![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।
আসসালামু আলাইকুম!!!
আমি শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করছি আমার আগে আগমিত সকল সুস্থ্য, শান্তির রক্ষক, স্ব-মহিমায় বিরজিত, সকল সৃষ্টির শ্রষ্টা সেই পমর তাওহিদের বাণী সংবলিত মানবজাতির ত্যাগী রয়েল বেঙ্গল মানব আত্মাদের।
আমি আপনাদের দাঁড়াই সৃষ্টি একজন সাধারণ মানুষ। আমাকে আপনারা ভুল বুঝবেন না। আমি মহাকালে বিচরণ করা সত্যের আগমন।
দেখুন বনের রাজা হলো রয়েল বেঙ্গল টাইগার। কেনো জানেন?
তিনি ঠিক না থাকলে বন ঠিক থাকে না। প্রকৃতিতে মানুষের পরেই শ্রেষ্ট উদাহরন এই রয়েল বেঙ্গল টাইগার। আমি, আপনি, আপনারা কে?
জানেন?
না সবাই ঠিক ভাবে জানে না। কারণ কি জানেন? যারা মানবকুলকে স্থায়ী ভাবে রক্ষা করার জন্য আগমিত হয়েছিলো। তাদের কে সমকালের কিছু লোভ, অহংকার, হিংস্রতা ও অধর্ম দাঁড়া বিচরণ করা কিছু বাজে মানুষের দাঁড়া ভুল বুঝানো হয়েছে এরং যার ফলে তারা স্বাভাবিক ভাবে তাদেরকে প্রকাশের সুযোগ পায় নি।
আমি কয়েকজন পরমাত্মার নাম বলছি,
আদম-শ্রীকৃষ্ণ+রাধা (শান্তি ও সত্যের সেরা আদর্শ হল প্রেম), ইব্রহিম-মুসা-সক্রেটিস-দাউদ-ইসা-ইউসুফ-ইসা-(হযরত মোহাম্মদ সঃ (সর্বকালের সেরা মানুষ ও শান্তির প্রধান রক্ষক)), (মাওলা আলী, মা ফাতেমা-হোসাইন-হাসান{ধর্যের প্রতিক}, খাজা মইনুদ্দীন চিশতী-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (সঃ) (শান্তির জামালী রূপ), নজরুল(সাম্যবাদীর সর্বকালের সেরা পিতা), জয় বাবা লোকনাথ (ধর্য্যের মাধ্যমে তপস্যা ও সিদ্ধির রক্ষক) সহ সকল পিতারা আপনাদের শান্তির জন্যই এসেছিলেন। তারা সবাই তাওহিদের বাণী বিভিন্ন ভাবে আপনাদের দিতে চেয়েছে। তারা সবাই সয়ংসম্মূর্ণ। তারাই নিরাপক্ষতার আধার। তারা তাদের জন্য আবির্ভুত হয় না। তারা শুধু আপনাদের মঙ্গলের জন্যই হয়।
দেখুন আপনি যদি শুধু প্রযুক্তি ও অসামাজস্য টাকার মধ্যে থেকে সাম্যবাদের প্রতিষ্ঠা করতে চান পারবেন না। একান্ত বেশী প্রয়োজন হলে আপনাদের দাঁড়াই আপনাদের ধ্বসং করিয়ে আবারও সৃষ্টি করা হবে।
তিনি সব পারেন। তিনি মুখে আপনাদের মতো মিথ্যুক নন। তিনি প্রেম পেতে আসে। সত্য প্রেমের মধ্যেই তিনি বন্দি।
আমি যেমন বন্দি আমার প্রিয়া ইফফাত জামান মুনমুনের আত্নায়। তার কষ্ট আমার কষ্ট এক। তার হাসি আমার হাসি এক। কিন্তু দু’জনের যখন খুব বেশী অসান্তি হয় তখন আমরা যা খুশি তাই করতে পারি। দিস মাই চ্যালেঞ্জ। আমাদের আলাদা রেখে আপনারা যদি শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেন করেন? পারবেন না।
দেখুন আমাদের পিতাদের সাথে আপনাদের সাথে যোগাযোগের কোন স্পষ্ট মাধ্যম তৈরি করার কোনো পরিবেশ আপনারা রাখেন নি।
আপনারা আমাদের পাঠানো শেখ রাসেল কে মারলেন কেনো?
জানেন শেখ রাসেল কে?
