নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগ সার্চম্যান

ব্লগ সার্চম্যান

ব্লগ সার্চম্যান › বিস্তারিত পোস্টঃ

নাস্তিকদের কাছে আমার কিছু প্রশ্ন

০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬

ভাই আপনি আল্লাহ,ভগবান ঈশ্বর কিছু বিশ্বাস করেন না তাতে আমার কিছু আসে যায় না ।
তবে আপনি কেন বিশ্বাস করেন না তাও প্রশ্ন করবো না । আল্লাহু ভগবান কাউকে মানেন না সে বিষয়েও কিছু বলবো না ।
কিন্তু প্রশ্ন নাস্তিকেরা যখন বলেন পৃথিবীতে সৃষ্টিকর্তা বা ঈশ্বর ও ভগবান বলে কেহ নাই ।
১। তাহলে ভাই পৃথিবী সৃষ্টি করেছে কে ?
২।আপনি ছিলেন কোথায় ?
৩।আপনি আসলেন কোথায় থেকে ?
৪।এই আকাশ বায়ুমন্ডল সৃষ্টি করেছে কে ?
৫।মানুষকে সৃষ্টি করেছে কে ?
৬।এই সুন্দর ভূবন ও পাহার পর্বত আসলো কোথায় থেকে ?
৭।ভূমিকম্পন আসে কোথায় থেকে ?
৮।ঝড় তুফান সাইক্লোন হয় কি ভাবে ?
৯।মাটিতে গাছ জম্ম নেয় কি ভাবে ? পরে আবার সেগুলো বেড়ে ওঠে কিভাবে ?
১০।পৃথিবীতে বৃষ্টি আসে কোথায় আর বৃষ্টি হয়ইবা কেন ?
১১।পৃথিবীতে আজও পযন্ত এমন কোন বৈজ্ঞানীক কি তৈরি হয়েছেন বা জম্ম নিয়েছেন ? যিনি কিনা পারবেন ভূূমিকম্প হওয়ার
আগেই বলতে পারবেন এবং সেই ভূমিকম্পকে আটকাতে পারবেন ।

১৩। পৃথিবীতে এমন কোন বিজ্ঞানীক কি তৈরি হয়েছে বা জম্ম নিয়েছে ? যে কি না দিনকে রাত আর রাত কে দিন করে দেখাতে পারবেন ।
১৪।পৃথিবীতে এমন কোন বিজ্ঞানীক কি আছেন ? যিনিএকটি মাটির পুতুল বানিয়ে তাতে জীবন হস্তান্তর করতে পারবেন ।
১৫।পৃথিবীতে এমন কোন বিজ্ঞানিক কি আছেন ? যার বিজ্ঞানের ক্ষমতায় পূর্বের সূর্য পশ্চিমে উঠবে আর পশ্চিমে ডুবার পরিবর্তে সূর্য
পূর্বে ডুববে ।

কেউ যদি পারেন এ কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর দেন ।
তার পর না হয় ভেবে দেখব আমিও আপনাদের মত
নাস্তিকদের সাথে যোগ দেব কি না ।

আর যদি এই প্রশ্নের উত্তর না দিতে পারেন তাহলে
কালেমা পড়ে আপনি মুসলিম হবেন, এবং ইসলাম ধর্ম গ্রহন করবেন কথা দিন ।


মন্তব্য ৬৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৬৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:০৮

রাােসল বলেছেন: very good question. I think impious person will give you answer and that will be very poor logic. Because they are doing so with patronization.

০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ২:১১

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: Thank you and good luck.

২| ০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:১৩

অদ্বিত বলেছেন: শুধুু এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিলেই আপনি নাস্তিক হয়ে যাবেন ? ওয়াও ! আবার প্রশ্নের পিঠে প্রশ্ন করবেন না তো ? আমি সবজান্তা নই, কিন্তু আপনার সবগুলো প্রশ্নের উত্তর দেবার সামর্থ্য আছে। আপনি আবার উত্তরের ভিতর থেকে প্রশ্ন খুঁজে বের করবেন না তো ? যদি গ্যারিন্টি দেন, উত্তরের ভিতর থেকে প্রশ্ন খুঁজে বের করবেন না, উত্তর পাওয়ামাত্র নাস্তিক হয়ে যাবেন। তাহলে আমি সবগুলো প্রশ্নের উত্তর দিতে রাজী আছি।

০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৪৪

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আগে উত্তর দিয়ে কন্টেট শেষ করেন । তারপরে ভাববো ।
আরে মিয়া প্রশ্নের ভিতর উত্তর আর উত্তরের ভিতর জবাব একেইতো বলে কন্টেন্ট নাকি বলেন ।দেইখেন কন্টেট শেষ করতে করতে বুড়া হইয়া যাইয়েন না ।

৩| ০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:১৭

কানিজ রিনা বলেছেন: সৃষ্টি কর্তাকে চিনার জন্য বেশির ভাগ
মানুষের মগজে একটি দানা থাকে
আর যাদের সেই দানা থাকে না
তারাই নাস্তিক।

০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ওয়াও এইটা আবার কি শুনাইলেন আপামনি ?

