নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার রচিত কয়েকটি গান দিলাম :: স্বপ্ন সুরে সাজিয়ে নেবার মিনতী জানাচ্ছি!!!

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৯





এই ক’টা দিনে কিছু গান লিখেছি। কম্পিউটার ব্যবহার করা থেকে বিরত রাখা হয়েছিলো বলে কাগজ-কলমে লিখেছিলাম। এখন তা টাইপ করে আপনাদের সামনে পেশ করছি।



সময়গুলো কাটঁছে অকাজে। জীবনে অনেক দেশের অনেক ভাষার গান শুনেছি। আমার নিজ মনে আপন থেকেই এমনি এমনি ছোট বড় ঢেউয়ের মতো গান ভেষে ওঠে। তাই বলে আজও আমার সুর-তাল-লয়-ইন্সট্রুমেন্ট জ্ঞান ছোট বাচ্চাদের থেকেও অনেক কম। সুর-সঙ্গীত সাধনার বিষয়। বাণীকে আঁকা বাঁকা করে প্রকাশ করতে যে সুরের দরকার হয়। সেই সুর-সঙ্গীতের জন্য ওস্তাদের তালিম, বাদ্যযন্ত্রের দক্ষতা, ট্যাকনিক্যাল কিছু বিষয় ইত্যাদি জানা ও নিয়মিত প্রাকটিসের বিষয়। আমার পক্ষে বাদ্য যন্ত্র বাজানো শিক্ষা লাভ করা সম্ভব হয়নি। শেখার মতো মন ছিলো কিন্তু পারিবারিক কুসংস্কার ও আর্থিক অসংগতির কাছে আমার সেই মনের গোপন তৃষ্ণা মিটানোর জন্য সুধা পান করানোর মতো সুযোগ আজো সুযোগ হয়ে ওঠেনি।



যাই হোক, আগে স্কুল থেকে বাসায় ফেরার পথে, ফুটপাত কিংবা রাস্তা ধরে হাটার সময় এমনকি যানবাহনে যাতায়াত করার সময় নিজ মনে অনেক গান রচনা করেছিলাম আবার সেই গান মনে সৃষ্টি হয়ে ছিলো কিন্তু কাগজে লিখে রাখার মনমানুষিকতা ছিলো না বলে ভুলে গিয়ে- আর মনে করার বৃথা চেষ্টা করিনি। এমন একটা ব্যাপার যে হঠাৎ স্বর্গ থেকে বাণী এসেছিলো ঠিকই ভাবেই, শুধু আমি তা সংরক্ষণ করার চেষ্টা করিনি বলে আবার সেই বাণী আমার উপর রাগ-অভিমান করে-কষ্ট পেয়ে স্বর্গেই চলে গেছে।



যাদের সুরজ্ঞান আছে বা মিউজিক ডিরেকশন করে থাকেন কিংবা সুর সৃষ্টি করতে জানেন এমন শিল্পীদের বিনয় চিত্তে অনুরোধ করবো আমি যে লিরিক গুলো লিখে দিলাম তাতে আপনারা আপনাদের যেমন ভালো মনে হয় ঠিক তেমনি করে নতুন সুরের ঢেউ খেলিয়ে সংগীত আকারে প্রকাশ করলে কৃতজ্ঞ থাকবো। এমন যদি হয়, স্থায়ী বা অন্তরায় সুর ও তালের সামন্বয় ঘটাতে লিরিক একটু-আধটু পরিবর্তন করার দরকার পরে। দয়া করে গানের ভাব ঠিক রেখে গানের প্রকৃত ভাব ঠিক রেখে সিমুলারিটির বিচার ভারের বিবেচনায় অনুমতি দিয়ে দিলাম। তবে স্থায়ী বা অন্তরার আস্ত একটি বাক্য পরিবর্তন করার দরকার পড়লে তা কোনো ক্রমেই আমার অনুমতি ব্যাতিত করবেন না।



সব থেকে ভালো হতো যদি সংগীতকার, ভোকাল, বাদক ও আমি মিলে আমরা হয়ে একসাথে কোথাও বসে আপনাদের জন্য ইন্সট্রান্ট লিরিক লিখে দিতাম, লিরিক লেখার সাথে সাথেই সুর খোঁজার চেষ্টা, তাহলে খুব দ্রুততার সাথে বাণীর সব ধরনের পরিবর্তন আপনাদের ইচ্ছে অনুযায়ীই হতো। হয়তোবা এই সুন্দর আলোকের খেলার ছলে সবার পরিশ্রমে কিছু সংগীত সৃষ্টি হতে পারতো। আপনারা ভালো করেই জানেন সুন্দর বাণী একবার প্রকাশ করতে পারলে তা প্রিয় মানুষের মতো করেই মানুষ তার অন্তর দেবতার কাছে আমানত রেখে দেয়। প্রকৃত অন্তরের কথার স্থান অন্তরেই হয়।



