নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগ সার্চম্যান

ব্লগ সার্চম্যান

ব্লগ সার্চম্যান › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা অনেক কিছুই ভুলে গেছি

২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৩০


জিয়াউর রহমান ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাস্ট্রপতি, সাবেক সেনাপ্রধান এবং একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানী বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ পরিচালনা করেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করে। মুক্তিযুদ্ধের পর জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালের ২১শে এপ্রিল বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হন এবং ১৯৭৮ সালের ১লা সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি চার বছর বাংলাদেশ শাসন করার পর ১৯৮১ সালের ৩০শে মে এক ব্যর্থ সামরিক অভ্যুত্থানে নিহত হন।
দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা যাকে সংক্ষেপে সার্ক সম্মেলন বলা হয় ।
এটি দক্ষিণ এশিয়ার একটি সরকারি সংস্থা। এর সদস্য দেশগুলো হচ্ছেঃ বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, নেপাল, মালদ্বীপ, ভুটান এবং আফগানিস্তান। গণচীন এবং জাপানকে সার্কের পর্যবেক্ষক হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে। সার্ক ১৯৮৫ সালের ৮ই ডিসেম্বর প্রতিষ্টিত হয়েছিল। যখন বাংলাদেশ,ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপ,এবং শ্রীলংকার নেতারা দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক,অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক উন্নয়ন ও অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশসমূহের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং সহযোগিতা করার লক্ষে এক রাজোকীয় সনদপত্রে আবদ্ধ হন । এটি অর্থনৈতিক, প্রযুক্তিগত, সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং উন্নয়নের যৌথ আত্মনির্ভরশীলতা জোর নিবেদিত । সার্কের প্রতিষ্টাতা সদস্য সমূহ হল বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, নেপাল, মালদ্বীপ, ভুটান এবং ২০০৭ সালে আফগানিস্তান সার্ককের সদস্য পদ লাভ করে । রাষ্ট্রের শীর্ষ মিটিং সাধারণত বাত্সরিক নির্ধারিত এবং পররাষ্ট্র সচিবদের সভা দুই বছ পর পর অনুষ্টিত হয় । নেপালের কাঠমান্ডুতে সার্কের সদর দফতর অবস্থিত । সার্ক সচিবালয় ১৯৮৭ সালের ১৬ই জানুয়ারী নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং নেপালের প্রথিতযশা রাজা বীরেন্দ্র বীর বিক্রম শাহ দেব এটি উদ্বোধন করেন।এটি প্রথম দক্ষিণ এশিয়া আঞ্চলিক সহযোগিতার জন্য একটি কাঠামো প্রতিষ্ঠার প্রস্তাবটি বাংলাদেশ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এর বুদ্ধিদীপ্ত চিন্তাধারা থেকে আসে ।

তাছাড়াও মেজর জিয়া এবং তার বাহিনী সামনের সারি থেকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করেন এবং বেশ কয়েকদিন তারা চট্টগ্রাম এবং নোয়াখালী অঞ্চল নিজেদের নিয়ন্ত্রনে রাখতে সক্ষম হয়েছিলেন। পরবর্তীতে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর অভিযানের মুখে কৌশলগতভাবে তারা সীমান্ত অতিক্রম করেন। ১৭ই এপ্রিল মুজিবনগর সরকার গঠিত হলে প্রথমে জিয়াউর রহমান ১ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার নিযুক্ত হন,এবং চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম, নোয়াখালী,রাঙ্গামাটি, মিরসরাই, রামগড়, ফেণী প্রভৃতি স্থানে মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত করেন। জিয়াউর রহমান সেনা-ছাত্র-যুব সদস্যদের সংগঠিত করে পরবর্তীতে ১ম,৩য় এবং ৮ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট এই তিনটি ব্যাটালিয়নের সমন্বয়ে মুক্তিবাহিনীর প্রথম নিয়মিত সশস্ত্র ব্রিগেড জেড ফোর্সের অধিনায়ক হিসেবে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করেন। স্বাধীনতা যুদ্ধে জিয়াউর রহমান যুদ্ধ পরিকল্পনা এবং তা বাস্তবায়নে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেন। ১৯৭১ সালের এপ্রিল হতে জুন পর্যন্ত ১ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার এবং তারপর জুন হতে অক্টোবর পর্যন্ত যুগপৎ ১১ নম্বর সেক্টরের এবং জেড-ফোর্সের কমান্ডার হিসেবে জিয়াউর রহমান যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। স্বাধীনতা যুদ্ধে বীরত্বের জন্য জিয়াউর রহমানকে বীর উত্তম উপাধিতে ভূষিত করা হয়।