৪| ০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:১৮

অদ্বিত বলেছেন: বাই দ্য ওয়ে, এটা আবার নাস্তিক খুঁজে বের করার ফাঁদ না তো ? আপনি জানের যে যারা উত্তর দিবে, তারা নাস্তিক। নাস্তিকদের খুঁজে বের করে তাদের কতল করার মতলব না তো ? আমার সন্দেহ হচ্ছে, আপনার পোস্টটা একটা ফাঁদ হতে পারে।

০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:২৯

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আপনার মনের ভিতর মনে হচ্ছে গড়মিল আছে । দেখুন আমি কোন চাপাতি কাপাতিকে বিশ্বাস করি না । আমি একটাই জানিএকটাই
বুঝি আর তা হলো আমার পাপের শাস্তি আমার আল্লা আমার ঈশ্বর আমার ভগবান আমার সৃষ্টিকর্তাই আমাকে দিবে ।
এ ছাড়া আমার পাপের শাস্তি দেবার আর কারো অধিকার নেই ।

৫| ০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:২৯

নতুন বলেছেন: ১। তাহলে ভাই পৃথিবী সৃষ্টি করেছে কে ?
২।আপনি ছিলেন কোথায় ?
৩।আপনি আসলেন কোথায় থেকে ?
৪।এই আকাশ বায়ুমন্ডল সৃষ্টি করেছে কে ?
৫।মানুষকে সৃষ্টি করেছে কে ?
৬।এই সুন্দর ভূবন ও পাহার পর্বত আসলো কোথায় থেকে ?
৭।ভূমিকম্পন আসে কোথায় থেকে ?
৮।ঝড় তুফান সাইক্লোন হয় কি ভাবে ?
৯।মাটিতে গাছ জম্ম নেয় কি ভাবে ? পরে আবার সেগুলো বেড়ে ওঠে কিভাবে ?
১০।পৃথিবীতে বৃষ্টি আসে কোথায় আর বৃষ্টি হয়ইবা কেন ?


এই সব প্রশ্নের গ্রহন যোগ্য ব্যাক্ষা গুগুলেই পাবেন....

এটা কি রিভাস` খেললেন নাকি? =p~

০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৩৪

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ১১।পৃথিবীতে আজও পযন্ত এমন কোন বৈজ্ঞানীক কি তৈরি হয়েছেন বা জম্ম নিয়েছেন ? যিনি কিনা পারবেন ভূূমিকম্প হওয়ার
আগেই বলতে পারবেন এবং সেই ভূমিকম্পকে আটকাতে পারবেন ।ভ

১৩। পৃথিবীতে এমন কোন বিজ্ঞানীক কি তৈরি হয়েছে বা জম্ম নিয়েছে ? যে কি না দিনকে রাত আর রাত কে দিন করে দেখাতে পারবেন ।
১৪।পৃথিবীতে এমন কোন বিজ্ঞানীক কি আছেন ? যিনিএকটি মাটির পুতুল বানিয়ে তাতে জীবন হস্তান্তর করতে পারবেন ।
১৫।পৃথিবীতে এমন কোন বিজ্ঞানিক কি আছেন ? যার বিজ্ঞানের ক্ষমতায় পূর্বের সূর্য পশ্চিমে উঠবে আর পশ্চিমে ডুবার পরিবর্তে সূর্য
পূর্বে ডুববে ।
ভাই এগুলোর উত্তর কোথায় পাবো তা বললেন না
এটা রিভাস খেললেন নাকি ?
না ভাই কোন খেলাধূলা না মাথায় আসা কয়েকটি কথা ।

৬| ০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৩২

নতুন বলেছেন: ১০।পৃথিবীতে বৃষ্টি আসে কোথায় আর বৃষ্টি হয়ইবা কেন ?

এই ভিডিওটা দেখেন ... আপনি নিজেই ঘরে বৃস্টি তৌরি করতে পারবেন।

https://www.youtube.com/watch?v=9kRkQ9tyq3U

০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৩৮

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আচ্ছা তাই বুঝি

৭| ০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৩৩

দ্বীপের সন্তান বলেছেন: অাপনার সাথে অামি একমত। অনেক ধন্যবাদ।

০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৪৫

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ।

৮| ০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৪৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: দুর্বল চিন্তা-ভাবনা!

০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ২:১০

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার কাছ থেকে কিছু শক্ত চিন্তা করছিলাম ।যদি থাকে বলেন তাহলে সঞ্চয় করব ।

৯| ০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৫৮

ছাসা ডোনার বলেছেন: ভাই আপনার খেয়ে কাজ নাই তাই কে নাস্তিক কে ধার্মিক এদের নিয়ে মাথাব্যথা, আমাদের দেশে কত সমস্যা সেগুলো নিয়ে মাথা ঘামান তাতে মানুষের উপকার হবে।

০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ২:০৭

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ভাই দেশের এখন পেট বড় হইছে তার ক্ষুধা বেশি তাই তাকে নিয়ে না ভাবাই ভালো ।

১০| ০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ২:১০

কানিজ রিনা বলেছেন: অনেকে অনেক রকম বৃষ্টি তৈরি করে
পানির ফোয়ারা বলেন আর যাই বলুন
এখানে মানুষের হাত আছে। তাহলে
আকাশের বৃষ্টি এক দেশ থেকে আর
এক দেশে বৃষ্টি আনয়ন করে। এখানে
কার হাত আছে।

০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ২:১৩

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: যাই বলুন আপা গাঁধাদের কখন সত্য কথাগুলো বোঝানো যাবে না ।

১১| ০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ২:১৩

নতুন বলেছেন: ভাই আপনার কাছে কিছু প্রশ্ন<<<

এইযে আপনি ব্লগিং করছেন সেটা কোন সৃস্টিকতা সৃস্টি করেছে?

আপনি একটা প্লাস্টিকের বোতামে ( চায়নায় বানানো) চাপ দিতেছেন....মনিটরে লেখা উঠতেছে...সেইটা দুনিয়ার সবাই দেখছে...

এটা কিভাবে সম্ভব??? এই প্রকৃিয়া কোন সৃস্টি কতা বানিয়েছে?