গান-১

আমি শুধু ভালোবাসতেই জানি,

জোড় করে বেঁধে রাখতে জানি না।

তুমি কোথাও (যে) হারিয়ে যাবে,

এ মিথ্যে কথা- ভুলেও মানি না।



বাঁধন হারার প্রেমের বাঁধন,

আনলো ডেকে এ-কোন্ কাঁদন।

এতো কালের এতো সাধন

বৃথা যেতেই পারে না।

না-না-না

আমি শুধু ভালোবাসতেই জানি,

জোড় করে বেঁধে রাখতে জানি না।

তুমি কোথাও (যে) হারিয়ে যাবে,

এ মিথ্যে কথা- ভুলেও মানি না।



আকাশ মেঘে প্রেমেরই নীল,

(প্রিয়) তোমার আমার মনেরো মিল।

তব অন্তরে হারিয়েছি দিল,

হৃদয়ের বাঁধন ছিড়তে জানি না।

না-না-না

আমি শুধু ভালোবাসতেই জানি,

জোড় করে বেঁধে রাখতে জানি না।

তুমি কোথাও (যে) হারিয়ে যাবে,

এ মিথ্যে কথা- ভুলেও মানি না।



ভালোবাসাই আমার যে কাজ,

তোমার অন্তরে তাই করি বাস।

বিনিময়ে যতই দাও উপহাস,

স্রষ্টার ইচ্ছে অপূর্ণ হতে পারে না।

না-না-না

আমি শুধু ভালোবাসতেই জানি,

জোড় করে বেঁধে রাখতে জানি না।

তুমি কোথাও (যে) হারিয়ে যাবে,

এ মিথ্যে কথা- ভুলেও মানি না।





গান-২

ক্ষমা করে দাও হে মাবুদ,

ক্ষমা করে দাও (২)

তওবা করছি চিরতরে

শুনতে কি-গো পাও

হে মাবুদ- ক্ষমা করে দাও।।



জনম ভরে মিথ্যে বলে,

ছলে-বলে নানা-কৌশলে,

সম্পদ করেছি কাড়ি কাড়ি

আছে-টাকা বাড়ী-গাড়ী

সেই সম্পদ আজ পাপের বোঝা

হয়নি কভু পূন্য খোঁজা

এবার দাও গো মিষ্টি সাঁজা

এই প্রার্থনা ওহে রাজার রাজা

চাই না আমি এ ধনের বোঝা

ইয়াতিম-মিস্কিন-অনাহারীরা ভাগ করে নাও



হে মাবুদ- ক্ষমা করে দাও।

ক্ষমা করে দাও হে মাবুদ,

ক্ষমা করে দাও (২)

তওবা করছি চিরতরে

শুনতে কি-গো পাও

হে মাবুদ- ক্ষমা করে দাও।।



সুখ নাইরে এ অন্তরে

আর মেরো না- এ বান্দারে

পাপ কামিয়ে জীবন বৃথা

মিথ্যের ফল হয় যে তিতা

আজ আমি অনুতপ্ত

ঈমান হয়নি পাকাপোক্ত

সকল গুনা সাফ না করে

শান্তি কি-গো হবে মরে

তোমার বান্দারে তোমার কাছে

নাও গো নিয়ে নাও।।



হে মাবুদ- ক্ষমা করে দাও।

ক্ষমা করে দাও হে মাবুদ,

ক্ষমা করে দাও (২)

তওবা করছি চিরতরে

শুনতে কি-গো পাও

হে মাবুদ- ক্ষমা করে দাও।।



মিথ্যে ধনে ধনী ভেবে

কেটেছে দিন বাজে স্বভাবে

আজ এসেছি তোমার দারে

দয়াময় আমাকে ফিরিও নারে

এই বিশ্বাসে করি সেজদা

শেষ সুযোগ দাও -হে খোদা

আর যাবো না পাপের পথে

ওঠাও তোমার জয়রথে

তৌহিদ আজ ডাকছে দুরে

বলে- আও রে আও



হে মাবুদ- ক্ষমা করে দাও।

ক্ষমা করে দাও হে মাবুদ,

ক্ষমা করে দাও (২)

