নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভারতের মধ্যপ্রদেশ থেকে আশারাম বাপু নামে একজন ধর্মগুরুকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে একজন ছাত্রীর সহিত যৌন হয়রানীর অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগ কতটা সত্যি তা এখনো প্রমাণীত হয় নি। তাই এই ধর্মগুরুকে দোষী মনে করা এখনো সমীচীন নয়। বিশেষ করে যখন দেখা যাচ্ছে যে এই ধর্মগুরুর বয়স অনেক বেশি এবং তিনি শরীরের উপর আত্মনিয়ন্ত্রণে সক্ষম পুরুষ। গ্রেফতারের পর তিনি আত্মপক্ষ সমর্থন করে বলেছেন যে শারীরিকভাবে তিনি যৌন হেনস্থায় অক্ষম। এ ব্যাপারে ডাক্তারী পরীক্ষায় সাধারণতঃ চেতনানাশক প্রয়োগ করে পরীক্ষা কাজ সম্পন্ন করতে হয়। কিন্তু তিনি চেতনা নাশক গ্রহণ করতে রাজী হন নি এবং জাগ্রত অবস্থায়ই তিনি এই পরীক্ষায় অংশ নেন। ডাক্তাররা ধারণা করছেন, আশরাম বাপু আত্ম-সম্মোহনের মাধ্যমে নিজের শরীরকে নিজের অনুকূলে রাখতে পারেন। এখানে আসলে মন্ত্র-তন্ত্রের কোনো ব্যাপার নেই। প্রাকৃতিক উপায়ে তিনি এমন কৌশল রপ্ত করেছেন।
যাই হোক, আশারাম বাপুর কথা না হয় বাদই দিলাম। কিন্তু মন্দিরের বাইরে ভারতে অন্য সব স্থানে নারী ধর্ষণের কি অবস্থা তা পর্যালোচনা করা যাক। কিছুদিন আগে দিল্লিতে এক মেডিকেল ছাত্রীকে চলন্ত বাসে ধর্ষণ করে তার ছেলে বন্ধুসহ রাস্তায় ফেলে দেওয়া হয়। এই নিয়ে সারা ভারতবাসী বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। দীর্ঘ এগারো দিন চিকিৎসা শেষে সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে ঐ মেয়েটি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে। এর মধ্য দিয়ে যেন ভারতে ধর্ষণের মহামারী শুরু হয়। একদিকে বাড়তে থাকে ধর্ষণের মাত্রা অন্যদিকে বাড়তে থাকে মানুষের উদ্বেগ। সবকিছুকে ছাড়িয়ে ধর্ষণ এক মহামারীতে রূপান্তরিত হয়েছে সারা ভারত জুড়ে। নতুন নতুন পদ্ধতি, নতুন নতুন প্রক্রিয়ায় এগিয়ে চলে ধর্ষণের হার। গণধর্ষণ, পালাক্রমে ধর্ষণ, উপুর্যোপুরি ধর্ষণ, আটকে রেখে ধর্ষণের খবর বেরোচ্ছে প্রতিদিন। আইনের কঠোরতা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা কোন কিছুই যেন রোধ করতে পারছেনা ধর্ষণের মহামারী। নারীদের জন্য বিশেষ বক্ষবন্ধনী, জিপিএস হাত ঘড়ি, শারীরিক কলাকৌশল ও আত্মরক্ষার নানা কৌশল নিয়ে নানা ফর্মুলা ও উপদেশবাণী প্রয়োগ করা হলেও কোন কাজে আসছে না এসব তরিকা।
বিদেশী পর্যটক থেকে শুরু করে ধর্মের জন্য নিবেদিত মন্দিরের সেবিকা পর্যন্ত বাদ যাচ্ছে না ধর্ষকদের হাত থেকে। সর্বশেষ ধর্ষণের মহামারী ছুয়েছে মন্দিরের পুরোহিতকে।
প্রশ্ন হোল ভারতে কেন এই ধর্ষণের মহামারী এবং ধর্ষণের মহোৎসব। এর কারণ হচ্ছে ভারতীয় চলচ্চিত্রে, টেলিভিশনে এবং সংস্কৃতিতে নগ্নতার ছড়াছড়ি এমন হয়েছে যে সে দেশে নারীরা যেন শুধুমাত্র যৌনতার প্রতীক। সেখানে এমন একটি সংস্কৃতি চালু হয়ে গেছে যে, যে নারী যত নগ্ন হতে পারবে, যে নারী যত সংস্কার বিরোধী হতে পারবে তাকে ততো বেশি মূল্যায়ন করা হবে। অর্থ-বিত্ত, প্রতিপত্তি সব তাদের পায়ে লুটাবে। এর প্রভাব পড়ছে সাধারণ মানুষের মধ্যে। নারীদের মধ্যে প্রতিযোগিতা বিরাজ করে কে কাকে টেক্কা দিয়ে শরীর থেকে কাপড় কত ছাড়তে পারে।
