নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আতাহার হোসাইন

উড়োজাহাজ

ফেসবুক প্রোফাইল-https://www.facebook.com/ataharh

উড়োজাহাজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাসকের কাজ জাতিকে শান্তি দেওয়া এবং ঐক্যবদ্ধ রাখা

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৬

গত ৫ই জানুয়ারির নির্বাচনটি ঠিক কোন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে এবং কেমন করে অনুষ্ঠিত হয়েছে তা আর নতুন করে ব্যাখ্যার দরকার পড়ে না। এমনকি আওয়ামী লীগের নেতা-নেত্রীরাও একথায় দ্বিমত পোষণ করবে না যে নির্বাচনটি দেশে-বিদেশে ব্যাপক বিতর্কের মুখে পড়েছে। কারণ, এ নির্বাচনে অধিকাংশ মানুষের মতামতের প্রতিফলন ঘটেনি। বিশেষ করে দেশের প্রায় অর্ধেক মানুষই এতে কোনপ্রকার অংশগ্রহণ করেনি। শুধু তাই নয়, এই নির্বাচন যাতে না হয় তার জন্যও সেই অংশটি ব্যাপক শক্তি প্রয়োগ করে। এছাড়া আগে থেকেই দেশি-বিদেশি বিভিন্ন পক্ষ এই নির্বাচন বাতিল কিংবা পেছানোর জন্য জোর তৎপর ছিল। শত প্রতিকূলতার মুখেও আওয়ামী লীগ বলা যায় একপ্রকার শক্তির জোরে তা শেষ পর্যন্ত বাস্তবায়ন করেই ছেড়েছে। আর তাতে নৈতিকভাবে যে তারা পুরোপুরি স্বস্তিতে আছে তা নয়, নৈতিকতার প্রশ্নে তাদের মনে একটা দুর্বলতা রয়েই গেছে।





ক্ষমতাসীনদের অনেকের কথা বার্তায় তা একাধিকবার বেরিয়েও এসেছে। নির্বাচনে ঠিক কত শতাংশ মানুষ অংশ নিয়েছে তা নিয়ে বিশ্বাসযোগ্য কোন তথ্য নেই। সরকারের ভাষ্য মোতাবেক তা ৪০ শতাংশের মত আর বিরোধী শক্তির ভাষ্যে তা ১০ শতাংশের মত। তাছাড়া টেলিভিশনের পর্দায় নির্বাচনের দিনে ভোটকেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের উপস্থিতি শূন্যতা সবাই দেখেছে। তাই সরকারের দাবি করা এই সংখ্যাটা অবশ্যই প্রশ্নবিদ্ধ। প্রশ্ন হচ্ছে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা কি তাহলে ১০ শতাংশে নেমে এসেছে। না, আসলে তা নয়। এটা অস্বীকার করার উপায় নেই, বিরোধী পক্ষ নির্বাচন প্রতিরোধের নামে সহিংসতা ঘটানোয় অনেক ভোটার ভোটকেন্দ্রে ভোট দিতে ভয়ে উপস্থিত হননি। তবে সেটা যোগ করলেও ৪০ শতাংশ হওয়ার কথা নয়। অপরদিকে ২০১৩ সালের ৫টি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থীদের ব্যাপক ভরাডুবির মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হয়েছে যে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তায় ব্যাপক ধস নেমেছে।



তখনই অনুমান করা হচ্ছিল যে জাতীয় নির্বাচনেও এর প্রভাব পড়বে। তবে সত্যের খাতিরে একথা স্বীকার করতেই হয় যে- যদি একটি ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ পরিবেশে নির্বাচন হতো তাহলে আওয়ামী লীগ সিটি নির্বাচনের মত জাতীয় নির্বাচনেও অনুরূপ ধরাশায়ী হওয়ার সম্ভাবনার কথাই অনেক রাজনৈতিক বোদ্ধাগণ মনে করেছেন। প্রশ্ন হচ্ছে আওয়ামী লীগের মত এই ঐতিহ্যবাহী দলটির জনপ্রিয়তায় এত ধস নেমেছে কেন? আমরা ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখতে পাই ১৯৬৯ এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে মানুষ নিরঙ্কুশভাবে বিজয়ী করে, ১৯৭১ সালে এই দলটির ডাকেই দেশবাসী একত্রিত হয়ে জীবন বাজি রেখে সম্পূর্ণ নিরস্ত্র হাতে প্রশিক্ষিত পাকিস্তানি সৈন্যদের বিরুদ্ধে এক অসম লড়াইয়ে নেমে পড়ে। আবার ২০০৯ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই দলটিকেই মানুষ দুই তৃতীয়াংশ ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছিল। কিন্তু তাদের অতীতের গ্লানিময় দুঃসময়গুলোকেও আমাদের মনে রাখতে হবে। বঙ্গবন্ধু সামান্য যে সময়টুকু শাসন করার সুযোগ পেয়েছিলেন সেই সামান্য সময়ের মধ্যেই দেখা যায় দেশবাসী অতিষ্ঠ ও বীতশ্রদ্ধ হয়ে উঠেছিল।