তওবা করছি চিরতরে

শুনতে কি-গো পাও

হে মাবুদ- ক্ষমা করে দাও।।



(সহজ ভজন সুরে এই গানে নিজের ঈমান পাকাপোক্ত হতে সাহায্য করে। যার মন পাপের উর্দ্ধে তার মনে এসব গান আর কোনো প্রকার দাগ কাঁটবে না)



গান-৩

খোদার কাছে আমি তোমারি নামে কাঁদি

হারিয়ে যাও নি জেনেও

কাছে থেকে থেকে সাধি

(অথবা) কাছে ডেকে ডেকেও সাধি।।



সে সাধনের শক্ত বাঁধনে

গ্রহ তারা রবি এলো ছুটে পাশে

নদির ভাঙ্গন থেমে গিয়ে

ভীরু পাড়- ভরে গেলো সাদা কাশে কাশে

পূর্ণীমারে পাওয়ার আশায়

বাঁকা চাঁদ কান্নায় ভাঙে নিরবধী।।



খোদার কাছে আমি তোমারি নামে কাঁদি

হারিয়ে যাও নি জেনেও

কাছে থেকে থেকে সাধি

(অথবা) কাছে ডেকে ডেকেও সাধি।।





ভিরু মনের চাওয়ার ব্যাথায়

(গাছের) কঁচি পাতাও শুকিয়ে যে যায়

নিষ্ঠুর চিল সোজা দৌড়ে এসে

বলে- লাভ কি বলো এতো ভালোবেসে

প্রেম যে সেরা সৃষ্টি যে মোর

ধমকে ধমকে বলে ওঠেন বিধি।।



খোদার কাছে আমি তোমারি নামে কাঁদি

হারিয়ে যাও নি জেনেও

কাছে থেকে থেকে সাধি

(অথবা) কাছে ডেকে ডেকেও সাধি।।



এমন ডাকের রুদ্র মায়া

নৃত্য-ভঙ্গীর ব্যাকুল কায়া

সান্তনার ভাষা লয়ে --- বলেন ভগবান

চোখ খোলো বান্দা (এবার) ----ভুলে সব-অভিমান

চাওয়ার মতো চাইতে জানলে

ভেঙে যাবেই বিরহী পাষানের বাঁধ।।



খোদার কাছে আমি তোমারি নামে কাঁদি

হারিয়ে যাও নি জেনেও

কাছে থেকে থেকে সাধি

(অথবা) কাছে ডেকে ডেকেও সাধি।।





গান-৪

বাংলা ভাষায় গাও-রে মন

মুক্তি চেতার গান

এ সুর শুনে কেঁপে লুটায়

মিথ্যে লোভের শান।।



স্বজন হারার হাজার ব্যাথা

উর্দ্ধোলোকে তুললো কথা

সেই কথারী তুমুল বানী (নিয়ে)