রাষ্ট্রীয়ভাবে এদেরকেই আবার উৎসাহিত করা হয়। আমরা জানি ভারতীয় চলচ্চিত্রের একেকজন তারকা ক্ষমতাবান যে কোন নেতা-নেত্রীদের চেয়ে বেশি মূল্যায়িত হন।
তাই একদিকে গাছের গোড়া কেটে আগায় পানি দেওয়ার এই চেষ্টা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হচ্ছে। এই অবস্থা বজায় রেখে ধর্ষণ মহামারী থেকে ভারত কিছুতেই রেহাই পেতে পারে না। মানুষের ঘরে ঘরে বিস্তার ঘটিয়ে এখন মন্দিরের চৌহদ্দি খুলে তা যে ভেতরে প্রবেশ করেছে তাতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। এটা সে দেশের কর্মফল শুধুমাত্র। আমাদের দেশেও সেদেশের টিভি চ্যানেল, চলচিত্রের যে ছড়াছড়ি, তার অনুকরণ- অনুসরণ চলছে তা রোধ না করতে পারলে আমাদের দেশে এর বিস্তার যদি ঘটে তবে অবাক হওয়ার মত কিছু থাকবে না। কারণ আমরাও যে তাদের থেকে খুব বেশি দূরে আছি তা নয়। সুতরাং সময় থাকতে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫০
উড়োজাহাজ বলেছেন: হিসাব দিলে তো মাথা খারাপের যোগাড় হবে। তাই এত হিসাব দিলাম না।
ধন্যবাদ।
২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০১
সৌভিক ঘোষাল বলেছেন: একদিকে নারীকে পণ্য বানানোর পুঁজিবাদী আয়োজন, অন্যদিকে তাকে বোরখা আর অশিক্ষায় রাখার তালিবানি ফতোয়া বা আশারামের মতো স্বঘোষিত ধর্মগুরুর 'ধর্মীয় প্রথা পালনের' কীর্তিকলাপ।। দিল্লির নির্ভয়া বা সোয়াটের মালালারা ভালো নেই।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫১
উড়োজাহাজ বলেছেন: কারণ সব জায়গাই বাড়াবাড়ি।
৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৩
লজিক মানুষ বলেছেন: ভারতের ছেলে-মেয়ারা যে অশ্লীল ভাবে চলাফেরা করে তাতে তো মনে হয় এটা কমই হয়ে গেছে। আর হবেই না বা কেনো? সবাই প্রতিযোগিতায় নেমেছে কে কত খোলামেলা হতে পারে। বিশেষ করে টিভি চ্যানেল গুলো তো উস্কানি দিয়েই যাচ্ছে। অনেক দিন আগে একটা টিভি চ্যানেল এ দেখছিলাম যে সেখানে সেক্স এর পজিশন শেখানো হচ্ছে। যেদেশের টিভিতে এ ধরনের অনুষ্ঠান দেখানো হয় সে দেশে ধর্ষন না হয়ে পারে কি করে? আমাদের সকলের উচিৎ ভারতিয় সাংকৃতি বর্জন করা।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫১
উড়োজাহাজ বলেছেন: সঠিক।
৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:২০
সৌভিক ঘোষাল বলেছেন: সৌভাগ্য আশারাম এর কাছে ভারত রাষ্ট্র মাথা নত করে নি। কিন্তু অনেক আশারাম আছে। লড়াই জারী রাখতে হবে মৌলবাদের বিরুদ্ধে। আর এস এস, বজরং দল, তালিবান দের ফতোয়ার বিরুদ্ধে লড়তে হবে। তালিবানি ফতোয়া কিরকম তা মালালার ঘটনায় সামনে এলো।
