নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানবিকতা যার মধ্যে আছে সেই আল্লাহকে পায়

আতা স্বপন

আমি একজন মুসলমান। আমি একজন বাংলাদেশী। আমি আমার ধর্ম ও আমার দেশকে ভালবাসি। ভালবাসি ধর্মমত নির্বিশেষে আমার দেশের সকল মানুষকে।আমি সৎ মানুষ ভালবাসি। নিজে সৎ হতে চাই।

আতা স্বপন › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন মুসলামন হিসেবে আমি এর তিব্র প্রতিবাদ করি- আশা করি আমাদের প্রধান মন্ত্রীও করবেন

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১১

যে জন যে বিষয়ে স্পষ্ট ধারনা রাখে না তার উচিত নয় সেই বিষয়ে কোন মত দেয়ার। মাদ্রসা শিক্ষাবোর্ডের বইতে অশ্লিলতা আছে। হুট করে একটা আর্টিকেল প্রকাশ করে দিলেনে। আগে জানুন ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তারপর তো মতামত। কোনটি শালীন কোনটি অশালীন শব্দ এটা নির্ভর করে এর বিষয়বস্তুর উপর। কিন্তিু বিষয়বস্তুই যিনি অনুধাবন করতে পারেননি তিনি কি করে এমন অর্বাচিনের মত মতামত দেন। তাও আবার আমাদের প্রিয় নবী স. এর সহীহ হাদীসের বিকৃত অর্থ করার চেষ্টা করেন। আপনি বেহুদা এমন তর্ক করে নিজেকে ছোট করলেন। যে জ্ঞান আপনার নাই তা নিয়ে জ্ঞান জাহিরের বৃথা চেষ্টা করে কি লাভ হল? প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা ধর্ম মানা একজন মুসলিম বলেই জানি।আপনার কি মনে হয় এই লেখাটি পড়ে তিনি নিজ নবীর হাদীসে অশ্লীলতা আছে এটা মেনে নেবেন। এটা একটি শিক্ষনীয় শালীনতা সংক্রান্ত, আদব কায়াদা সংক্রান্ত একটা হাদিস। এটাকে বলা হয় এটা নাকি রসাত্বক। তাতো লাগাবেই কাঠাল যে চেনেনো সেতো অন্য ফলের মত তাকে খাবেই। ভট্টাচার্য সাহেবতো একজন বিধর্মী তিনি কি করে আমার ধর্ম সম্পর্কে না বুজে না জেনে এমন মন্তব্য করেন। আমি মুসলিম হিসেবে এর তিব্র প্রতিবাদ করি। আশা করি আমাদের প্রধান মন্ত্রীও করবেন। আচ্ছা আপনাদের কি কোন খাইয়া দাইয়া কাম নাই না।শুধু পেচগি লাগানেরা চেষ্টা । দেশের স্থীতিশিলতাকে অস্থিতিশীল করার পায়তারা। সরলমনা মোমিন মুসলমানদের মনে উত্তেজনা জাগিয়ে তোলা। ধিক ধিক এসব মানসিকতাকে।
এবার আসি হাদিসটি কি ছিল সে প্রসঙ্গে।
এক ব্যক্তি রসূলে কারীম ﷺ কে জিজ্ঞেস করলেনঃ
আমার মায়ের ঘরে যেতে হলেও কি আমি অনুমতি চাইব?
রসূলে কারীম ﷺ বললেনঃ অবশ্যই। সে লোকটি বললঃ আমি তো তার সঙ্গে একই ঘরে থাকি-তবুও? রসূল ﷺ বললেনঃ হ্যাঁ, অবশ্যই অনুমতি চাইবে। সেই ব্যক্তি বললঃ আমি তো তার খাদেম।
তখন রসূলে কারীম ﷺ বললেনঃاِسْتاْذَنْ عَلَيْهاَ اَتُحِبُّ اَنْتَرَاهَا عُرْيَانَةً-
অবশ্যই পূর্বা‎‎হ্ন অনুমতি চাইবে, তুমি কি তোমার মাকে উলঙ্গ অবস্থায় দেখতে পছন্দ কর?
তার মানে, অনুমতি না নিয়ে ঘরে প্রবেশ করলে মাকে উলঙ্গ অবস্থায় দেখতে পাওয়া অসম্ভব কিছু নয়।এখান অশালীনটা কি হল বুঝলাম না?
অন্ন-বস্ত্রের মত বাসস্থানও মানুষের একটি মৌলিক প্রয়োজন এবং আল্লাহ তাআলার এক অমূল্য নিআমত। এর আসল উদ্দেশ্য হল বিশ্রাম, শান্তি ও বসবাস।
