নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগ সার্চম্যান

ব্লগ সার্চম্যান

ব্লগ সার্চম্যান › বিস্তারিত পোস্টঃ

হযরত ইয়াকুব (আঃ) এর সংক্ষিপ্ত পারিবারিক জীবনী

১৮ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৯

হযরত ইয়াকুব (আঃ) হিব্রু বাইবেল এবং কোরআনের বর্ণনা অনুসারে তিনি ছিলেন একজন নবী।তার গোত্রের নাম ছিল বনী-ইসরাঈল। এই নামে কোরআনে একটি সূরা নাযিল হয়েছে।ইয়াকুব (আঃ) এর বার জন পুত্র সন্তানের কথা কোরাআনে উল্লেখ করা হয়েছে এবং হিব্রু বাইবেলেও বার জন পুত্র সন্তান এবং কয়েক জন কন্যা সন্তানের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। মেয়েদের মধ্যে শুধু একজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। তাদের প্রত্যেকেরই সন্তান সম্ভতি হয় এবং বংশ বিস্তার লাভ করেন। হিব্রু বাইবেল অনুসারে তাদের নাম হলঃ রেউবেন, সিমোন, লেভি, জুদাহ, দান, নাফতালি, গাদ, আশের, ইসসাচার, জেবুলুন, মেয়ে দিনাহ, জোসেফ বা ইউসুফ, এবং বেনজামিন বা বেনিয়ামিন। তার উপাধি ছিল ইসরাঈল । তাই বারটি পরিবার সবাই বনী-ইসরাঈল নামে খ্যাত হয়। বারপুত্রের মধ্যে দশ জন জ্যেষ্ঠপুত্র ইয়াকুব (আঃ) এর প্রথমা স্ত্রী লাইয়্যা বিন্‌তে লাইয়্যানের গর্ভে জন্মলাভ করে। তার মৃত্যুর পর ইয়াকুব (আঃ) লাইয়্যার ভগিনী রাহীলকে বিবাহ করেন। রাহীলের গর্ভে দু'পুত্র ইউসুফ ও বেনিয়ামিন জন্মগ্রহণ করেন। তাই ইউসুফ (আঃ) এর একমাত্র সহোদর ভাই ছিলেন বেনিয়ামিন এবং অবশিষ্ট দশ জন বৈমাত্রেয় ভাই ও কয়েক জন বোন। ইউসুফ জননী রাহীলও বেনিয়ামিনের জন্মের পর মৃত্যুমুখে পতিত হন।
হযরত ইয়াকূব (আঃ) এক সফরত অবস্থায় আনেরঅদূরে একস্থানে একটি পাথরের উপরে মাথা রেখে ঘুমিয়েপড়েন। সে অবস্থায় তিনি স্বপ্ন দেখেন যে একদল ফেরেশতা সেখান থেকে আসমানেউঠানামা করছে। এ ঘটনার মধ্যেই আল্লাহতাকে উদ্দেশ্য করে বলছেন অতিসত্ত্বর আমি তোমার উপরে বরকত নাযিলকরব তোমার সন্তান সন্ততি বৃদ্ধি করে দেব তোমাকে ওতোমার পরে তোমারউত্তরসূরীদের এই মাটির মালিক করে দেব। তিনি ঘুম থেকে উঠে খুশী মনে মানতকরলেন যদি নিরাপদে নিজ পরিবারের কাছে ফিরে আসতে পারেন তাহলে এই স্থানে তিনিএকটি ইবাদতখানা প্রতিষ্ঠা করবেন এবং আল্লাহ তাকে যা রূযী দেবেন তার এক দশমাংশ আল্লাহর পথেই ব্যয় করবেন। অতঃপর তিনি ওই স্থানে পাথরটির উপরে একটি চিহ্ন একেদিলেন যাতে তিনি ফিরে এসে সেটাকে চিনতে পারেন।সেই স্থানেই বর্তমানে বায়তুল মুক্বাদ্দাস অবস্থিত যা পরবর্তীতেপ্রায় ১০০০ বছর পরে হযরত সুলায়মান (আঃ) পুনর্নির্মাণ করেন। মূলতঃ এটিই ছিল বায়তুলমুক্বাদ্দাসের মূল ভিত্তি ভূমি যা কাবা গৃহের চল্লিশ বছর পরে ফেরেশতাদের দ্বারা কিংবা আদমপুত্রদের হাতেকিংবা ইসহাক্ব (আঃ) কর্তৃক নির্মিত হয়। নিশ্চিহ্ন হওয়ার কারণে আল্লাহ ইয়াকূব(আঃ) কে স্বপ্নে দেখান এবং তার হাতে সেখানে পুনরায় ইবাদতখানা তৈরী হয়।ইস্রাঈলী বর্ণনা অনুযায়ী ইয়াকূব হারানে মামার বাড়ীতে গিয়ে সেখানে তিনি তার মামাতো বোন লাইয়া এবং পরে রাহীল-কে বিবাহ করেন এবং দুইজনের মোহরানা অনুযায়ী অনেক বছর মামার বাড়ীতে দুম্বা চরান। ইবরাহীমী শরীআতে দুবোন একত্রে বিবাহকরা জায়েয ছিল। পরে মূসা (আঃ) এর শরী আতে এটা নিষিদ্ধ করা হয়। শেষোক্ত স্ত্রীরগর্ভে জন্মগ্রহণ করেন বিশ্বসেরা সুন্দর পুরুষ ইউসুফ (আঃ)। তারপর দ্বিতীয় পুত্রবেনিয়ামীনের জন্মের পরেই তিনি মারা যান। তার কবর বেথেলহামে অবস্থিত এবং ক্ববরে রাহীল নামে পরিচিত। পরে তিনি দ্বিতীয় বিবাহ করেন। ইয়াকূবের ১২পুত্রের মধ্যে ইউসুফ নবী হন। প্রথমা স্ত্রীর পুত্র লাভী এর পঞ্চম পুরুষ মূসা ও হারূণ নবী হন।

