![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।
সৃষ্টি রহস্য বুঝতে হলে সবার আগে বিশ্বাস করবেন যে, “আল্লাহ্’র সকল সৃষ্টির মধ্যে একমাত্র মৌলিক সত্য (যে সত্য একমাত্র সত্যদ্রষ্টা স্তরের আত্মাই অনুভব করে ও দেখতে পায়) ব্যাতিত আর সব কিছুই আপেক্ষিক”।
আপনি আজ যা সত্য ভাবছেন কাল তা মিথ্যে হতে পারে। আজ যাতে সুখ পাচ্ছেন কাল তাতে দুঃখ পেতে পারেন। জাস্ট এই যে মনে হবার ধারনার পরিবর্তন এটাই হলো আপেক্ষিকতা।
এই মহাবিশ্ব হলো শক্তির সুসৃংখল সয়ংক্রিয় পরিবেষ্টন রূপ ও রুপান্তরের পর রুপান্তর। যা সবস্থানে, সবকালে, সবপাত্রে প্রতিক্ষন এক শক্তি হতে অন্য শক্তিতে রুপান্তর হচ্ছে মাত্র। আমরা জানি যে, শক্তির ক্ষয় বা বিনাশ নাই শুধু পরিবর্তন আছে মাত্র। তাই শক্তি অবিনশ্বর।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, মানব প্রজাতি আজ পর্যন্ত যার কাছে সব থেকে বেশী পরাজিত হয়েছেন ও অসাহয়ত্ব প্রকাশ করে অনুপায় হয়ে আছে -তা হলো সময়।
এখন প্রশ্ন হলোঃ
সময় আসলে কি?
এই সময়কে কিভাবে মানবপ্রজাতির জয় করা সম্ভব না অসম্ভব?
সময়ের শুরু ও শেষ কবে?
আমি প্রশ্ন গুলোর উত্তর দিয়ে দিচ্ছি, তার আগে বলে নেই যে, আইনস্টাইন সাহেব প্রমাণ করে দেখিয়েছেন যে সময় আপেক্ষিক। সময় সম্পর্কে আজ পর্যন্ত মানব সম্প্রদায়ের এইটুকুই বড় প্রাপ্তি হয়ে আছে। এবং আইনস্টাইনের সাথে আমি পুরোপুরি একমত পোষন করছি। তবে তার গবেষনা তিনি শেষ করে যেতে পারেন নি। তাই আমাদের মানব প্রজাতির সময়ের ব্যাপারে বহুদিন ধরে গবেষনা করেও ফলাফল যা পাচ্ছে তা আসলে কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। শুধু শুধু সময় নিয়ে ভাবতে ভাবতে সয়মই নষ্ট হয়ে সময়ের কাছেই আত্মসমর্পন করে মানুষ মৃত্যুর দুয়ার দিয়ে পালাচ্ছে – বলেই মনে করছেন মানব সম্প্রদায়। মনে করাটাই স্বাভাবিক ব্যাপার। যেহেতু সময়ের সাথে পৃথিবীতে মানব সম্প্রদায় পেরে উঠছে না বলেই তারা একটা পর্যায়ে জিবনের আনন্দ হারিয়ে মরে যাবার আশায় আশায় দারুন হারিয়ে যাবার কষ্ট নিয়ে ভিষন রকম মানুষিক কষ্ট নিয়ে মারা যাচ্ছে। আবার পৃথিবীর অনেক মানবজাতি তার নিজ জ্ঞাতি গোষ্টির মাধ্যমে জন্মসুত্রের ধর্ম দ্বারা যে সব ব্যাপার-স্যাপার পেয়েছেন। তা বিশ্বাস করার ভানই করে আছেন মন থেকে মানতে পারেন না। এই বোধ অতি স্বাভাবিক ব্যাপার। মানুষের মন থেকে যে বোধটা বিশ্বাস না হবে সেটা মানব মানবে কেনো বা কোন যুক্তিতে?
