলে আমাদের এই সভ্যতার চরম শিখরের দিকে ধাবিত হতে অনেক বেশী সময়ের দরকার হতো। টমাস আলভা এডিশন একজন মিডিয়া বিশেষজ্ঞও ছিলেন তবে খুব বেশী খেয়ালী ও মুক্ত মনের অধীকারী একজন যুগস্রষ্টা বলেও তাকে নিশ্চত ভাবে নিরুপন করা সম্ভব।
একজন টমাস আলভা এডিসনের দ্বারা আজ পর্যন্ত বিশ্ব মিডিয়া কন্ট্রোলের চেষ্টা করে চলছেন ইঙ্গ-মার্কিন শক্তি। তারপরও আমাদের পূর্বসুরী বাঙালীগণ তাদের ঐ স্বল্প সুযোগেও যেটুকু করে গেছেন তা পুর বিশ্বর সাথে টেক্কা দেবার মতো।
বৃটিশ-এমেরিকানরা সরাসরী ইহুদীদের সাথে প্রতারণা সহ সব শান্তির ধর্মের নিরিহ মানুষদের সাথেই প্রতারণা করেছেন। ওই অসুর দ্বারাই জসীম উদ্দিন আপন শ্বসুর হয়েও মওদুদ আহম্মেদ বাংলাদেশী পলিটিক্সের সাথে যে বিশ্বাস ঘাতকতা করেছেন তা কোনো অংশেই মওদুদী জামাতের চেয়ে কম না বরং বেশী।
আমার দুঃখ লাগে যারা আমাদের মঙ্গলে কাজ করে সফল হতে পারতেন তারা আমাদের নিয়ে এই নিঠুর খেলা কিভাবে খেললেন? তাদের বিবেক বোধের মধ্যে সত্যের প্রকাশ কি হাজার জনমেও হবে না?
হায়রে অভাগা ভারতীয় যাদের একজন মঈন উদ্দীন চিশতী থাকেন, যাদের একজন ফকরুদ্দীন চিশতী থাকেন, যাদের একজন বরীন্দ্রনাথ থাকেন, যাদের একজন নজরুল থাকেন, যাদের একজন লালন ফকির থাকেন তারা বিলেতে গিয়ে কিসের আইন শিখবে।
বাংলাদেশের আইন বাংলাদেশের জনগনের দাঁড়া প্রনিত হবে। এই স্বপ্ন নিয়েই তাজউদ্দীন আহমেদ এর মতো নিজেদের উজার ও চেষ্টা কম করেন নি।
আমি একজন বাঙালী মুসলিম। আমি নিজ সাধনাবলে, ধ্যানে, জ্ঞানে ও সুন্দর সত্যকে নিজের মধ্যে উপলব্ধি করে ভাবতে পারি যে ইসলাম শান্তির ধর্ম।
আমাদের ছোটবেলা থেকে ওদের মিডিয়া কিংবা অন্যকোনো সোর্স এর মাধ্যমে নিয়মিত জানানো হয়েছে যে “জেরুজালেম এ কোনো দিনও শান্তি প্রতিষ্ঠা হবে না”। আমি উক্ত কথার সাথে আমার সারাজীনের ১ সেকেন্ডের জন্যও একমত হতে পারি নি কারণ আমি যদি ঐ কথা বিশ্বাস করি তাহলে আমার ইমান থাকবে না।
আল্লাহ্ দ্বারা প্রেরিত সর্বোচ্চ শান্তির রূপায়ন পবিত্র কোরআন শরীফ অবশ্যই শান্তির বিপক্ষে না। এ আমার বিশাস হলে কিভাবে বিশ্বাস করবো যে “জেরুজালেম এ কোনো দিনও শান্তি প্রতিষ্ঠা হবে না”। বা অসম্ভব?
আজ এই ইঙ্গ-মার্কিন শক্তি তাদের সর্বস্ব বাজী রেখে মুসলিম জাহানে হামলা চালায় কেনো? তারা কোন সাহোসে বাগদাদে মাওলা আলী (রাঃ) এর মাজারে হামলা চালানোর দুঃসাহোস কোথা থেকে পেলেন?