০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ২:১৯

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ভাই কম্পিউটার কিবোর্ড যেমন আপনি আমি তৈরি করেছি, তেমনি আপনাকে আমাকে কেউ একজনতো সৃষ্টি করেছে তাই না কি?
পারবেন বা এমন কোন যন্ত্র আছে যা দিয়ে চাঁদকে আর সূর্যকে মাটিতে নামিয়ে আনতে পারবেন ?

১২| ০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ২:২৫

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভাই কম্পিউটার কিবোর্ড যেমন আপনি আমি তৈরি করেছি, তেমনি আপনাকে আমাকে কেউ একজনতো সৃষ্টি করেছে তাই না কি?

তাহলে এই ভাবে সবারই তো সৃস্টকতা` থাকবে....

শুধুই এক জনের জন্য সৃস্টকতা` থাকবেনা কেন?

০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ২:১০

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আপনি যে ভাবে উল্টো বুঝতে চাইছেন । এভাবে উল্টো ভাবে পোস্ট দেয়া হয়নি । একটি সময় মানুষ ধান ক্ষেতে সেচ দিতেন হাত দিয়ে তার পর এখন সেচ দেন পাম্পের মেশিন দিয়ে তার পরেও ভাই মানুষ মাঝে মধ্যে বৃষ্টিি না হলে ঈশ্বরের কাছে কেহ আল্লাহুর কাছে কেহ ভগবানের কাছে বৃষ্টির পানি আশা করেন । কিন্তু কেন ? সবই যখন মানুষ পারে বৃষ্টিকে হাত দিয়ে ধরে আনতে পারে না ।
সূর্যের তাপ যখন অসহনীয় লাগে বা অফিস রুমে ও বাসায় যখন গরম বেশি লাগে তখন শরীর ঠাণ্ডা করার জন্য এসি ছাড়েন কেন ? ;)

১৩| ০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৩১

সিলা বলেছেন: এটা কি পোস্ট দিলেন মনেত হয়না এতে কোন কাজ হবে বরন ঝাগড়া ফাসাদি স্রিস্টি হবে।
জাদের মাথায় আল্লাহ ঘিলু দেয়নাই তাদের মাথায় কে আছে এমন জে ঘিলু ঢুকাইদিবে?

০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ২:১৫

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ আপু । না আপু মনে হয় না কোন রকম ঝগড়া হবে বরং ব্লগারদের মধ্যে এ ধরনের পোস্ট আন্তরীকতা বাড়িয়ে দিবে ।
অংশ গ্রহন করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু ।

১৪| ০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯

shiponblog বলেছেন: তাহলে এই ভাবে সবারই তো সৃস্টকতা` থাকবে....
শুধুই এক জনের জন্য সৃস্টকতা` থাকবেনা কেন?



নতুন ভাই, infinity regress বলে একটা কথা আছে। সেটা ভালোভাবে জানবেন। যদি সবকিছুরই একটা কারন থাকে তাহলে কোন কিছুই সৃষ্টি হতো না। এজন্য একটা আদি কারন বা স্রষ্টা থাকতেই হবে। যদি না থাকতো তাহলে ক্োন কিছুই ঘটতো না। যেমন ধরুন ফেসবুক যখন প্রথম তৈরি করা হয় তখন কি জুকারের কোন বন্ধু ছিল??? অবশ্যই ছিল না। এখন আপনি যদি বলেন ফেসবুক বন্ধু গুলো এমনি এমনি হয়ে গেছে আর ফেসবুকের কোন নির্মাতা নাই তাহলে এটা হাস্যকর ছাড়া কিছুই না।

০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ২:২৩

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আর কি কমু ভাই নতুন ভাই এখনো ঘুমে ঘরে বসত করছেন । থাক ভাইরে ঘুমাইতে দিন ।

১৫| ০১ লা জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুবই ছেলেমানুষী টাইপের প্রশ্ন। এই সকল প্রশ্নের উত্তর জানার সাথে আস্তিকতা বা নাস্তিকতার তেমন সম্পর্ক নেই বলেই আমি বিশ্বাস করি। আপনার পোস্ট সম্পর্কিত কিছু বলার আগে কিছু বাড়তি কথা বলে নিতে চাই। যদিও ধর্ম সম্পর্কে ব্যক্তিগতভাবে আমি খুবই প্রাথমিক জ্ঞান রাখি, যা দিয়ে দৈনন্দিন ধার্মিক কার্যগুলো কোনমতে সম্পাদিত হয়।

ধর্ম যেমন বিশ্বাস, তেমনি ধর্মকে না মানাও একটা বিশ্বাস। সেই কারনে পবিত্র কোরানে মানবসম্প্রদায়কে যে কয়েকটি নামে ডাকা হয়েছে তার মধ্যে একটি হচ্ছে হে বিশ্বাসী গণ। অর্থাৎ যারা বিশ্বাস করেছে। মুলত বিশ্বাসই হচ্ছে ঈমান। বিশ্বাসীদের জন্য নির্দেশ একরকম, মুমীনদের জন্য নির্দেশ আরেক রকম। যেমন শুধু বিশ্বাসীদের জন্য বলা হয়েছে- হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা মহান আল্লাহকে ভয় করো, যেমন তাঁকে ভয় করা উচিত।” [সূরা আল- ইমরান ১০২]

আবার মুমিনগণ অর্থাৎ যারা বিশ্বাস করে এবং ধর্ম চর্চা করে তাদের উদ্দেশ্যে বলা হয়েছে, হে মুমিন গণ তোমাদের জন্য সিয়াম (রোজা) ফরয করা হয়েছে, যেমন ফরয করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর যেন তোমরা পরহেযগারী অর্জন করতে পার। ( সূরা বাকারা, ১৮৩)