তাই অনেকে নিজে জানে সে অসৎ, অহংকারী, জুলুমকারী, ধোঁকাবাজ, চাঁপাবাজ, ধর্ষক, মোনাফেক, কাফের, ক্রিমিনাল, আরো বাজে যতো যা আছে। অনেকে সরাসরী স্বীকার করতেও দিদ্ধাবোধ করে না। অনেকে নিজের খারাপকে অনেক যত্নে ঢেকে রেখে দিয়ে নিজেকে ভালো মানুষ হিসেবে সমাজে জাহির করতে সদা প্রস্তত।এই সব মানুষের মধ্যে কি কেউ কি নেই যে, জীবনের এই ক্ষন আয়ুকে নিজের সীমাবদ্ধতা ভেবে খারাপ কাজ করে থাকে। যদি একটি মানুষ মন থেকে কোনো ভাবেই মেনে নিতে পারে না যে, আমি কেনো এলাম, কোথায় যাবো, মৃত্যুর পর সব শেষ অর্থাৎ ঘুমের মতো নিজেকে খুঁজে না পাওয়া। মানব সম্প্রদায়ের মনের উপর জোড় করার জন্য আপনি কোন অস্ত্র ব্যবহার করবেন? আমি হাজার যুক্তি দিলাম কিন্তু আপনার জ্ঞানে আপনি আমার যুক্তিকে মানতে পারলেন না বলে বিশ্বাসও করতে পারলেন না। সেক্ষেত্রে আমার কথা ও যুক্তিকে আপনি বিশ্বাস করতে না পারার জন্য আমি কিভাবে আপনাকে দায়ী করবো বলুন? আমি যদি আপনাকে দায়ী করি সেটা হবে আমার বোকামী ছাড় অন্য কিছু নয়। তাই বলছি মানব সম্প্রদায়কে আগে বোঝার মতো করে বোঝানো ছাড়া অন্য কোনো উপায় নাই। মানবসম্প্রদায়ের এক আত্মা অন্য আত্নাকে নিয়ন্ত্রন করার কৌশল জানে না। সেক্ষেত্রে অন্য আত্মাকে যুক্তি বিহীন ভাবে কোনো কিছু বিশ্বাস করানো বা দায় চাপানোও এক প্রকার অন্যায় ব্যাতিতো অন্য কিছু না। মানুষ তো আর পশু নয় যে পিটিয়ে খোয়ারে রাখবেন। কোনো মানুষই অমানুষ থেকে মানুষ হবার অযোগ্য নয় যদি তাকে গায়ের জোর না খাটিয়ে তার ভিতরের বিশ্বাস ও সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করে দেয়া যায়। একমাত্র তৌহিদ বা একেশ্বরবাদ কে মনে প্রাণে বিশ্বাস করা বাধ্যতামুলক এছাড়া আপনি মুক্তির পথ পাবেন না এমন কি কোনো সত্য পথই না।
প্রিয় বন্ধু সকল!!! একটি কথা মনে রাখবেন যে ধর্ম মানুষের মনের উপর জোড় করে চাপিয়ে দেয়া হয় সেটা ধর্মের আসল রূপ কোনো ভাবেই হতে পারে না তারচেয়ে অধর্ম-মিথ্যা ধর্ম বলা ভালো। যে ধর্ম আপনার মনে স্থাপিত হয়ে আপনাকে জানাতে জানাতে পোষ মানিয়ে সত্যের পথে নিয়ে যাবে সেটাই প্রকৃত শান্তির ধর্ম। ধর্মে বিশ্বাস স্থাপিত না হলে যে আমল করা হয় সেই আমলের কোনো প্রকার প্রতিদান পাওয়ার যোগ্যতা নেই। জোড় করে আমল হয় না। আগে বিশ্বাসের প্রতি বিশ্বাস অর্থাৎ নিজ মনই আপনাকে বলে দিবে যে এটা আসলে বিশ্বাসযোগ্য কিনা।
তারপরও অনাধীকার চর্চার পর্যায় মনে করে হলেও আমি আপনাদের চরন ধরে মিনতী করছি আমাকে অন্তত বন্ধু মনে করে হলেও আগে আপনি তাওহিদে বিশ্বাস স্থাপন করে নিন।
দেখুন এই আলোচনা গুলো এতো বেশী বিভিন্ন বিষয়ের একসাথে সমষ্টি আকারে চলে আসবে যে, আপনাদের হয়তো কিছুটা বুঝতে অসুবিধা হতে পারে। যদি কোনো খানে আমার কথা বুঝতে আপনাদের অসুবিধা হয় আর জানার ইচ্ছে থাকে। দয়া পূর্বক প্রশ্ন মনে চেপে রাখবেন না। আমাকে জানান আমি আপনার মতো করে সমাধান দেয়ার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ্।
এবার সময়ের প্রশ্ন আসা যাকঃ
সময় আসলে কি?