অতঃপর ’৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট এক কালো রাতে একদল সেনা সদস্য যখন সপরিপারে তাকে হত্যা করে তখন তার পক্ষ হয়ে কথা বলার মত কোন মুখ ছিল না। আওয়ামী লীগ সমর্থনকারীদের কাছে সেটা মেনে নিতে কষ্ট হলেও বাস্তবতা হচ্ছে আজকেও আওয়ামী লীগের প্রতি একটা বিশাল অংশের ক্ষোভ প্রায় সেই পর্যায়ে চলে গেছে। আওয়ামী লীগের এই জনসমর্থন কেন এতটা নেমেছে সে ব্যাপারে যদি বলতে হয় তাহলে অনেক কথাই বলা যায়। স্বল্প পরিসরে যদি বলতে হয় তবে বলব আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠ গণমানুষের আবেগ-অনুভূতি বুঝতে ব্যর্থ হয়ে গুটিকয়েক জনবিচ্ছিন্ন মানুষের পক্ষ ধারণ করেছে। অবশ্য এক্ষেত্রে প্রতিপক্ষের অপপ্রচারও অনেকটা দায়ী। এদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। কিন্তু যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে শাহবাগ মোড়ে জন্ম নেওয়া কথিত গণজাগরণ মঞ্চের সাথে জড়িত (জামায়াত-শিবিরের অপপ্রচারে নাস্তিক হিসেবে ‘ট্যাগ’ খাওয়া) নেতা-কর্মীদের প্রতি একতরফা সমর্থনকে মানুষ ভালভাবে নেয় নি। এছাড়া রাষ্ট্রক্ষমতায় গিয়ে কতিপয় এমপি-মন্ত্রীগণ (যাদের বেশিরভাই অন্যদল থেকে আগত) আওয়ামী লীগের মর্যাদার সাথে যায় না এমন কিছু কাজ করেছে। কারণ যারা রক্ত দিয়ে বিজয় অর্জন করেছে- দুর্নীতি, অবৈধ পথে অর্থোপার্জন, রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপব্যবহার তাদের সাথে মানায় না।



কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে প্রচলিত রাজনৈতিক সিস্টেমে পড়ে তারা তাই করেছে। অপরদিকে আওয়ামী লীগের গত পাঁচ বছরের শাসনামলে দেশের অর্থনৈতিক ও অবকাঠামোগত ব্যাপক উন্নতি করলেও উপরোক্ত কারণে তারা গণমানুষের মন জয় করতে পারে নি। সেই সাথে নেতা-কর্মীরা ক্ষমতার জোরে যা করার তাই করে গেছে অবলীলায়। আওয়ামী লীগ তাদের লাগাম টেনে ধরতে চূড়ান্তভাবে ব্যর্থ হয়েছে। অপরদিকে বিরোধী দলের অব্যাহত অসহযোগিতা এবং সংবিধান রক্ষার নাম করে আওয়ামী লীগের অনড় অবস্থানের মধ্য দিয়ে দেশ একটি অস্থিতিশীল ও অরাজকতাপূর্ণ পরিবেশের মধ্যে পতিত হয়। এমতবস্থায় দু’টি পক্ষেরই অনড় মানসিকতার কারণে নানা চড়াই উৎরাই ও হরতাল-অবরোধের কারণে সংঘাত-সহিংসতার মধ্য দিয়ে পার হতে থাকে। অপরদিকে উভয় পক্ষের মধ্যে একটি সমঝোতা আনতে তৃতীয় পক্ষগুলো ব্যর্থ হওয়ায় পরিশেষে বিরোধী পক্ষের অংশগ্রহণ ছাড়াই নির্বাচনটি হয়ে যায়, যা সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য না হয়ে একতরফা নির্বাচন হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই নির্বাচন কি আগামী পাঁচ বছরের জন্যই নির্বাচন নাকি একে বাতিল করে দিয়ে সহসাই আবারও নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে? আওয়ামী লীগের কথা-বার্তা এবং তাদের মতি-গতি থেকে বোঝা যাচ্ছে যে আওয়ামী লীগ পুনর্নির্বাচনে যাবে না। তারা যেভাবেই হোক পাঁচ বছর পার করার চেষ্টা করবে। এ জন্য বিরোধী দলের আন্দোলন বন্ধ করার জন্য যা করা দরকার তাই করবে, যা ঘনবসতিপূর্ণ হাজারো সমস্যায় জর্জরিত তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে হিতে বিপরীত হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আর তখন এর দায়ভার তাদের উপরই বর্তাতে পারে। কথা হচ্ছে আওয়ামী লীগ কি এই দমন ও ধ্বংসাত্মক নীতি না নিয়ে একটি দায়িত্বশীল ভূমিকা গ্রহণ করতে পারে না? গণতন্ত্রের আমল পূর্ববর্তী অবস্থা বাদ দিয়ে সংসদীয় গণতন্ত্র পুনর্বহালের পর থেকেই বরাবরের মত আমরা দেখে এসেছি কথিত গণতন্ত্র রক্ষার নামে সরকারি দল ও বিরোধী দলের অব্যাহত অসহযোগিতামূলক আচরণ, বিরোধী দলের পক্ষ থেকে ক্ষমতাসীন দলকে টেনে হিঁচড়ে নামানোর আন্দোলন এবং ক্ষমতাসীনদের পক্ষ থেকে বিরোধী দলকে নির্মূল করার পেছনে অধিকাংশ সময় ব্যয় হয়ে গেছে।