ভাঙলো মিথ্যে অভিমান।



বাংলা ভাষায় গাও-রে মন

মুক্তি চেতার গান

এ সুর শুনে কেঁপে লুটায়

মিথ্যে লোভের শান।।





তিমির লোকের ভেঙ্গে তালা

আনলো কে-ঐ আলোর মালা

সেই মালারী ফুলের সুবাস

আনলো বেধে স্বাধীনতার বান।



বাংলা ভাষায় গাও-রে মন

মুক্তি চেতার গান

এ সুর শুনে কেঁপে লুটায়

মিথ্যে লোভের শান।।





লোভীর সম্পদ আজ যে জ্বালা

বিষের বাঁশী বাজায় কালা।

সেই কালারী স্বেচ্চারী তেজে

মুক্তহলো মানবতার প্রাণ।।



বাংলা ভাষায় গাও-রে মন

মুক্তি চেতার গান

এ সুর শুনে কেঁপে লুটায়

মিথ্যে লোভের শান।।





গান-৫

তোমার কাছে যাবো আমি

তোমার কাছে যাবো

তুমি বিনা প্রেম সখা

কোথায় বলো পাবো।।



ওগো আমার কুসুমবালা

ঘুচিয়ে দাও সকল জ্বালা

তুমি ছাড়া মনের কথা

আর কারে কবো।।



তোমার কাছে যাবো আমি

তোমার কাছে যাবো

তুমি বিনা প্রেম সখা

কোথায় বলো পাবো।।



তুমি যখন ওঠো হেসে

স্বপন জাগে মনের দেশে

স্বপন পারার ছোট্ট ঘরে

(তোমায়) জড়িয়ে ধরে রবো



তোমার কাছে যাবো আমি

তোমার কাছে যাবো

তুমি বিনা প্রেম সখা

কোথায় বলো পাবো।।



সকল প্রানে তোমার ছবি

তুমি আমার গ্রহ রবী

তোমায় পাবার আশে প্রিয়

সকল দুঃখ সবো।।



তোমার কাছে যাবো আমি

তোমার কাছে যাবো

তুমি বিনা প্রেম সখা

কোথায় বলো পাবো।।



এখন দেখা দাও হে রাধা

লাথি মেরে ভাঙ্গো বাধা

দেখতে পেলেই তোমায় ওগো

বুকে টেনে নেবো।।



গান-৬

যাবো কোথায় বলো

তুমি বিনা

বাঁচি কেমনে বলো

তুমি বিনা

আমার আর কিছুই নাই

তুমি হিনা

কাছে এসে মুক্ত প্রেমের

বাজাও বিনা।।



সুর তোলো-রাগ ভোলো-বাজাও প্রেমের ভৈরবী

তোমার জন্য-আমি ধন্য-দুঃখ তাইতো সই সবই

হেসে হেসে

হা-হা-হা

নেচে নেচে

রুম-ঝুম-ঝুম

বলো বলো

গেয়ে-ওঠো

প্রশ্ন সুধাও

মোর অন্তরে

বলবো আমি

(ঈষৎ) চেয়ে তুমি

আমায় ছেড়ে যাবে নাকো কভু?

বলবে তুমি

জ্বি-না



যাবো কোথায় বলো

তুমি বিনা

বাঁচি কেমনে বলো

তুমি বিনা

আমার আর কিছুই নাই

তুমি হিনা

কাছে এসে মুক্ত প্রেমের

বাজাও বিনা।।



স্বপ্ন শেষে-হবে শুরু-মিষ্টি সুধার সংসার

তোমায় দেখে-থাকবো সুখে-জন্ম জন্মান্তর

মনে মনে

উহু-উহু-উহু

ডাকবে কোকিল

কুহু-কুহু-কুহু

ছলে ছলে

কলে কলে

জড়িয়ে ধরে

টেনে মোরে

বলবে তুমি

(টেনে নিয়ে) এসো কাছে

আমি তুমি কেমনে থাকি দুরে?