উত্তরঃ সময় হলো একটি শক্তি মাত্র। সময় এমন এক ভয়ংঙ্কর শক্তি যে, এর গতিবেগ কে গতিরোধ করা যায় না। কারন সময়ের নির্দিষ্ট বেগ নির্বিচ্ছিন্ন ভাবে ধাবিত হতে থাকে। যথাযথ তুলনা হয় না তারপরও বুঝে নেবার স্বার্থে বলছি যেমন ধরেন চলবিদ্যুত যার গতি হারালে শক্তি থাকবে না। গতিছাড়া সময় থাকতে পারে না।
সময় যেহেতু শক্তি তাই সময় আপেক্ষিক। সময় আপেক্ষিক বলে স্থান ও পাত্র ভেদে সময়ের গতিবেগ ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে।
সময় যেহেতু শক্তি তাই সময় রূপান্তরযোগ্য। সময় শক্তি কে রূপান্তর করা অসম্ভব না।
তবে মানবপ্রজাতি যে বস্তুবাদি পদার্থ বিজ্ঞানের যে পর্যায় পর্যন্ত এগিয়েছে তাতে সময় অন্য সব শক্তির চেয়ে আলাদা প্রকৃতির। কারণ গতিবেগ ছাড়া হারিয়ে যায়। সময় থেকে গতিকে আলাদা করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়।
এই সময়কে কিভাবে মানবপ্রজাতির পক্ষে জয় করা সম্ভব না অসম্ভব?
উত্তরঃ সময়ের মধ্যে মানুষকে থাকতে হবে। ইচ্ছে হলেও থাকতে হবে না হলেও থাকতে হবে।
সত্যিকারের আশার কথা হলো সময় যেহেতু শক্তি তাই সময়কে রূপান্তর করা সম্ভব। খেয়াল রাখতে হবে যে, সময় এমন এক আজব শক্তি যে সময় শক্তিকে রূপান্তর করে যে শক্তি পাওয়া যাবে সে শক্তির নামও সময়। যদি সময়কে একান্তই রূপান্তরের পর্যায়ে মানবপ্রজাতি যেতে পারে তাহলে সময়ের রূপান্তরের মাধ্যমেই শুধু সময়ের গতিবেগের তারতম্য ঘটিয়ে বড় ছোট করা সম্ভব।
আর যদি মানব প্রজাতি আমার কথার প্রমান বর্তমানের সাথে মিলিয়ে দেখে প্রমাণ চায় তাহলে একটু খেয়াল করলেই দেখবেন মহাবিশ্বের বিভিন্ন যায়গায় সময় বিভিন্ন রকম। কিন্তু সকল খানেই সময় কিন্তু একই ভাবে নির্বিচ্ছিন্ন গতিবেগে প্রবাহিত হয়। তাই বলে সবখানে সময়ের গতিবেগ কিন্তু এক না। দ্রুত বেগের সময়ের মধ্য থেকে যদি আপনি সামান্য গতিবেগের সময়ের মধ্যে নিজেকে নিয়ে যেতে পারেন তখন সময় স্থির হয়ে যাবে না ঠিকই কিন্তু আপনি অমর পর্যায়ে যেতে পারবেন। বার বার মহাবিশ্বের সময়ের গতিবেগের তারতম্যের স্থানগুলোর মিলন স্থল গুলো চিহ্নিত করতে পারলে সেই মিলন স্থল হবে অনেক সুক্ষ জায়গা। এই মিলন স্থল একবার যদি মানব প্রজাতি প্রাকটিক্যালি করতে পারে তাহলে আর পিছনে তাকাতে হবে না। সময় শক্তি একে অন্যের সাথে প্যারালালে চলে। যা ছন্দময়। পৃথিবীর মানুষকে আমি যা বললাম তার এক্সিকিশন করতে হলে আরো বহু সাধনা করতে হবে। যা অনেক কালের ব্যাপার। কিন্ত আমাদের কাজ শুরু করে দেয় দরকার। এখন শুরু করলে এখন ভালো। মানব প্রজাতি সঠিক গাইড লাইন পেয়ে যাবার পর কোনো ইনভেনটেশনের পথে বিফল হয় নি। আমরা পারবোই এবং পারতেই হবে। তবে কিছু কিছু ভুল পথে চিন্তা করতে পেরেছিলাম বলেই আজ মানব প্রজাতি সঠিক পথ খুঁজে পেয়েছে।
সময়ের শুরু ও শেষ কবে?