প্রত্যেকে নিজ নিজ ঘরে তার একান্ত জীবনটি যাপন করে। এই জীবন যাপন যাতে নির্বিঘ্ন ও নিরুপদ্রব হয় সেজন্য ইসলাম কিছু নীতি ও বিধান দান করেছে, যার চর্চা ও অনুশীলন একটি সভ্য সমাজের জন্য অতি প্রয়োজন। একে অপরের ঘরে বিনা অনুমতিতে প্রবেশ করলে বহু রকমের বিব্রতকর ও বিরক্তিকর পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। যথা-
ঘরে কখনো একান্ত ব্যক্তিগত কাজ করা হয় যা অন্য কারো দৃষ্টিগোচর হওয়া ঘরের বাসিন্দার অপছন্দ।
কখনো একান্ত জরুরি কাপড় ছাড়া অন্য কাপড় খুলে রাখা হয় (বা খুলে যায়)। এ অবস্থায় বিনা অনুমতিতে কেউ প্রবেশ করে ফেললে সে বিব্রত বোধ করে।
আবার কখনো কোনো বিষয়ে গভীর মনোনিবেশ করা হয়। এক্ষেত্রে অকস্মাৎ কেউ এসে পড়লে সে চমকে উঠে; দিল-দেমাগের উপর চোট পড়ার আশংকা থাকে। এ সমস্যাগুলো কারো একান্ত কক্ষে বিনা অনুমতিতে প্রবেশের দ্বারা ঘটতে পারে।
তাছাড়া ঘরে-বাড়িতে হঠাৎ কেউ ঢুকে গেলে মাহরাম নয় এমন কোনো পুরুষ বা মহিলার উপর দৃষ্টি পড়ে যেতে পারে।
আরেকটি বিষয় হল কারো সাথে সাক্ষাৎ করতে গেলে তাকে তো সাক্ষাতদানের জন্য অন্তত মানসিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার সুযোগ দেওয়া উচিত। আর সাক্ষাতের বাইরে অন্য কোনো প্রয়োজন থাকলে তো কথাই নেই।
মোটকথা অনুমতি ছাড়া কারো বাড়িতে বা ব্যক্তিগত কক্ষে প্রবেশ হতে পারে পর্দা নষ্টের কারণ কিংবা বিরক্তি ও কষ্টের কারণ। তাই অন্যের ঘরে বা কক্ষে প্রবেশের জন্য অনুমতি নিতে হবে। বিনা অনুমতিতে প্রবেশ করা নাজায়েয এবং সাধারণ ভদ্রতা ও সুরুচিরও পরিপন্থী।
আনাস র. থেকে বর্ণিত হয়েছে। নাবী কারীম ﷺ বলেছেনঃ
يَابُنَيَّ اِذَا دَخَلْتَ عَلى اهلِكَ فَسَلِّمْ تَكُوْنَ بَرْكَةً عَلَيْكَ وعَلى اَهْلِ بَيْتِكَ- ترمذي)
‘‘হে প্রিয় পুত্র, তুমি যখন তোমার ঘরের লোকদের সামনে যেতে চাইবে, তখন বাইরে থেকে সালাম কর। এ সালাম করা তোমার ও তোমার ঘরের লোকদের পক্ষে বড়ই বারাকাতের কারণ হবে।
অনুমতি একটি আদব । একটি ভদ্রতা । তাই অনুমতি নেয়ার গুরুত্ব বুঝাতেই হাদীসটি টি ছিল। কিন্তু যার জ্ঞান নেই সে কি করে বুঝবে ?
সরকারের কাছে অনুরোধ এহেন উত্তেজনা সৃস্টিকারী চুলকানি পূর্ন লেখার জন্য সংশ্লিষ্টদের শাস্তি প্রদান করুন। আল্লাহ আপনার ভাল করবেন।
(ভোরের কাগজে ২০ শে ডিসেম্বর বুধাবার অভিজিৎ ভট্টাচার্য্য নামক একজন মাদ্রসা শিক্ষাবোর্ডের সমালোচনা করেএকটি বিদ্বেষপূর্ন লেখা প্রকাশ করে -যার শিরোনাম ''মাদ্রাসার বইয়ে অশ্লীলতা''। আর সম্পদকীয়তেও এর সমর্থন করা হয়েছে)

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৫

শাহিন-৯৯ বলেছেন: লেখায় যুক্তি আছে।

২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৫

আবু তালেব শেখ বলেছেন: চিন্তার বিষয়

৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৯

অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: কিছু কিছু মগজহীন মুন্ডওয়ালা প্রায় ধর্মের অপব্যখ্যা দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে।তাই সচেতনতা অতীব জরুরী।

৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৯

শিখণ্ডী বলেছেন: খণ্ডিত লেখা! সেই আর্টিকেলে অনেক কিছু আছে আপনি শুধু একটি হাদিসের কথা বলেছেন। বইগুলো বাতিল করা হয়েছে। ভট্টচার্য সাহেব নিজের মত সেখানে প্রকাশ করেননি, বিভিন্ন বুদ্ধিজীবিদের মতামত প্রকাশ করেছেন মাত্র। পড়ে দেখুন

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৩

আতা স্বপন বলেছেন: লেখাটি খন্ডিত ঠিক আছে। আমি অন্যসব বিষয়ের চেয়ে শিরোনাম ও এর ভিতরে এ সংক্রান্ত উক্তি কেই হাইলাইট করে প্রতিবাদ করছি। ভট্টাচার্য সাহেব বা যে কোন বুদ্ধিজীবই হোন না কেন মহানবীর হাদীসকে কেউ অশ্লীল বলতে পারে না। এটা একজন মুসলমান কখনো মেনে নিতে পারে না। লাকুম দিনুকুম অলইয়া দিন। যার যার ধর্ম তার তার কাছে। কেউ কাউকে ছোট করতে পারে না।

৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৪২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: নূন্যতম ইসলামী ভাবধারার সরকার থাকলে এই পত্রিকা এখন নিষিদ্ধ হত। এগুলো আরো বাড়বে। অতিরিক্ত ধর্মনিরপেক্ষতা দেখাতে গিয়ে মুসলিমরা দিন দিন নিজেদের ধর্মকেই অপমান করছে। যদিও পত্রিকার লেখক ও সম্পাদক হিন্দু। কিন্তু মালিক তো মুসলিম। আর দেশ হলো সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিমদের দেশ...

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০০

আতা স্বপন বলেছেন: এখনো নিষিদ্ধ হতে বাধা কোথায়? আমাদের প্রধামন্ত্রী কি হাদীসের অবমাননা মেনে নিবেন ? তিনিতো মুসলমান। কথা হল তাকে এ বিষয়টি নিয়ে ভাবার জন্য তাগিদ দিতে হবে। তার কাছে ষরযন্ত্রকারীদের এসব চালগুলো তুলে ধরতে হবে। আশা করি তিনি বিবেকবান। তিনি এর যোগ্যা প্রতিবিধান করবেন। হতাশ হতে ইচ্ছ করে না..........।

৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৪

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: আপনি যদি মসুলমান হয়ে তাদের একটি অপরাধের বিরুদ্ধেও কথা বলেন তবে তারা আপনাকে মৌলবাদী বলবে আর নিজেরা যখন ইসলামের বিরুদ্ধে বলবে তখন তাকে মত প্রকাশের স্বাধীনতা বলবে। এটাই হল বর্তমান বাস্তবতা।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৩

আতা স্বপন বলেছেন: সত্য প্রকাশ সাহসিকতার কাজ। কে কি বলল তার ধার ধারে না। একজন ধার্মিক সে যে ধর্মেরই হোক না কেন তার ধর্মের অপমান সহ্য করবে না। সবাইকে একে অন্যের বিশ্বাসকে সম্মান দেখাতে হবে। কে সঠিক কে ভুল বিচার হবে পরকালে। এখানে একটু মিলে মিশে থাকি।

৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম আসলে আফিম।
আর কিছু ব০অলতে চাই না।

৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৩

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: দোষ কি ভট্টাচার্যের নাকি যারা হাদিস'কে এভাবে তুলে ধরেছেন তাদের?

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪৮

আতা স্বপন বলেছেন: হাদিস যেভাবে তুলে ধরা হোক না কেন। এর প্রতিটি কথা সত্য। এবং যৌক্তিক। কোন ভুল নেই। কথা হল অশ্লিল বলায়। বিবস্র শব্দটা কি অশ্লিল। পত্রিকায়তো প্রায় দেখি এমন খবর বিবস্র অসহায় মানুষ একটু সাহায্যের আশায় ...। কথায় বলে যারে দেখতি নারি তার চলন বাঁকা। এখানেও তাই।

৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৪

এ আর ১৫ বলেছেন: আপনি অশ্লিলতা খুজে পাননি তাই না ?? আপনি কি হাদিসের অনুবাদে উলঙ্গ শব্দটি পাননি । এই শব্দটা তো খুব কড়া শব্দ এবং স্কুলের ছাত্রছাত্রীর পড়ার বইয়ে এমন চরম শব্দ প্রয়োগ মোটেও উচিৎ নহে । উলঙ্গ বা লেংটা এই ধরনের শব্দ অবশ্য ব্যবহার করা উচিত নহে , কিছুটা মাইল্ড শব্দ নগ্ন বা বিবস্ত্র ব্যবহার করলে অশ্লিলতার কথা আসতো না । যে ব্যক্তি অনুবাদটা করেছে এটা অবশ্যই তার ভুল এবং অনুবাদ করাটা অত সহজ জিনিস নহে ।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪২

