নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশী

িজ েচতনা

আমি একজন সাধারন মানুষ

িজ েচতনা › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিডনিতে পাথর হলে...

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪০



মূত্রগ্রন্থি বা কিডনির মধ্যে পাথরের সৃষ্টি হলে মূত্রপাথুরি বলা হয়। এই পাথর কণা কখনো মূত্র কোষে, কখনো মূত্রবাহী নালিতে বা মূত্রথলিতে এসে জমা হয়। ফলে তীব্র যন্ত্রণার সৃষ্টি করে। বর্তমান সময়ে এ রোগটি অনেক ব্যাপকতা লাভ করেছে। মহিলা অপেক্ষা সাধারণত পুরুষের এ রোগটি বেশি দেখা যায়।



বিভিন্ন কারণে মূত্রপাথুরি হতে পারে। যেমন_ অতিরিক্ত চুন খাওয়া, পরিপাক ও পরিপোষণ কাজের ব্যাঘাত ঘটা। শরীর থেকে অত্যধিক ঘাম নির্গত হলে, কোনো কারণে মূত্রাবরোধ দেখা দিলে, স্নেহ জাতীয় খাবার বেশি খেলে, রক্ত সংবহন ক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটলে প্রভৃতি কারণেও মূত্রপাথুরি হতে পারে। মূত্রযন্ত্রের পাথুরিজনিত সমস্যার লক্ষণ নির্ভর করে এর অবস্থিতি, আকার ও আকৃতির ওপর। কোনো কোনো ক্ষেত্রে লক্ষণ ছাড়াই কয়েক বছর পর্যন্ত পাথর থাকতে পারে। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে ব্যথা অনুভূত হয়। বার বার প্রস্রাব ত্যাগের ইচ্ছা বা প্রস্রাব হওয়া, কখনো প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত ও পুঁজ পড়া, ব্যথা যে কোনো এক পাশের কিডনি বা ইউরেটারে আরম্ভ হয়ে নিম্নে কুঁচকির দিকে কখনো পেট বা বুকে প্রসারিত হয়। পাথুরি নির্গমণকালে যদি প্রস্রাব নালিতে আটকে যায়, তবে নিঃসৃত প্রসাব ফিরে এসে কিডনির ভেতরে অংশে বিবর্ধন ও প্রদাহ সৃষ্টি করে এবং প্রস্রাব বন্ধ হয়ে ইউরেমিয়া দেখা দেয়। পরীক্ষার মাধ্যমে পাথরের অবস্থান শনাক্ত করে চিকিৎসা গ্রহণ করলে এসব সমস্যা থেকে মুক্ত হওয়া যায়।



ডা. জাহেদুল আলম, রেপারেটরি এঙ্পার্ট।

ফোন : ০১৭২০-৯০৮১৫৭



সুউরসঃ বিডি-প্রতিদিন।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.