![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।
সম্মানিত বন্ধু ও ভাইসব!
আসসালামু আলাইকুম! জলে ডুব দিয়েছেন কখনও? জলে ডুব দেবার অবিজ্ঞতা থাকলে মনে করে দেখুন যখন শ্বাস-নিস্বাস আর ঠিক মতো রাখা সম্ভবপর হয়ে ওঠে না তখন পানি ভেদ করে দ্রুত মাথা তুলে এনে হাফ-ছেড়ে বাঁচার মাঝে কতই না আনন্দ। আমার এই মুহুর্তে ঠিক তেমনই লাগছে। আপনাদের সাথে কথা বলতে ও আইডিয়া শেয়ার করতে ভালো লাগে।
এ কয় দিন ধরে এতো লাঞ্চনা, কটুকথা, ভুলবোঝা তো ছিলোই, সেই সাথে পাগল অপবাদ দিয়ে মানুষের করুনা ভরা তাকানো দেখে দেখে নিজেকে অপরাধীর মতো লাগছিলো। আহারে মানুষ কতো কষ্ট করে আমাকে অপমান, জ্বালা ও পাগল উপাধী দিচ্ছে! আমি সব মিথ্যে অপবাদ সইতে জানি। মা-বাবার গালাগালি এমনকি মারপিট খেতেও আমি অভ্যস্থ। মা বাবা এই ৩০ বছর বয়সে অন্যায্য ভাবেও মারে তা সৌভাগ্যের ব্যাপারই বটে। যাদের মা-বাবা বেঁচে নাই শুধু তারাই অনুভব করতে জানেন মা-বাবা জিবিত থাকা কতো বড় নেয়ামত।
দোয়া করবেন আমার মা-বাবার জন্য যাতে করে তারা তাদের সন্তানকে সফল রূপে দেখতে পায়। সব বাবা মাই সন্তানের সফলতা চায়। তাদের জীবনের বিফলতার আচড়ের দাগ সন্তানের গায়ে পড়ুক তা বাবা মা চায় না। মা-বাবা মারা যাবার পরে জীবনে সফলতা আসলে অনেক বেশী আফসোস হয়। মন শুধু অতীত স্মৃতিতে গাঁথা মৃত বাবা মায়ের দুঃসময় আর সন্তানের বর্তমান ভালো সময়ের সাথে একই বাঁধনে বাঁধা পড়তে চায়। সেই ফেলে আসা খারাপ দিন গুলির ভিতর দিয়ে মৃত. বাবা মা’কে জীবিত করে ফিরিয়ে নিয়ে এসে বর্তমানের সব সুখ, শান্তি, ভোগ্য পন্য, ভালো খাবার খাওয়ানো সহ কতো প্রকার যে, সেবা ইচ্ছে করে তার কোনো ইয়াত্তা নাই- এই অনুভুতিকে আমি যদি সুন্দর বলি তাতে সুন্দরকে নয় বরং মা-বাবার ত্যাগকে অপমান করা হয়। তাই আমি চাই একটি মানুষের সফল হওয়ার সময় অন্তপক্ষে তার মা-বাবা যেনো তা দেখে যেতে পারেন।
আমাকে নিয়ে আমার আশেপাশের মানুষের ভাবনার অন্ত নেই। তারা আমাকে নিয়ে যেমন করে উপহাস করছে তার প্রকাশ হযতো এরকম, “ইস্ এই ছেলেটি কেনো যে হটাৎ পাগল ও কুলঙ্গার হয়ে গেলো! এটা কি মানা যায়!”
এ ক’দিন কম্পিউটার ও নেট ব্যবহার করার সুযোগ পাইনি। তার উপর হঠাৎ করে এতো গোলমাল বেঁধে যাওয়া। দোকান বেদখল হয়ে আছে। শুয়ে বয়ে দিন কাঁটছে। মা গোপনে ডিস লাইন প্রভাইডারদের লোকজন দিয়ে ডিসের লাইন কেটে দিয়েছে। প্রিয়তম মুন শুনেছি ঢাকা গিয়েছে। কেমন আছে, কোথায় আছে জানি না। প্রতিদিন প্রতিক্ষণ ও-কে মিস করি। কবে যে আসবেন আমার দেবী – কে জানে?
