![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুব-ই শান্ত থাকি। মানুষের উপকার করার চেষ্টা করি।
আমাদেৱ এই বিচিত্ৰ সমাজে নামায ও রোযা এমনভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে যে, মানুষ নামায পড়া ও রোযা রাখাকেই ইবাদাত মনে করে। সমাজের চোখে যে নামায পড়ে না কিংবা রোযা রাখে না, কেবল সেই পাপী। অথচ ইসলামের মৌলিক বিধান যাকাত দেওয়া ও পর্দা করা কে মানুষ মোটেই ইবাদাত মনে করে না। বরং নামায যেইরকম ফরজ, তেমনি যাকাত দেওয়া ও ফরজ।
একজন মুসলিমের উপর রোযা রাখা যেমন ফরজ, তেমন পর্দা করাও ফরজ। যাকাত হলো গরীবের হক্ব, ধনীদের মালের ৪০ ভাগের ১ ভাগ গরীবদের কে প্রদান করাই যাকাত। যাকাত সবার উপর ফরজ নয়, কিন্তু পর্দা করা প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর উপর ফরজ। পর্দার দ্বারা নারী পুরুষের অবাধ মেলামেশা,বিকৃতি যৌনচারণ, ফেতনা-ফাসাদ ইত্যাদি সমাজ থেকে লোপ পাবে। যা আমরা অনেক-ই বুঝেও বুঝি না।প্রত্যেক মুমিনকে অবশ্যই এই বিধানগুলো পালন করতে হবে।
এই বিধান অস্বীকার কারী কাফের হিসেবে গণ্য হবে। আসুন আমরা সমাজে নামায ও রোযার মত যাকাত ও পর্দা কে প্রতিষ্ঠিত করি।
©somewhere in net ltd.