এই গুলো হচ্ছে ধার্মিকদের বিভিন্ন স্টেইজ বা ধাপ। এখন এই বিশ্বাসের বেসিক হচ্ছে, আল্লাহ সব কিছু সৃষ্টি করেছেন, তার ইচ্ছে ছাড়া গাছের একটা পাতাও নড়ে না। এটা আমাদেরকে মানতে হবে এবং এটাই সত্য। তার ইচ্ছে ছাড়া অবশ্যই কোন কিছু হয় না এবং তিনি তার ইচ্ছাগুলোকে অহেতুক আলৌকিকতা পূর্ণ না করে মানুষের বোধগম্য কিছু কার্যপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সম্পাদন করেন। এই কার্যপ্রক্রিয়াটি মানুষ ধীরে ধীরে বুঝার চেষ্টা করছে, প্রতিনিয়ত এই নিয়ে কাজ হচ্ছে, মানুষ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এই 'কার্যকারন' কে আমরা বলি বিজ্ঞান। যারা এই কার্যকারন নিয়ে পড়াশোনা করে তাদেরকে বলা হয় বিজ্ঞানী।

সুতরাং, অদূর ভবিষ্যতে যদি বিজ্ঞানীরা কখনও ভুমিকম্পের পুর্বাভাস দেয়ার যন্ত্র আবিষ্কার করে ফেলে, তখন কি আপনি আর আল্লাহকে বিশ্বাস করবেন না? আপনি তার সৃষ্টিকে বিশ্বাস করবে না? দেখেন ঠিক একশ বছর আগেও ঘুর্ণিঝড় পুর্বাভাস কেন্দ্র বলে কিছু ছিলো না। কেউ জানেও না কিভাবে এটা করত। ১৯৪৮ সালের প্রথম পুর্বাভাসের পর এটা নিয়ে মানুষ কাজ করেছে আর এখন তো পুরো আবহাওয়ার একটা প্রাথমিক ধারনাও পাওয়া সম্ভব।

সুতরাং মানুষের এই বুদ্ধিতে আপনি কি আশ্চর্য হন নি? মানুষের এই দক্ষতা কি আপনাকে মুগ্ধ করে না? আপনি যদি চোখের সামনের দেখতে পাওয়া মানুষকে বিশ্বাস না করেন, তাহলে সেই অদৃশ্য ঈশ্বরকে কিভাবে বিশ্বাস করবেন?

সুতরাং নাস্তিকদের কাছে এই সব অদ্ভুত প্রশ্ন করে একটা হাস্যকর হবার কোন প্রয়োজন নেই। কে নাস্তিক হবে আর কে নাস্তিক হবে না এটা যার যার নিজস্ব ব্যাপার। যারা ঈশ্বরের ইচ্ছার কার্যকারনকে শুধু বিজ্ঞান ভেবেই তৃপ্তি লাভ করেন, মানুষকে অযাচিতভাবে আঘাত করেন, তারা বোকা এবং মানবতার জন্য লজ্জাজনক দৃষ্টান্ত।

সবাইকে পড়াশুনা করতে বলাই শ্রেয়। সেই তালিকায়, আমি আপনি, আস্তিক, নাস্তিক সকলেই আছি। জ্ঞান অর্জন ছাড়া আপনি আল্লাহকে পাবেন না।

০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৩৪

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই । আপনার মন্তব্যের সাথে সহমত । আর অনেক সুন্দর ব্যাখ্যার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
কিন্তু তার পরেও কথা থেকে যায় এত সহজ বিষয়গুলো কেন আমরা বোঝার চেষ্টা করি না ।
কালকে পোস্ট দেয়ার আগে আমার এক হিন্দু বন্ধুর সাথে অনেক কথা কাটাকাটি হয় সে বলেছে ইহকাল পরকাল বলে কিছু নাই ।
আল্লাহু, খোদা, ঈশ্বর, ভগবান, বলে কিছু নাই এবার আপনিই বলুন তার এ কথার কি যুক্তি আছে ।

১৬| ০১ লা জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৩

ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: এক্কেবারে ১০০% খাঁটি প্রশ্ন করেছেন ভাই । পৃথিবীতে এমন কোন বিজ্ঞানিক কি আছেন ? যার বিজ্ঞানের ক্ষমতায় পূর্বের সূর্য পশ্চিমে উঠবে আর পশ্চিমে ডুবার পরিবর্তে সূর্য
পূর্বে ডুববে ।সাথে ১১ নং মন্তব্যের প্রতি উত্তর : ভাই কম্পিউটার কিবোর্ড যেমন আপনি আমি তৈরি করেছি, তেমনি আপনাকে আমাকে কেউ একজনতো সৃষ্টি করেছে তাই না কি?
পারবেন বা এমন কোন যন্ত্র আছে যা দিয়ে চাঁদকে আর সূর্যকে মাটিতে নামিয়ে আনতে পারবেন ?


সব পারলেও বিজ্ঞানীরা এ দুটো পারবে না । :(

০২ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৫১

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: কি আর করার যেখানে বিজ্ঞানীরা মরা মানুষকে জীবিত করবেন বলেছেন সেখানে তাদের পক্ষে এতাও সম্ভব !

