![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন মুসলমান। আমি একজন বাংলাদেশী। আমি আমার ধর্ম ও আমার দেশকে ভালবাসি। ভালবাসি ধর্মমত নির্বিশেষে আমার দেশের সকল মানুষকে।আমি সৎ মানুষ ভালবাসি। নিজে সৎ হতে চাই।
মিলন হবে কত দিনে.... দুই নেত্রীর একে অন্যের সনে
হয় নি মিলন..........হয়েছে কথার গুঞ্জরন
আবার বৈধ না অবৈধ প্রশ্ন
আলাপ চারিতায় আড়ি পাতন।
সংলাপ নিয়ে সং সেজে ফোনের নাটক । দুই নেত্রীর মধ্যে রেশারেশী না কমিয়ে আরে বাড়িয়ে দিল বলে মনে হচ্ছে। যে ভাবে কথা চালাচালি হলো তাতে মনে হলো সামনা সামনি যদি থাকতো চুলোচুলি লেগে যেতো। আমারা জনগন এখন কি বোকা আছি? না নাই। আমরা সব বুঝি। কোনটা সংলাপ আর সঙ আলাপ তা বোঝার ক্ষমতা আমাদের আছে। যা হোক সংলাপে একটা লাভ হলো তা হল দুই নেত্রী তাদের প্রাথমিক ক্ষোভটুকু এই আলাপে পশমিত করেছেন। এখন গনভবনে দুই নেত্রীর দেখা হলে কথা হলেই হয়। তবে সময় আর হাতে বেশী নাই। যা করার তরিত গতিতে করতে হবে। হরতালতো শুরু হলো । শুরু হলো নিসংসতা। শুরু হলো গোলাগুলি, শুরু হলো বোমাবাজি।
এই অবস্থা চলতে থাকলে দেশের মানুষের ভোগান্তি চরমে পৌছবে। ধংস হয়ে যাবে দেশের অর্থনিতি, শিল্প সব।
কে হবে ? নির্দলীয় সরকার প্রধান? কারা হবেন এর উপদেষ্টা সদস্য?
এ নিয়ে সমস্যা। দুই দল মিলে একটা সুরাহা করা কোন বেপার না। না তা করা হচ্ছে না। বা করতে চাইছে না যে নো কেউ। কিন্তু কেন?
যেভাবেই হোক ক্ষমতায় যেতে হবে। ক্ষমতার লোভ পেয়ে বসেছে দুই দলকে। যে তরিকায় নির্বাচন করলে ক্ষমতায় যাওয়া যাবে তার পথ পরিষ্কার করতে দুই দল না না ধরনের ফর্মুলা নিয়ে উঠে পড়ে লেগেছে।
দুই দলের মধ্যে ভয় আছে। আছে শংকা। ক্ষমতায় না গেলে পড়তে হবে মারাত্মক বিপদে। থাকতে হবে রাজনৈতিক মামলা মধ্যে। হয়রানির মধ্যে।
জেল, জুলুমের স্বীকার হতে হবে। কারন দুই দলে কেউইতো আর ফেরেশতা নয়। তাদের দু হাতের কামাই তাদের তারিয়ে বেরাবে।
তাই বড়ই ভয়
নির্বাচনে হারলে,
কি জানি কি হয়।
দুই নেত্রী আলোচনায় বসলে একটা সমাধান হবে এটা আমাদের আশা। তবে সমাধান হবেই এমন নাও হতে পারে। তারপরও জাতি চায় দুই মেরু দুইজন আলোচনায় বসুক। যাতে নির্বাচন একতরফা না হয়। যাতে সর্বজন গ্রাহ্য একটা নির্বাচন হয়। তা না হলে আবারো অবৈধ কোন শক্তি গেড়ে বসতে পারে এ বাংলায়। তাই সময় থাকতে হাল ধরুন। ধানাই পানাই করে কোন লাভ নাই। অতিসত্তর একজন নির্দলীয় সরকার প্রধান ঠিক করুন। কোন ভাবেই প্রধান মন্ত্রী নন। কারন তিনি প্রধান থাকলে লেভেল ফিল্ড হবে না। সরকারী সুবিধা নিয়ে এখনই চলছে নির্বাচনী কাজ কর্ম। পরে কি হবে আল্লাহ মালুম। এখন সময়ের দাবি হলো লেভেল ফিল্ড করে সবার সমান সুযোগ রেখে সুষ্ঠ নির্বাচন । সকল দলের অংশ গ্রহন। এটাই এখন একমাত্র চাওয়া। এটাই জেনো হয়। যতই দেরি হবে ততই পরিস্থিতি আরো খারাপ হবে। তৃতিয় শক্তি বা অপশক্তি এই সুযোগের অপেক্ষায় আছে। এই উর্বর সময়ে কোন সুরাহা না হলে পরে পস্তাতে হতে পারে।
মনিষিরা বলে সময়ের কাজ সময়ে করতে হয়।
সময়ের এক ফোঁড় অসময়ের দশ ফোঁড়। তাই লালনের ভাষায় বলছি - দ
দিন থাকিতে দিনের সাধন
কেন জানলে না
তুমি কেন জানলে না
সময় গেলে সাধন হবে না।
©somewhere in net ltd.