সময় শক্তির একেকটি রুপান্তর দ্বারা এক একটি সময় রাজ্য নির্ধারিত হয়। শুধুমাত্র মানব প্রজাতিই তার মাথা খাটিয়ে এই সত্য রহস্যকে নিজেরা প্রমান করে দেখাতে পারে। মানবপ্রজাতি কাজ শুরু করে দিলে মহাজাগতিক প্রাণ অর্থাৎ আমাদেরই বয়জেষ্ঠ জাত ভাই তারা আমাদের উপকারই করবেন। কারণ তারা শুধু কল্যানের সংগেই থাকেন।
মানব প্রজাতি জ্ঞান বিজ্ঞানে এতো অল্প উন্নত না হয়ে অনেক দুরে যেতে পারতেন যদি তারা “আত্না”র বিশ্বাস কে নিয়ে ফাও ফাও টানা-হেচরা না করতেন।
ধরুন একজন বৈজ্ঞানিক মানুষের জন্য প্রকৃতি থেকে কিছু উপাদান সংরহ করে। সেই উপাদানের সংমিশ্রন ও রূপান্তরকে কাজে লাগিয়ে কোনো কিছু আবিষ্কার করলেন। পৃথিবীর বিজ্ঞান যে সংস্থা দাঁরা চলে তাঁরা উক্ত বিজ্ঞানীর আবিষ্কারের প্যাটেন্ট গ্রহন পূর্বক স্বীকৃতি দিয়ে দিলো। ব্যাস ঐ আবিষ্কার নিয়ে মাতামাতি হয়। আর যে বৈজ্ঞানীক তার এতো মেধা খাটিয়ে আবিষ্কার করলেন। সেই মানব আত্মার মধ্যে মেধা থাকে কিন্তু মেধার সীকৃতি দেয়া হলো আর যে মানব “আত্না” ভদ্রলোক জন্ম সুত্রেই পেয়েছিলেন- সেই “আত্মা” আছে কি নাই। এই নিয়ে এতো এতো শতাব্দি ধরে শুধু অহেতুক তর্ক বিতর্ক পাগলামী ব্যাতিত আর কিছু না।
আমাদের মেনে নিতে হবে যে, আত্মার কোনো প্রকার বিনাশ নাই। মানব আত্মা অবিনস্বর।
কাজের কথায় আসি, আমি যে সময় কে জয় করে মানব প্রজাতির চিরস্থায়ী বন্দবস্তার কথা বললাম তা মোটেও অমূলক ও অসত্য নয়। সমস্যা হলো এই প্রক্রিয়াকে আমাদের আয়ত্ব করতে অনেক বেশী সময়ের প্রয়োজন হতে পারে। আমাদের গ্রহে অনেক কিছুর লিমিটেশন আছে। তাই এক্ষেত্রে আমাদের খুব তাড়াতাড়ি সফল হবার তেমন পথ দেখছি না। তবে বর্তমান মানব প্রজাতির এই সফলতার পথে কাজ শুরু করে দিতে হবে।
আজ যারা নিজেদের বয়বৃদ্ধ, অকাজের ভেবে নিজের মৃত্যু প্রহর গুনছেন। তারাও দয়া করে হতাশ হবেন না। আজ থেকেই নতুন উদ্দম্যে কাজ শুরু করুন। প্রয়োজনে আমার সাথে যোগ দিন। তাতে আপনি বিশ্বের যে প্রান্তেরই নাগরিক হোন না কেনো। আপনাদের হতাশাকে জয় করানোর দ্বায়িত্ব ভার নিয়েই আমার এই নিজেকে প্রকাশ।
মনযোগ দিয়ে শুনুন। যেহেতু আমাদের মূল গবেষনার ফলাফল পেতে দীর্ঘ সময় লেগে যাবে।
তাই আমরা পাশাপাশি অন্য কিছু কাজ শুরু করে দিতে পারি। খেয়াল করে দেখুন মানব আত্মা ও মানব শরীর কতখানী সুগঠিত করে তৈরি করা।
প্রথমত আত্মা আর মানব শরীরকে দু’জায়গায় রেখে পুর্ণউদ্যমে কাজ শুরু করে দিতে হবে। এক সেকেন্ড ও নষ্ট করা ঠিক হবে না।
একটু চিন্তা করলে দেখবেন যে, মানব শরীর আর মানব আত্ম দু’টোই কিন্তু অনেক বেশী সয়ংক্রিয়।