১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর সিপাহি জনতা বিপ্লবের পর তিনি রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসেন।১৯শে নভেম্বর ১৯৭৬ সালে তাকে পুনরায় সেনাবাহিনীর চীফ অফ আর্মী স্টাফ পদে দায়িত্বে প্রত্যাবর্তন করা হয় এবং উপ প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্ব দেওয়া হয়। জিয়াউর রহমান ১৯৭৬ সালের ৮ই মার্চ মহিলা পুলিশ গঠন করেন, ১৯৭৬ সালে কলম্বোতে জোটনিরপেক্ষ আন্দোলন সম্মেলনে যোগদান করেন এবং বাংলাদেশ ৭ জাতি গ্রুপের চেয়ারম্যান পদে পদোন্নতি লাভ করেন। ১৯৭৬ সালেই তিনি উলশি যদুনাথপুর থেকে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন উদ্বোধন করেন। ১৯৭৬ সালের ২৯শে নভেম্বর তিনি প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্বে অধিষ্ঠিত হন। ১৯৭৬ সালের ১৯শে নভেম্বর তাকে পুনরায় সেনাবাহিনীর চীফ অফ আর্মী স্টাফ পদে দায়িত্বে প্রত্যাবর্তন করা হয় । ১৯৭৬ সালে গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী গঠন করেন, ১৯৭৭ সালের ২০শে ফেব্রুয়ারি একুশের পদক প্রবর্তন করেন এবং রাষ্ট্রপতি আবু সাদাত সায়েম এর উত্তরসূরি হিসেবে ২১শে এপ্রিল বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন। রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন জিয়া দেশে আবার গণতন্ত্রায়ণের উদ্যোগ নেন। তিনি বহুদলীয় গণতন্ত্র চালুর সিদ্ধান্ত নেন। দেশের রাজনীতিতে প্রতিযোগিতা সৃষ্টির আভাস দিয়ে তিনি বলেন,
I will make politics difficult for the politicians.
১৯৭৮ সালের ৩রা জুন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জিয়াউর রহমান জয়লাভ করেন। এই নির্বাচনে মোট ১০ জন প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল। এখানে উল্লেখ্য যে, এ নির্বাচনে ১১ জন প্রার্থী মনোনয়ন দাখিল করেন। ২ জনের মনোনয়নপত্র বাছাই এ বাদ পড়ায় বৈধভাবে মনোনীত প্রার্থীর সংখ্যা ৯ জন। ১ জন আপীল দাখিল করায় ও তার আপীল গৃহীত হওয়ায় এবং কোন প্রার্থী প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করায় সর্বশেষ প্রতিদ্বন্দ্বীর সংখ্যা ১০ জন ছিল। এরপর জিয়াউর রহমান মে মাসে ১৯ দফা কর্মসূচি ঘোষণা এবং আস্থা যাচাইয়ের জন্য ৩০শে মে গণভোট অনুষ্ঠান ও হা সূচক ভোটে বিপুল জনসমর্থন লাভ করেন।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:১৬

লেখা পাগলা বলেছেন: মনে করেই বা কি লাভ।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৩৯

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: সত্যিকারের বীর সবসময় বীরই থাকে । জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে সৎ এবং জনপ্রিয় একজন নেতা ।

২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৮

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: মন্তব্য করতে ভয় লাগে । ;)

২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৪১

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: কথা খারাপ বলেন নাই ।মন্তব্য করতে হলে সৎ সাহস প্রয়োজন। সেই সৎ সাহস সকলের হয় না।

৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৯

মানবী বলেছেন: বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে সৎ ও জনপ্রিয় নেতা জিয়াউর রহমান!


পোস্টের জন্য ধন্যবাদ ব্লগ সার্চম্যান।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৪৩

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: সত্যিকারের বীর সবসময় বীরই থাকে । জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে সৎ এবং জনপ্রিয় একজন নেতা ।

৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৭

নতুন বিচারক বলেছেন: একজন জনপ্রিয় নেতা।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৫৩

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


রচনা প্রতিযোগীতায় লেখার মতো লেখা; জিয়াকে নিয়ে লিখলে, লেখার ড়কার ছিলো কিভাবে ও কেন উনি ক্ষমতায় আসলেন, উনার রাজনীতি জাতির জন্য কি আনলো!

২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৫৬

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: দিন দিন আপনি কেমন যেন হয়ে যাচ্ছেন । মনে হয় আপনি অসুস্থ হয়ে গেছেন ।

৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৯

ধ্রুবক আলো বলেছেন: হাসু মামার কমেন্টের সাথে সহমত

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:০৪

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ।

৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৯

মামুন ইসলাম বলেছেন: আমি মানবী আপা,হাসুমামা ও ধ্রুবক আলো ভাইয়ের মন্তব্যের সাথে একমত।
তবে চাঁদগাজী ভাইয়ের কমেন্ট দেখে মনে হচ্ছে তিনি আবার পূর্বের জীবনে ফিরে যাচ্ছেন । !:#P

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:০৫

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:০১

তোমার জন্য মিনতি বলেছেন: চাঁদগাজী ভাইয়ের সাথে সহমত রাখছি।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:০৫

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৩:৪৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমি অনেক পোস্ট ও মন্তব্যে লিখেছিলাম বাংলাদেশের এ যাবৎ কালের সেরা রাষ্ট্রপ্রধান হলেন জিয়াউর রহমান...