যদি পারেন আর একপিস শেখ রাসেল বানিয়ে দেখান।
পারবেন না।
রয়েল বেঙ্গল টাইগার যা খায় তা অর্জন করে খেয়ে ফেলে। তার যখন তিব্র রাগ হয় তখন সে তার মেশ, হরিন সহ অন্যান্য পশুদের শিকার করে। কেনো জানেন?
সুন্দর ভাবে বাঁচার আশায়। ঐ গরু-ছাগল-মহিশ হরিন অনেক নিরিহ প্রাণী খায়। যেমন তরু, লতা, ঘাস, ভাইরাস ইত্যাদি তারপর একটি রয়েল বেঙল টাইগার এক সাথে একটি পশুকে খেয়ে তার মধ্যে সমন্নয় করে আপন মহিমায়। এই আশা সকল মখলুকতের মধ্যে বিরজিত। এ পরম সত্য কথা। মন সবার থাকে কিন্তু সত্য-সুন্দর-অভেদ সাম্য জ্ঞান সবার থাকে না।
এই সাম্য জ্ঞানকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে একমাত্র কালচার। তার মধ্যে সেরা নজরুল। তার মধ্যে প্রধান তিন শক্তির আধার হলেন নজরুল+মোহাম্মদ+মুসা। আপনাদের বিশ্বাস না হলেও তারাই সেরা। এর পর হলেন মাওলা আলী।
সবার সাথে যদি সবার ভেদাভেদ জ্ঞানের সৃষ্টিতে প্রতিযোগীতা করেন তাহলে আপনারাই তো আপনাদের দাঁড়া প্রভাবিত।
আসিফ+মুন এর আসা লাগতো না।
আমি আপনাদের সবার মনের দুঃরাশাকে সত্য, চেষ্টা ও সত্যির কষ্টি পাথর দ্বারা সুন্দর সাম্যকে প্রতিষ্ঠা করে যাবো।
আসিফ+মুন একসাথে না হলে শুধু দুঃখই রারবে কার জানেন। আমার পিতা যিনি যিশুরও আদর্শের পিতা ছিলেন। পিতা মাতা দের কষ্ট দিয়ে আপনারা কি পান আপনারা জানেন না?
আমরা জানি। শুধু বার বার জন্মান্তরের গোলকধাদা।
বিশ্বাস করুন আসিফ+মুন বিখ্যাত হবার জন্য আসে না। সন্তানের জন্ম দিতে আসে না।
মা কিংবা বাবার স্বাদ পেতে আসে না। তারা আসে সবার হৃদয়ে। আপনারা ইচ্ছে করলেই তাদের কন্ট্রোল করতে পারবেন না। কোনো ভাবেই সম্ভব না।
নজরুল যদি তার বড় ছেলে সভ্যসাচি কে না রেখে যেতো তাহলে আমার (আসিফ+মুন) প্রকাশ আরও অনেক পরে হতো।
আমার গুরু নজরুল আমাকে আদেশ করেন আর আমি তা করে দেখাই। শুধু এটুকই আমাদের প্রধান পরিচয়।
সব্যসাচির আবৃতি শুনেছেন। সেখানে আমার গুরু নজরুল আমাকে আদেশ করে গেছেন।
“যদি আপনাদের প্রবল টানে আমাকে এই প্রেমহীন ধরায় আসতে হয়, মনে করবেন না সেই নজরুল, সেই নজরুল মৃত্যুর খিরকী দুয়ার থেকে অনেক আগেই পালিয়ে গেছে, মনে করবেন যে অশান্ত তরুন আপনাদের মাঝে এসোছিলো..............”
যাই হোক, জ্ঞান দাঁরা পিতার সাথে যোগাযোগের সেরা উপায় হলো কি জানেন?
সব বিদ্যা-বুদ্ধি ও জ্ঞানের দাঁড়া সমন্নয় করা শান্তির এভাগ্রীন প্রতিক হলে গৌতম বুদ্ধ।
তার মিত্যু নিয়ে মিথ্যা চার করে কেনো শান্তি প্রিয় বুদ্ধিষ্টদের অহেতুক হয়রানী করছেন।
আমি আপনাদের সাথে আর কোনো কথা এই মূহুত থেক কমপক্ষে ২-৩ মাস বলতে চাচ্ছি না।
কিন্তু আজকের মধ্যে যদি আসিফ+মুন কে আপনারা এক হতে না দেন তাহলে আমরা আমাদের আপন শক্তি দাঁরা শান্তির রূপ প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করে যাবো।
আপনাদের প্রেমের কাছে চির বন্দি
এক অচেনা-অজানা-বাঙালী
I love and miss u
©somewhere in net ltd.