যেমন ধরুন, আমরা স্বপ্ন দেখি। ঘুমের মধ্যে সব মানুষই স্বপ্ন দেখে। স্বপ্ন কে নিয়ে বিভিন্ন রকম মাতামাতি হচ্ছে অনেক আগে থেকেই। আমাদের বুঝতে হবে স্বপ্ন অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ন তেমন বড় ধরনের কিছু না। স্বপ্ন হলো মানুষের ব্রেনের স্মৃতি ও প্রসেসিং এর সাভাবিকতা ধরে রাখতে একটি রিসাইকেলিং বা ছর্ট এন্ড ট্রাইল মাত্র। যখন ঘুমের ঘরে মানুষ থাকে তখন ব্রেন নিজ থেকে কিছু কাজ ঠিক-ঠাক করে নেয়। যা অনেকটা সয়ংক্রিয় যন্ত্রের মতোই। যেহেতু ঘুমের ঘরে অঙ্গ-প্রতঙ্গের উপর ব্রেনের একটি অংশের স্বাভাবিক চাপ কমে যায় সেই ফাঁকে ব্রেনের ডিফ্রাগমেন্টেশন প্রক্রিয়া যখন চালু হয় তখন আমরা স্বপ্ন দেখি। মনে রাখবেন কিছু কিছু স্বপ্ন আছে তবে এ সব স্বপ্ন খুব বেশী দুর্লভ সেসব স্বপ্নে ভবিষ্যত সফলতার বিষয়ে, কোনো দূর্ঘটনা থেকে বাঁচানোর জন্য বা টুকিটাকি ব্যাপারের কিছু ইঙ্গিত থাকে মাত্র। তবে সেই স্বপ্ন অন্য কারও দারা নিয়ন্ত্রিত হয়। তবে এখানে তাদের তেমন কোনো কৃতিত্ব দেয়া যায় না। যা স্বাভাবিক তাই হয়। যে সব মহাজাগতিক আত্ম সময়ের বাঁধাকে পেরিয়ে পেরিয়ে সামনের দিকে এগিয়েছেন তারা সবাই নিয়মে চলেন। প্রকৃতি নিয়ম বর্হিভূত না এবং অনিয়ম সহ্য করে না। তাই বলছি বিশেষ বিশেষ সময় প্রকৃতি তার নিয়ম রক্ষার্থে ছোট্ট কিছু অনিয়ম করতে বাধ্য হয় তা কিন্তু ঐ সুশৃংখল নিয়মকে রক্ষা করার জন্যই।
পৃথিবীতে মানব প্রজাতি যতবার বড় বড় দূর্যোগের মুখোমুখি হয়েছে ততবারই আমার আপনার মতো কোনো না কোনো রক্তমাংসের মানুষই আমাদেরকে সত্য-শান্তি-কল্যানের পথে নিয়ে যাবার চেষ্টা করেছে কিন্ত এই অবুঝ মানব জাতি সেই সব মহাত্মাদের কে ভুল বুঝে ছুড়ে ফেলে দেবার চেষ্টা করেছে। তারপর যখন তাঁরা সফল হলেন ঠিক তারপরও তাঁদের দেয়া গাইড লাইনের মধ্যে সত্যের সাথে মিথ্যের এমন করে মিশিয়ে দেয়া হলো যার কারণে অনেক অনেক ক্ষতি হয়ে গেছে। তার মধ্য থেকেও দেখেন আজ যে বন্দুক, পিস্তল বা এটাইপের কোনো অস্ত্র মানুষ আবিষ্কার করতে পেরেছে ঠিকই কিন্তু অন্যান্য মানব কল্যানের প্রযুক্তি জ্ঞান যত তাড়াতাড়ি বিকাশিত হয়েছে যেমন কম্পিউটার, গান শোনার উপায়, বিনোদন মাধ্যম তেমন ভাবে অস্ত্রের গঠন প্রক্রিয়ায় খুব বেশী উন্ন হতে দেয়া হয় নি। পারমানবিক বোমা যাদের কাছে থাকে তারা নিজেরাই আতঙ্কগ্রস্থ বেশী হয়। আমাদের সমর বিদ্যাকে খুব কৌশলে নিয়ন্ত্রন করা দরকার। যাতে নির্দোষ মানুষের থেকে মানব আত্মাটি হারিয়ে যেতে না পারে। তাহলে আমাদের এই সত্য অভিযানে যাবার দরকারকি বলেন?