তালিবান কম্যাণ্ডার আদনান রাশিদ একটা চিঠি লিখেছেন মালালাকে। চিঠির ভাষা আকর্ষনীয় সুন্দর, উপস্থাপিত বক্তব্য অত্যন্ত স্পষ্ট ও প্রাঞ্জল। যদিও চিঠিতে মাঝে মাঝে মহান আল্লার বিচারের ওপর অনেক কিছু ছেড়ে দেবার কথা আছে, কিন্তু পত্রলেখক তার নিজস্ব বিচারধারা প্রয়োগ করে যুক্তি দিয়েছেন, যুক্তির আলোয় অনেক কিছু ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছেন। শুধুই আল্লার ওপর সবটা ছেড়ে দিলে অবশ্যই প্রত্যুত্তরের জায়গা থাকত না, কারণ সেই সর্বশক্তিমান এর প্রসঙ্গ উঠে পড়লে ও তাতেই আবদ্ধ থাকলে বিশ্বাসীর সাথে আর কথা বলা যায় না, বলতে গেলে বিশ্বাসীকে আঘাত করা হয়, যুক্তিবাদী তার্কিকেরও সময় নষ্ট হয়। এই লেখা তাদের জন্য যারা আল্লার সর্বশক্তিমানতায় পরম আস্থাশীল হয়েও জাগতিক বিভিন্ন বিষয়, যেমন একটি পনেরো বছরের মেয়েকে গুলি চালানোর পার্থিব যুক্তিগুলি নিয়ে কথাবার্তায় আগ্রহী। প্রথমে যারা এখনো পড়েন নি, তাদের জন্য চিঠির পুরো বয়ানটি একেবারে শেষে দেওয়া রইলো, দেখে নেবেন
মালালার প্রতি অভিযোগগুলি সূত্রবদ্ধ করা যাক
১) মালালাকে শুধু স্কুলে যাবার জন্য/পড়াশুনো করার জন্য গুলি করা হয় নি। আরো হাজার হাজার মেয়ে এখানে স্কুলে যাচ্ছে, পড়াশুনো করছে। স্কুলও তালিবানরা একারণে উড়িয়ে দেয় নি, যে তারা মেয়েদের পড়াশুনোর বিরোধী। গোটা বিষয়টিকে দেখতে হবে একটি সমর কৌশলের অঙ্গ হিসেবে। আদনান রশিদ এর মতে স্কুল পাকিস্থানের আর্মিও উড়িয়ে দেয়, তালিবানিরাও ওড়ায়। গোটা ব্যাপারটা শিক্ষার বিরোধ সমর্থনের সঙ্গে যুক্ত নয়। আসলে স্কুলগুলি যুদ্ধের ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহৃত হয়, বিপক্ষ যাতে এই চলমান যুদ্ধে এই ঘাটির দখল নিতে না পারে, তাই স্কুল ওড়াতে হয়। মালালা এই বিষয়টি বোঝেন নি।
২) এই সমর কৌশলের বিষয়টি না বুঝে মালালা যে প্রচারে সামিল হয়েছেন তা তালিবানদের মর্যাদা ক্ষুণ্ণ করেছে। ইউরো আমেরিকানদের সাথে ইসলামিক দুনিয়ার যে যুদ্ধ (তালিবান/ইসলামিক জেহাদীদের হাত ধরে) চলছে তাতে মালালার অভিমত আরো বেশি বেশি করে কালো/বাদামী চামড়া আর ইউরোপীয় মননের মানুষের জন্ম দিচ্ছে। (আর তাতে ইউরোপ আমেরিকার সুবিধা হয়ে যাচ্ছে)।
৩) কালো/বাদামী চামড়া আর ইউরোপীয় মননের মানুষের সংখ্যা বাড়িয়ে তোলার জন্যই ইউরোপীয়/ আমেরিকান মিডিয়া এইসব কাজ করছে। জাতিসঙ্ঘ মালালাকে সামনে রেখে প্রচারে সামিল হয়েছে।
৪) তালিবান আর ইউরো আমেরিকানদের লড়াইটা ঠিক কোথায়, সেটা পত্রলেখকের স্পষ্ট ভাষাতেই উল্লেখ করে দেওয়া প্রয়োজন, অনুবাদের প্রয়োজন নেই।"The Taliban Want To Implement What Is In The Book Of ALLAH And UNO Want[s] To Implement What They Have In Man-Made Books; We Want To Connect The World To Its Creator Through The Book Of Allah And UNO Want[s] To Enslave The World"
৫) পত্রলেখকের জবানীতে পরিষ্কার কিরকম শিক্ষা তালিবানরা চান ও বিশ্বজুড়ে প্রচলিত আধুনিক শিক্ষাকে তারা কি চোখে দেখেন।
"You say a teacher, a pen, and a book can change the world; yes I agree with [this], but which teacher, which pen, and which book? It is to be specified [that] Prophet Muhammad, peace be upon him, said: I am sent as a teacher, and the book He sent to teach is the Quran. So a noble and pious teacher with prophetic curriculum can change the world, not with satanic or secular curriculum."