১৭| ০১ লা জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬

বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: হাস্যকর পোস্ট। কেন হাস্যকর তা ১৫ নং কমেন্টে কিছুটা বলা হয়ে গেছে। ঈশ্বরের স্বপক্ষে কিংবা বিপক্ষে তাকে সম্পূর্ণরুপে বাতিল করবার কোনো যুক্তিই এখন পর্যন্ত কেউ দিতে পারেননি। আপনার বিশ্বাস আপনি নিয়ে বসে থাকেন, আপনার জীবন আপনার কাছে। দুনিয়াতে ধর্ম আছে ৪০০০, মুসলমান নামধারী ৭ জনে একজন। আপনি সব ধর্মের কথা পড়ছেন? সব না পড়ে আপনি এর একটাকেও ভুল বলতে পারেন না। সেইভাবে স্রষ্টা আছেন এর পক্ষে যদি তেমন প্রমান না দেখান, তাহলে নাস্তিককেও আস্তিক বানানোর আশা কইরেন না। পালটা প্রশ্নও তো সম্ভব, সম্ভব না? আপনি নিজেও সম্ভবত মুসইম নাম নিতেন না যদি না আপনার বাবা মা মুসলিম হইতেন। বিধর্মী থেকে মুসলিম হাজারে কয়টা হয়? এর উল্টাটাও কিন্তু হয়। নাস্তিককে আস্তিক বানানোর দরকারও নাই। আগে ইসলামের নানা মাজহাবের বিরোধটাই ঠিক করেন। নিজ ধর্মের লোকের মঙ্গল চাওয়া আপনার কাছে আগে নাকি বিধর্মীদের?

০২ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৩

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ আমি এখানে কোথাও কিন্তু কারো ধর্মকে আলাদা করে লেখী নাই । এখানে সকল ধর্মেকে সমান চোখেই দেখা হয়েছে ।
কিন্ত যে ঈশ্বর,আল্লাহুু ভগবান কিছুই মানে না তাকে কোন ধর্ম ফেলবেন । ১৫ কমেন্ট যা বলা হয়েছে আমার পোস্টিও ভালো করে একবার পড়ে দেখুন বুঝুন সেই একই কথা বলা হয়েছে ।

১৮| ০১ লা জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪১

নীলাকাশ ২০১৬ বলেছেন: ১৫ নং কমেন্ট অসাধারণ!

০২ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪০

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: অতুলনীয় নিয় কমেন্ট ।
ধন্যবাদ ।

১৯| ০১ লা জুন, ২০১৬ রাত ৮:০২

কুব্বত আলী বলেছেন: সুন্দর পুস্ট,, মুগ্ধ হলাম, সাথে আছি, বিকৃত মনাদের কথায় কান দিবেননা যেনো ;??;

০২ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০৭

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সাথে থাকার জন্য ।

২০| ০১ লা জুন, ২০১৬ রাত ১০:২৬

মোস্তফা ভাই বলেছেন: লেখকের আই কিউ কজুবই নিম্নমানের। আমি যদি বলি পৃথিবী সৃষ্টি করেছে বাবুল নামের এক বেটা তাইলে কি আপনি বাবুলের উপাসনা করবেন?

০২ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:১৩

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: বাবুল যদি হতো তাহলে শুধু আমি না সারা পৃথিবীর যত মানুষ ছিল সকলে বাবুলেরিই উপাসনা করতো । কিন্ত কেও তা করেেনি ;)

২১| ০১ লা জুন, ২০১৬ রাত ১০:৫৯

ঈশান আহম্মেদ বলেছেন: প্রথম ১০টা একদমই বলদমার্কা প্রশ্ন।বাচ্চা ছেলেরাও পারবে। তার পরের প্রশ্নগুলার উত্তর আপনি ভবিষ্যতে পেয়ে যাবেন।

০৩ রা জুন, ২০১৬ ভোর ৫:৫৬

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: দেখা যাক বেঁচে থাকা পযন্ত যদি দেখে যেতে পারি ।

২২| ০১ লা জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩০

গায়েন রইসউদ্দিন বলেছেন: কে আস্তিক কে নাস্তিক এসব নিয়ে অনেক কথা শোনা যায়। এ যুগের একজন বিশেষ ব্যক্তির (ব্যক্তির নাম এখন বলবো না) সহজ কথা এখানে লিপিব্দ্ধ করতে চাই। আশা করি,আপনার ভাবনায় সৃজণাত্মক পরিবর্তন আসবে। তখন আপনার সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা করা যেতে পারে। তাঁর কথা এরূপ - 'প্রাচিন ধর্ম বলিত,যে ঈশ্বরে বিশ্বাস করে না, সেই নাস্তিক। আর নতুন ধর্ম বলিতেছে, যে নিজেকে বিশ্বাস করে না,সেই নাস্তিক'।...ভাল থাকবেন! আন্দামান,ভারত থেকে রইসউদ্দিন।

০৩ রা জুন, ২০১৬ ভোর ৬:০৬

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধর্ম ধর্মই ধর্ম কখনো প্রাচীন বা বর্তমান ভেবে তৈরি হয় নাই । আর এগুলো ধর্মের হিসাব করলে কুরআনের ব্যাখাগুলো পড়ুন
আশা করি আপনিও ক্লিয়ার হয়ে যাবেন । ধন্যবাদ ।

২৩| ০১ লা জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫৯

বিবেক ও সত্য বলেছেন: যে বিষয়ে কোন প্রমান বা নিশ্চিত জ্ঞান নেই সে বিষয়ে যে বা যারা সুনিশ্চিত করে বলে আমার মনে হয় না তাদের কেউ বুদ্ধিমান। স্রষ্টা আছে যারা বলেন তাদের একমাত্র প্রমান যুক্তি, অপরদিকে স্রষ্টা নেই যারা বলেন তাদেরও একমাত্র প্রমান যুক্তি। প্রমানহীন বিষয়ে যার কাছে যে যুক্তি অধিকতর গ্রহণযোগ্য বলে মনে হয় সে সেটিকে সাম্ভাব্য সঠিক হিসাবে ধরে নিবে। এটায় বুদ্ধিমত্তার দাবী।
যারা নাস্তিক হয় তাদের নাস্তিক হওয়ার পিছনে প্রধান কারন হল ধর্মগুলোর অসারতা।

২৪| ০২ রা জুন, ২০১৬ রাত ১২:০২

বিবেক ও সত্য বলেছেন: বৈশাখের আমরণ নিদাঘ এর মন্তব্য অত্যান্ত চমৎকার ও যুক্তিনির্ভর

২৫| ০২ রা জুন, ২০১৬ রাত ১২:০৩

বিবেক ও সত্য বলেছেন: কারা অসার:আস্তিক না নাস্তিক

২৬| ০২ রা জুন, ২০১৬ রাত ১২:০৬

বিবেক ও সত্য বলেছেন: বিশ্বাস (ঈমান) করার পূর্বে আগে ভাল করে জানুন বিশ্বাস বলতে কি বোঝায়

সকল অস্বীকার (কুফর) কারী জাহান্নামী-এটা কি ন্যয়বিচার?