সুখে বলবো

তাক-ধিন-ধিন-ধিনা



যাবো কোথায় বলো

তুমি বিনা

বাঁচি কেমনে বলো

তুমি বিনা

আমার আর কিছুই নাই

তুমি হিনা

কাছে এসে মুক্ত প্রেমের

বাজাও বিনা।।



গান-৭

যে পথ দিয়ে চলো তুমি

সেই পথে মোর প্রান

যে দিকেই প্রিয় তাকাও নাকো

সেথা বাজে আমার গান

তোমায় ছেড়ে যাবো কোথা

বলো আমার জান।।



তবো পথের কুসুম বাগে

আমি সদা রইগো জেগে

সৃষ্টি রাজার কাছে মেগে

(এনেছি) বাঁধন বিহিন টান



তোমায় ছেড়ে যাবো কোথা

বলো আমার জান।।



এতো প্রেম কোথায় আছে

দুঃখ সেও রয়গো পাছে

সাহোস ভরা সত্য ঠেলায়

মন্দ-বাজে দৌড়ে পালায়



তোমায় ছেড়ে যাবো কোথা

বলো আমার জান।।





আমি সদা স্বর্গ থেকে

ছুটে আসি তোমার ডাকে

হেসে হেসে জাগাই আশা

ধুলির মাঝে ভালোবাসা



তোমায় ছেড়ে যাবো কোথা

বলো আমার জান।।



স্রষ্টাও মোর প্রেমের টানে

বৃষ্টি আনে এই ভুবনে

সুর্য চোখে দেখেন দিনে

চাঁদনী রাত দাওগো এনে



তোমায় ছেড়ে যাবো কোথা

বলো আমার জান।।



সময় সেও ঘুমিয়ে পড়ে

আসো যখন বাহু ডোরে

রূপ সাজও লজ্জায় মরে

আমায দেখে তোমার অন্তরে



তোমায় ছেড়ে যাবো কোথা

বলো আমার জান।।





গান-৮

লক্ষ ত্যাগের কান্নায় সৃষ্টি

বাংলায় আসে শান্তি বৃষ্টি

ঊর্ধে তোলো বাংলার কৃষ্টি

বাংলার সুর মিষ্টির মিষ্টি

বিশ্বে ছড়াও বাংলার সৌরভ

মানুষ পাবে বাঁচার গৌরব।।



বাংলায় আমি তোমায় ডাকি

নেচে ওঠে দোয়েল পাখি

শাপলা তলে জল যে খেলে

মাছের মিছিল পাখা মেলে

পিছনের সব দুঃখ ভুলে

তোলো বাংলা সুরের কলোরব।



বিশ্বে ছড়াও বাংলার সৌরভ

মানুষ পাবে বাঁচার গৌরব।।



মা আমার বলে সোনা

টাকায় ভাষা যায় না কেনা।

মায়ের দুধের মতোই খাঁটি

বাংলা ভাষা আর বাংলার মাটি।

ভুলে গিয়ে দুঃখ স্মৃতি

আনন্দ করো ভাইসব।।



বিশ্বে ছড়াও বাংলার সৌরভ

মানুষ পাবে বাঁচার গৌরব।।



বাংলা আমার সেরা রতন

জীবন গেলেও করবো যতন

উর্দ্ধলোকের ভাষার টানে

উড়াও নিষান/ উড়াও ধ্বজা গানে গানে

বাংলা বীরের মনে প্রাণে

বাজে জাগরনের রব।।



বিশ্বে ছড়াও বাংলার সৌরভ

মানুষ পাবে বাঁচার গৌরব।।



গান-৯

রক্ত দিয়ে মুক্ত ভাষা

দিয়েছো হে বীর!

তাইতো আজ লক্ষ পাখি

পায়-যে খুঁজে নীড়।।



তোমার স্মরে/(স্মরনে) কাঁদে হিয়া

ঋণের শোধ –করবো কি দিয়া?

ব্যাকুল আমার প্রান পাপিয়া

(ওগো) প্রেমের সুখে কাঁদোনীয়া!

দুঃখ বলো কী-র?



রক্ত দিয়ে মুক্ত ভাষা

দিয়েছো হে বীর!

তাইতো আজ লক্ষ পাখি

পায়-যে খুঁজে নীড়।।



গর্ব ভরে ডাকি প্রভু

বাংলার মায়া হারায় কি কভু?

নিরব নিবির সুখের ভাষা

স্বপ্নলোকের বাঁধি আশা

সাদা দুখেই হয় যে ক্ষির।।



রক্ত দিয়ে মুক্ত ভাষা

দিয়েছো হে বীর!

তাইতো আজ লক্ষ পাখি

পায়-যে খুঁজে নীড়।।



সারাবিশ্বের বাংলা ভাষী

হয়না কভু পাপের দাসী

মুক্ত যে মোর মুক্ত বাণী

স্বাধীন রাখতে আমরা জানি

(এই) একতার ধরবে না-কো চীর।।



রক্ত দিয়ে মুক্ত ভাষা

দিয়েছো হে বীর!

তাইতো আজ লক্ষ পাখি

পায়-যে খুঁজে নীড়।।



আমি সকাল সন্ধ্যা সাঝে

তোমার বুকে উঠি বেজে

সবুজ দেশে হাঁটার আশায়

দেবতার চোখও-যে জলে ভাষায়

রঙ্গীন হয়ে পালায় ঝীর ঝীর



রক্ত দিয়ে মুক্ত ভাষা

দিয়েছো হে বীর!