কে তাদের মাওলা আলী (রাঃ) উপরে হামলা করতে উষ্কানী দিয়েছে। অবশ্যই ইহুদীরা না। কিছু সুবিধা ভোগী মুসলীম নামক কাফের গ্রুপের নিজ স্বার্থ বলে।
পাকিস্তান বাংলাদেশের কাছে অবুঝ শিশু মাত্র। তারা আমাদের বাংলাদেশে উপনিবেশ কায়েম করবে কোন সাহসে? সাথে ভারত সহায়ক ভুমিকা রেখে মিডিয়ায় বাংলাদেশের বন্ধু সাজতে চেয়েছে।
আপনারা কি শাহরুখ, সালমান, আমির, সাইফ আলী খান, নাছির উদ্দীন শাহ্, কমল হাসান সহ বোম্বের প্রায় সকল কলাকুশলীদের বোকা ভাবেন?
আপনারা কি মনে করেন জাবেদ আক্তার যে লিরিক লেখে তা যে তার মনের সত্যের ভাব দ্বারাই সৃষ্ট।
বন্ধু সকল শান্তিচেতা মুসলিম-হিন্দু-বৌদ্ধ-কৃচিয়ান-শিক-ইহুদী এর মনে একই দুঃখ কিন্ত আলাদা আলাদা জায়গায় বসবাস মাত্র।
দাউদ ইব্রহিম জাবেদ মিয়ানদান যে আপন বেয়াই তা যে কৃকেট ধ্বসের চেয়েও মানবতা ধ্বংসের জন্য বেশী করে বাস্তবায়ন করা হয়।
আজ দেখুন ইন্ডিয়ায় একজন টেনিস তারকা জন্মালেন তাকেও পাকিস্তান কেড়ে নিয়ে গেলো। এ কোন ভয়ংঙ্কর খেলা।
মনে রাখবেন ভারত যদি আজও নিজেদের ভুল স্বীকার পূর্বক বাংলাদেশেকে শ্রদ্ধা জ্ঞানে সম্মান দিতে না জানে তাহল এর পরিনাম হবে ভয়াভহ।
রজনীকান্ত, প্রভাকরন ও রাজপাকসে তিনজনই প্রগতিশীল ছিলেন বলে আজ শৃলংঙ্কায় শান্তি প্রতিষ্ঠিত হওয়া আরো বেগবান হয়েছে। তাতে করে মানবতার কোনো ক্ষতি হয় নি বরং উপকার হয়েছে।
মাল্টি কালচারের বেগ যে কতো তিব্র হতে পারে তা সেকেন্ড ওয়র্ড ওয়্যারে এমেরিকা কিছুটা হলেও টের পেয়েছে। জাপানে এতো বেশী আত্মহত্যা কেনো?
আজ আমরা যদি মানবতা রক্ষার জন্য দ্বায় ভার না নেই তাহলে যে আমরা পুরো মানবজাতির জন্যই কষ্টের মধ্যে নিমজ্জিত করতে বাধ্য হয়ে ওঠতে পারি। তাতে করে শুধু গ্লানির পাহাড়ই ভারি হবে।
আজ যে পাকিস্তানের সাধারণ একজন শীল্পি অসাধারণ ভাবে গড়ে ওঠে তার গলায় মাওয়া-আলী-কা-জজবা’র মাধ্যমে তাদের জেদকে জুনুনের মাধ্যমে প্রকাশ করে চলছেন সেই পাকিস্তানী প্রগতিশীল চিন্তাধারার মানুষগুলো ইসলামের শত্রু নয় বরং বন্ধু।
একজন জাবেদ মিয়ানদাদ ও ইরমান খানেরা যে দাউদ ইব্রাহিমদেরও অসহায় করে রাখতে জানে কিন্তু কাদের সেল্টারে?