আমি আশা করবো এবার আমাকে আপনারা আপনাদের একজন বন্ধু ভেবে আপনাদেরই মঙ্গলের জন্য কাজ করার সুযোগ দিয়ে ধন্য করবেন।
মানব শরীর খুব বেশী সয়ংক্রিয়। আমাদের ব্যাথা হলে, ঘা হলে, জ্বর হলে আপনা আপনিই সেরে যায়। আবার দেখুন যখন আপনি ঘুমঘোরে থাকেন তখন শরীর আপনা আপনি নিজেকে আপনার মহামূল্যবান বাহন মনে করে প্রস্তুত করতে নিজে নিজে নিজের কাজ আপনার অজান্তেই আপনার ব্রেনের কাছ থেকে বুঝে নেয়। কখনও একদিনের জন্যও ছুটি নেয় না। সেই শরীরকে যদি আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থার অবহেলা, অবজ্ঞা, অনিরাপদ সড়ক ও যান ব্যবস্থা, হানাহানি, খুন-খারাবী সহ হরেক রকম টেনশনের জন্য চিরদিনের জন্য অব্যহতি দিয়ে দেই তাহলে ঐ আত্মা’র আবার তার কর্মের স্তর অনুযায়ী নতুন করে আগমনের সুযোগ স্রষ্টা করে দেন ঠিকই কিন্ত তাতে অনেক জীবিত মানুষ জীবিত থেকেই মৃত্য অসহায়ের মতো জীবন যাপন করে নিজের গুরুত্ব বুঝে উঠতে পারে না।
আমরা মঙ্গলের পথেই এগোবো। কাজ শুরু করার প্রক্রিয়ার জন্য একটি স্পষ্ট প্লান আমি আপনাদের সামনে দেবো। এ সকল বিষয়ে এতো সংক্ষিপ্ত আলোচনার মধ্যে হয় না। কি করবো বলেন ভাই গরীব ঘরে জন্ম নিয়ে, সারাজীবন শুধু আর্থীক অনটনই দেখেছি তারপরও আপনাদের শান্তি কে আপনাদের হাতে তুলে দেবার জন্যই তো কারও না কারও এগিয়ে আসতে হয়। এটাই স্বাভাবিক!!!
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০১
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: নিয়মিত ভাবে তো বলতেই আছি। অপেক্ষা করুন বলেছি যখন পাবেন।
২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪১
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: আপনি আয় করছেন?
আপনার মা-বাবার আয় আছে?
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০২
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: এই মূর্তে আমি আয়হীন কিন্তু আশাহীন না। আমি ভেবেছিলাম আপনারা আমার লেখার সাথে সংশ্লিষ্ট কোনো কিছু জানতে চাইবেন।
মন্তব্য আশা করছি।
৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪২
কসমিক- ট্রাভেলার বলেছেন:
++++++++++++++
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: একটি স্পষ্ট প্লান - বলুন দেকি আপনার পেলান খানা কি!!!???