এভাবে ইয়াকূব (আঃ) এর বংশে নবীদের বংশে পরিনীত হয় ।ইয়াকূব-এর অপর নাম ইসরাঈল আর সে অনুযায়ী তার বংশধরগণ বনু ইস্রাঈল নামে পরিচিত হয়। হঠকারীইহুদী নাছারাগণ যাতে তারা আল্লাহর দাস একথা বারবার স্মরণ করে সেকারনে আল্লাহ পবিত্র কোরআনে তাদেরকে বনুইস্রাঈল বলেই স্মরণ করেছেন।হারান থেকে ২০ বছর পর ইয়াকূব তার স্ত্রী পরিজন সহ জন্মস্থান হেবরনে ফিরে আসেন। যেখানে তার দাদা ইবরাহীম এবং পিতা ইসহাক্ব (আঃ) বসবাস করতেন।যা বর্তমানে আল-খলীল নামে পরিচিত। পূর্বেরমানত অনুসারে তিনি যথাস্থানে বায়তুল মুক্বাদ্দাস মসজিদ নির্মাণ করেন।কেনআন-ফিলিস্তীন তথা শাম এলাকাতেই তার নবুঅতের মিশন সীমায়িত থাকে।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বায়তুল মুকাদ্দাসের বিষয়টা জানা ছিল না

জেনে ভাল লাগল। জানানোয় কৃতজ্ঞতা।

++++

১৮ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই । ভাই আপনার মন্তব্য আমাকে বরাবরই অনুপেরনা দিয়ে আসছে ।

২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


"এ ঘটনার মধ্যেই আল্লাহতাকে উদ্দেশ্য করে বলছেন অতিসত্ত্বর আমি তোমার উপরে বরকত নাযিলকরব তোমার সন্তান সন্ততি বৃদ্ধি করে দেব তোমাকে ওতোমার পরে তোমারউত্তরসূরীদের এই মাটির মালিক করে দেব। "

-হযরত ইয়াকুব (আঃ) যখন স্বপ্নে সেই জমির মালিকানা পাচ্ছেন, সেই জমির আসল মালিকানা কার ছিলো?

-

১৮ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৯

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ভাই আপনি মারা গেলে আপনার সম্পতের মালিক হবে কে ?

৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: খুব সুন্দর পোষ্ট।

১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০৮

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কবি মন্তব্য করে লেখায় অনুপেরিত করায় ।

৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়, এটাই প্রথা।

প্রশ্নের পিঠে প্রশ্ন করা বুদ্ধিমানের কাজ নয়!