যদি আলিকা জজবার প্রকৃত রূপ দেখতে না চান আজই শান্তির জন্ম ভারতকে তাদের ওয়াল্ড পলিটিক্স কে পুরো পার্টিকেল ওয়েতে নিয়ে যাওয়া ছাড়া কোনো উপায় নেই।
মনে রাখবেন বাংলার সন্তান ভাষাণীরা তাদের নীতি আমাদের মাঝে বিকাশিত করতে পারেন।
বি কেয়ারফুল ভারত। আমরা কিন্তু তোমাদের আসাম, পশ্চিম বাংলা সহ অনেক কিংডম কে স্টেট করার যোগ্যতা রাখি। বড় ভাই চায়নাকেও পুরোদমে প্রস্তত হতে বলছি। ছোট ভাইয়েরা কিন্তু অনেক সহ্য করেছে। মিয়ানমার আমাদের মিত্র দেশ। তাদের হুমকী আর আমাদের হুমকী এক।
আজকের পরও যদি ওরা সাবধাণ না হয় তাহরে বাংলাদেশ মিয়ানমারের উপর থেকে শত্রু দেশ বলে আমরা যাদের মনে করবো তাদের বিমানের উপর হামলা করতে বাধ্য হব। প্রয়োজনে বংলাদেশ থেকে কোনো ইন্টার ন্যাশনাল ফ্লাইট যাবেও না আসবেও না।
কিন্তু আমাদের আকাশ সিমার উপরের পুরো পুরি নজর রাখার জন্য আমি বাংলাদেশ সরকারের অধীনস্ত বাংলাদেশ আর্মির আন্ডারে বাংলাদেশ এয়ারফোর্স কে সর্বচ্চ বলয় তৈরির জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
বাঙালীকে ধ্বংস করা সম্ভব না।
জয় বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের জয়।
জয় মহাকালের সকল মিত্রদের জয়।
জয় শান্তি অর কিল জঙ্গী।
ইসলাম হলো চীর শান্তির পথ। আর সংবিধান হলো স্টেট ল কভারেজ স্টাইল। সো কোরআন নেভার ইউজ ফর ন্যাশনাল ল বিকওয়াজ কোরআন ইজ গড ল এন্ড ল ইজ মেন মেকিং সিস্টেম।
ওই আর প্রাউড অব আওয়ার বে অব বেঙ্গল রয়েল বেঙ্গল টাইগার বেঙ্গলীজম।
আজকের যে মিডিয়া পলিটিক্স এউ.এস.এ. ইউজ করে তার আইডিয়া এসেছিলো এ্যাডলফ হিটলারের মাথায়।
হিটলার বলতেন “তুমি বার একটি মিথ্যেকে প্রচার করো দেখবে সেটাই একসময় সত্যি বলে মানুষ মেনে নিবে”
হিটলার পলিসি মানবতার বিপক্ষে। তাই তিনি জয়ী হন নি।
আপনাদের আদর্শের কাছে কৃতজ্ঞ সুন্দর ও সত্যের বাহক
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্
২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩২
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: উই মাস্ট বি উইন ফর পিস।
৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪১
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আমার এই লাস্ট ওয়ার্নি যদি ওয়াল্ড ওয়াই ছড়িয়ে দিতে পারেন তাহলে আমার মৃত্যু হলেও বাংলাদেশ জিতবেই। ইনশাআল্লাহ্
বাংলাদেশ ইজ দ্যা মাল্টি কালচারাল কান্ট্রি।
একজন স্টিভ জবস ভারতে এসেছিনেন বলেই আজকে এ্যাপল।
৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৬
উৎস১৯৮৯ বলেছেন:
একজন স্টিভ জবস ভারতে এসেছিনেন বলেই আজকে এ্যাপল।
স্টিভ জবস কি ভারতিয় নাকি!!!
