![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুব-ই শান্ত থাকি। মানুষের উপকার করার চেষ্টা করি।
জঙ্গীবাদ একটি সামাজিক ও রাজনৈতিক সমস্যা। কিন্তু এক শ্রেণীর মানুষ একে ধর্মীয় সমস্যা হিসেবে আখ্যায়িত করে।
তাদের ধারণা ধর্মান্ধ, অন্ধবিশ্বাস, কুসংস্কার ইত্যাদি থেকেই জঙ্গীবাদের সৃষ্টি।
কিন্তু ইতিহাস দেখলেই নিরদ্বিন্ধায় বলা যায় যে ইহা রাজনৈতিক সমস্যা থেকেই সৃষ্টি। মুলত সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন ও মার্কিনযুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতা কেন্দ্রিক স্বার্থের মধ্যে দিয়ে জঙ্গীবাদের উত্থান হয়।
মার্কিনমুলুকের স্বার্থ হাসিলের জন্যেই যুক্তরাষ্ট্র-ই বিভিন্ন সময় সব রকমের সহযোগীতা দিয়ে জঙ্গীবাদের উত্থান ঘটায়। আর সেই জঙ্গীবাদ যখন তাদের স্বার্থের বিপরীত কাজ করে, তখন তারা ধর্মের উপর চাপিয়ে দেয়।
তখন তারা জঙ্গীবাদ নামে আখ্যায়িত করে বিশ্ববাসীকে তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে আহবান করে।
আল-কায়েদা,আল শাবাব,আইএস ইত্যাদি জঙ্গী সংগঠন গুলো রাজনৈতিক কারণ থেকেই সৃষ্টি হয়েছে। যাদেরকে বিভিন্ন নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন করিয়ে মস্তিষ্ক বিকৃত করে এই কাজে ব্যবহার করা হয়। যা তরুণ সমাজ কখনো সমর্থন করে না।
প্রগতিশীল লেখকরা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান কে দোষারুপ করলেও মুলত ভার্সিটি ও ইংলিশ মিডিয়ামের ছাত্ররাই এর সাথে জড়িত, কারণ একটাই, এদেরকে অতি সহজেই নেশার মাধ্যমে ঘায়েল করা যায়। যে নেশা সেবন করলে একটি মানুষ কয়েক দিন যাবত অচেতন থাকে। অই সময় তাদেরকে যা বলা হয়, তাই তাদের কাছে সময়োপযোগী মনে হয়। তখন তারা যে কোনো কাজ নিরদ্বিদ্বায় করতে পারে। তাদের কাছে তখন নিজ জীবনেরও কোনো মূল্য থাকে না।
২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৭
জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন:
ঠিক। অজ্ঞরা বিচার ছারাই ইসলামের দোশ দেয়। যুক্তি দিলে বলে অন্ধ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:২৯
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ভালো বলেছেন,সহমত।