১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১৮

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ভাই কথায় আছে ইট মারলে পাথরের আঘার্ত হানবেই । যাই হোক কোরআন পড়েন মাঝে মাঝে তাহলে অনেক কিছু আপনি ক্লিয়ার
বুঝতে পারবেন । যদিও আমার নিজেরও আপনার মত অত বিজ্ঞান মনস্ক জ্ঞান হয় নাই ।ধন্যবাদ প্রিয় লেখক ।

৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:২২

কানিজ রিনা বলেছেন: চাঁদগাজীর মাথায় ধর্মের ছাই ভস্ব্যও নাই কেন
যে চাঁদগাজী ধর্ম নিয়ে হঠকারী কথা বলে।
আমাদের দেশে রাঙামাটি পাহাড় অঞ্চলে যে
সব বৌদ্ধরা শত শত বছর আগে নানান দেশ
থেকে এশে বসতি গাড়ে তখন পাহাড়ী অঞ্চল
কাদের ছিল। এসব পাহাড়ী অঞ্চল কোনও
মালিকানা ছিল না।
দারকানাথ ঠাকুর থেকে দেবেন্দ্রনাথ রবীঠাকুর
পর্যন্ত বাংলাদেশের যত জমিদারী নদীয়ায়
বিস্তর্ন এলাকা জুড়ে সেসব জমিদারী কি
রবীঠাকুরের বংশধর কিনেছিল? তারা এসব
জমিদার এলাকা বাই এলাকার সাশন ভার
নিজে থেকেই নিয়েছিল তখন পৈত্রিক দলিল
হতনা। এলাকা বাই এলাকা মালিকানাও
ছিলনা। মনে করেন সেসবের মালিকানা ছিল
আল্লাহ্। যেমন বৌদ্ধরা পেয়েছিল পাহাড়ীয়া
অঞ্চল।
চাঁদগাজীর কাছে প্রশ্ন বোদ্ধরা পাহাড়ীয়া অঞ্চল
কার কাজ থেকে পেয়েছিল। মাথায় মগজ
থাকলে উত্তর দিন।
তবে আমি জানি হযরত আদম আঃ প্রথম
একখানা লাঠি গেড়ে রাখেন এবং তিনি
সন্তানাদী নিয়ে সেখানে বসবাস করতে থাকেন
কারন পৃথিবীর মাঝ বরাবর আকাশ থেকে
রাত্রে আলো এসে নামত।
আমি একটি বইয়ে পড়ছিলাম। হযরত আদম
ঠিক যেখানে বায়তুলমহক্বাদ্দাস ঠিক সেখানে
বসবাস করতেন। তখন জঙ্গলে পরিপুর্ন ছিল
এখন যেটা মক্কা নগরী।
ধন্যবাদ বেশ জানা হোল।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:১৯

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ কানিজ আপু । জনাব চাঁদগাজী ভাইয়ের মাথায় ইদানিং মনে হচ্ছে বিজ্ঞানের ভূত ডুকছে ।

৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


@কানিজ রিনা ,

আমার প্রশ্নের গুরুত্ব লেখক বুঝেননি, আপনিও বুঝেননি; বৃটিশদের কাছে ১৯২১ সালে জিওনিস্টরা ফিলিস্তিনে "ইহুদী দেশ" করার সময়, দাবী করে যে, "স্বয়ং সৃস্টিকর্তা ফিলিস্তিন ইহুদীদের দিয়েছেন"; কিভাবে দিয়েছেন স্বপ্নে!

স্বপ্নে কে কাকে কাহার দেশ দিচ্ছে? আমি সেটাকে জানতে চেয়েছিলাম!

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:২১

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আপনার মালিক কখনো কি আপনার কাজে খুশি হয়ে বকশিছ দেয়নাই ?

৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৩৯

কানিজ রিনা বলেছেন: ইহুদীদের সপ্নের সাথে একজন নবীর সপ্ন
জোড়া না লাগানই ভাল।
ইহুদীদের বুদ্ধি আছে বিশ্বের সব মানুষ জানে
তাই তারা সপ্নে বিশ্বাস রাখে কিকরে?
এটা তাদের গায়ের জোড়। একসময় তারা
সারা পৃথিবী থেকে কোনঠাসা হয়েছিল।
কারন তারা গাদ্দার ছিল। আর এখনও
গাদ্দারী দেখিয়ে সপ্নাদেশ মারায়। ওরাভাবে
ওদের থেকে বুদ্ধি কারও বেশী নাই।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৯

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ কানিজ আপু ।

৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:০০

নতুন বিচারক বলেছেন: ভালো হলো অনেক কিছু জানা হলো।ধন্যবাদ লেখক।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ বিচারক ভাই। তো আপনার কি হাল ছাড়া পেয়েছেন ?

৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৪৯

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আল্লা কেন তুমি এই সম্পতিগুলো গাজি ভাইকে দিয়া দিলে না । ;)

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ হাসু ভাই।

১০| ১৯ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


@:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন,

আরবের মাটির নীচে তেল ও সোনা আছে, উপরে আছ অলিভ গাছ; তারপরও আমি ঐ এলাকায় কিছু চাহি না; যুগে যুগে ঐ এলাকার লোককে বেশী প্রাণ দিতে হয়েছে।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: হুম ঠিক বলেছেন ঐ এলাকার লোককে বেশী প্রাণ দিতে হয়েছে।

১১| ১৯ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:০৮

কলাবাগান১ বলেছেন: কানিক রিনা একজন মহিলা???? ভাষার কি অবস্হা

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ভালোতো খারাপের কি দেখলেন ভাই আপনি ?

১২| ১৯ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৩

হানিফঢাকা বলেছেন: আপনি কোরআন এবং হিব্রু বাইবেলের কাহিনীকে এক করে খিচুরি বানিয়ে ফেলেছেন। অবশ্য আপনার কোন দোষ নেই। আমাদের ঐতিহাসিক লেখকরা বাইবেলের কাহিনী কে কোরআনের কাহিনী বলে শত শত বছর চালিয়ে দিয়ে আসছে। আপনি শুধুমাত্র তাদেরটা অনুসরণ করেছেন মাত্র। বিভিন্ন নবীদের কাহিনীর ব্যাপারে কোরআন এবং হিব্রু বাইবেলের পার্থক্য সুস্পষ্ট। নবী ইয়াকুবের ব্যাপারেও এইটা সত্য। উদাহরণস্বরূপঃ আপনি বলেছেনঃ

ইয়াকূব-এর অপর নাম ইসরাঈল আর সে অনুযায়ী তার বংশধরগণ বনু ইস্রাঈল নামে পরিচিত হয়।- এইটা মুসলমানদের মধ্যে শত শত বৎসর যাবত প্রচলিত বিশ্বাস যার মুল উৎস হিব্রু বাইবেল। কোরআনে ইয়াকুব এবং ইস্রায়েল দুইজন পৃথক ব্যাক্তির নাম হিসাবে এসেছে। ইয়াকুবের নাম ইস্রায়েল কিভাবে হল সেটা হিব্রুবাইবেলের জেনেসিসে স্পষ্ট করে লেখা আছে। সেই অংশটা বাদ দিলেন কেন? আপনি বিশ্বাস করেন ইয়াকুব আল্লাহর সাথে কুস্তি লড়ে আল্লাহ কে পরাজিত করার কারনে তার নাম ইস্রায়েল হয়েছে?

আপনি লিখেছেন ঃ
হযরত ইয়াকূব (আঃ) এক সফরত অবস্থায় আনেরঅদূরে একস্থানে একটি পাথরের উপরে মাথা রেখে ঘুমিয়েপড়েন। সে অবস্থায় তিনি স্বপ্ন দেখেন যে একদল ফেরেশতা সেখান থেকে আসমানেউঠানামা করছে
- এইটা কি কোন মুসলিম লিখিত বই থেকে নিয়েছেন? আপনার এই প্যারাটা হিব্রু বাইবেল থেকে নকল করে মুসলিম ভার্সন বানানো হয়েছে। ঐখানেই সেই বিখ্যাত রেসলিং অনুষ্ঠিত হয়। জেনেসিস পড়েন, সব ডিটেলস পাবেন। ইয়াকুব সেখানে একটা বেদি নির্মাণ করেন। উহা বায়তুল মুকাদ্দাস? কই থিকা পাইছেন? স্বয়ং ইহুদীরা পর্যন্ত এইসব এখন বলে না। বায়তুল মোকাদ্দাস, জেরুজালেম এইসবের সায়েন্টিফিক রিসার্চ গুলি পড়েন ( বিশেষ করে আর্কিওলজিক্যাল ফাইন্ডিংস, গ্রীকদের এই এলাকার প্রাচীন ম্যাপ দেখেন), তাহলে আর এই সব কথা বলবেন না

ধন্যবাদ।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ হানিফ ভাই,আপনার মন্তব্যের জবাব হয় না ।

১৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৪১

লেখা পাগলা বলেছেন: ভালো লাগল পড়ে ।

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৭

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ লেখা পাগলা ভাই ।

১৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৫

জনতার আদালত বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৮

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ জনতার আদালত ভাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.