![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পুরাতনকে ভেঙে নতুন বছরে নতুন আঙ্গিকে আসছে চলচ্চিত্র। নির্মাতা, নির্মাণ, অভিনয় শিল্পী, গল্প ও প্রযুক্তি_ সবদিক দিয়েই থাকছে নতুনত্বের ছোঁয়া। ২০১৩ সালজুড়ে থাকবে নতুনের জোয়ার। এই নতুনের সানি্নধ্যে নবজীবন ফিরে পাবে দেশীয় চলচ্চিত্র। এমন প্রত্যাশা চলচ্চিত্রকার ও দর্শকদের। ২০১৩ সালে মুক্তি পাবে বেশ কিছু নতুন ধারার চলচ্চিত্র। এগুলোর নির্মাতা ও অভিনয় শিল্পীও নতুন। চলচ্চিত্রগুলো ডিজিটাল প্রযুক্তিতে নির্মিত। এসব চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে মামুন খানের 'লাভ ইউ প্রিয়া' (সুপার হিরো হিরোইন সাগর ও শম্পা), শাহনেওয়াজ শানুর 'মাটির পিঞ্জিরা' (শাহেদ চৌধুরী ও শম্পা), আনোয়ার সিরাজীর 'খাঁচার পাখী' (সায়ের খান ও কারিশমা), সারোয়ার হোসেনের 'সেই তুমি অনামিকা' (সায়ের ও হৃদি), ফিরোজ খান প্রিন্সের 'বউয়ের মত বউ' (জয় ও মিথিলা), বুলবুল জিলানীর 'মন আমার মন' (আরজু ও অরিণ), মুস্তাফিজুর রহমান বাবুর 'তোমার প্রেমে পড়েছি' (আরজু ও সিনথিয়া), মনির হোসেন মিঠুর 'ভালোবাসা ১৬ আনা' (জায়েদ খান ও ঝুমুর)সহ এক ডজন চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রকারদের মতে, এসব চলচ্চিত্র যদি দর্শক গ্রহণযোগ্যতা পায় তাহলে শিল্পী সংকট মুক্ত হবে ঢালিউড। পাশাপাশি নতুন গল্প, নির্মাতা ও প্রযুক্তির পথে সফলতার সঙ্গে এগিয়ে যাবে এদেশের চলচ্চিত্র। দেখা দেবে আশার আলো। কারণ ২০১২ সালের শেষ ভাগে নতুন ধারার কয়েকটি চলচ্চিত্র মুক্তি পেয়ে ব্যবসা সফল হয়েছিল। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল বাপ্পী-মাহীর 'ভালবাসার রঙ' ও আরজু সিনথিয়ার 'অবুঝ প্রেম'। নতুনত্বের কারণেই এসব চলচ্চিত্র দর্শক লুফে নিয়েছিল। পাশাপাশি প্রযুক্তির দিক দিয়ে নতুনত্ব অর্থাৎ 'ডিজিটাল' পদ্ধতি চালু হওয়ায় একদিকে যেমন দর্শক ঝক্ঝকে ছবি ও নিখুঁত শব্দ উপভোগ করেছিল ঠিক তেমনি ডিজিটাল হওয়ায় নির্মাণ ব্যয়ও অর্ধেকেরও নিচে নেমে এসেছে। ফলে লগি্নকারকদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ দেখা দিয়েছে। তারা স্বল্প বিনিয়োগে নতুনদের নিয়ে নতুন ধারার চলচ্চিত্র নির্মাণে এগিয়ে আসছেন। উলি্লখিত চলচ্চিত্রগুলো ছাড়াও ২০১৩-তে মুক্তি পাচ্ছে মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর 'টেলিভিশন', ইফতেখার চৌধুরী 'দেহরক্ষী', অনন্তের 'নিঃস্বার্থ ভালোবাসা', মুহাম্মদ মুস্তাফা কামাল রাজের 'ছায়াছবি', সানিয়াত হোসেনের 'অল্প অল্প প্রেমের গল্প,' সোহেল আরমানের 'এইতো প্রেম,' শাহীন কবির টুটুলের 'এইতো ভালোবাসা', ইফতেখার ফাহমীর 'টুবি কন্টিনিউড,' নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামুলের 'এক কাপ চা,' সেলিম রেজার 'না বলা ভালোবাসা', তন্ময় তানসেনের 'পদ্ম পাতার জল'সহ প্রায় আরও অর্ধডজন নতুন ধারার চলচ্চিত্র। ফলে নতুনত্বের অবগাহনে ২০১৩ সাল তৈরি করবে চলচ্চিত্রের জন্য সমৃদ্ধ পথ। রাজ্জাক, ববিতা, চাষী নজরুল, আমজাদ হোসেন, মোরশেদুল ইসলাম, আবু সাইয়্যিদসহ সব নির্মাতার অভিন্ন বক্তব্য 'সফলতার নতুনত্বের বিকল্প নেই। নতুন বছরে নতুন ধারার চলচ্চিত্র ফিরিয়ে দেবে চলচ্চিত্রের সোনালি অতীত।'