৬) ফলে এটা পরিষ্কার হয়ে যায় মালালার প্রতি তালিবান পত্রলেখকের কিরকম আহ্বান থাকে। মাদ্রাসায় শিক্ষা গ্রহণ, মুসলিম উম্মার প্রতিষ্ঠার জন্য কলমকে ব্যবহার করা।
I advise you to come back home, to adopt the Islamic and Pushtoon culture, to join any female Islamic madrassa near your home town, to study and learn the book of Allah; to use your pen for Islam and [for the] plight of the Muslim Ummah, and to reveal the conspiracy of [the] tiny elite who want to enslave the whole of humanity for their evil agendas in the name of a new world order.
এই লেখায় আমেরিকি ইজরায়েলি বাহিনীর ড্রোন হামলা, পাকিস্থানী বাহিনীর নিজেদের ধর্মের মানুষের হাতে নিরীহ মুসলিমদের হত্যা নিয়ে মনস্তাপের সঙ্গী হবেন সবাই। পাশাপাশি সবারই মনে থাকার কথা আফগানিস্থান বা ইরাক যুদ্ধের সময় গোটা বিশ্ব জুড়ে কিরকম প্রতিবাদের ঝড় উঠেছিল। সিরিয়া আগ্রাসনের সম্ভাবনাকে কীভাবে গোটা বিশ্ব বাধা দিল। যাইহোক এটা কেই বা অস্বীকার করবে মুসলিম বিশ্বের বেশীরভাগ রাষ্ট্রনেতাই আমেরিকার অনুচর।
এইবার যদি কয়েকটি বিনীত প্রশ্ন রাখা যায় মুসলিম সমাজকে
১) আপনারা কি তালিবানি ভাবনা মেনে মনে করেন বুক অব আল্লা বা কোরাণের নিয়ম মতে গোটা দুনিয়াকে চলতে হবে ? অন্তত মুসলিম প্রধান দেশগুলিকে কোরাণের নির্দেশিকা, হাদিসের নির্দেশিকা মেনে শরিয়তি আইন মেনে চলতে হবে ? ধর্ম ব্যক্তিগত আচার পালনের পাশাপাশি রাষ্ট্রের সবকিছুকে নিয়ন্ত্রণ করবে ?
২) গোটা বিশ্বজুড়ে মুসলিম উম্মা স্থাপনের জন্য লড়াই জারী রাখতে হবে? ধর্মান্তরীতকরণের প্রক্রিয়াকে জোরদার করে সারা বিশ্বকে মুসলিম বিশ্ব বানাতে হবে আর এভাবে প্রতিষ্ঠা করতে হবে মুসলিম উম্মা ?
৩) কোরাণের শিক্ষা, ইসলামিক শিক্ষা ব্যতীত যে শিক্ষা, সেক্যুলার শিক্ষা তা নাকি শয়তানের শিক্ষা ? শুধুই কোরাণের বা তার অনুমোদিত শিক্ষাই থাকবে বাকি সব কোতল ?
এই প্রশ্নগুলির উত্তর অমুসলিম বিশ্বের কাছে একভাবে আছে আমরা জানি। মুসলিম বিশ্ব সেই উত্তরগুলি অনুমান করতে পারেন আশা করি। মুসলিম বিশ্বের উত্তরগুলি কি সেটাই প্রশ্ন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১
উন্নয়নের জন্য প্রচারাভিযান (সিএফডি) বলেছেন: দিন দিন একের পর এক ধর্ষণের খবর উঠে আসছে ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে। মঙ্গলবার যেমন দিল্লি আর মহারাষ্ট্রে যা ঘটল তাতে মুখ ঢেকে যায় লজ্জায় বললেও কম বলা হয়।
দিল্লির শৌচালয়ে ১০ বছরের এক বালিকাকে ধর্ষণ করে ১৬ বছরের এক যুবক।
[link|http://www.sangbad24.net/?p=91582|[শৌচালয়ে ধর্ষণ শিশুকে, বাদ যায়নি ৯৩ বছরের বৃদ্ধাও]]
হাসপাতালের লিফ্টে মহিলাকে ধর্ষণ ওয়ার্ড বয়, নিরাপত্তারক্ষীর
মুম্বাইয়ে চিত্র সাংবাদিককে গণধর্ষণ কাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য পেল পুলিশ। ধর্ষণকাণ্ডে ধৃত পাঁচ অভিযুক্তর মধ্যে একজন স্বীকার করে তাদের অপরাধের কথা।