| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আশরাফুল নবী ওসমানী
খুব সাধারণ ভাবে অসাধারণ কিছু করার চেষ্টা করি।

ব্রিটিশরা ভারত মহাদেশ ছেড়েছে ১৯৪৭। মহাত্মা গান্ধার সেই আন্দোলন কম বেশি সবার ই জানা,কিন্ত তার পরেও এতটুকু কমেনি ব্রিটিশ দের শাসন আমাদের উপর থেকে।তবে এবার ধরন টা বদলেছে।এই নতুন ধরনের নাম বা পথ হল আমাদের সবার পরিচিত এন জি ও প্রথা। UK aid এর বেনার কম বেশি সবাই দেখি রাস্তাঘাটে। তাদের একটা অংশ VSO যারা অনেক বছর যাবত এই দেশে কাজ করছে।আমার ভাগ্য বা দুর্ভাগ্য হয়েছিল VSO সাথে কাজ করার।খুব কাছ থেকে ব্রিটিশ শাসন দেখার অভিজ্ঞতা হয়েছে। VSO তে UK হতে একদল কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া তরুণ তিরুনী কাজ করে আমাদের দেশের একদল কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া তরুণ তিরুনীর সাথে। মূলত সাদা চামড়া দের টাকা তেই VSO বাংলাদেশ পরিচালিত হয়। তবে যখন উন্নয়ন এর জন্য টাকা আসে তখন বাংলাদেশি সেচ্ছাসেবী দের বলা হয় কাজ চলাকালীন সময়ে আমরা ব্রিটিশ দের কাউন্টার পারট হিসাবে কাজ করব। কিন্তু কাজ করার সময় দেখা যায় ভিন্ন চিএ। ব্রিটিশ সেচ্ছাসেবীরা ধরে নেয় টাকা যেহেতু ওদের তাই সিধান্ত নেয়ার ক্ষমতাও ওদের।বাংলাদেশিরা সুধু ওদের guid বা translator হিসাবে কাজ করে।এমনকি উচ্চ পদস্ত লোকদের ও শুধুমাত্র বাংলাদেশি বলে ওরা যাচ্ছেতাই ব্যবহার করে। দলনেতা,প্রজেক্ট অফিসার দের সাথেও সব সময় নিজেদের কতৃত্ত ফলানোর জোর চেষ্টা থাকে। টাকা খরচ,মতামত প্রদান,যুব সংঘ পরিচালনা,সিদ্ধান্ত গ্রহণ ছাড়াও সব ধরনের সিদ্ধান্ত ব্রিটিশ সেচ্ছাসেবী রাই নিয়ে থাকে।ওদের কাছে আমরা যেন মগজ বীহীন বাংজ্ঞালী। ভাষাগত ভাবে ওরা ইংরেজি জানাতে নিজেদের সব থেকে বেসি জ্ঞানী মনে করে। তবে এর মাজেও দুই একজন যে ব্যতিক্রম নেই তা কিন্তু নয়।আমি ওদের মাঝেও বৈষম্য দেখেছি,স্কটল্যান্ড এর ভলেন্টিয়ার দের থেকে ইংল্যান্ড এর ভলেন্টিয়ার দের কথা বেশি শুনে ওরা।তাইত বলি সাধিনতার এত বছর পরও আমরা পরাধীনব্রিটিশরা ভারত মহাদেশ ছেড়েছে ১৯৪৭। মহাত্মা গান্ধার সেই আন্দোলন কম বেশি সবার ই জানা,কিন্ত তার পরেও এতটুকু কমেনি ব্রিটিশ দের শাসন আমাদের উপর থেকে।তবে এবার ধরন টা বদলেছে।এই নতুন ধরনের নাম বা পথ হল আমাদের সবার পরিচিত এন জি ও প্রথা। UK aid এর বেনার কম বেশি সবাই দেখি রাস্তাঘাটে। তাদের একটা অংশ VSO যারা অনেক বছর যাবত এই দেশে কাজ করছে।আমার ভাগ্য বা দুর্ভাগ্য হয়েছিল VSO সাথে কাজ করার।খুব কাছ থেকে ব্রিটিশ শাসন দেখার অভিজ্ঞতা হয়েছে। VSO তে UK হতে একদল কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া তরুণ তিরুনী কাজ করে আমাদের দেশের একদল কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া তরুণ তিরুনীর সাথে। মূলত সাদা চামড়া দের টাকা তেই VSO বাংলাদেশ পরিচালিত হয়। তবে যখন উন্নয়ন এর জন্য টাকা আসে তখন বাংলাদেশি সেচ্ছাসেবী দের বলা হয় কাজ চলাকালীন সময়ে আমরা ব্রিটিশ দের কাউন্টার পারট হিসাবে কাজ করব। কিন্তু কাজ করার সময় দেখা যায় ভিন্ন চিএ। ব্রিটিশ সেচ্ছাসেবীরা ধরে নেয় টাকা যেহেতু ওদের তাই সিধান্ত নেয়ার ক্ষমতাও ওদের।বাংলাদেশিরা সুধু ওদের guid বা translator হিসাবে কাজ করে।এমনকি উচ্চ পদস্ত লোকদের ও শুধুমাত্র বাংলাদেশি বলে ওরা যাচ্ছেতাই ব্যবহার করে। দলনেতা,প্রজেক্ট অফিসার দের সাথেও সব সময় নিজেদের কতৃত্ত ফলানোর জোর চেষ্টা থাকে। টাকা খরচ,মতামত প্রদান,যুব সংঘ পরিচালনা,সিদ্ধান্ত গ্রহণ ছাড়াও সব ধরনের সিদ্ধান্ত ব্রিটিশ সেচ্ছাসেবী রাই নিয়ে থাকে।ওদের কাছে আমরা যেন মগজ বীহীন বাংজ্ঞালী। ভাষাগত ভাবে ওরা ইংরেজি জানাতে নিজেদের সব থেকে বেসি জ্ঞানী মনে করে। তবে এর মাজেও দুই একজন যে ব্যতিক্রম নেই তা কিন্তু নয়।আমি ওদের মাঝেও বৈষম্য দেখেছি,স্কটল্যান্ড এর ভলেন্টিয়ার দের থেকে ইংল্যান্ড এর ভলেন্টিয়ার দের কথা বেশি শুনে ওরা।তাইত বলি সাধিনতার এত বছর পরও আমরা পরাধীন
©somewhere in net ltd.