০৩ রা জুন, ২০১৬ ভোর ৬:২২

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আপনার সবগুলো লিংকের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

২৭| ০২ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:১৩

কল্লোল পথিক বলেছেন:


সুন্দর পোস্ট।
তবে প্রশ্ন গুলো একটু দূর্বল টাইপের হয়ে গেছে!

০৩ রা জুন, ২০১৬ ভোর ৬:১৮

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।
ভাই কি করার তার পরেও অনেকেই বুঝের হইয়াও অবুঝের মত টেনা পেচাইতেছে । কেউ বুঝতে চাইছে না আসলে একজন আস্তিক সে যে কোন ধর্মেরি হোক কেন তার কিন্তু পথ প্রদশনের জন্য আসমানী কিতাব আছে বা নাজিল হয়েছে ।
কিন্তু একজন নাস্তিকের জন্য কোন কিতাবই যখন নাজিল হয় নাই তখন একজন নাস্তিকের বিশ্বাসের গুরুত্ব থাকতে পারে বলে
আমি মনে করি না ।

২৮| ০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: জ্বে হুজুর.. আপনি ঠিক কয়াছেন নাস্তিকদের দাঁত একেবারে ভাইঙ্গা গেল.. আল্লাহু আকাবর :-P

০২ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:১৩

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: নাস্তিকদের দাঁত না ভাঙ্গলে মনের সাথে কিছুরা হইলেও যুদ্ধ চলবে । :(
বিস্তারিত ১৪ নং কমেন্টটি একবার পড়ুন তাহলে আরো ক্লিয়ার হতে পারবেন ।

২৯| ০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৬

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার অতুলনীয় লেখা তবে প্রশ্নগুলো সামনে আরো হার্ড হতে হবে !:#P । শুভকামনা থাকলো ।।

০৩ রা জুন, ২০১৬ ভোর ৬:৩১

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ভালো থাকবেন ।

৩০| ০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১

নিপীরিত আমি বলেছেন: সব কিছুরই একজন স্রস্টা আছেন কথা টা ঠিক নয়। বরং বলা উচিৎ প্রত্যেক সৃষ্টির ই একজন স্রস্টা আছেন। আমরা সবাই ও পৃথিবীর সব কিছুই স্রস্টার সৃষ্টি। আমাদের শুরু আছে , শেষ ও আছে। কিন্ত মহান স্রস্টা কোন সৃষ্টি নন। তার কোন স্রস্টা নেই। তার কোন শুরু নেই, তার কোন শেষ নেই। তিনি ছিলেন ,তিনি আছেন, তিনি থাকবেন। তিনি অবিনশ্বর এবং চিরস্থায়ী।
নাস্তিক দের সাথে এভাবেই যুক্তি দেখাবেন, নাহলে নিজে ফাদে পরে যাবেন। ধন্যবাদ

০৩ রা জুন, ২০১৬ ভোর ৬:৩৪

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ । আমি সব মানুষ পৃথিবী আকাশ বাতাসের জগৎ সংসারের কথাই বলছি ভাই । আমি সৃষ্টি কর্তা আমাদের সৃষ্টি করেছেন
সে কথাই বলেছি ।

৩১| ০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৪৬

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: ভাই আপনি তো প্রাইমারি ইশকুলের প্রশ্ন করেছেন। ধরুন আপনার এক নম্বর প্রশ্নটা - "তাহলে ভাই পৃথিবী সৃষ্টি করেছে কে ?" এখন আপনার প্রশ্নটাই উল্টে কেউ যদি জিজ্ঞেস করে -"তাহলে ভাই আপনার আল্লাহ/ভগবান/ঈশ্বরকে... সৃষ্টি করেছে কে?" আপনি যে উত্তর দেবেন, সেও আপনার কথাটাই ঘুরিয়ে একই উত্তর দেবে।

প্রশ্ন করে যান, উত্তর খুঁজুন, ভাল কথা। তবে চরমপন্থী হয়ে যাবেন না। এটাই অনুরোধ থাকল। ভাল থাকুন।

০৩ রা জুন, ২০১৬ ভোর ৬:৪২

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: তাদের সাথে কোন কিছুকে যখন শরীক করা কথাই নিষেধ সেখানে তাদের সৃষ্টি করছে কে এমন অবান্তর প্রশ্ন উঠতে পারে না ।
আপনি হিন্দু মুসলিম খ্রীস্টান যে ধর্মই মানেন না কেন আপনার ধর্ম অনুযায়ী কিন্তু আপনার ধর্মের ঈশ্বর আল্লাহু বা ভগবানের পক্ষ হতে কিন্তু আপনার পথ নির্দেশনার জন্য একটা আসমানী কিতাব নাজীল হয়েছে ।
কিন্তু নাস্তিকদের হল মন গড়া বানোয়াতি সব কথা ।