রাতনকে ভেঙে নতুন বছরে নতুন আঙ্গিকে আসছে চলচ্চিত্র। নির্মাতা, নির্মাণ, অভিনয় শিল্পী, গল্প ও প্রযুক্তি_ সবদিক দিয়েই থাকছে নতুনত্বের ছোঁয়া। ২০১৩ সালজুড়ে থাকবে নতুনের জোয়ার। এই নতুনের সানি্নধ্যে নবজীবন ফিরে পাবে দেশীয় চলচ্চিত্র। এমন প্রত্যাশা চলচ্চিত্রকার ও দর্শকদের। ২০১৩ সালে মুক্তি পাবে বেশ কিছু নতুন ধারার চলচ্চিত্র। এগুলোর নির্মাতা ও অভিনয় শিল্পীও নতুন। চলচ্চিত্রগুলো ডিজিটাল প্রযুক্তিতে নির্মিত। এসব চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে মামুন খানের 'লাভ ইউ প্রিয়া' (সুপার হিরো হিরোইন সাগর ও শম্পা), শাহনেওয়াজ শানুর 'মাটির পিঞ্জিরা' (শাহেদ চৌধুরী ও শম্পা), আনোয়ার সিরাজীর 'খাঁচার পাখী' (সায়ের খান ও কারিশমা), সারোয়ার হোসেনের 'সেই তুমি অনামিকা' (সায়ের ও হৃদি), ফিরোজ খান প্রিন্সের 'বউয়ের মত বউ' (জয় ও মিথিলা), বুলবুল জিলানীর 'মন আমার মন' (আরজু ও অরিণ), মুস্তাফিজুর রহমান বাবুর 'তোমার প্রেমে পড়েছি' (আরজু ও সিনথিয়া), মনির হোসেন মিঠুর 'ভালোবাসা ১৬ আনা' (জায়েদ খান ও ঝুমুর)সহ এক ডজন চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রকারদের মতে, এসব চলচ্চিত্র যদি দর্শক গ্রহণযোগ্যতা পায় তাহলে শিল্পী সংকট মুক্ত হবে ঢালিউড। পাশাপাশি নতুন গল্প, নির্মাতা ও প্রযুক্তির পথে সফলতার সঙ্গে এগিয়ে যাবে এদেশের চলচ্চিত্র। দেখা দেবে আশার আলো। কারণ ২০১২ সালের শেষ ভাগে নতুন ধারার কয়েকটি চলচ্চিত্র মুক্তি পেয়ে ব্যবসা সফল হয়েছিল। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল বাপ্পী-মাহীর 'ভালবাসার রঙ' ও আরজু সিনথিয়ার 'অবুঝ প্রেম'। নতুনত্বের কারণেই এসব চলচ্চিত্র দর্শক লুফে নিয়েছিল। পাশাপাশি প্রযুক্তির দিক দিয়ে নতুনত্ব অর্থাৎ 'ডিজিটাল' পদ্ধতি চালু হওয়ায় একদিকে যেমন দর্শক ঝক্ঝকে ছবি ও নিখুঁত শব্দ উপভোগ করেছিল ঠিক তেমনি ডিজিটাল হওয়ায় নির্মাণ ব্যয়ও অর্ধেকেরও নিচে নেমে এসেছে। ফলে লগি্নকারকদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ দেখা দিয়েছে। তারা স্বল্প বিনিয়োগে নতুনদের নিয়ে নতুন ধারার চলচ্চিত্র নির্মাণে এগিয়ে আসছেন। উলি্লখিত চলচ্চিত্রগুলো ছাড়াও ২০১৩-তে মুক্তি পাচ্ছে মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর 'টেলিভিশন', ইফতেখার চৌধুরী 'দেহরক্ষী', অনন্তের 'নিঃস্বার্থ ভালোবাসা', মুহাম্মদ মুস্তাফা কামাল রাজের 'ছায়াছবি', সানিয়াত হোসেনের 'অল্প অল্প প্রেমের গল্প,' সোহেল আরমানের 'এইতো প্রেম,' শাহীন কবির টুটুলের 'এইতো ভালোবাসা', ইফতেখার ফাহমীর 'টুবি কন্টিনিউড,' নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামুলের 'এক কাপ চা,' সেলিম রেজার 'না বলা ভালোবাসা', তন্ময় তানসেনের 'পদ্ম পাতার জল'সহ প্রায় আরও অর্ধডজন নতুন ধারার চলচ্চিত্র। ফলে নতুনত্বের অবগাহনে ২০১৩ সাল তৈরি করবে চলচ্চিত্রের জন্য সমৃদ্ধ পথ। রাজ্জাক, ববিতা, চাষী নজরুল, আমজাদ হোসেন, মোরশেদুল ইসলাম, আবু সাইয়্যিদসহ সব নির্মাতার অভিন্ন বক্তব্য 'সফলতার নতুনত্বের বিকল্প নেই। নতুন বছরে নতুন ধারার চলচ্চিত্র ফিরিয়ে দেবে চলচ্চিত্রের সোনালি অতীত।'
২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯
টুটুল২০০৮ বলেছেন: চলচিত্রের কাহিনী আরও আকর্ষণীয় হওয়া উচিত।
৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
নিষ্কর্মা বলেছেন:
আমাদের দেশের অনেক গল্পকার আছেন, যাদের ভালো ভালো কাহিনীকে সিনেমায় রূপান্তরিত করা যায়। সেইগুলোর দিকে পরিচালকদের হাত বাড়ানো দরকার। এখন পর্যন্ত মনপুরার পর কোণ সিনেমাই
৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
নিষ্কর্মা বলেছেন:
আমাদের দেশের অনেক গল্পকার আছেন, যাদের ভালো ভালো কাহিনীকে সিনেমায় রূপান্তরিত করা যায়। সেইগুলোর দিকে পরিচালকদের হাত বাড়ানো দরকার। এখন পর্যন্ত মনপুরার পর কোণ সিনেমাই ভালো কাহিনী উপহার দিতে পারেন নাই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯
িজ েচতনা বলেছেন:
আমি আছি থাকবো, ভালবেসে মরবো।