যাই হোক, আমি প্রচন্ড রকমের অবাঞ্চিত অবস্থার মধ্যে আছি। আমি ঢাকায় আসতে চাই। কিন্তু কোথায় থাকবো বলেন? কোনো আত্মীয়র বাসায় যে আমি যাই না। দারুন বেশী অর্থ কষ্টে আছি। আপনারা যদি আমাকে ঢাকা শহরে একটি চাকুরীর ব্যবস্থাও করে দেন তাতেও সুবিধা হয়। আমি তো রবী ঠাকুরের মতো জমিদার পরিবারে জন্মাই নি যে, একটু হিসাব নিকাষ করে টাকা ভাঙলেই বসে বসে দিব্যি লেখা চালিয়ে নেয়া যাবে। তাই কেউ যদি আমাকে অন্তত আমার মুক্তমত ও আমার গবেষনা গুলো নির্ধিধায় লেখা বা ভাষায় প্রকাশ করার সুযোগও থাকবে আবার টাকাও ইনকাম হবে, এমন কোনো উপকার করতে পারেন তাতে আমি সেই অজানা মানুষটির কাছে চীরঋণী থাকবো।
টাকা থাকলেই যে উপকার করার মানুষিকতা থাকে তা নয়। বেশীর ভাগ টাকাওয়ালা মানুষ জনের হাতে অদৃশ্য ভাবে একটি চা ছ্যাকার ছাকুনীর মতো ছাকুনী থাকে, সব কিছু করার আগে ঐ অদৃশ্য ছাকনী টা চোখের সামনে তুলে নিয়ে এসে তারপর যাচাই বাচাই করেন। তা যে কোনো ব্যাপারই হোক না কেনো। সন্তানের বিয়ে/দান/খয়রাত/ক্ষতি করা/অন্যকে বিশ্বাস করা/উপকার করা ইত্যাদি ইত্যাদি সব বিষয়েই টাকাওয়ালা মানুষদের ছাকনীর দরকার পরে। অনেকের সম্পদ অল্প কিন্তু বিশাল বড় একটি মন আছে। এই মন বড় মানুষগুলোই জীবনে হয়তোবা বেশী বেশী কষ্ট পায়। বড় মনের মানুষরা চাইলেও আমাকে অন্তত ঢাকা শহরে আশ্রয়ের ব্যবস্থা দিয়ে হলেও উপকার করতে পারেন।
যাই হোক, কয়েকদিন ধরে কয়েকটি লেখা লিখেছি। কম্পিউটার ছিলো না বলে বিছানায় শুয়ে শুয়ে কাগজে লিখেছি। কি-আর করা আস্তে ধীরে সব লেখাগুলো টাইপ করে পোষ্ট দিয়ে দেবো। কিছু গান লিখেছি। গানগুলো এখনই টাইপ করে পোস্ট করার ব্যবস্থা করছি।
জানেন অনেক অনেক কিছু দেবার বাকি আছে। পরিবেশ পরিস্থিতির জন্য আমাকে বারাংবার এমন অবস্থায পড়তে হয়েছে। আমি ধর্য্য ধরতেও জানি না আবার ধর্য্য হারাতেও জানি না শুধু জানি এই সুন্দর ভুবনে বেঁচে থেকে জীবনের স্বাধ পাওয়ার জন্য চেষ্টা ও পরিশ্রম করে যেতে হবে। আর এই পরিশ্রম তখনই ভালো হয়ে সবার কাছে পৌঁছে দিতে পারে যদি তা হয় সত্য ও ন্যায়ের পরশে সুন্দর কোনো গোলাপের মতো।
ও ভালো কথা আমার এক প্রতিবেশী। বৃদ্ধ মানুষ। আমি তাকে আদরের ছলে দোস্ত বলে সম্বোধন করি। ছেলেপানদের সংসারে থাকতে চায়। যতোবারই গাষ্ঠি-বস্তা নিয়ে ছেলেদের বাসায় আসে ততোবারই সন্তান তাকে তাড়িয়ে দেয়। এভাবে তিনটে সন্তানের কাছেই তিনি বোঝা আবার টেনিস বলও বলা চলে তিন সন্তানের ত্রিমূখী তাড়ানোতে তিনি টেনিস বলের মতো এদিক ওদিক সেদিক ধাক্কা খেতে খেতে গাষ্টি-বস্তা নিয়ে বাড়ী চলে যেতে বাধ্য হন। ক’দিন বাদে আবারও সন্তানের টানে চলে আসেন ঠিকই তেমনি করে আবারও ফিরে যেতে হয়। বেচারা নিজেও অভাবী তার উপরে সন্তানরাও ততখানী স্বচ্ছল নয়। আপনাদের যদি কারও জানাশোনা বৃদ্ধাশ্রম থাকে তাহলে ঐ অসহায় মানুষটির বাকি জীবন বৃদ্ধাশ্রমে বিনে টাকা পয়সার বিনিময়ে থাকার সুযোগ থাকে তাহলে দয়া করে একটু দেখবেন।
আপনাদের
আসিফ
শের-এ-বাংলা সড়ক,
বরিশাল।
০১৬১৬-০৪৪৯১৯
০১৯১২-৭২৬৩৬৩
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:০৫
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: দোয়া>=<আশা
লোভ<=>ভয়
এগুলো দিয়ে মানুষকে অপমান করা সম্ভব হয়েছে হাজার বছর ধরে।