এ সকল কারণে সুষ্ঠু ও স্থিতিশীল পরিবেশ নষ্ট হওয়ায় দেশ স্বাধীনতার ৪২ বছর পরও কাক্সিক্ষত উন্নয়ন সাধন করতে পারেনি। অথচ একই সময়ে স্বাধীনতাপ্রাপ্ত দেশগুলো এগিয়ে গেছে আমাদের থেকে বহুগুণে। পারস্পরিক রেষারেষি ও একে অপরকে নির্মূলের এই সংস্কৃতি থেকে এখন বেরিয়ে আসার উদ্যোগটা নিতে পারে আওয়ামী লীগই। এ জন্য তাদেরকে যে কাজগুলো করতে হবে তা হচ্ছে: প্রথমেই তাদের অতীত ভুলগুলোর ব্যাপারে দুঃখপ্রকাশ করে বিরোধী দলকে কাছে টেনে নিতে হবে। এবং তা শুধু লোক দেখানো নয়, সত্যি সত্যিই তাদেরকে এ ব্যাপারে আন্তরিকতার পরিচয় দিতে হবে। স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়ে দেশকে মুক্ত করে আনার ব্যাপারে তাদের ভূমিকা অগ্রগামী থাকায় তাদের উপরই এই দায়িত্বটুকু বর্তায়। অপরদিকে সংঘাতের পথ বেছে নিলে তাদের জয়-পরাজয়ের সম্ভাবনা আধা-আধি।





বিশেষ করে নিজেদের মধ্যে এই অনৈক্যের সুযোগে সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলো যখন মুখিয়ে আছে তখন নিজেদের মধ্যে বিভেদ বাড়ানোর পরিবর্তে ঐক্যবদ্ধ হওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। মনে রাখা দরকার বিজয় সব সময় অস্ত্র প্রয়োগের মাধ্যমেই আসে না, অনেক সময় সন্ধিও বড় বিজয় নিয়ে আসে। এ ব্যাপারে রসুলাল্লাহ ও মো’মেনদের পক্ষে আপাত দৃষ্টিতে অবমাননাকর হুদায়বিয়ার সন্ধিকে আমরা স্মরণে আনতে পারি। প্রথমত, রসুলের অতি নিকটস্থ আসহাবগণও এই চুক্তিটি মেনে নিতে পারেন নি। এমনকি স্বয়ং ওমর (রা:) তো এ ব্যাপারে আপত্তি করে তিনি (সঃ) আল্লাহর রসুল কি না, নিজেরা মো’মেন কিনা সে ব্যাপারে প্রশ্নই করে বসলেন। কিন্তু আমরা দেখতে পেয়েছি এই সন্ধির কারণেই শেষ পর্যন্ত ইসলামের বিজয় ত্বরান্বিত হয়েছে এবং আল্লাহ একে ‘ফাতহুম মুবিন’ বা পরিষ্কার বিজয় হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তবে এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগকে উদ্যোগ নিতে হলে নিজেদেরকেও সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। কারণ নিজেরা সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত না হয়ে মানুষকে সত্য পথে নিয়ে আসা যায় না। নিজেদের মধ্যে সত্য ধারণ করলে তার একটা জালালিয়াত (হক বা সত্যের প্রতাপ) সৃষ্টি হয়।