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৪
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: না ভাই তিনি তার প্রথম জীবনে ইন্ডিয়ায় চাকুরী সূত্রে এসেছিলেন এবং কালচার দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন।
তিনি পরর্তিতে বুদ্ধিষ্ট ভাবধারায় নিজেকে সপে দিয়েছিলেন।
জানেন ওদের প্রধান অসহায়ত্ব ওরা মায়ের আদর বঞ্চিত তাই টাকার মধ্যে তাদের ভালো থাকতে শেখানো হয়।
৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০০
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: প্রতেক বিদেশী দুতাবাস বিশেষ করে এমেরিকান, বৃটিশ, ইন্ডিয়া হাইকমিশন এন্ড কাউন্সিল এন্ড ফরেন কালচারাল সেন্টারের সামনে সেনা মোতায়েন করুন।
এমেরিকায় বাংলাদেশী মানুষের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা না দেওয়া পর্যন্ত আমরা যা খুশি তাই করতে পারি।
বাংলাদেশী জনগন আগে তারপর রেমিডেন্সের চিন্তা।
জেনেভা কনভারশন পাকিস্তানি ক্যাম্প সহ সকল বিহারী ফ্যামিলিকে রিমান্ডে নেয়ার দরকার হলে নেবো।
যে সকল গ্রামের নাগরিক দের মধ্য বাংলাদেশ-পাকিস্তানে একই পরিবারের আত্নিয় আছে বা বাংলাদেশ-ইন্ডিয়ান পরিবার টাইপের মিক্স আছে। তাদের ভালো হবার জন্য সুযোগ দেয়া হবে।
কারও কাছে অত্ন ও বোমা থাকলে কাছের থানায় জমা দিয়ে বীরের মতো নিরস্ত্র হাতে বেড় হয়ে যান। বাংলাদেশ পুলিশ আপনাদের প্রয়োজনে স্যালুট ও নিরাপত্তা দেবে।
ইন্ডিয়া ও পাকিস্তানী কেন্দ্রিয় গোয়েন্দা সংস্থা গুলো বালাদেশ ডিটেকটিভ ব্রান্চ ও প্রাউড অব বে অব বেঙ্গল এন্ড রয়েল বেঙ্গল টাইগার বাংলাদেশ আর্মি কে হেল্প করুন।
৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১১
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: সকল সরকারী ব্যাকের সব ব্রঞ্জের ব্যাংক ম্যানেজারদের এখনি সাময়িক বরখাস্ত করে দিন। একজন জুনিয়র অথবা তুলনা মুলক কম বয়সী অফিসারকে জরুরী ভাবে ম্যানেজারের দায়িত্ব অর্পন করুন।
নো মানি ল্যাণ্ডারী।
আমার দোকানের উপর তলায় একটি অগ্রনী ব্যাক আছে।
তাদেরও আমি বাধ্য হয়ে ৫০০০০টাকার কাছাকাছি ঘুস দিয়ে ৩৫০০০০লক্ষ টাকা লোন নিয়েছিলাম।
এ ঘুসের টাকা সাধারণ জনগনের।
কোন আইনে আমাকে মাত্র ২ শতাংশ ও ২নম্বর টিন আইডি দিয়ে লোন মঞ্জুর করেছে?
বাংলাদেশে টাকার মাধ্যমে কেনো নীতি বিক্রি হবে।
প্রয়োজনে আমার ও আমার আব্বার নামে ও আমার পত্রিক সব সম্পত্তি নিলাম করে দিয়ে হলেও সাধারণ মানুষের কল্যানে বিলিয়ে দিন।
তবুও আমি একটু ভালো ভাবে মিশতে পারি বলে লোন নিতে পেরেছি। কিন্তু আজ যারা বেকার ও সম্পদহীন তাদের মায়ের অস্রুজল আমাকে কালী মায়ের শক্তি হয়ে বধ করতে পারে -
দিস ইস মাই অনেস্টি
আই এ্যাম বাংলাদেশী
৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২০
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: ভালোবাসার মতো ভালোবাসলে তারে কি গো ভোলা যায়.......(বাংলা গান)
৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৬
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: সব সরকারী ব্যাংকের ম্যানেজারদের সম্পত্তির দিকে তাকান দেখেন তারা এতো বাড়ী, এতো বাড়ী, সম্পত্তি, আত্মিয় স্বজনের নামে কোটি কোটি টাকা ঋণ কি করে পেলেন?
