নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখালাখি করা আমার পেশা নয়, বলতে পারেন এক পপ্রকার নেশা হয়ে দাড়িয়েছে। পড়া লেখার পাশাপাশি বিভিন্ন বিষয় বস্তু নিয়ে লেখার চেষ্টা করি। অহংকারী ব্যক্তি কে একদম এড়িয়ে চলি। আল্লাহ অহংকারীকে পছন্দ করেন না। নিজেকে সব সময় ছোট মনে করি।

নবিন ব্লগার

আমি খুব-ই শান্ত থাকি। মানুষের উপকার করার চেষ্টা করি।

নবিন ব্লগার › বিস্তারিত পোস্টঃ

রোজা ভঙ্গের কারণ এবং মাকরূহসমূহ

২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:০৩


সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত
পর্যন্ত সকল প্রকার পানাহার এবং
সেই সাথে যাবতীয় ভোগ-বিলাস
থেকেও বিরত থাকার নাম রোজা। ইসলামী বিধান অনুসারে, প্রতিটি
সবল মুসলমানের জন্য রমজান
মাসের প্রতিদিন রোজা রাখা ফরজ
বা অবশ্য পালনীয়।

★ রোজা ভঙ্গের কারণসমূহঃ
১. ইচ্ছাকৃত পানাহার করলে।
২. স্ত্রী সহবাস করলে।
৩. কুলি করার সময় হলকের নিচে
পানি চলে গেলে (অবশ্য রোজার
কথা স্মরণ না থাকলে রোজা ভাঙবে
না)।
৪. ইচ্ছাকৃত মুখভরে বমি করলে।
৫. নস্য গ্রহণ করা, নাকে বা কানে
ওষুধ বা তেল প্রবেশ করালে।
৬. জবরদস্তি করে কেউ রোজা
ভাঙালে।
৭. ইনজেকশান বা স্যালাইনের
মাধ্যমে দেহে ওষুধ পৌঁছালে।
৮. কংকর, পাথর বা ফলের বিচি
গিলে ফেললে।
৯. সূর্যাস্ত হয়েছে মনে করে
ইফতার করার পর দেখা গেল
সূর্যাস্ত হয়নি।
১০. পুরা রমজান মাস রোজার নিয়ত না করলে।
১১. দাঁত থেকে ছোলা পরিমান
খাদ্যদ্রব্য গিলে ফেললে।
১২. ধূমপান করা, ইচ্ছাকৃত লোবান
বা আগরবাতি জ্বালিয়ে ধোঁয়া
গ্রহণ করলে।
১৩. মুখ ভর্তি বমি গিলে ফেললে।
১৪. রাত আছে মনে করে সুবহে
সাদিকের পর পানাহার করলে।
১৫. মুখে পান রেখে ঘুমিয়ে পড়ে
সুবহে সাদিকের পর জাগরিত হলে।
★ রোজার মাকরূহসমূহঃ
১. অনাবশ্যক কোনো জিনিস চিবানো
বা চাখা।
২. কোনো দ্রব্য মুখে দিয়ে রাখা।
৩. গড়গড়া করা বা নাকের ভেতর
পানি টেনে নেয়া। কিন্তু পানি
যদি নাক দিয়ে গলায় পৌঁছে যায়, তাহলে রোজা ভেঙ্গে যাবে।
৪. ইচ্ছাকৃত মুখে থুথু জমা করে গিলে
খেলে।
৫. গীবত, গালা-গালি ও ঝগড়া-
ফাসাদ করা। কেউ গায়ে পড়ে
ঝগড়া-ফাসাদ করতে এলে বলবে, আমি রোজাদার তোমাকে প্রত্যুত্তর
দিতে অক্ষম।
৬. সারাদিন নাপাক অবস্থায়
থাকা।
৭. অস্থিরতা ও কাতরতা প্রকাশ
করা।
৮. কয়লা চিবিয়ে অথবা পাউডার,
পেস্ট ও মাজন ইত্যাদি দিয়ে দাঁত
পরিষ্কার করা।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.