তাইতো আজ লক্ষ পাখি

পায়-যে খুঁজে নীড়।।



গান-১০

এসো, এসো,

ফেব্রুয়ারী

বাংলার, জয়ে,

জয় তোমারী

মায়ের চরন,

জড়িয়ে ধরি

মিষ্টি ভাষা বাংলা কথার স্বরে

ফুলখানী মোর, দিলাম শহীদ চরন পরে।।





মায়ের সম্মান

মায়ের ভাষা

মিটায় আমার

মনের আশা

শ্রদ্ধা অঞ্জলী

বাধে বাসা

যে বীর, বাংলা বঁচাতে গেলো মরে

সালাম জানাই, সেই শহীদের চরন তরে।।



এসো, এসো,

ফেব্রুয়ারী

বাংলার, জয়ে,

জয় তোমারী

মায়ের চরন,

জড়িয়ে ধরি

মিষ্টি ভাষা বাংলা কথার স্বরে

ফুল খানী, দিলাম শহীদ চরন পরে।।



প্রিয়া আমায়

ভালোবাসে

(বাংলা) ভাষা বিহনে

বুঝি নারে

ও-না থাকলে

যাবো মরে

এ মরনের, হাত থেকে আমায় বাঁতে দিলো যেরে

তাইতো শহিদ বেঁচে থাকেন মায়ের গলার হারে



এসো, এসো,

ফেব্রুয়ারী

বাংলার, জয়ে,

জয় তোমারী

মায়ের চরন,

জড়িয়ে ধরি

মিষ্টি ভাষা বাংলা কথার স্বরে

ফুল খানী, দিলাম শহীদ চরন পরে।।



মাগো আমার

কান্না থামাও

অনেক হয়েছে

এবার জানাও

সন্তানদের শুধু

একবার আদেশ-দাও

প্রতিবাদী রব, দরকারে আবার তুলবো সমস্বরে

কসম খোদার বাংলার ফুল যাবে না-কো ঝরে।।



গান-১১

তোমার স্বপ্নে

ঘর বেঁধেছি

(তোমায়) পাবার আশায়

অনেক কেঁদেছি।।

এ ভালোবাসার খাঁটি মন্দির, - ভাঙ্গার সাধ্য আছে কার?

(হৃদয়) মন্দিরেতে থাকলে দেবি, চুরি করার সাধ্য আছে কার?



তোমায় নিয়ে

বাঁচবো বলে

স্বপন থেকে

আসি কুলে

(তোমার) প্রেমে গড়া স্বর্গবাড়ী, ভাঙার সাধ্য আছে কার?

স্রষ্টার সৃষ্টি সত্য প্রেম, ধ্বংস করার সাধ্য আছে কার?



ঐ দেখো

ফুলের বাগে

বসন্ত ছোঁয়ায়

রং যে জাগে

বসন্তের ঐ তালের বীনা, বেসুর করার সাধ্য আছে কার?