আর তখন অবশ্যই মানুষ এমনিতেই তা দেখতে পাবে। সত্যনিষ্ঠ ও সত্যের আকাক্সক্ষীরা বাধ্য হবে তাদেরকে স্বাগতম জানাতে। সারা পৃথিবীর মানুষই আজ শাসকদেরকে শক্তিশালী ও সৎ হিসেবে দেখতে চায়। ভারতের দিল্লিতে রাজ্য নির্বাচনে আম আদমি পার্টির উত্থান আমাদেরকে অন্তত সেই বার্তাই দেয়। অন্যদিকে যারা সত্যনিষ্ঠ ও নৈতিকতায় পূর্ণ হয়ে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার এই মহৎ কাজের বিপক্ষে অবস্থান নেবে তাদেরকে কঠোর হস্তে দমন করার মত নৈতিক জোরও তারা পেয়ে যাবেন। মনে রাখতে হবে ঐক্য, শৃঙ্খলা, আনুগত্যের শিক্ষা আসে আল্লাহর পক্ষ থেকে। অপরদিকে বিশৃঙ্খলা, নৈরাজ্য ঔদ্ধত্য আসে শয়তানের পক্ষ থেকে। যারা ন্যায়ের দণ্ড হাতে তুলে নেবে তাদের পক্ষে সত্য ও সুন্দরকে মূল্যায়ন এবং অসত্যকে বিতাড়িত করা অত্যাবশ্যকীয় দায়িত্ব হয়ে পড়ে। তাই আমরা চাই, আর পেছন দিকে তাকানো নয়, পুরনো কোন প্রতিশোধও নয়, এখন সকল ন্যায়-নিষ্ঠাকে ধারণ করে সামনে এগিয়ে যাওয়াই আমাদের প্রধান কাজ হবে। ন্যায়ের সাথে আপস করায় কোন পরাজয় নেই। ন্যায় পথের পথিকরাই স্থায়ী বিজয় লাভ করে। Click This Link target='_blank' >হইতে

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৬

মদন বলেছেন: গুলির মুখে আর যাইহোক দেশের উন্নয়ন হয় না। তথাকথিত জয়লাভ করা এমপি-মন্ত্রীরা তো নির্বাচনে আগে এলাকাতেই যেতে পারে নাই। এলাকার উন্নয়নও কি ঢাকাতে বসেই করবে নাকি সেনাবাহিনী নিয়ে এলাকাতে যাবে?

আওয়ামীলিগের জোরপূর্বক্ষমতা গ্রহনকে জনগনেরা কাছে ভালো কাজের মাধ্যমে গ্রহনযোগ্যতা লাভ করতো। কিন্তু যে দল শামীম ওসমানের মতো প্রকাশ্য খুনীকে জিতিয়ে আনে সে ভালো কাজ করবে এটি স্বয়ং ইবলিশও বিশ্বাস করবে না।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:২৪

উড়োজাহাজ বলেছেন: শামিম ওসমাদের গায়েব না করতে পারলে নিজেরাই গায়েব হয়ে যাবেখন।

২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৩৩

বেলা শেষে বলেছেন: ...। we are waiting & obserbing---Nation have to time..

৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:১৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আন্দলন ও জনমত তৈরি করতে ব্যার্থ বিম্পি-জামাত সমর্থকরা সব কিছু হারিয়ে কোন ইশু হাতে না পেয়ে এখন 'নির্বাচনে কেন ভোট কম পড়ল' এ নিয়েই লাফানোর চেষ্টা করতেছে।

যে নির্বাচনে অংশগ্রহন করেনি তা নিয়ে কুৎসা গেয়ে লাভ কি?
১% ভোট হলে সেটাও আইনত বৈধ।
ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার কারন মুলত প্রতিদ্বন্দ্বীতা বিহীন নির্বাচন।
আর সরকারি দল ইতিমধ্যেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় বেশীর ভাগ আসন পেয়ে অলিখিত ভাবে ভোটের আগেই সরকার গঠনের ম্যান্ডেট পেয়ে গেছে।
তাই অবশিষ্ট নির্বাচন পুরোটাই বাতিল করা হলেও ১৫৩ টা নিয়ে সরকার গঠন বৈধ হত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.