৩২| ০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৪২

রোয়ানু বলেছেন: এসব প্রশ্ন দিয়ে আস্তি নাস্তিক বিচার হয় না .... লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ..... কথাটি পরিপূর্ণভাবে এক মনে কোন প্রকার প্রশ্ন ব্যতিত বিশ্বাস করতে পারাই আস্তিকতা। আর সকল প্রশ্নের জবাব পেলেও, এই বাক্যে বিন্দুমা্রত সন্দেহ পোষন করলেই নাস্তিকতা .... এই কলেমা যুগে যুগে নবী আম্বিয়া(আঃ) গন এনেছেন। উক্ত কলেমার পরেই সময় বা যুগ অনুায়ী নবী বলেছেন বলেছেন লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ইব্রাহিম খালিলুল্লাহ, কেউ বলেছেন লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ইসমাইল যবিহুল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ঈসা রুহুল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুসা কালিমুল্লাহ ..... আমরা বলি লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ ..... আপনার চেয়েও অনেক চটকদার প্রশ্ন তো বহুকাল আগে আরজ আলী মাতুব্বর করে গেছে ....ওনার বই পড়লে জ্ঞ্যান বাড়তে পারে ... :)

০৩ রা জুন, ২০১৬ ভোর ৬:০০

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ঠিক বলেছেন যে যেমন বুঝে ।
:)

৩৩| ০২ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১৯

নতুন বলেছেন: সবই যখন মানুষ পারে বৃষ্টিকে হাত দিয়ে ধরে আনতে পারে না ।
সূর্যের তাপ যখন অসহনীয় লাগে বা অফিস রুমে ও বাসায় যখন গরম বেশি লাগে তখন শরীর ঠাণ্ডা করার জন্য এসি ছাড়েন কেন ?


আপনাকে ভিডিও দিলাম যে কিভাবে বৃস্টি বানাতে পারেন....

এখন বিশ্বটা অনেক বড় তাই এটা কয়েক জন মানুষের পক্ষে নিয়ন্ত্রন সম্ভবনা।

কিন্তু মেঘ হলে সেখানে প্লেনে করে Rain Seed দিয়ে বৃস্টি ঝরানো যায়।

পৃথিবি একটা নিয়মে চলে... মানুষ যেই ভাবে পরিবেশ পরিবত`ন করছে তার ফলে গ্রিনহাউজ ইফেক্ট তৌরি হয়ে বিশ্ব গরম হয়ে উঠছে।

সৃস্টিকতার হুকুম ছাড়া গাছের পাতাও নড়েনা সেই ভাবনা এখন মানুষ ভাবে না।

০২ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:০৬

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ভ্রাদার সব শেষ কথাটি মনে ধরেছে ;)
সৃস্টিকতার হুকুম ছাড়া গাছের পাতাও নড়েনা সেই ভাবনা এখন মানুষ ভাবে না
কিন্ত না ভেবে আর কোন রাস্তাাও নাই ।জম্ম নিলে মরতে হবে । ;)

৩৪| ০২ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৯

বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: ১৫ নং কমেন্ট আর আপনার পোস্টের বক্তব্য যদি এক হয়, তাহলে মনে হয় বাংলাভাষা আমার আবার নতুন করে শিখতে হবে =p~

০২ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: পবিত্র কোরানে মানবসম্প্রদায়কে যে কয়েকটি নামে ডাকা হয়েছে তার মধ্যে একটি হচ্ছে হে বিশ্বাসী গণ। অর্থাৎ যারা বিশ্বাস করেছে। মুলত বিশ্বাসই হচ্ছে ঈমান। বিশ্বাসীদের জন্য নির্দেশ একরকম, মুমীনদের জন্য নির্দেশ আরেক রকম। যেমন শুধু বিশ্বাসীদের জন্য বলা হয়েছে- হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা মহান আল্লাহকে ভয় করো, যেমন তাঁকে ভয় করা উচিত।” [সূরা আল- ইমরান ১০২]

আবার মুমিনগণ অর্থাৎ যারা বিশ্বাস করে এবং ধর্ম চর্চা করে তাদের উদ্দেশ্যে বলা হয়েছে, হে মুমিন গণ তোমাদের জন্য সিয়াম (রোজা) ফরয করা হয়েছে, যেমন ফরয করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর যেন তোমরা পরহেযগারী অর্জন করতে পার। ( সূরা বাকারা, ১৮৩)

এই গুলো হচ্ছে ধার্মিকদের বিভিন্ন স্টেইজ বা ধাপ। এখন এই বিশ্বাসের বেসিক হচ্ছে, আল্লাহ সব কিছু সৃষ্টি করেছেন, তার ইচ্ছে ছাড়া গাছের একটা পাতাও নড়ে না। এটা আমাদেরকে মানতে হবে এবং এটাই সত্য। তার ইচ্ছে ছাড়া অবশ্যই কোন কিছু হয় না এবং তিনি তার ইচ্ছাগুলোকে অহেতুক আলৌকিকতা পূর্ণ না করে মানুষের বোধগম্য কিছু কার্যপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সম্পাদন করেন। এই কার্যপ্রক্রিয়াটি মানুষ ধীরে ধীরে বুঝার চেষ্টা করছে, প্রতিনিয়ত এই নিয়ে কাজ হচ্ছে, মানুষ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