পশু সমাজের অসুরতা, ভাঙতে বাধ্য হবো বার বার।



গান-১২

দিবা-লোকের

মাঝ গগনে

রঙিন চোখের

তেজ ছড়িয়ে

ভরিয়ে দাও হৃদয়ের আলো

প্রেমের টানে, মুক্ত বানে, অন্তর হয়ে যাবেই ভালো।।



এতো সুখ

সইতে নারি

প্রিয় তব

চরন ধরি

দূর করে দাও সকল কালো



ভরিয়ে দাও হৃদয়ের আলো

প্রেমের টানে, মুক্ত বানে, অন্তর হয়ে যাবেই ভালো।।



মুখ তুলে

এলো চুলে

সব হয়ে যায়

গোল মেলে

(এমন করে) সারাজীবন শান্তি পরশ ঢালো।।



ভরিয়ে দাও হৃদয়ের আলো

প্রেমের টানে, মুক্ত বানে, অন্তর হয়ে যাবেই ভালো।।



তোমায় বাবি

সরব কবি

সত্য তুমি

নয়কো ছবি

(হৃদয়ে) মুক্তির আগুন জ্বালো



ভরিয়ে দাও হৃদয়ের আলো

প্রেমের টানে, মুক্ত বানে, অন্তর হয়ে যাবেই ভালো।।



জন্ম পরে

জন্ম হবে

ভালোবাসা

কথা কবে

(এবার) সেই অসীম দুয়ার খোলো।।



ভরিয়ে দাও হৃদয়ের আলো

প্রেমের টানে, মুক্ত বানে, অন্তর হয়ে যাবেই ভালো।।



আমি ওগো

তোমার খেলা

শত যুগের

শত বেলা

এমনি করে বেঁচে থেকে

সকল দুঃখ ভোলো।।



ভরিয়ে দাও হৃদয়ের আলো

প্রেমের টানে, মুক্ত বানে, অন্তর হয়ে যাবেই ভালো।।



গান-১২

আমার ভুবন জুড়ে

কাঁদে কুরে কুরে

তোমায় হারানোর জ্বালা।।



রেখেছি আজও,

যতন করে

তোমার গলায়

পরাবো বলে

তোমারি প্রেমের মালা



আমার ভুবন জুড়ে

কাঁদে কুরে কুরে

তোমায় হারানোর জ্বালা।।



তোমার ব্যাথায়

আমি কাঁদি

চলে গেছো

তবুও সাধি

বন্ধ ঘরের খুলে যাবে তালা।।



আমার ভুবন জুড়ে

কাঁদে কুরে কুরে

তোমায় হারানোর জ্বালা।।



দাও আমায়,

হে দেবতা

যত আছে

দাও ব্যাথা

(বেলা শেষে) সাঙ্গ হবে সকল খেলা।।



আমার ভুবন জুড়ে

কাঁদে কুরে কুরে

তোমায় হারানোর জ্বালা।।



তুমি আছো

আমি আছি

জনম ভরে

কাছাকাছি

(ঐ দেখো ঐ) ভাষে জন্মান্তরের ভেলা।।



আমার ভুবন জুড়ে

কাঁদে কুরে কুরে

তোমায় হারানোর জ্বালা।।



কবিতার অন্তরে

থাকেন কবি

যাহা আছে

থাকবে সবই

(তাতে) যতই হানবে হেলা।।



আমার ভুবন জুড়ে

কাঁদে কুরে কুরে

তোমায় হারানোর জ্বালা।।



গান-১৩

নাচবোনা

আর আমি

নাচবোনা



বাঁচবোনা

তুমি ছাড়া

বাঁচবোনা

প্রিয়/তুমি এসো মোর আরো কাছে,

হাত টেনে বসাও তোমার পাশে।।



হাসবোনা

কোনো দিনো

হাসবোনা



কাঁদবোনা

আর আমি

কাঁদবোনা



প্রিয়/তুমি এসো মোর আরো কাছে,

হাত টেনে বসাও তোমার পাশে।।



রাধবোনা

আর কিছু

রাধবোনা



সাধবোনা

কোনো দিনো

সাধবোনা



প্রিয়/তুমি এসো মোর আরো কাছে,

হাত টেনে বসাও তোমার পাশে।।





বলবোনা

আর কিছু

বলবোনা



চলবোনা

ঐ পথে

চলবোনা



প্রিয়/তুমি এসো মোর আরো কাছে,

হাত টেনে বসাও তোমার পাশে।।



দেখবোনা

আর স্বপ্ন

দেখবোনা



খেলবোনা

প্রেমো খেলা

খেলবোনা

প্রিয়/তুমি এসো মোর আরো কাছে,

হাত টেনে বসাও তোমার পাশে।।





গাইবোনা

কোনো গান

গাইবোনা



নাইবোনা

প্রেম জলে

নাইবোনা

প্রিয়/তুমি এসো মোর আরো কাছে,

হাত টেনে বসাও তোমার পাশে।।



পরবোনা

ঐ শারী

পরবোনা

করবোনা

কোনো কাজ

করবোনা

প্রিয়/তুমি এসো মোর আরো কাছে,

হাত টেনে বসাও তোমার পাশে।।



সরবোনা

পথ থেকে

সরবোনা

ঝরবোনা

বৃষ্টি হয়ে

ঝরবোনা



প্রিয়/তুমি এসো মোর আরো কাছে,

হাত টেনে বসাও তোমার পাশে।।



মরবোনা

তুমি ছাড়া

মরবোনা



ধরবোনা

অন্য হাত

ধরবোনা



প্রিয়/তুমি এসো মোর আরো কাছে,

হাত টেনে বসাও তোমার পাশে।।





গান-১৪

তোমার দিকে ছুড়ে দিলাম

আমার প্রেমের ত্বীর

প্রেমের জ্বালা সইতে পারে

নাইকো এমন বীর।।



যত দুরে থাকো বন্ধু

নরবো নাকো এক বিন্দু

হেসে খেলে মারবো যে বান

আপনি প্যাচে পরবে যে টান

গাইতে হবেই প্রেমেরী গান

নত করে শীর



তোমার দিকে ছুড়ে দিলাম

আমার প্রেমের ত্বীর

প্রেমের জ্বালা সইতে পারে

নাইকো এমন বীর।।



বোকা তুমি বুঝবে কবে

সব গেলেও প্রেম যে রবে

প্রেম বিনা যে আর কিছু নাই

তাইতো আমি এ গান গাই

আমার মাঝে আমি যে নাই