বরিশালের কলংক বলরাম পোদ্দারকে গ্রেফতার করুন।
আমির হোসেন আমুকে রিমান্ডে নিন।
আনোয়ার হোসেন মঞ্জু কে রিমান্ডে নিন।
৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩২
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ভাই কে মুক্ত করে দিন।
ওনার কিছুটা লিডিং ক্যাপাসেটি আছে।
শওকত হোসেন হিরন, মুজিবর রহমান সরোয়ার, শহিদুল আলম তালুকদার, ইঞ্জিনিয়ার ফারুক তালুকদার, আসম ফিরোজ, রুস্তুম আলী ফরাজী কে অবিলম্বে গ্রেফতার করে ইনফরমেশন বের করে নিয়ে আসুন।
পিরোজপুরের জসীম খান, আউয়াল, মনির জোমাদ্দারদের রিমান্ডে নিন।
১০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: প্রয়োজনে তথ্য বেড় করে বাংলাদেশের নেতা নামের কলঙ্কদের গ্রেফতার করে সুট করা হবে।
তবুও বাংলাদেশী সাধারণ অসহায় মানুষের কিছু হতে দেয়া যাবে না।
আখম জাহাঙ্গীর, ধর্ম মন্ত্রী শাহজান কে রিমান্ডে নিন।
১১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪১
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আমার গুরু নজরুল লিখে গেছেন-
তোমাদেরী মাঝে আছে নেতা তোমাদের,
হে রুদ্ধ আদেশ দাও বাহিরে আসার।।
তার মতো একজন বিশ্বসেরা বীর থাকলে আমাদের কারও কাছ থেকে রণ কৌশল শিখতে হবে না।
তিনি যদি আদেশ দেন দেখবেন বাংলাদেশ কি করতে পারে।
সেলফ রেডি অল রেজিমেন্ট।
১২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: দুঃখিনী মা হাসিনা শেখ।
দুঃখিনী মা খালেদা জিয়া।
দুঃখি এরশাদ সাহেব
আপনারা আমাদের বাংলাদেশের দুঃখি মা বাবার মতো।
বাংলাদেশে শান্তি না আসা পর্যন্ত আপনাদের আমরা মরতেও দেবো না। অনেক কষ্ট ও গ্লানি নিয়ে আপনারা মনে মনে চিরকাল কেঁদেছেন। আমাদের ভুল বুঝবেন না।
আনোয়ার হোসনে মঞ্জু কর্তিক খনিজ ও জানালী সম্পদ মন্ত্র নালয়, সড়ক ও জনপদ বিভাগ সহ অন্যান্য মন্ত্রনালয়ে চাকুরী প্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্মচারীদের রিমান্ডে নিন।
আমু আর মঞ্জু প্যানেলের মধ্যেই বেশী এজেন্ট।
১৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫০
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আমার আম্মু ভাবে আমি পাগোল হয়ে গেছি। মাদের মন এমনই।
তিনি আজও ভাড়ার জন্য কষ্ট করেন। আমি বলেছি প্রয়োজনে আমার মা আমি ও আমার পরিবার না খেয়ে মারা যাবো তবুও বাংলাদেশের সাধারণ মানুষকে মুক্ত না করে এই বীরের জাতী থামবে না।
আমি আপনাদের মনের ভিতরেই আছি এবং থাকবো।
১৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: ডক্টর কামাল সাহেব মনে রাখবেন যিনি হৃদয়ে বাংলাকে ধারণ করতে না জানেন তিনি কোনো কালেই একজন বাঙালী হওয়ার যোগ্যতা রাখেন না।
আল-মাহামুদ ও বিদীশার বাবাদের মতো কবিদের হয়তো সাময়িক কাজে লাগানো যায় কিন্তু স্থায়ী ভাবে তারা কবিতার মধ্যেই থাকেন। টাকার মধ্যে না।
জিয়া আছে বাংলাদেশের সব খালের মধ্যে। মুজিব ছিলেন আমাদের দায়িত্ব পালন করার প্রতিক্ষায়। তাহের কে ফাসিতে ঝুলিয়ে মারা যায় না। কামাল আছে কৃকেট ফুটবলে। সিরাজ আছে গ্রামের অসহায় মানুষের মুখে অন্ন তুলে দেবার জন্য।
আর মিস্টার কাদের সিদ্দিকি হয়ে গেছেন চিরিয়াখানা ও সারকাসের ফালতু বাঘ হয়।
কাদের সিদ্দকি প্রয়োজনে আজ আবারও সৈনিক হয়ে আপনাদের পাশে দাঁড়াবে।
ইনশাআল্লাহ্।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩১
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: ফেনী ও সিলেট সিমান্ত এরিয়া সহ পশ্চিমের ইন্ডয়ান ক্রোস এরিয়ায় বাংলাদেশী সেনাবাহিনি টহল দিন।
কোয়াইট স্মুত ইন ইস্ট এরিয়া। নো সুট এনি জেনারেল পাবলিক।