এই কথাগুলোর অর্থ কোথায় যেয়ে দাঁঁড়ায় আগে তা বুুঝুন ।

৩৫| ০২ রা জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৭

দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: একটি মাতৃগর্ভে জমজ দুই শিশুর মধ্যে কথা হচ্ছে।তাদের প্রথমজন দ্বিতীয়জনকে জিজ্ঞেস করলো,- 'তুমি কি প্রসব পরবর্তী জীবনে বিশ্বাস করো?' - দ্বিতীয়জন বললো,- 'অবশ্যই করি।নিশ্চয় প্রসব পরবর্তী জীবন বলে কিছু আছে। হয়তো প্রসব পরবর্তী জীবনের প্রস্তুতির জন্যই আজ আমরা এখানে।' - প্রথমজন বললো,- 'আরে বোকা! প্রসব পরবর্তী জীবন বলে কিছুই নেই।তোমার সেই কাল্পনিক জগত কেমন হতে পারে বলোতো দেখি?' - দ্বিতীয়জন বললো,- 'আমি ঠিক জানিনা।তবে হতে পারে সেখানে এখানের(মাতৃগর্ভ) তুলনায় আলো অনেক বেশি হবে।হতে পারে সেখানে আমরা আমাদের পা দিয়ে হাঁটতে পারবো।আমাদের মুখ দিয়ে নিজেরাই খাদ্য গ্রহন করতে পারবো।হয়তো সেই জগতে আমাদের অন্যান্য ইন্দ্রিয় থাকবে যা আমরা এখন কল্পনা করতে পারছিনা।' - প্রথমজন বললো,- 'এটা নিছক কল্পনা ছাড়া কিছুই নয়।পা দিয়ে হাঁটাহাঁটি? অসম্ভব। মুখ দিয়ে খাদ্য গ্রহন? অলিক কল্পনা। আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় যাবতীয় পুষ্টি আসে এই নাড়ির মাধ্যমে।কিন্ত নাড়ির এই স্বল্প দৈর্ঘ্য কখনোই প্রসব পরবর্তী জীবনের পক্ষে যুক্তি হতে পারেনা।প্রসব পরবর্তী জীবন বলে আদৌ কিছু নেই। এটা বাতুলতা।' - দ্বিতীয়জন বললো,- 'আমি মনে করি প্রসব পরবর্তী জীবন বলে কিছু আছে এবং সেটা এই মাতৃগর্ভের জীবনের চেয়ে ভিন্ন।হতে পারে সেখানে বাঁচার জন্যে আমাদের এই নাড়ির দরকার হবেনা।' - প্রথমজন উত্তর দিলো,- 'হাধারাম! প্রসব পরবর্তী জীবন বলে যদি কিছু থেকে থাকে,তাহলে সেই জীবন থেকে কখনো কেউ এই জীবনে ফেরত আসেনা কেনো? আসলে প্রসবের পরের জীবন বলতে কিছুই নেই।প্রসব হচ্ছে জীবনের শেষ। এরপর আর কিছু নেই।আছে কেবল অন্ধকার আর শুন্যতা।' - 'আমি ঠিক জানিনা।'- দ্বিতীয়জন বললো। সে আরো বললো,- 'হতে পারে সে জগতে আমাদের সাথে আমাদের মায়ের দেখা হবে।মা হয়তো সে জগতে আমাদের দেখাশুনা করবেন।' - প্রথমজন হাসতে লাগলো, আর বললো,- ' মা? তুমি 'মা' তে বিশ্বাস করো? এটা সত্যিই হাস্যকর! যদি মা বলে কেউ থেকে থাকে,তাহলে সে এখন কোথায়?' - দ্বিতীয়জন বললো,- 'সে আমাদের চারপাশে বিরাজমান।সে আমাদের ঘিরে আছে।আমরা তার মাঝে বেঁচে আছি।তাকে ছাড়া এই জগত অসম্ভব।এই পৃথিবী অসম্ভব।' - প্রথমজন বললো,- 'যেহেতু আমরা মা বলে কাউকে দেখিনা,অনুভব করিনা। সুতরাং, এর যুক্তিসম্মত ব্যাখ্যা এই যে, আসলে মা বলে কেউ নেই।' - দ্বিতীয়জন মুচকি হেসে বললো,- 'মাঝে মাঝে যখন তুমি নীরব থাকো,তখন মনোযোগ সহকারে যদি খেয়াল করো তাহলে তুমি তার উপস্থিতি টের পাবে।তুমি তার কন্ঠ শুনতে পাবে। বুঝতে পারবে তিনি তার দরদভরা মধুর কন্ঠে উপর থেকে আমাদের ডাকছেন।' --- এটি Dr. Wayne Dyer এর 'Your sacred self' বইয়ের একটি কাল্পনিক কথোপকথন। বাঙলা অর্থ মোটামুটি এরকম।
ঐ শিশুদ্বয়ের জন্মের পর যেমন মায়ের পেটে আর ফিরে যেতে পারে না। তামনি মানুষ মরার পর ইহকালে ফিরে আসতে পারে না। এজন্য যারা নাস্তিক তাদের একটি জিনিষ অবশ্যই চিন্তা করা উচিত: পরকাল যদি থেকেই থাকে তাহলে আমাদের কি হবে? যদি কোন নাস্তিক উপরের দিকে চেয়ে খোলা মনে (মনের ভিতরে কোন পক্ষপাতিত্ব করা যাবে না) বলে, আল্লাহ তুমি যদি থেকেই থাকো তাহলে আমাকে গাইড করো, আল্লাহ তার ডাকে সাড়া দিবেন ইনশাল্লাহ। কেউ নাস্তিক হলে কারো কোন ক্ষতি হবে না, আল্লাহর কিছুই যাবে আসবে না, ক্ষতি যা হওয়ার তা সব তার নিজের। অন্য কারো দ্বারা আল্লাহ ইসলামকে বিকশিত করবেনই। আল্লাহ তাঁর আলোকে পূর্ণরূপে বিকশিত করবেন যদিও কাফেররা তা অপছন্দ করে [কোরআন ৬১:৮]।

০৩ রা জুন, ২০১৬ ভোর ৫:৫২

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ঠিকি বলেছেন ধন্যবাদ ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.