শোনাই, বেধে সুরো গম্ভীর।।



তোমার দিকে ছুড়ে দিলাম

আমার প্রেমের ত্বীর

প্রেমের জ্বালা সইতে পারে

নাইকো এমন বীর।।



সব খেলার বড় খেলা

প্রেমে মুক্তি প্রেমে জ্বালা

প্রেম ছাড়া কি আছে আর

জনম জনম করবে কে পার

বাজঁতে রবে বীনা যে তার

পূজে মদন দেব মন্দির।।



তোমার দিকে ছুড়ে দিলাম

আমার প্রেমের ত্বীর

প্রেমের জ্বালা সইতে পারে

নাইকো এমন বীর।।





ওগো আমার প্রান প্রিয়,

জনম ভরে আদর দিও

চাইনা আমি টাকা কড়ি

চরন ধরে বিনয় করি

এসো মোরা প্রেমে মরি

এসো গড়ি দু,জনেরই নীড়।।



তোমার দিকে ছুড়ে দিলাম

আমার প্রেমের ত্বীর

প্রেমের জ্বালা সইতে পারে

নাইকো এমন বীর।।



সেনা সেনা সেনাপতি

ভেঙে দেখাও প্রেমো-মূরতী

কার বা আছে এমনি শক্তি

প্রেমে জীবন প্রেমে মুক্তি

মানবো না-যে কোনো যুক্তি

চলে সত্যের জলধীর।।



তোমার দিকে ছুড়ে দিলাম

আমার প্রেমের ত্বীর

প্রেমের জ্বালা সইতে পারে

নাইকো এমন বীর।।









মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০১

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: আপনার পড়ালেখা কি আমি জানি না; আপনি টিউশনি শুরু করুন, একটা টিউটোরিয়েল চালু করে আয়ের চেস্টা করুন।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৬

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: কে পড়বে আমার কাছে? কি-ই-বা জানি যে দেবো বলেন। আর টিউশানী অনেক বড় ব্যাপার-স্যাপার। টিউটরদের গার্ডিয়ানরা চা-নাস্তা খাওয়ায়। শুনেছি অনেক গার্ডিয়ান নাকি চা-নাস্তা দেয় জাস্ট ১ থেকে শোয়া ১ ঘন্টার মাথায় যাতে করে টিচার সাহেব কাজে ফাঁকি দিতে না পারেন। যেদিন নাস্তা আসে না সেদিন টিচার থাকেন দেড় ঘন্টা বেশি পড়ানোর জন্য নয়, নাস্তা আসার লোভে।

টিউটেরিয়ল চালু করে আয় করতে কেমন যেনো লাগে। যার টাকা আছে সে টিউটরিয়াল কিনে শিখে যাবে আর যার টাকা নেই সে বঞ্চিত হবে। অনেক ভালো কিছু টাকা ছাড়া শিখানো ভালো।

সহজে মেডিটেশ করার মতো কয়কটি নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করেছি। ইচ্ছে করে শিখাই। তারপরও ভয় লাগে- পাছে মানুষ মেডিটেশনের সঠিক চর্চা না করেই আমাকে গুরুজী ভেবে বসে। গুরু হওয়া হয়তো সহজ কিন্তু গুরুভার অনেক কঠিন।

আপনি এই প্রথম বিপরীত প্রেরনার বদলে অনুপ্রেরনা দেবার চেষ্টা করলেন। আপনার জন্য খারাপ লাগছে আপনার কোনো প্রেরনাই আমাকে এখন পর্যন্ত প্রভাবিত করতে পারে নি। প্রভাবশালীর প্রভাবে যদি কাজ না করে তখন কি করতে হয়? জানেন? জানলে জানাবেন। না জানলে মিছে বানিয়ে বুনিয়ে বলবেন না।

ভালো থাকবেন।

২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:



কয়েকটা সেই লেগেছে

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:১৭

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আপনি কি সুর করতে জানেন? আপনি কোন ধরনের গান ভালোবাসেন জানাবেন। আমি লিখে দেবো আপনারা তা ছন্দে আনন্দে মানুষের মুখে তুলে দেবেন। যেমন করে মানুষ মুখ দিয়ে খেয়ে পেটের খুধা মিটায আবার সেই মুখ দিয়ে যদি গানের ঢেকুরের ঢেউ না ছড়িয়ে দিতে পারে তাহলে যে মনের ক্ষুধা মেটে না।

জানাবেন। আমাকে আপনাদের সাথে রাখবেন। দেখবেন একদিন আপনি আমি সবাই গান হয়ে মানুষের মুখে থেকে যাবো।

৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:১১

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: আপনার মা বাবা আপনাকে নিয়ে দু:খে আছেন, সেটা ভাবেন! ধর্মীয় কাজ করেও অনেক আয় করতে পারবেন।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১৩

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আপনার গাল ধরে একটা টান দিয়ে মাথায় ফু দিতে ইচ্ছে হচ্ছে। দুরে বসে না ভেবে বন্ধুর কাছে আসুন।

কেনো কারও দুঃখের বোঝা নিজের করে নিতে এতো ভয় কিসের? হে সাহসী বুদ্ধিদাতা!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.