চেষ্টা-প্রেম-সত্য এই ৩ ভাই কে যদি একমনে পাশাপাশি রাখা যায় তাহলে তার পৃথিবীর আসল জীবন শুরু হয় দেহ ত্যাগের পরে। তখন সবাই হায় হুতাশ করে মরে। এই অনীয়ম কে যদি আমরা এই একবিংশ শতাব্দিতে না তাড়াতে জানি তাহলে দূর্ভোগ ছাড়া মানবজাতির অন্য কোনো পথ খোলা নাই।
দোয়া করবেন সবাই মিলে মেরে ফেলার তোড়জোড়ের দেয়াল তৈরি করলেও যেনো নিজ কর্মজোড়ে বাঁচার মতো জীবন আমার সাথে অন্য অনেককে দিতে পারি।
২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৫
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: ঢাকাতে আমি কিছু চিনিনা; আপনি স্হানীয়ভাবে কিছু করার চেস্টা করেন।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:১২
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: নিজ স্থানে বসে কাজ করে নিজ বাসায় পাগোল বলে গন্য এবার স্থানীয় পাগল হয়ে, পাগল নিয়ে পাগলামী করা আকামের কারিগরদের ধন্য করতে বলছেন।
ওরা যেমন আছে থাক। আমাকে নিয়ে পাগলামি করে যদি আমার এলাকার মানুষ পাগোল বলে গণ্য হয় তাহলে তো আমারই বদনাম হবে সেই সাথে স্থানেরও।
তাই তো এই মন সবসময় ঊদ্ধোলোকে তার নিজ পরিচয়েই জীবন পায়।
৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৬
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: টুউসানী করার চেস্টা করেন।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:১৮
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: এর উত্তর পরের পোস্টে দিয়ে দিয়েছি।
৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৫
ফাহমিদ বলেছেন: আপনার একটা সিভি পাঠান এই [email protected] ঠিকানায় চেষ্টা করবো কিছু করার।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৪০
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: পাঠিয়ে দিয়েছি। ভালো-মন্দ জানালে কৃতার্থ হবো।
৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৫:৩৩
মহিদুল বেস্ট বলেছেন: আমারো একটা দরকার! কি করবো?
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১১
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: স্বাগতম হে চাকুরী পথের মহান যাত্রী।
করুন পরিস্থিতিতে উপদেশ দিয়ে কাউকে ছোট করতে চাই না তাই স্বাগতম দিলাম।
আমার যদি একসাথে দুটো চাকুরী থাকতো, একটি আপনাকে দিয়ে দিতাম।
আবার যার চাকুরী করছি তিনি যদি ভালো হন, বলে কয়ে ভাগাভাগি করেও করা যায়, কি বলেন?
আবার যদি আপনার প্রেমীকা-কে আপনার করে পাবার জন্য ১টি চাকুরী ফরজ হয়ে যায়- সেক্ষেত্রে আমার যদি চাকুরী হয় তা আপনাকে দান করে নিজে রাস্তার ফকির হয়ে থাকবো।
ভালো থাকবেন।
৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২২
ফাহমিদ বলেছেন: আমি যোগাযোগ করব অবশ্যই- বরিশালে হলে সুবিধা হবে কি?
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৫
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: বাংলাদেশের যে কোনো স্থানে হলেই হলো। যত দ্রুত ব্যবস্থা হবে ততো আমার জন্য ভালো। প্লিজ উপকার করবেন- কৃতজ্ঞ থাকবো।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৯
বেলা শেষে বলেছেন: দোয়া রইল। কিছু একটা ব্যবস্থা হবেই।