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: এ যাবৎ কালের সেরা রাষ্ট্রপ্রধান হলেন জিয়াউর রহমান ধন্যবাদ ভালো বলেছেন।

১০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৬:০২

রিফাত হোসেন বলেছেন: আমার জানামতে উনার একটি সুনাম আছে, যেটা হল আমানতের খেয়ানত উনি করেন নাই। :) কিন্তু যে পদ্ধতি অনুসরণ করেছেন তা সঠিক ছিল না। :( আমার বাবার জীবন পর্যন্ত বিপন্ন হয়ে গিয়েছিল আর যেভাবে উনি একেকজন কলিগকে ডিজিএফআই দিয়ে তুলে নিয়ে গুম করেছেন।
বিশেষ দ্রষ্টব্য এই যে, উনি বাবার কলিগ না হলেও এক কাতারের মানুষই ছিলেন তবে অন্য কোরের।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৪৯

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: কি বলেন উনিও কলিগদের গুম করে ফেলতেন এখনকার সময়ের মত। :( :||

১১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৩১

বিলুনী বলেছেন: তাঁর বড় একটি কির্তী হলো
তিনি নীজের জীবন দিয়ে প্রমান করে গেছেন
সামরিক শাসনের পরিনতিটা কি রকম হয় ।
আরো একটি বড় কাজ করে গেছেন
I will make politics difficult for the politicians.
সেই জন্য পলিটিক্স শুধু নীজের পরিবারের মধ্যেই রেখেছেন
নীজ বধু আর পুত্র ছাড়া পলিটিক্স করে দলের বড় পদে
যাওয়ার জন্য কারো কোন সুযোগ নেই যুগের পর যুগ ধরে,
ওদিকে হাসিনা পরিবারেও তাই ।
পলিটিক্সকে তাই তিনি ডিফিকাল্ট করে এরশাদকে একযুগ ক্ষমতায় থাকতে সুবিধাই করে দিয়েছেন :)
শুধু কি তাই, politicians দের জন্য politics difficult হওয়াতে এরশাদ গিন্নীও difficult পলিটিক্সটি করেই
সংসদে বিরোধী দলের নেত্রী হয়ে বসে আছেন তাই , politics difficult করাতে এরশাদ পরিবারের মঝাই মঝা :) :)
আর একটি দর্শন তিনি রেখে গেছেন তা হলো Money is no problem !!!
সে দর্শন অনুসরণ করে দেশে টাকা কামাই করা অনেকের জন্য কত সহজ হয়েছে তা কি অার বলতে!!!
Money is no problem হওয়ায় দেশে লক্ষাধিক কোটিপতি সুস্টি হয়েছে বলে লোকে বলাবলি করছে !!!
সেলুট তাকে হাজার বার !!!!
তার বিষয়ে কথাগুলি যেন ভুলে না যাই তা স্মরণ করিয়ে দেয়ার জন্য রইল বিশেষ ধন্যবাদ ।
মুক্তি যুদ্ধে অবদানের জন্য কোন মুক্তিযোদ্ধাকে কেও ভুলেনা যত ভুলেই তিনি বা তাঁরা করুক :)
তবে যার নামের পক্ষে স্বাধিনতার ঘোষনাটি হয়েছিল তার নামের অাগে সকলেই শ্রদ্ধাভরে
বঙ্গবন্ধু শব্দটি উচ্চারণ করলেও দেখা যায় অনেকেই তা ভুলে যান একেবারে ।
এ বিষয়টিও সকলের মনে রাখা দরকার বলে অনুভুত হচ্ছে ।


২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৫২

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: বঙ্গবন্ধু শব্দটি উচ্চারণ করলেও দেখা যায় অনেকেই তা ভুলে যান একেবারে ।
এ বিষয়টিও সকলের মনে রাখা দরকার বলে অনুভুত হচ্ছে ।
এটা আসলে একান্তই কারো কারো মনের অনুভূতি।

১২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:০১

নাইম রাজ বলেছেন: :):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: মন্তব্য করতে ভয় লাগে । ;)

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৫৩

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ । আপনি কিছু বলুন।

১৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৪২

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: বাংলাদেশ জিন্দাবাদ ।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৫৫

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ।

১৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:০৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: দেশের জন্য যারা কাজ করেছেন তাদের সবার কথা মনে রাখা দরকার। আর তাহলে তা’ আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৫৭

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: মনের মত একটা উপযুক্ত কথা বলছেন ভাই হোক সেরকম।

১৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৭

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: পড়েছি কিন্তু বলার কিছু নাই।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৫৯

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.