আতা স্বপন বলেছেন: কড়া হোক নরম হোক সত্য সত্যই। হিন্দুদের অনেক বিষয় আছে যা এর চেয়েও করা। সেগুলো হজম করতে পারলে এটাতো কোন বিষয়ই নয়। আসলে এখানে ইসলাম ধর্মকে হেয় করা উদ্দেশ্য। শব্দ কোন মেটার নয়। ঢাকাই ছবিতে ডিপজল এর ডায়লগ শুনে অভ্যস্ত সমাজে এসব শব্দ করা লাগার কথা নয়।

১০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৯

এ আর ১৫ বলেছেন: হিন্দু কেন সব ধর্মে কিছু কড়া কথা আছে এবং সেই সমস্ত কথা তারা স্কুল লেবেলে অপ্রাপ্ত বয়স্ক ছাত্র ছাত্রীদের পাঠ্য পুস্তকে এই ভাবে উপাস্থন করে না এবং কিছু যদি উল্লেখ করতে হয় সেটা মাইল্ড শব্দ ব্যবহার। যৌন মিলন কে কি চো...... জাতিয় শব্দ দিয়ে উল্লেখ করে না।
ঢাকাই ডিপজলের ছবি আর পাঠ্য কি এক জিনিস?? সমাজে বহু অশ্লিল ব্যবহার হয় তাই বলে সেটা শিশুদের পাঠ্য পুস্তকে কেন আসবে কেন?

১১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৩

এ আর ১৫ বলেছেন: হিন্দু কেন সব ধর্মে কিছু কড়া কথা আছে এবং সেই সমস্ত কথা তারা স্কুল লেবেলে অপ্রাপ্ত বয়স্ক ছাত্র ছাত্রীদের পাঠ্য পুস্তকে এই ভাবে উপাস্থন করে না এবং কিছু যদি উল্লেখ করতে হয় সেটা মাইল্ড শব্দ ব্যবহার করে। যৌন মিলন কে কি চো...... জাতিয় শব্দ দিয়ে উল্লেখ করে।
ঢাকাই ডিপজলের ছবি আর পাঠ্য পুস্তক কি এক জিনিস?? সমাজে বহু অশ্লিল ব্যবহার হয় তাই বলে সেটা শিশুদের পাঠ্য পুস্তকে আসবে কেন?

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৬

আতা স্বপন বলেছেন: একদম খাটি কথা। অশ্লিল শব্দ শিশুদের পাঠ্য বইয়ে কেন? কথা হল উলঙ্গ শব্দটি কি খুবই অশ্লিল। ধরে নিলাম এটা মাইল্ড শব্দ নয়। অনুবাদ বিবস্ত্র দিলে হত। আপানি মনে করেন এরপরও এই শিরোনামটি পাঠ্যপুস্তুকে অশ্লিলতা অভিযোগটি করা হত না। উনারা অনুবাদ বা শব্দ নিয়ে নয় ইসলামকে হেয় করা নিয়ে মাথা ঘামিয়েছেন। হাদিসটির বিষয়বস্তু নিয়ে না বুঝে রংগ করেছেনে। শব্দ নিয়ে নয়।

১২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধর্ম কে আঘাত

১৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:১৮

মলাসইলমুইনা বলেছেন: হাদিসতো শুধু ধর্মের কথা না,এতে ধর্মীয় বিষয় ছাড়াও সামাজিক জীবনের সব বিষয়ই আছে | যেগুলো জীবনকে সুন্দর করতে দরকার | এখানে অনেক ব্যক্তিগত বিষয়ের আলোচনা/নির্দেশনা থাকতে পারে | সেগুলোকে অশ্লীল বলার কাৰণত থাকতে পারে না | আমাদের স্কুলের পাঠ্য হিসেবেতো শুনেছি আরো অনেক বেশি ব্যক্তিগত অন্তরঙ্গ সম্পর্কের বিষয়গুলোও এখন সচেতন বাড়াবার যুক্তি দেখিয়ে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে | সেসব বিষয় বিষয়গুলো কি তাহলে অশ্লীল বলতে হবে ? তাছাড়া মূল হাদিসগুলোতো আরবিতে, বাংলায় নয় | তাই অনুবাদের দুর্বলতার কারণে হাদীসকে ঢালাও ভাবে অশ্লীল বলার কোনো কারণতো দেখি না | যে হাদিসের কথা এই লেখায় বলা হয়েছে এর ব্যাখ্যাতো কোনো অশ্লীল বিষয়ের কথা বলে না |

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.